যোনিপথে চুলকানির কারণ ও প্রতিকার কি?

যোনিপথে চুলকানি, যা ভালভার প্রুরিটাস নামেও পরিচিত, একটি অস্বস্তিকর এবং প্রায়ই বিব্রতকর অবস্থা যা অনেক মহিলাকে তাদের জীবনের কোনো না কোনো সময়ে প্রভাবিত করে। বিভিন্ন কারণ, সংক্রমণ থেকে অ্যালার্জি পর্যন্ত, ভালভার প্রুরিটাস সৃষ্টি করতে পারে এবং একজন মহিলার জীবনযাত্রার মানকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে। যাইহোক, সঠিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলির সাথে, আপনি কার্যকরভাবে যোনি চুলকানি পরিচালনা করতে পারেন।

যোনি চুলকানির কারণ
বিভিন্ন কারণ যোনি চুলকানিতে অবদান রাখতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:

সংক্রমণ: অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, বা ভাইরাল সংক্রমণ, যেমন ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস, যৌন সংক্রামিত সংক্রমণ (এসটিআই), এবং খামিরের সংক্রমণ, যোনি চুলকানির একটি কারণ হতে পারে।

অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া: কিছু পণ্যের অ্যালার্জি যেমন সাবান, ডিটারজেন্ট, মেয়েলি স্বাস্থ্যবিধি পণ্য বা এমনকি পোশাক সামগ্রী, যোনিতে চুলকানির কারণ হতে পারে।

হরমোনের ওঠানামা: হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তন, যেমন সময় অভিজ্ঞ গর্ভাবস্থা, মেনোপজ, বা নির্দিষ্ট ওষুধ খাওয়ার সময়, যোনি চুলকানিতে অবদান রাখতে পারে।

ত্বকের অবস্থা: চর্মরোগ সংক্রান্ত অবস্থা যেমন একজিমা, সোরিয়াসিস, বা লাইকেন স্ক্লেরোসাস ভালভার অঞ্চলকে প্রভাবিত করতে পারে এবং চুলকানির কারণ হতে পারে।

বিরক্তিকর: কঠোর সাবান, সুগন্ধযুক্ত টয়লেট পেপার, শাওয়ার জেল, ফ্যাব্রিক সফটনার, বাবল বাথ, ডুচ, বা সুগন্ধযুক্ত প্যাড এবং লাইনার যোনির প্রাকৃতিক pH ভারসাম্যকে ব্যাহত করতে পারে এবং চুলকানির কারণ হতে পারে।

যোনি চুলকানির লক্ষণ
যোনি চুলকানির প্রাথমিক লক্ষণ হল, ভালভার এলাকায় একটি তীব্র, ক্রমাগত চুলকানি। যাইহোক, অন্যান্য সহগামী উপসর্গ থাকতে পারে, যেমন:

ভালভা লালভাব বা জ্বালা
বার্ন সংবেদন
ফোলা
যোনি স্রাব (যা ঘন, পাতলা বা বিবর্ণ হতে পারে)
সহবাস বা প্রস্রাবের সময় ব্যথা
ভালভা এর বিবর্ণতা
যোনি চুলকানির ঝুঁকির কারণ

যদিও যোনিতে চুলকানি যে কোনও মহিলাকে প্রভাবিত করতে পারে, কিছু কারণ এই অবস্থার বিকাশের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:

ডায়াবেটিস: দুর্বলভাবে নিয়ন্ত্রিত মহিলারা ডায়াবেটিস যোনি সংক্রমণের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ, যা হতে পারে নিশ্পিশ.

কম্প্রোমাইজড ইমিউন সিস্টেম: যে অসুখগুলি ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে, যেমন এইচআইভি/এইডস বা কিছু ওষুধ, সেগুলি একজন মহিলাকে সংক্রমণ এবং যোনিতে চুলকানির জন্য আরও ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলতে পারে।

টাইট বা সিন্থেটিক পোশাক: সিন্থেটিক বা টাইট-ফিটিং আন্ডারওয়্যার পরা আর্দ্রতা আটকাতে পারে এবং বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকের বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে পারে, যার ফলে গোপনাঙ্গে চুলকানি হয়।

দরিদ্র স্বাস্থ্যবিধি: অপর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাককে বৃদ্ধি পেতে দেয়, যা যোনিতে চুলকানির ঝুঁকি বাড়ায়।

যোনি চুলকানি রোগ নির্ণয়
যোনিতে চুলকানির কারণ নির্ণয় করতে, আপনার ডাক্তার নিম্নলিখিত এক বা একাধিক পরীক্ষা করতে পারেন:

শারীরিক মূল্যায়ন: আপনার ডাক্তার জ্বালা, স্রাব বা অন্যান্য অস্বাভাবিকতার লক্ষণগুলির জন্য যোনি এবং ভালভার অঞ্চলটি দৃশ্যত পরিদর্শন করবেন।

ভ্যাজাইনাল সোয়াব বা সংস্কৃতি: ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক বা অন্যান্য অণুজীবের উপস্থিতি সনাক্ত করতে যোনি স্রাবের একটি নমুনা সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করা যেতে পারে।

অ্যালার্জি পরীক্ষা: আপনার যদি অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া থাকে তবে আপনার ডাক্তার নির্দিষ্ট অ্যালার্জেন সনাক্ত করতে অ্যালার্জি পরীক্ষার সুপারিশ করতে পারেন।

বায়োপসি: কখনও কখনও, আপনার ডাক্তার ভালভার এলাকা থেকে একটি ছোট টিস্যুর নমুনা নিতে পারেন এবং ত্বকের অবস্থা বা অন্যান্য অন্তর্নিহিত সমস্যাগুলি বাতিল করার জন্য এটি একটি মাইক্রোস্কোপের নীচে পরীক্ষা করতে পারেন।

যোনি চুলকানির জন্য চিকিৎসার বিকল্প
যোনি চুলকানির চিকিত্সা অন্তর্নিহিত কারণের উপর নির্ভর করবে। নিম্নলিখিত কিছু সাধারণ চিকিত্সা বিকল্প আছে:

যোনি চুলকানির জন্য অ্যান্টিফাঙ্গাল মেডিসিন: যদি একটি খামির সংক্রমণের কারণ হয়, তাহলে আপনার ডাক্তার মৌখিক বা টপিক্যাল অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ লিখে দিতে পারেন।

অ্যান্টিবায়োটিক: ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের জন্য মৌখিক বা টপিক্যাল কোর্সের প্রয়োজন হতে পারে অ্যান্টিবায়োটিক.

অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ: ডাক্তাররা ভাইরাল সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ লিখে দিতে পারেন, যেমন নির্দিষ্ট হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাসের স্ট্রেনের কারণে।

স্টেরয়েড ক্রিম: অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া বা ত্বকের অবস্থার ক্ষেত্রে, টপিকাল স্টেরয়েড ক্রিমগুলি প্রদাহ এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

হরমোন থেরাপি: হরমোন ভারসাম্যহীনতার কারণে যোনি চুলকানির জন্য, আপনার ডাক্তার হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি বা অন্যান্য হরমোন চিকিত্সার সুপারিশ করতে পারেন।

লাইফস্টাইল পরিবর্তন: কারণের উপর নির্ভর করে, আপনার ডাক্তার লাইফস্টাইল পরিবর্তনের সুপারিশ করতে পারেন, যেমন ঢিলেঢালা-ফিটিং সুতির অন্তর্বাস পরা, বিরক্তিকর এড়ানো, বা স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলনের উন্নতি।

যোনি চুলকানির জন্য ঘরোয়া প্রতিকার
বেশ কিছু কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার যোনি চুলকানি থেকে মুক্তি দিতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:

বেকিং সোডা স্নান: গরম স্নানে বেকিং সোডা যোগ করা চুলকানি প্রশমিত করতে এবং যোনি এলাকার প্রাকৃতিক pH পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করতে পারে।

নারকেল তেল: অল্প পরিমাণে খাঁটি, ভার্জিন নারকেল তেল প্রভাবিত ভালভার এলাকায় প্রয়োগ করলে তা উপশম করতে পারে এবং নিরাময়কে উৎসাহিত করতে পারে।

দই: সাধারণ, মিষ্টি ছাড়া দইয়ে উপস্থিত প্রোবায়োটিকগুলি খামির সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

চা গাছের তেল: পাতলা চা গাছের তেলে প্রাকৃতিক অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা চুলকানি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে।

অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরা জেলের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং প্রশান্তিদায়ক বৈশিষ্ট্যগুলি যোনিপথের চুলকানি থেকে মুক্তি দিতে পারে।

জটিলতা
যদি চিকিৎসা না করা হয় তবে যোনিতে চুলকানি বিভিন্ন জটিলতার কারণ হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:

ত্বকের জ্বালা বা সংক্রমণ: অত্যধিক ঘামাচি বা ঘষা ভালভার অঞ্চলের সূক্ষ্ম ত্বকের ক্ষতি করতে পারে, সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।
ঘুমের ব্যাঘাত: রাতে তীব্র যোনি চুলকানি ঘুমের গুণমানে হস্তক্ষেপ করতে পারে এবং ক্লান্তি এবং বিরক্তির কারণ হতে পারে।
মানসিক যন্ত্রণা: যোনিপথে চুলকানির সাথে সম্পর্কিত অস্বস্তি এবং বিব্রত মানসিক সুস্থতা এবং আত্মবিশ্বাসের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

সংক্রমণের বিস্তার: কিছু ক্ষেত্রে, চিকিত্সা না করা সংক্রমণ শরীরের অন্যান্য অংশে বা যৌন অংশীদারদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

কিভাবে যোনি চুলকানি প্রতিরোধ
যদিও যোনিতে চুলকানি সবসময় প্রতিরোধযোগ্য নাও হতে পারে, তবে আপনার ঝুঁকি কমাতে আপনি নিতে পারেন এমন কয়েকটি পদক্ষেপ রয়েছে:

ভাল স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন করুন: হালকা, সুগন্ধ মুক্ত সাবান এবং জল দিয়ে ভালভার অঞ্চলটি আলতো করে পরিষ্কার করে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন।

শ্বাস-প্রশ্বাসের আন্ডারওয়্যার পরুন: সঠিক বায়ু সঞ্চালনের জন্য আলগা-ফিটিং সুতির অন্তর্বাস বেছে নিন এবং আর্দ্রতা জমতে বাধা দিন।

বিরক্তিকর এড়িয়ে চলুন: সুগন্ধযুক্ত ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি পণ্য, কঠোর সাবান, ডুচ এবং অন্যান্য যোনিতে জ্বালাপোড়া এড়িয়ে চলুন যা যোনি পিএইচ ভারসাম্যকে ব্যাহত করতে পারে।

নিরাপদ যৌনতা অনুশীলন করুন: যৌন সংক্রমণের সম্ভাবনা কমাতে কনডমের মতো বাধা ব্যবস্থা ব্যবহার করুন।

অন্তর্নিহিত শর্তগুলি পরিচালনা করুন: আপনার যদি ডায়াবেটিস বা অন্যান্য অবস্থা থাকে যা আপনার যোনিতে চুলকানির ঝুঁকি বাড়ায়, সেগুলি কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে আপনার ডাক্তারের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করুন।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
যদিও যোনিপথের হালকা চুলকানি ওভার-দ্য-কাউন্টার চিকিত্সা বা প্রাকৃতিক প্রতিকারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে, তবে চিকিত্সার পরামর্শ নেওয়া অপরিহার্য যদি:

চুলকানি তীব্র বা অবিরাম হয়
আপনি অন্যান্য উপসর্গ অনুভব করেন, যেমন অস্বাভাবিক স্রাব বা ব্যথা
ঘরোয়া প্রতিকার বা ওভার-দ্য-কাউন্টার চিকিত্সা ত্রাণ প্রদান করে না
আপনার একটি আপসহীন প্রতিরোধ ব্যবস্থা বা অন্যান্য অন্তর্নিহিত চিকিৎসা অবস্থা আছে
উপসংহার
যোনি চুলকানি একটি হতাশাজনক এবং অস্বস্তিকর সমস্যা হতে পারে, কিন্তু সঠিক পদ্ধতির সাথে, আপনি কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে পারেন এবং এমনকি এটি প্রতিরোধ করতে পারেন। কারণগুলি বোঝার মাধ্যমে, অবিলম্বে চিকিত্সার যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে এবং প্রাসঙ্গিক চিকিত্সা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলি বাস্তবায়নের মাধ্যমে, আপনি যোনি চুলকানিকে বিদায় জানাতে পারেন এবং একটি ভাল মানের জীবন উপভোগ করতে পারেন।

বিবরণ
যোনি চুলকানির সাধারণ কারণগুলি কী কী?
যোনি চুলকানির সবচেয়ে সাধারণ কারণ অন্তর্ভুক্ত খামিরের সংক্রমণ, ব্যাকটেরিয়া ভ্যাজিনোসিস, অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া, হরমোনের পরিবর্তন, এবং ত্বকের অবস্থা যেমন একজিমা বা সোরিয়াসিস.

যোনিতে চুলকানি কি যৌন সংক্রমণের (STI) লক্ষণ?
যোনিপথে চুলকানি নির্দিষ্ট STI-এর লক্ষণ হতে পারে, যেমন ট্রাইকোমোনিয়াসিস বা যৌনাঙ্গে হারপিস। যাইহোক, এটি অ-যৌন সংক্রমণ বা অন্যান্য কারণের কারণেও হতে পারে। যদি আপনি একটি STI সন্দেহ করেন, তাহলে চিকিৎসার পরামর্শ নেওয়া এবং পরীক্ষা করা অপরিহার্য।

 

দীর্ঘ সময় মিলন করার ৩০টি পদ্ধতি জেনে নিন

যৌন মিলন মানে দীর্ঘ সময় মিলন করতে সব পুরুষই ও মহিলা উভয়ই চায়। প্রত্যেকটি পুরুষ চায় পরিপূর্ণ ভাবে যৌন মিলন করতে। তবে নানান রকম কারণে মানুষের যৌনস্বাস্থ্য এবং যৌন মিলন করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। তাই আজ আমরা দীর্ঘ সময় মিলন করার ৩০টি পদ্ধতি সম্পকের্ আলোচনা করব দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি সমূহ।

অনেকে আবার এই সব বিষয় নিয়েও খুজে থাকেন। দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ, দীর্ঘ সময় মিলনের ট্যাবলেট, দীর্ঘ সময় সহবাস করার পদ্ধতি, দীর্ঘ সময় সহবাস করার হোমিও ঔষধ, দীর্ঘ সময় মিলনের জন্য ঔষধ, শারীরিক মিলন পদ্ধতি, দীর্ঘ সময় মিলন করার ট্যাবলেট, বেশি সময় মিলন করার ট্যাবলেট তাই সব সমাধান এক সাথে দেওয়া হলো।

পৃথীবিতে অধিকাংশ দম্পতিই কোনও না কোনও এক সময় এই অভিযোগটা করেন, যে বিয়ের কিছু বছর পরেই পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে যায়। একদিনে নিঃশেষ হয়ে যায় না; নিঃশেষ হতে থাকে ধীরে ধীরে এবং ক্রমশ। বিশেষ করে স্বামীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্ত্রীদের প্রতি। আবার স্ত্রীরাও আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্বামীর প্রতি।

আর ফলাফল হয় পরকীয়া ! সংসার ভাঙুক বা না ভাঙুক, সম্পর্ক ঠিকই ভাঙে। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন এমন কেন হয়? দুটো মানুষ পরস্পরকে খুব ভালোবেসে বিয়ে করলেও কেন হারিয়ে যায় আকর্ষণ? কেন হারিয়ে যায় স্বাভাবিক মিলন করার মন মানসিকতা আর কিভাবেই তা ফিরে পাওয়া যায়?

দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি

সাধারনত অধিক সময় নিয়ে যৌন মিলন করাটা পুরুষের সক্ষমতার উপরই নির্ভর করে। তথাপি কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে পুরুষরা তাদের মিলন কাল দীর্ঘায়িত করতে পারেন।

তবে কে কতটা দীর্ঘ সময় নিয়ে যৌন মিলন করবে এটা অনেকটাই তাদের চর্চার উপর নির্ভর করে থাকে। আসুন জেনে নিই মিলন দীর্ঘায়িত করার কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে।

দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়।

যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন।

(লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)।

চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।

এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে। স্কুইজ পদ্ধতি একবার মিলন করার সময় আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন।

যৌনমিলন কোন বয়সে হওয়া খুব বেশি জরুরী?
মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

সংকোচন (টেনসিং)
এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম।

তবে পার্থক্য হল এখানে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়।

মিলন কালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কার্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন।

পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন। সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে।

আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে)
এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃত। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলন কালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন।

এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যত্‍ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন। যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।

বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন।

মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। একটা বিষয় প্রতিটা পুরুষেরই জেনে রাখা দরকার – বিষয়গুলি নিয়ে অবশ্যই আপনার স্ত্রীর সাথে আলোচনা করবেন।

তাতে আপনারা দু’জনেই লাভবান হবেন। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে।

আরো পড়ুন: যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের গুরুত্বপূর্ণ ২০১টি প্রশ্ন উত্তর!

কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে তার নিজেরই লাভবান হওয়া। মিলন অধিক সময় স্থায়ী করার মানসিক এবং শারিরীক পদ্ধতি সবচাইতে বড় যে ভুলটি করেন বেশিরভাগ মানুষ, সেটা হলো বিয়ের পর নিজেকে আর আগের মত যত্ন না করা।

নিজেকে সাজানো, নিজের সৌন্দর্য রক্ষা করা, শরীর সুগঠিত রাখা ইত্যাদি কাজগুলো করেন না। সময়ের সাথে সাথে জীবন থেকে হারিয়ে যায় নিজেকে সুন্দর দেখাবার প্রয়াস। স্বভাবতই সঙ্গীর চোখেও আপনি হয়ে পড়তে থাকেন সাদামাটা। অনেক ক্ষেত্রে কুত্‍সিতও!

বিয়ে হয়ে গেলো মানেই ফুরিয়ে গেছে সব? বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাই হয়। কেবল দুজনে কোথাও বেড়াতে যাওয়া, একটা রোম্যান্টিক ডেট, রোম্যান্টিক মেসেজ চালাচালি এসব যেন কোথায় হারিয়ে যায়। এমনকি যৌন জীবনটাও হয়ে পড়ে একদম একঘেয়ে।

অনেকেই মনে করেন, বিয়ে তো হয়েই গেছে! এখন আর এসব করে কী লাভ? আরে, বিয়ের পরই তো এসবের বেশী প্রয়োজন। রোমান্টিকতার চর্চা করুন মানসিক ও শারীরিক ভাবে। প্রেম ও যৌনতার দুনিয়া, দুটোকেই ভরিয়ে রাখুন নতুনত্বে। এবার এক নজরে দেখে নিন যৌন মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার আরো কিছু কার্যকারী উপায় সম্পর্কে।

মাঝে মাঝে একটু দুরত্ব বজায় রাখুন – একটি খাবার যদি আপনি প্রতিদিন খান, কেমন লাগবে আপনার? কিংবা এক সিনেমা যদি রোজ দেখেন? সারাক্ষণ পরস্পরের সঙ্গে থাকলেও তাই হয়। কখনো তাঁকে ছাড়াই বেড়াতে যান। বন্ধুদের সঙ্গে মিশুন, নিজেকেও সময় দিন। একটু দূরত্ব সম্পর্কের জন্য ভালো।

সবসময় আগোছালো থাকা
আচ্ছা, প্রতিদিন আপনার ঘরে পরার পোশাকটি কি খেয়াল করে দেখেছেন কখনও? বেশির ভাগ মানুষই ঘরের মাঝে নিজেকে গুছিয়ে রাখেন না।

ভুলে যান যে প্রিয় মানুষটি আপনাকে এই ঘরের মাঝেই দেখছে। তাই নিজেকে একটু গুছিয়ে রাখুন। একটা বিচ্ছিরি পোশাকের চাইতে একটু টিপটপ পোশাক পরুন, চুলটা আঁচড়ে রাখুন। দেখতে সুন্দর দেখালে আকর্ষণটা অটুট থাকবে চিরকাল।

খিটখিটে হয়ে যাওয়া
একটা জিনিষ সব সময় মনে রাখবেন যে, তিনি আপনার স্ত্রী বা স্বামী হলেই তার সাথে খারাপ ব্যবহার করার অধিকার আপনি রাখেন না। বরং তার সঙ্গেই করতে হবে সবচেয়ে ভালো ব্যবহার। কী বা যাবে আসবে, বিয়েই তো করেছি। এই ভাবনা অবিলম্বে ত্যাগ করুন।

মনের যৌন উত্তেজনা কম করুণ
প্রত্যেক যুবক যৌবনবতী নারীর দিকে তাকাতে বা তাঁর সঙ্গে মিশতে ভালবাসে। এই তাকানোর মধ্যে একপ্রকার যৌনোত্তেজনা মনে জাগে যদি কোন সুন্দরী নারীর দেহের কিছুটা অংশ দৃষ্টিগোচর হয়, তাহলে উত্তেজনার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

আধুনিককালে মেয়েরা, যুবতীরা যে ভাবে দেহের বিশেষ বিশেষ অঙ্গ অনাবৃত রেখে জামাকাপড় পরে তাতে পুরুষের যৌন উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পায়।

এছাড়া সিনেমায়, সিনেমার বিজ্ঞাপনে, টেলিভিশনে, স্নানের ঘাটে অথবা সমুদ্রতীরে, বিজ্ঞাপনে অর্ধ নগ্ন নারীদেহ নিয়তই পুরুষের মনে উত্তেজনার সৃষ্টি করে। এই উত্তেজনার ক্রমাগত আঘাত পুরুষের স্নায়ুচক্রের অনুভূতিকে ভোঁতা করে দেয়।

তাই, পুরুষ যখন কোন জীবন্ত নারীর নগ্নদেহের প্রত্যক্ষ সংস্পর্শে আসে বা খারাপ ছবি দেখে কিংবা চটি গল্প পড়ে-তখন তাঁর মধ্যে যে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, সেই উত্তেজনাই তাঁর স্নায়ুদের বিকল এবং অনুভূতিহীন করে দেয়। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ উত্তেজনা অবশ্যই প্রয়োজনীয়।

কিন্তু পুরুষ মাত্রকেই ‘চরম উত্তেজনা’ এবং ‘মাত্রামতো উত্তেজনা’ এর মাঝে সীমারেখা টানতে শিখতে হবে। মনে উত্তেজনার শিহরণ যত কম হবে পুরুষের যৌন মিলন করার ক্ষমতা তত বেশী শক্তিশালী হবে।

এমন অনেক অবিবাহিত বা সদ্যবিবাহিত যুবক আছেন-যারা যৌন জীবনের সঙ্গিনীর কাছে গেলেই লিঙ্গ থেকে কামরস ক্ষরণ হতে শুরু করে-তারপর সঙ্গিনী যখন মিলন কামনা করে তখন লিঙ্গে উত্তেজনা হয় না।

বাইরের টেনশন ঘরে নয়
আপনার আর্থিক দুঃশ্চিন্তা, চাকুরী বা ব্যবসা ক্ষেত্রের উদ্বিগ্ন মনোভাব, সংসারের অন্যত্র সংঘটিত কোন কলহজনিত অশান্তি, আপনার দাম্পত্যশয্যায় বয়ে নিয়ে যাবেন না। ঐ দ্বন্দ্ব কহলজাত যে উদ্বিগ্ন মনোভাব, তা পুরুষের যৌন মিলন করার ক্ষমতা স্তিমিত করে দেয়, পুরুষকে উত্তেজনাহীন করে দেয়।

আজকের পৃথিবীতে এত বেশী ব্লাডপ্রেসারের আমদানীর মূলও মানসিক উদ্বেগ। মানসিক উদ্বেগ দেহের স্বাভাবিক কর্মপদ্ধতিতে বাঁধা সৃষ্টি করে। দেহের প্রত্যেক বিভাগ এই উদ্বেগের জন্য আহত হয়।

