নখের হলদেটেভাব দূর করতে যা করবেন
নখের হলদেভাব হাতের সৌন্দর্যটাই নষ্ট করে দেয়। নখের রং বদলে যাওয়া সাধারণ একটা সমস্যা। বিশেষ করে যেসব নারীদের বাড়ির কাজকর্ম, অর্থাৎ রান্নাবান্না এবং ঘর পরিষ্কার ইত্যাদি করতে হয়।
তাছাড়া, খাবারের তেল, মশলা ও হলদু লেগেও নখের নিজস্ব রং হারিয়ে যায়। কীভাবে নখের দাগছোপ দূর করতে পারবেন, রইল তারই কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা –
১) লেবুর রস দিয়ে নখের সব দাগছোপ পরিষ্কার হয়ে যাবে। একটি বাটিতে লেবুর রস নিয়ে নখ চুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। কয়েক মিনিটের মধ্যে পার্থক্যটা লক্ষ্য করতে পারবেন।
২) পারক্সাইডযুক্ত টুথপেস্ট নখের উপর ঘষে নিন পুরনো টুথব্রাশ দিয়ে। সপ্তাহে কয়েকবার এটির ব্যবহারে নখ ঝকঝকে পরিষ্কার হবে।
৩) প্যাসচুরাইজড দুধ নখ পরিষ্কার করতে ভালো কাজ দেয়। নখের হলদেভাব দূর করে সহজেই। বাটিতে সামান্য দুধ নিয়ে তাতে নখ চুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। কয়েক সপ্তাহ এটি ব্যবহার করলে জেদি দাগ দূর হবে।
৪) প্রত্যেকদিন বাড়ির কাজকর্ম সেরে টুথব্রাশ দিয়ে নখ ঘষে নেবেন। তাতে নখে দাগ বসবে না।
৫) তুলোতে করে সামান্য হাইড্রোজেন পারক্সাইড নখের উপর লাগিয়ে নিন। নিয়মিত এটির ব্যবহারে নখের দাগছোপ দূর হবে এবং উজ্জ্বল দেখাবে।
মেহ প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের কারণ ও প্রতিকার
আমাদের দেশের অধিকাংশ পুরুষের মাঝে যৌ’নতা বিষয়ক জ্ঞান স্বল্পতা এবং যৌ’বনকালের শুরুতে নিজ কতৃক বিভিন্ন ভুলত্রুটির ফলে পরবর্তীতে যৌ’নস্বাস্থ্য জনিত নানাবিধ সমস্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে, যা মূলত মে’হ- প্র’মেহ, ধাতুঝরা, ধাতু দুর্বলতা, ধাতুক্ষয়, প্রদর রোগ নামে পরিচিত।
উক্ত রোগটি সরাসরি বা তৎক্ষণাৎ শরীরের উপর কোন প্রকার প্রভাব তৈরি করে না বিধায় উক্ত রোগটির সৃষ্টি সম্পর্কে আক্রান্ত পুরুষ মানবদেহটি সহজে তেমন কিছু অনুভব ও করতে পারে না, কিন্তু উক্ত রোগটি খুব ধীরে ধীরে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা সম্পূর্ণ নষ্ট করে দেয় ।
এক কথায় বলতে গেলে – ইহা নিজে কোন রোগ নয় বরং ইহা অন্যান্য অনেক শারীরিক রোগের সৃষ্টিকারী এবং আমাদের দেশে পুরুষ সমাজের অনেকেই উক্ত রোগের ভুক্তভোগী।
আর তাই, আজ আমরা আলোচনা করছি পুরুষ মানবদেহে উক্ত রোগসমূহ সৃষ্টির কারণ, লক্ষণ এবং শতভাগ কার্যকরী সমাধানসমূহ।
কারণসমূহ :
আমাদের দেশের পুরুষদের মাঝে উক্ত সমস্যা সৃষ্টির প্রধান এবং অন্যতম কারণই হল যৌ’বনকালের শুরুতে অধিক পরিমানে হস্তমৈ’থুন করা।
এছাড়া অল্প বয়সে যৌনতা বিষয়ক অধিক বেশী চিন্তা করা, অধিক বেশী পর্ণ দেখা, অতিরিক্ত বেশী যৌ’নমিলন করা সহ অনিয়ন্ত্রিত এবং অনিরাপদ যৌনাচার উক্ত রোগসমূহ পুরুষ মানবদেহে সৃষ্টির অন্যতম কারন হিসাবে বিবেচিত।
পাশাপাশি অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ, অতিরিক্ত মানসিক দুঃশ্চিন্তা, হজমের গন্ডগোল, শারীরিক পুষ্টির অভাবসহ অন্যান্য আরো নানবিধ কারণে উক্ত সমস্যাসমূহ পুরুষ মানবদেহে সৃষ্টি হতে পারে ।
লক্ষণসমূহ :
* উক্ত রোগে আক্রান্ত রোগীর শুক্র অত্যন্ত তরল হয়।
* রোগী ধীরে ধীরে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং শক্তিহীন ভাব প্রকাশ পেতে থাকে।
* দেহের এবং চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়, চেহারার লাবণ্যতা কমে যায়, মুখ মলিন এবং চক্ষু কোঠরাগত হয়ে পরে।
* দেহে প্রয়োজনীয় প্রোটিন এবং ভিটামিনের প্রবল অভাব পরিলক্ষিত।
* রোগীর জীবনীশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং নানা প্রকার রোগে অতি সহজেই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* দেহে যৌ’ন হরমোন বা পিটুইটারি এড্রিনাল প্রভৃতি গ্রন্থির হরমোন কম নিঃসৃত হয়, যার ফলে দেহে যৌ’ন ক্ষমতা কমে যায় এবং শুক্র ধীরে ধীরে পাতলা হতে থাকে।
* দৈহিক এবং মানসিক দুর্বলতা বৃদ্ধি পায়, মাথা ঘোরে, বুক ধড় ফড় করে, মাথার যন্ত্রণা দেখা যায়।
* আক্রান্ত ব্যক্তি সর্বদাই অস্থির বোধ করে, বসা থেকে উঠলেই মাথা ঘোরে এবং চোখে অন্ধকার দেখে, ক্ষুধাহীনতার ভাব দেখা দেয়।
* পে’নিস বা জননেদ্রীয় দুর্বল হয়ে যায়।
* প্রসাবের আগে-পরে আঠালো জাতীয় ধাতু নির্গত হয়।
* সমস্যা ধীরে ধীরে কঠিন আকার ধারণ করলে সামান্য উত্তেজনায় শুক্রপাত হয়, স্ত্রীলোক দর্শনে বা স্পর্শে শুক্রপাত ঘটে এমনকি মনের চাঞ্চল্যেও শুক্রপাত হয়।
* পায়খানার সময় কুন্থন দিলে শুক্রপাত হয়।
* স্মরণশক্তি কমে যায় এবং বুদ্ধিবৃত্তি লোপ পায়।
সমাধান/চিকিৎসা
পুরুষ মানবদেহের জন্য ক্ষয়জনিত সমস্যাসমূহ অত্যন্ত মারাত্মক হিসাবে বিবেচিত, বিশেষ করে আমাদের দেশের তরুন সমাজ এই সকল সমস্যাসমূহের অধিক বেশী ভুক্তভোগী হয়ে থাকে, যা পরবর্তীতে তাদের শারীরিক এবং মানসিক ভাবে দুর্বলতা সৃষ্টি সহ দাম্পত্য জীবনে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে ।
আর তাই, আমাদের সমাজের যে সকল পুরুষ ভাইয়েরা উক্ত সমস্যায় ভুক্তভোগী, তাদের উপযুক্ত সমাধানের মাধ্যম হিসাবে ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার-এর রয়েছে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান দ্বারা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুসারে তৈরি ভেষজ ঔষধ নাইট কিং । যা সেবনে প্রস্রাবে ক্ষয়, ধাতু ক্ষয়, ধাতু দুর্বলতা, ধাতুঝরা তথা মানবদেহের যাবতীয় ক্ষয়জনিত সমস্যাসমূহের প্রয়োজনীয় সমাধানের মাধ্যমে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে শতভাগ সুস্থতা ফিরিয়ে দিতে অত্যন্ত কার্যকরী ।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা