এইডস এর কারণ লক্ষণ ও প্রতিরোধ

এইডস একটি মরনব্যাধি যা সম্পূর্ণরুপে নিরাময়ের উপায় এখনো পাওয়া যায়নি। তাই জনমনে এই রোগ নিয়ে নানান রকম ভীতি কাজ করে প্রচুর। সেই সাথে এই রোগ আক্রান্ত রোগীদের নিয়ে প্রচলিত আছে নানা ভ্রান্ত ধারনাও।

কিন্তু দুঃখের ব্যাপারটা হচ্ছে, এই রোগ সম্পর্কে মানুষের ধারনা অনেক কম। অনেকে জানেনই না যে রোগের লক্ষণগুলো কি কি। অনেকে এটা পর্যন্ত জানেন না কি করে প্রতিরোধ সম্ভব এই রোগের।

আসুন জেনে নেই এই রোগের লক্ষন্সমুহ:

আক্রান্ত ব্যাক্তির শরীরের ওজন অনেক কমে যাবে, সেই সাথে ক্লান্তি বোধ করবে রুগী অনেক বেশি, দীর্ঘদিন ধরে জ্বর থাকবে, সেই সাথে মুখে বা গলায় ঘা হতে পারে, হতে পারে বমিবমি ভাব বা বমিও, সেই সাথে চলতে পারে এক মাসের বেশি সময় ধরে ডায়রিয়াও, মাথা, চোখ এবং মাংসপেশিতে ব্যথা অনুভুত হতে পারে আক্রান্ত ব্যাক্তির, শরীর ম্যাজ ম্যাজ করতে পারে, শরীরের ত্বকের উপরে ওপর নানা ধরনের ফুসকুড়িঁ ও ঘা হতে পারে, সাথে থাকবে নাক-কান-গলার সমস্যা, ঠোঁট ও যৌন অঙ্গের চারপাশে ধীরে ধীরে ফোসকা ও ঘা হবে ও ধীরে ধীরে তা ছড়িয়ে পড়বে। সমাজের প্রত্যেক মানুষের উচিত এইডস আক্রান্ত রোগীদের সঙ্গে সহানভূতিপূর্ণ আচরণ করা৷ এইডস আক্রান্ত রোগীকে অবহেলা না করে তার প্রতি স্নেহ, মমতা ও ভালবাসা প্রদান করা, যেন মানসিকভাবে সে একটু শান্তি পেতে পারেন।

রোগীর যে কোনো প্রয়োজন হলে এগিয়ে আসতে হবে সবাইকে৷ সেইসাথে রোগীর জন্য সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে৷ আগেই আমরা জেনেছি যে এখন পর্যন্ত এইডস রোগের পুরোপুরি চিকত্‍সা আবিষ্কৃত হয়নি, তবে কিছু কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললে একজন এইডস রোগী অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারেন৷

যেমন-পুষ্টিকর খাবার খেয়ে ও নিজেকে কর্মক্ষম রেখে ভাল থাকতে পারেন একজন এইডস রোগী। সেই সাথে নিয়মিত ব্যায়াম ও সময় মত ঘুমানোটাও জরুরি। এছাড়াও মদ্যপান ও ধূমপান একদম পরিহার করতে হবে। মোট কথা সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপনে অভ্যস্ত হতে হবে রোগীকে। তাহলেই অনেকদিন পর্যন্ত সুস্থ থাকতে পারবেন একজন এইডস রোগে আক্রান্ত রোগী।

এছাড়াও যে কোনও মানুষের এইডস প্রতিরোধে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহন করা উচিত নিজেকে নিরাপদ রাখতে। যেমন-
স্বামী বা স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনও নারী বা পুরুষের সঙ্গে দৈহিক মিলন করা যাবেনা। যৌনমিলনের সময় প্রয়োজনে কনডম ব্যবহার করতে হবে।

অন্য মানুষের দাড়ি কামানোর ব্লেড, ক্ষুর ব্যবহার করা যাবেনা, সেই মানুষ যত আপনজনই হোক না কেন। একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলন অবশ্যই পরিত্যাজ্য।

মাদক গ্রহণ করার অভভাস থাকলে তা অতি অবশ্যই বর্জন করতে হবে। এইডস আক্রান্ত মহিলাদের গর্ভধারণ করা উচিত হবেনা। কেননা তাতে সন্তানেরও এইডস নিয়ে জন্মাবার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ ও চিকিৎসার মাধ্যমে আজকাল এইডস আক্রান্ত নারীরা এইডসবিহীন সন্তানের জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছেন।

তাই সন্তান নিতে চাইলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে হবে আগে থেকে। কোন কারনে রক্ত গ্রহণ করতে হলে বা দিতে হলে আগে এইচআইভি পরীক্ষা করে নিতে হবে। সুঁচ ও সিরিঞ্জ একবারের বেশি ব্যবহার করা উচিত হবেনা।

অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে ডাক্তারদের সতকর্তা অবলম্বন করতে হবে। যন্ত্রপাতি ভালভাবে পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করে নিতে হবে। স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে বোধগম্য ও সহজ ভাষায় এইডস সম্পর্কিত তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে যেন এইডস সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান পায় শিশুরা কৈশোরে পা রাখার সাথে সাথে।

পেশাদার রক্ত দাতাদের রক্ত প্রদানে বাধা প্রদান করতে হবে৷ আইন প্রণয়নের মাধ্যমে রক্ত বেচাকেনা বন্ধ করতে হবে৷ সুস্থ মানুষকে স্বেচ্ছায় রক্তদানে উত্‌সাহিত করতে হবে৷ রেডিও, টেলিভিশন, নাটক, পত্রপত্রিকায় বিভিন্ন বিনোদনের মাধ্যমে জনগণকে এইডস-এর ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতন করতে হবে৷ এইডস কখনো বলে কয়ে হয় না। অন্য কেউ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারলে আপনিও শিকার হতে পারেন এই রোগের।

অথচ সামান্য সতর্কতা ও এই রোগ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান আপনাকে দিতে পারে এই রোগ থেকে সর্বোচ্চ সুরক্ষা। তাই আর অজ্ঞতা নয়। আসুন এইডস সম্পর্কে জানার জানি ও সুরক্ষিত রাখি নিজেকে ও আপনজনকে।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন