জীবনে সফলতা পেতে ১৭টি বিষয় খুবই জরুরি

জীবনে সবাই প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। সে জন্য কতরকমের পন্থাই না অবলম্বন করে মানুষ। আজ এমন গোপন ১৭টি কথা জেনে রাখুন। যা প্রতিষ্ঠিত হতে আপনাকে সাহায্য করবে।

প্রথমে ৫টি বিষয়ের কথাই বলি :

• সম্পদ থেকেই অনর্থ জন্মায়। কিন্তু সম্পদই মানুষের মধ্যে লালসার জন্ম দেয়। লালসা শেষ পর্যন্ত বিপর্যয়কে ডেকে আনে। যত সম্পদই আহরণ করুন না কেন, তা অন্যের মধ্যে লোভ বা লালসার জন্ম দেবেই। তাই নিজের সম্পদের কথা কখনোই প্রকাশ্যে বলতে নেই। তা গোপন রাখাই ভালো।

• অপমানের খবর দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য অপমান তখন বহুগুণ হয়ে ফিরে আসে। তাই নিজের অপমানগুলোকে নিজের ভেতরে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ।

• ভক্তি বিষয়টিও জনসমক্ষে বলে বেড়ানোর মতো নয়। কারণ ভক্তির মধ্যে নিহিত থাকে আত্মনিবেদন। তা প্রকাশ্যে এলে আত্ম-বিচ্ছিন্ন হয়। ভক্তির যাবতীয় মহিমা লুপ্ত হয়।

gif maker

• নিজের একান্ত ব্যক্তিগত মুহূর্তগুলোকে নিজের কাছেই রাখুন। অন্য লোক তাকে আপনার দুর্বলতা বলে মনে করতে পারে।

• দান সবসময়ই গোপন রাখা ভালো। কারণ দান জনসমক্ষে এলে দাতার মধ্যে আত্মম্ভরিতা দেখা দিতে পারে। দান তার মহিমা হারায়।

জীবনে সফলতা পেতে ১২ টি বিষয় খুবই জরুরী

স্কুল কলেজের গণ্ডি পার হয়ে ইউনিভার্সিটি ভর্তি, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে উন্নিত হওয়া। ২০ বছর বয়সের থেকেই ছেলে মেয়েরা নিজেদের গড়ে তোলার ব্যাপারটি বুঝতে শিখে থাকে। ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে গড়ে নেওয়ার এটিই মোক্ষম সময়। এই সময়ে কিছু বিষয় হয়তো হাতে কলমে শিখিয়ে দেয়া হবে তাদেরকে। কিন্তু জীবনের বেশ কিছু শিক্ষা শিখে নিতে হবে নিজে থেকেই। সফলতা, উন্নতি এবং সঠিকভাবে জীবন যাপনের জন্য নিজেকে গড়ে নেওয়ার দীক্ষা কেউ শিখিয়ে দিতে পারে না। বুঝে নিতে হয় নিজ থেকেই।

১) জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সময় আবার পুনরায় ফিরে পাওয়া সম্ভব নয় একেবারেই। সুতরাং সময়গুলোকে গুরুত্ব দিলে পরবর্তীতে তা নিয়ে আর আফসোস থাকবে না।

২) সৌজন্যতাবোধ তখনই বেঁচে থাকবে যদি আপনি তা অন্য কারো প্রতি প্রদর্শন করেন।

৩) প্রেম-ভালোবাসা শুধুমাত্র সময় কাটানোর কোনো বিষয় নয়। এটি জীবনের বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার।

http://picasion.com/

৪) আপনি নিজের জীবন এবং পৃথিবীটাকে যেভাবে দেখেন অন্য কারো পক্ষে তা দেখা বা ভাবা সম্ভব নয়। সুতরাং অন্য কারো কাছ থেকে নিজের মতো করে ভাবার আশা করবেন না।

৫) কোনো ব্যাপারে আশার হাল শক্ত করে ধরে রাখলে সে ব্যাপারটিতে সফলতা আসবেই।

৬) অনেক সময় একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণেও সঠিক পথে পরিচালিত হওয়া সম্ভব হয়।

৭) মানুষের চাহিদা থাকবেই এবং সময়ের সাথে সাথে তা বেড়েই চলবে। সব চাহিদা পূরণ হওয়া সম্ভব নয় একেবারেই।

৮) স্বাস্থ্যটাকেই সব চাইতে গুরুত্ব দেয়া উচিত। নতুবা যৌবনেই বার্ধক্য ভর করতে পারে।

৯) জীবন যাপন এবং ধারণের জন্য পানি ব্যতীত অন্যান্য সকল পানীয় না পান করলেও চলবে। বিশেষ করে মদ ও এনার্জি ড্রিংকসগুলো বাদ দিলে জীবনটা ভালোই যাবে।

১০) জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর হবে যদি বর্তমানের সকল দিকে নজর দেয়া সম্ভব হয়। এতে করে ভবিষ্যতটাও আপনাআপনিই সঠিক হয়ে আসবে।

১১) যদি জীবনে সফলতা আনতে চান তবে অবশ্যই গণ্ডির বাইরে চিন্তা করা উচিত এবং সে হিসেবে নিজেকে তৈরি করে নেয়া উচিত।

১২) মানুষ পিছু কথা বলবেই এবং হিংসা বা নিন্দা করে চলবেই। তাই বোলে দমে থাকা বা নিজেকে গুটিয়ে নেয়ার কোনো অর্থ হয় না। এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে জীবনে।

একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হেলেনা জাহাঙ্গীর
প্রবল ইচ্ছাশক্তি আর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন মানুষ উদ্যোক্তা হয়ে ওঠেন। এর ফলে তিনি একদিকে যেমন নিজের ভাগ্যের পরিবর্তন করেন একই সঙ্গে বহু মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন। পরোক্ষভাবে অনেক পরিবারের দায়িত্ব নেন।

হেলেনা জাহাঙ্গীরও নিজের প্রতিষ্ঠানে কর্মী নিয়োগের মাধ্যমে বহু পরিবারের দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি একাধারে নিট কনসার্ন প্রিন্টিং লিমিটেড, জয় অটো গার্মেন্টস লিমিটেড ও জেসি এমব্রয়ডারি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর পাশাপাশি নারী উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে ভূমিকা পালন করছেন।

তিনি দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের একজন পরিচালক। এ ছাড়া অনেক সামাজিক ও সেবামূলক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছেন। এর বাইরে তিনি একজন লেখক। এরই মধ্যে তাঁর লেখা ১০টি বই বাজারে এসেছে। তিনি জয়যাত্রা টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান। তিনি উদ্যোক্তা জীবনের নানা দিক তুলে ধরেন।

উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার প্রস্তুতি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘শৈশব থেকেই আমার চুপচাপ এক জায়গায় বসে থাকতে ভালো লাগত না। আমি কিছু না কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম। এ ছাড়া সব কিছুতে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতে পছন্দ করি। যেমন খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছি। আমি বিভিন্ন বিষয়ে বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা নিতে পছন্দ করি।’

তিনি বলেন, ‘আমার অন্যতম লক্ষ্য হলো সমাজের উন্নয়নে ভূমিকা রাখা। মানুষের জন্য, দেশের জন্য কিছু রেখে যেতে চাই। একজন দায়িত্বশীল মানুষই উদ্যোক্তা হয়ে ওঠে।’ উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘যেমন একটা লোককে চাকরি দেওয়া মানে হলো তার পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া। ৩০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান করে দেওয়া মানে হলো ৩০ হাজার পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া।’

নারী উদ্যোক্তা হিসেবে সফলতার এই পর্যায়ে এসে পেছনের সময়টা কিভাবে মূল্যায়ন করবেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সফলতার জন্য যোদ্ধার মানসিকতা নিতে হয়। কাজকে এবাদত মনে করতে হয়। সততার সঙ্গে নিয়ম-মাফিক একাগ্রচিত্তে কাজ করলে সফলতা এমনিতেই কাছে চলে আসে। পরিশ্রমই ঠিক করে জীবনের কাঙ্ক্ষিত সফলতা। নারীদের এগিয়ে যাওয়ার জন্য মেধা, যোগ্যতা আর শালীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে নারীর অগ্রযাত্রায় কোনো কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি নারী উদ্যোক্তা তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছি। জয়যাত্রা ফাউন্ডেশন থেকে উদ্যোগ নিয়েছি নারীদের বিনা সুদে ঋণ দেওয়া। আমি দেখেছি, গ্রামের অনেকে ব্যাংক কিংবা এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে সুদ টানতে গিয়ে আর কিছু করতে পারেনি। সিএসআর থেকে কোনো ব্যাংক যদি বিনা সুদে নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ দেয় তাহলে অনেক মানুষের জীবন বদতে যাবে। তাদের কাছ থেকে দোয়াও পাবে তারা।’

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

ডা.হাকীম মিজানুর রহমান 
(ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন
স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন: 
চিকিৎসক) 
01762240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।
নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply