আঁচিলের কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা
ছোট বেলায় নানীর হাতের আঁচিল দেখে খুব অবাক হতাম; নাড়াচাড়া করতাম আর বলতাম, “এটা কী?” নানী বলতেন ওটার নাম আঁচিল। শরীরে আঁচিল থাকা নাকি সৌভাগ্যের ব্যাপার। এরকম ভুল ধারণা আমাদের অনেকের মধ্যেই আছে। মূলত আঁচিলের সাথে ভাগ্যের কোন সম্পর্ক নেই।
আঁচিল একটি ভাইরাল ইনফেকশন। এ ধরনের ইনফেকশনে মৃত্যু ঝুঁকি তো নেই; তবে এড়িয়ে যাওয়াও ঠিক নয়। সঠিক উপায়ে আঁচিলের চিকিৎসা করা না হলে এগুলো ছড়িয়ে পড়ার আশংকা দেখা দেয়।
আঁচিল কী ?
শরীরের যেকোনো স্থানে, বিশেষ করে হাত ও পায়ের পাতায়, আঁচিল হয়ে থাকে। আঁচিল দেখতে ফুলকপি, শক্ত ফোস্কা বা খসখসে চামড়ার ন্যায় হয়ে থাকে। ভাইরাল ইনফেকশন, বিশেষ করে, হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (human papillomavirus) বা সংক্ষেপে এইচ-পি-ভি (HPV) দ্বারা সংক্রমিত হলে ত্বকে আঁচিল হতে পারে। আঁচিলের চিকিৎসা করা না হলে তা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ত্বকে দশ ধরনের আঁচিল হতে দেখা যায়, তার মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত আঁচিলটি ক্ষতিকর হয় না। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে আঁচিল ছোঁয়াচে হয়ে থাকে এবং কাঁটা-ছেঁড়া থাকলে একজনের শরীর থেকে অন্যজনের মধ্যে ছড়াতে পারে। আঁচিলের চিকিৎসা করানো না হলেও সাধারণত কয়েক মাসের মধ্যে আপনা আপনি ভালো হয়ে যায়। তবে একবার ভালো হয়ে যাওয়ার পর পুনরায় হতে পারে এবং কয়েক বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। আঁচিল কন্ডিলোমা (Condyloma) নামেও পরিচিত।
আঁচিল হওয়ার কারণ কী ?
নিম্নলিখিত কারণে এ লক্ষণ দেখা দিতে পারে-
ভাইরাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়।
মানুষের শরীর থেকেই আঁচিল ছড়িয়ে পড়ে। আঁচিল আছে এমন মানুষের সংস্পর্শে আসলে আঁচিল হতে পারে।
আঁচিল আছে এমন মানুষের ব্যবহৃত জিনিসপত্র ব্যবহার করলে। যেমনঃ তোয়ালে।
আঁচিল আছে এমন মানুষের নখের আঁচড়ে আঁচিল হতে পারে।
মেকআপ বা শক্তিশালী ক্যামিকেলের জিনিসপত্র ব্যবহার করলে আঁচিল হতে পারে।
এছাড়াও ত্বকের পলিপ, ত্বকের ক্যান্সার, স্কিন ডিজঅর্ডার, ব্রণ, কন্ট্যাক্ট ডার্মাটাইটিস, সেবোরিক কেরাটোসিস এবং মোলাস্কাম কন্ট্যাজিওসামের কারণে আঁচিল হতে পারে।
কোন কোন ব্যাপারগুলো আঁচিল হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি করে ?
যেকোনো বয়সে আঁচিল হতে পারে। তবে শিশু ও তরুণদের ক্ষেত্রে আঁচিল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আঁচিলের চিকিৎসা করানো না হলে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের আঁচিল হতে পারে।
এইডস ও অঙ্গ প্রতিস্থাপনের কারণে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়লে আঁচিল হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
আঁচিল কি ছোঁয়াচে হতে পারে?
আঁচিল ছোঁয়াচে হতে পারে। ত্বকের সংস্পর্শে, এমনকি একই তোয়ালে বা তৈজসপত্র ব্যবহারে আঁচিল হতে পারে।
যৌনাঙ্গে আঁচিল হলে কী হয়?
যৌনাঙ্গে আঁচিল হলে অনিরাপদ যৌনমিলনের সময় তা খুব সহজে একজনের শরীর থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়াতে পারে। মহিলাদের যোনীপথে আঁচিল হতে পারে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এর উপস্থিতি টের পাওয়া যায় না। ফলে আঁচিলের চিকিৎসা না করা হলে যৌনমিলনের সময় তা অজান্তেই অন্যের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
ত্বকে আঁচিল হলে কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে?
দুই বা একমাসের মধ্যে আঁচিল ভাল না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কেননা, ত্বকে একটি আঁচিল থেকে আরেকটি আঁচিল হতে পারে। এ অবস্থায় ঔষধের সাহয্যে আঁচিলের চিকিৎসা করা হয় বা অপারেশনের মাধ্যমে আঁচিল অপসারণ করা হয়।
আঁচিল হলে করণীয় কী ?
আঁচিল প্রতিরোধে করণীয়-
ত্বকে আঁচিল দেখা দিলে তা হাত দিয়ে স্পর্শ করা উচিৎ নয় ও একই সাথে ঐ স্থানে যাতে কোনো রকম আঘাত না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র ব্যবহার করা উচিৎ নয়।
নখ দিয়ে আঁচিল খোঁচানো যাবে না। এতে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।
হাত সবসময় পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখতে হবে।
আঁচিল দূর করার উপায়ঃ
চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে আঁচিল দূর করা হয়। এটাই সবচেয়ে নিরাপদ উপায়।
কিছু টিপস এবং সতর্কতা :
একটু সময় লাগলেও ধৈর্য্ ধরে চর্চা করুন।
আঁচিল কখনই খোঁচাখুঁচি করবেন না। এতে রক্তপাত হবে এবং পুনরায় ওই স্থানে আঁচিল হবে।
আঁচিল সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে, যদি রিমুভ করতে চান সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের সাহায্য গ্রহণ করুন।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস) হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর। ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা