যেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি ডায়বেটিসে আক্রান্ত
পৃথিবীতে ডায়েবেটিস রোগীর সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। ডায়বেটিস টাইপ টু-ই বিভিন্ন ধরনের ডায়বেটিসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়ছে।
ডায়বেটিস থেকে জন্ম নিতে পারে অন্য নানা ধরনের রোগ। কাজেই এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা অত্যন্ত জরুরী।
যেসব লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন যে আপনি ডায়বেটিসে আক্রান্ত? জার্নাল অফ ডায়বেটিসে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে ডাক্তার জাখারি ব্লুমগার্ডেন আর গুয়াং নিংগ এই প্রশ্নের উত্তরে জানাচ্ছেন ডায়বেটিসের উপসর্গগুলির কথা। আসুন, আমরাও জেনে নিই—
১. অতিরিক্ত খিদে বোধ: যখন রক্তে চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায়, তখন শরীরকে সচল রাখার জন্য অতিরিক্তি খাদ্যের প্রয়োজন প্রয়োজন হয়। ফলে খিদেও পায় বেশি পরিমাণে।
২. ক্লান্তি বোধ: ব্লাড সুগার বেড়ে গেলে শরীর ক্লান্ত হয় তাড়াতাড়ি।
৩. ঘন ঘন টয়লেটে যাওয়া কিংবা গলা শুকিয়ে যাওয়া: শরীরকে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য কিডনিকে বেশি খাটতে হয়। ফলে স্বাভাবিকের তুলনায় ঘন ঘন মূত্রত্যাগ করার প্রয়োজন বোধ হয়। একই সঙ্গে এই ক্ষতিপূরণ করার জন্য পানিও বেশি খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
৪. চামড়া শুকিয়ে যাওয়া এবং চুলকানি দেখা দেয়া: রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিকভাবে না হওয়ার কারণে ত্বক শুকিয়ে যায় দ্রুত এবং শুষ্কতার কারণেই ত্বকে চুলকানির অনুভূতি হয়।
৫. দৃষ্টি অস্পষ্ট হয়ে আসা: দীর্ঘদিন হাই ব্লাড সুগার থাকলে চোখের দৃষ্টি অস্পষ্ট হয়ে আসে।
৬. কোনো ঘা বা ক্ষত সারতে সময় নেয়া: ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পেলে রক্তসঞ্চালনের স্বাভাবিকতা ব্যাহত হয়। তার ফলে শরীরে কোনো ঘা বা ক্ষত দেখা দিলে তা চট করে সারতে চায় না।
৭. ফাংগাল ইনফেকশন: ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। পরিণামে শরীরে বাসা ফাংগাস বা ইস্ট ঘটিত ইনফেকশন বাসা বাঁধার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
ডায়াবেটিস শুধু উন্নত দেশগুলোতেই নয়, এটা ক্রমবর্ধমান ভাবে উন্নয়নশীল দেশ গুলোতেও মহামারী আকার ধারণ করছে। তবে গুরুত্বর ও দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার এই রোগটির জন্য জীবন যাপনের একটি ভালো মান বজায় রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম ছাড়াও বেশ কিছু ধরনের ভেষজ ঔষধ গ্লুকো কেয়ার সেবন করে এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
দীর্ঘমেয়াদে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এবং আরো গুরুত্বর ক্ষতি এড়ানোর জন্য দিনের পর দিন একটি স্বাস্থ্যকর মাত্রার মাঝে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা হচ্ছে একটি অন্যতম শর্ত। তাই উল্লেখিত ভেষজ উপাদান গুলো প্রয়োগের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
হাকীম মিজানুর রহমানের নিজস্ব Formula দ্বারা ২৫টি ভেষজ দিয়ে প্রস্তুতকৃত ‘‘গ্লুকো কেয়ার’’ ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে বেশ কার্যকর। গ্লুকো কেয়ার মাত্র ৬ মাস সেবন করলে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি লাভ করা যায়, যা রোগীদের দ্বারা পরীক্ষিত ও প্রমাণিত।
কারণ এতে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ভেষজগুলো সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়। যার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। কারণ এতে রয়েছে : আমবীজ, আলফালাফা পাতা, জাম বীজ, মেথি, চিরতা, নীম, আদা, দারুচিনি সহ ২৫টি ভেষজ উপাদান।
গ্লুকো কেয়ার : গ্লুকো কেয়ার-এ রয়েছে সয়া প্রোটিন, আমলকী, করলা, জামবীজ, আলফালাফা পাতা, রসুন, মেথি, চিরতা ও কালো জিরাসহ আরও বেশ কিছু প্রাকৃতিক বা ভেষজ উপাদান। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখে ধীরে ধীরে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। অবশেষে ডায়াবেটিস থেকে একজন মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসে।
করণীয় : গ্লুকো কেয়ার সেবন করে সকালে খালি পেটে ৩০ মিনিট এবং রাতে খাবারের পর ১০ মিনিট দ্রুত হাঁটবেন। দৈনিক চার গ্লাস কুসুম কুসুম গরম পানি পান করবেন। ব্লাড প্রেসার থাকলে নিয়মিত চেক করবেন।
বর্জনীয় : তেল-চর্বি জাতীয় খাদ্য এবং কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে। ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে। ফার্স্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য নিষেধ।
পরামর্শ :
১। প্রতিদিন ফল ও সবুজ সবজি খাবেন। যে কোনো ধরনের মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন।
২। সঠিক সময়ে খাবার খান। অতিরিক্ত খাবার খাবেন না।
৩। সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এটি আপনার শরীর থেকে টক্সিন জাতীয় উপাদান বের করতে সাহায্য করে।
৪। সর ছাড়া দুধ ও ডিম খান। তেল খেলে তা খুব অল্প পরিমাণে খাবেন।
৫। ফাইবার জাতীয় খাবার তালিকায় রাখুন।
৬। সম্ভব হলে দিনে দুইবার আপেলের রস খান।
ডায়াবেটিস থেকে রক্ষার জন্য প্রতিদিন উপরোক্ত ঔষধ খেতে হবে আপনাকে। সেই সাথে সামান্য কিছু পরিবর্তন আনতে হবে আপনার জীবনে। বলা চলে, আপনার দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ভেতর।
মনে রাখবেন, এটি জটিল কোনো রোগ না হলেও একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। তাই ‘গ্যারান্টি’ চিকিৎসার আকর্ষণে না ভুলে নিয়মিত চিকিৎসা নিন ও নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলুন।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা