বিশ্বের প্রধান আলোচিত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণকারী বিস্ময়কর ৫ খাবার
বিশ্বের প্রধান আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে ডায়াবেটিস সব সময়ই থাকে। টাইপ-১ বা টাইপ-২, যে ধরনের ডায়াবেটিসই হোক না কেন প্রত্যেক ক্ষেত্রেই রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করাই হলো এর মূল চিকিৎসা।
যদিও এটা বলা সহজ, করা অত্যন্ত কঠিন। প্রতিনিয়ত লাখ লাখ মানুষ শুধু এই চেষ্টাতেই থাকে, কী করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। সেই চেষ্টায় সুফল বয়ে আনবে এই পাঁচটি মসলা এবং ঔষধি জাতীয় খাবার। কীভাবে? চলুন জেনে নিই-
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণকারী ৫টি মসলা জাতীয় খাবার
দারচিনি
বিভিন্ন গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে দারচিনির ভেতরে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট উপাদানগুলো শরীরের প্রদাহজনিত সমস্যা বা ইনফ্ল্যামেশন কমিয়ে আনে। ডায়াবেটিস হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি এই ইনফ্ল্যামেশন। এছাড়াও এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
পুদিনা
পুদিনা পাতা শুধু খাবারে সুগন্ধই ছড়ায় না বরং রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। উচ্চ মাত্রায় ফ্ল্যাভনয়েড উয়াদান থাকায় এটি রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
জিরা
ডায়াবেটিস রোগীরাও “একটু জিরান”। জিরা শরীরের রক্তের সুগার এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়াও এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকারী লিপিড এবং প্রোটিনের (গ্লাইকেশন উপাদান) মাত্রা কমিয়ে আনে।
হলুদ
হলুদের গুণাগুণ এক কথায় বলে শেষ করার মতো নয়। প্রাচীন কাল থেকেই বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধে ঔষধ হিশেবে হলুদ ব্যবহার করা হয়ে আসছে। ইনফ্ল্যামেশন কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে এর জুরি নেই। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও এটি ব্যবহার করুন নিয়মিত।
শুঁকনো মরিচ
এটি যেমন খাবারে ঝালের পরিমাণ বজায় রাখে তেমনি শরীরের উষ্ণতাও বজায় রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে শরীরের মেটাবোলিজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। শরীরের ফ্যাট এবং কোলেস্টেরল কমে আসে।
এ সকল উপাদান সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ উপাদানসমূহ দ্বারা তৈরি গ্লুকো কেয়ার এবং বাংলাদেশেই পাওয়া যাচ্ছে।
দেহে বাড়তি ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত কার্বহাইড্রেডযুক্ত খাদ্যাভাসের কারণে রক্তে সুগারের মাত্রা অত্যাধিক বেড়ে যায়। ফলে ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগের সৃষ্টি হয়। গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে রক্তে সুগারের মাত্রা, কলেস্টরেল ও ট্রাইগ্লিসারিড এর মাত্রাও ক্রমশ নিয়ন্ত্রণে ফিরে আসবে। গ্লুকো কেয়ার-এ রয়েছে উৎকৃষ্টমানের আইসোলেটেড সয়া প্রোটিনের অংশ আইসোফ্লোভিন ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধে অব্যর্থ প্রমানিত এরূপ কয়েকটি দেশীয় পুষ্টি উপাদান।
গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে একশ’ভাগ নিরাপদ পুষ্টি খাদ্যরূপে প্রমাণিত হয়েছে।
সেবন বিধি : এক চা চামচ চূর্ণ কুসুম কুসুম গরম পানির সাথে সেব্য দিনে ২বার।
ঔষধটি পাওয়া যাবে অর্ডার করলে। অর্ডার দিতে হলে যোগাযোগ করুন সকাল 10টা থেকে ১২টা এবং বিকেল ৫টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এন্টিডায়াবেটিস এই গাছটির পাতার দ্বারা তৈরি ওষধগুলো সেবনে ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ সহনীয় মাত্রায় আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। এ
ঔষধ প্রতিদিন খালিপেটে সেবনে শুধু সুগার এবং কলস্টেরল নিয়ন্ত্রণই করে না, তরতাজা রাখে কিডনি, লিভার এবং নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাডপ্রেশার। এছাড়া সুগার স্বাভাবিকমাত্রার তুলনায় আরো কমিয়ে হাইপোগ্লামিয়ার বিপদ থেকেও রক্ষা করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে এই গাছের পাতা।
যাদের ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেশার এবং কলস্টেরল সমস্যা আছে, তাদের প্রতিদিন সকালে খালিপেটে গ্লুকো কেয়ার সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা