জেনে নিন উষ্ণ মধু হতে পারে বিষ
‘মধু খই খই, বিষ খাওয়াইলা’ গানের এই কথার মতো মধুও বিষে রূপান্তরিত হতে পারে যদি মেশানো হয় উষ্ণ কোনো খাবারে বা গরম অবস্থায় গ্রহণ করলে।
প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন ঘরোয়া চিকিৎসায় বা শরীরের উপকারের জন্য মধুর জনপ্রিয়তা রয়েছে।
তবে স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে এখানে জানানো হল মধু উষ্ণ হলে কী অপকারটা হতে পারে।
কুসুম গরম পানি কিংবা দুধে মধু
অনেকেই সকালে খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে মধু মিশিয়ে পান করেন। ধারণা করা হয় এতে শরীর চাঙ্গা হয়, দূর হয় দুষিত উপাদান।
তবে ভারতীয় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদ রেখা যিতিন বলছেন, “যা আপনি পান করছেন তা বিষ।”
অনেক দিনের ভ্রান্ত রীতি
শুনে অবাক হওয়ারই কথা। কুসুম গরম পানিতে মধু আর লেবু মানুষ পান করছে বহুকাল ধরে। ওজন কমাতে বিশেষজ্ঞদের দেওয়া সফলতম উপদেশগুলোর মধ্যে এই মিশ্রণ অন্যতম। তাদের মতে, এটি শরীর থেকে দুষিত উপাদান বের করতে সহায়ক এবং দীর্ঘ মেয়াদে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
তবে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের মতে, মধু কোনো অবস্থাতেই রান্না কিংবা গরম করা উচিত নয়। মধু তার প্রাকৃতিক অবস্থাতেই পুষ্টিকর।
মধু গরম অবস্থায় গ্রহণ করলে দেহে ‘আমা’ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। এই বিষাক্ত উপাদান হজমের সমস্যা থেকে তৈরি হয়। মধু যেহেতু ধীরে হজম হয়, তাই এ্রর উপাদানগুলো এই ধরনের বিষাক্ত উপাদান তৈরি করে, যা ডেকে আনতে পারে নানান রোগ।
কাঁচাই ভালো
একই কথা বাজার থেকে কেনা মধুর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। বোতলজাত মধু উচ্চতাপে জ্বাল দেওয়া হয়, ফলে এগুলো স্বাভাবিক ভাবে খাওয়াও বিষাক্ত হতে পারে; সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়াজাতকরণ তো আছেই।
তাই বলে মধু খাদ্যাভ্যাস থেকে বাদ দেওয়ার কোনো কারণ নেই। তবে খেতে হবে মধুর স্বাভাবিক প্রাকৃতিক অবস্থায়, সংগ্রহ করতে হবে এর উৎপত্তিস্থল থেকে।
দুধের সঙ্গে মিশিয়ে মধু খেতে চাইলে, দুধ ঠাণ্ডা হওয়ার পর মধু যোগ করতে হবে।
বৈজ্ঞানিক কারণ
মধু গরম না করার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। চিনি আছে এমন যে কোনো খাবার গরম করলে ‘ফাইভ-হাইড্রোক্সিমিথাইলফারফুরাল (এইচএমএফ)’ নামক রাসায়নিক উপাদান তৈরি হয়, যা ক্যান্সারের কারণ হিসেবে বিবেচিত।
উপকারী মধু
শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সঠিক নিয়মে ব্যবহার করলে রূপচর্চা আর শরীরের ক্ষতিপূরণেও মধু কার্যকর।
আয়রন, ক্যালশিয়াম, ফসফেট, সোডিয়াম ক্লোরাইন, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক মধু ত্বক কোমল করে। পাশাপাশি চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
সম্প্রতি ফিমেলফার্স্ট ডটকো ডটইউকে’তে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অবলম্বনে মধুর গুণাগুণ আর ব্যবহার নিয়ে কিছু পন্থা এখানে দেওয়া হল।
শুষ্ক ত্বকের প্রতিকার
মধু সাংঘাতিক রকমের প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। যা শুষ্ক ত্বকে চমৎকার কাজ করে। কনুই আর হাঁটুর ত্বক নরম করে। শুধু তাই নয়, ফাটা ঠোঁটেও ম্যাজিক ঘটায় মধু।
হাঁটু, কনুই, ঠোঁট বা ত্বকে পরিমাণমতো মধু নিয়ে মালিশ করুন। ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
শক্তিবর্ধক
এনার্জি ড্রিংক আর কফি খেয়ে এনার্জি বাড়ানোর কথা ভুলে যান। এমনকি দ্রুত শক্তি পেতে যে চিনি খাওয়া হয়, সেটারও দরকার নেই। বরং প্রকৃতিকভাবে শক্তির অধিকারী হতে চিনির পরিবর্তে মধু খাওয়া শুরু করুন।
চা, বেইক বা রান্না— যেখানেই প্রয়োজন সেখানে চিনির পরিবর্তে মধু দিন। কয়েকদিন পরেই বুঝতে পারবেন আপনি আগের চাইতে আরও কর্মচঞ্চল হয়ে উঠছেন।
চুলের প্রতিকার
প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে মধু অসাধারণ। চুলের ময়েশ্চারাইজার বাড়ানোর পাশাপাশি মাথার ত্বক পরিষ্কার করে চুল করে রেশম-কোমল।
শ্যাম্পু ব্যবহার করার সময় এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এতে চুল কোমল হবে। অথবা ডিপ কন্ডিশনিং ট্রিটমেন্টের জন্য অলিভ অয়েলের সঙ্গে মধু মিশিয়ে চুলে মাখুন। ২০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
স্বস্তিতে আরাম
সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা মধু মিশেয়ে দিন। দেখবেন শরীর ঝরঝরে লাগছে। কারণ মধু মাংসপেশি শিথিল করতে সাহায্য করে।
হ্যাংওভার কাটাতে
সারারাত পার্টি করেছেন। পরদিন মাথা ধরে আছে। কোনো অসুবিধা নেই রয়েছে মধু। ২/৩ টেবিল-চামচ পরিমাণ মধু হ্যাংওভার কাটাতে সাহায্য করে। কারণ শরীরের মেটাবলিজম প্রক্রিয়াকে দ্রুততর করে মধু।
ফেইশল
যদি ঘরে মধু থাকে তবে পয়সা খরচ করে বিউটি পার্লারে গিয়ে স্পা আর ফেইশলের কোনোই প্রয়োজন নেই। মধুর শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, জ্বালাপোড়া বিহীন আল্ট্রা-ময়েশ্চারাইজিং উপাদান ত্বকের জন্য উপকারী।
শুধু মধু মুখে মাখা যায়। আবার দুই টেবিল-চামচ মধুর সঙ্গে দুই চা-চামচ দুধ মিশিয়ে মুখে মেখে রাখুন। ত্বকে ভালোমতো শুষে নেওয়ার জন্য ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন।
স্বাভাবিক এক্সফলিয়েটিং ফেইশলের জন্য মধুর সঙ্গে সামান্য চিনি মিশিয়ে তৈরি করতে পারেন ময়েশ্চারাইজিং স্ক্রাব।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়