পাকস্থলী এবং সংশ্লিষ্ট যন্ত্রাংশকে ক্ষতিগ্রস্থ করে, আর যেসব স্নায়ু যৌনাঙ্গকে পরিচালনা করে তারা এর প্রভাবে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বহু মধ্যবয়সী পুরুষ এই জাতের মানসিক উদ্বেগের জন্য যৌনজীবনে নিরুত্‍সাহ হয়ে পড়েন-শেষে একেবারে যৌন মিলন করতে অক্ষম হয়ে পড়েন।

ধরুন, আপনি যদি কোন রাত্রিতে শুনতে পান যে, আপনার এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয় বা বন্ধু মারা গেছে, কি আপনারা এক নিদারুণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, সেদিন কি আপনার যৌন মিলন করার প্রবৃত্ত হতে প্রেরণা জাগে? নিশ্চয়ই না।

যেদিন আপনার স্ত্রীর সঙ্গে কোন কারণে ভীষণ মনোমালিন্য হয়-সেদিন কি আপনার রতিমিলনে প্রবৃত্ত হতে ইচ্ছা হয়? নিশ্চয়ই না। অতএব মানসিক উদ্বেগকে যথাসম্ভব আপনার দাম্পত্যশয্যা থেকে দূরে রাখুন।

যৌন মিলনে ধূমপান মদ্যপান বাদ দিন
যারা ধূমপান করেন, তাঁরা বোধ হয় লক্ষ্য করেছেন, যে মানসিক অশান্তি বা উদ্বেগের সময় মানুষ খুব বেশী ধূমপান করে। ধূমপান করলে শরীরে যে নিকোটিনজাত উত্তেজনা সৃষ্টি হয় তা স্নায়ুর উপরে যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তাতে সাময়িক উদ্বেগ বাড়ে এবং স্নায়ুবিক দৌর্বল্য আধিক্য লাভ করে।

তামাকের নিকোটিন মানুষের রক্তকোষের উপরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। রক্তের কোষগুলি এর প্রভাবে একটার গায়ে আর একটা আটকে যায় এবং রক্ত চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি হয়। যৌন মিলন করার জন্য অবশ্যই রক্ত প্রবাহের সঠিক গতি এবং চলাচল ক্রিয়া অত্যন্ত দরকারী।

আবার মাত্রাতিরিক্ত মদ্যমান মানুষের স্নায়ু এবং অনুভূতি শক্তিকে ভোঁতা করে দেয়। মানুষ যখন মদের প্রভাবে থাকে, তখন তাঁর পক্ষে যা কিছু করা সম্ভব এবং তা সে নিজের অবচেতন মনের ইচ্ছার দ্বারা করে। তখন মনের যেমন কোন শক্তি থাকে না, দেহেরও তেমনি শক্তি থাকে না। মদ মানুষের অনুভূতিশক্তি এবং মিলন করার শক্তিকে এইভাবে ধ্বংস করে দেয়।

যৌন মিলন স্বাস্থ্যকর খাদ্য খেতে হবে
সাধারণ ভাবে শরীরকে সুস্থ এবং কর্মঠ রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেতে হবে। দেহের স্নায়ুচক্রের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য ভিটামিন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, বিশেষ করে ভিটামিন বি-১, ভিটামিন ই ।

কারণ, পুরুষের মিলন অক্ষমতার মূলে থাকে স্নায়ুতন্ত্রের অসাড়তা বা অসুস্থতা। প্রোটিন খাদ্য দেহকে শক্তিশালী এবং মজবুত করে রাখবে। যৌনমিলনে দৈহিক শক্তিরও বেশ একটা প্রয়োজনীয় স্থান আছে।

খাদ্যের অভাবে, পুষ্টির অভাবে দেহ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে। গ্রন্থিরা ঠিকমতো পুষ্টি পায় না-ফলে যৌনমিলনে যেসব জিনিস দেহের দরকার তারা নিস্তেজ থাকায় কাজ করে না বলেই যৌন অক্ষমতা দেখা দেয়।

ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ

পর্যাপ্ত মুক্ত বাতাসে ব্যায়ম করা দরকার
যৌনক্ষমতা বজায় রাখার জন্য দেহের মাংসপেশীর স্বাস্থ্য যেমন দরকারী, তেমনি দরকার দেহের মধ্যে রক্তের সঠিক সঞ্চালন। আর এই দুইটির একটির জন্য দরকার নিয়মিত ব্যায়াম-অন্যটির জন্য মুক্ত বাতাস।

ব্যায়াম করলে দেহের মাংসপেশীরা উপকৃত হবে, ঠিকমতো গড়ে উঠবে এবং বৃদ্ধি পাবে। আর মুক্ত বাতাস থেকে অক্সিজেন পেলে রক্ত চলাচল সঠিক হবে। যৌন উত্তেজনা হলে দেহের পেশীগুলি যেমন স্ক্রিয় হয়, তেমন রক্ত চলাচলের গতিও বৃদ্ধি পায়। চাইলে যোগ ব্যায়াম ও করতে পারেন।

প্রয়জন সহযোগিতার
পুরুষের যৌন মিলন করার অক্ষমতা নারীর সহযোগিতা পেলে অনেকাংশে দূর হয়। যৌন জীবনের সঙ্গিনী যদি পুরুষকে সাহায্যে করে তাহলে যৌন মিলন অক্ষম পুরুষও দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।

যৌন মিলন যে সঙ্গীর সঙ্গেই হোক না কেন, মনকে দৃঢ় রাখতে হবে, কোন প্রকার ভীতি সংশয় বা সন্দেহ মনে দেখা দিলে যৌন অক্ষমতা অনিবার্য হয়ে আত্মপ্রকাশ করে।

অনেক সময় দেখা যায় যে, অনেক পুরুষ স্বল্প সময়ের মধ্যেই বীর্যপাত করেন, যার ফলে নারী অতৃপ্ত থেকে যায়। তাই মিলন করার সময় নারীর চাওয়া পাওয়াকে বেশি প্রাধান্য দেয়া উচিত। যৌন মিলন বা দীর্ঘ সময় মিলন করার সম্পকের্ পদ্ধতি আরো যা খেয়াল রাখবেন –

নিজেকে অযথা উত্তেজিত হতে দিবেন না, ধৈর্য ধরুন। উত্তেজিত হলে দীর্ঘক্ষণ সঙ্গম করা সম্ভব নয়।
সঙ্গিনীর গায়ে হাত দেয়ার আগে তাকে ভালোবাসুন।
চুম্বন দিয়ে শুরু করুন এবং তা দীর্ঘায়িত করুন।
স্পর্শ কাতর অংশে প্রথমেই হাত দিবেন না।
সঙ্গিনী পুরোপুরি উত্তেজিত হবার ১-২ মিনিট পর মিলন করার প্রস্তুতি নিন।
কখনোই জোর করে কিছু করবেন না অথবা জোর করে দীর্ঘায়িত করবেন না।
সঙ্গীনির পছন্দ অনুযায়ী আসন পরিবর্তন করুন। কারণ আসন পরিবর্তনে মিলনের ইচ্ছা পুনরায় বেড়ে যায় যার কারণে দীর্ঘসময় মিলন করা সম্ভব।
একজনের আমন্ত্রনের জন্য অন্যজন বসে থাকবেন না।
কারো আগে পরে বীর্যপাত হলে কিংবা শক্ত না হলে সঙ্গীকে দোষারোপ করবেন না। মাঝে মাঝে এরকম হতেই পারে।

যদি কেউ যৌন অক্ষমতার দরুণ যৌনজীবনে বিপর্যস্ত হতে বসেন, তবে তাঁর উচিত্‍ কোন ভাল চিকিত্‍সককে দিয়ে তাঁর যৌনাঙ্গ ও প্রষ্টেট সংক্রান্ত অঙ্গগুলি পরীক্ষা করা এবং মানসিক কারণটি খুঁজে বের করা।

রতিবিরতিতে ব্রহ্মচর্য লাভ হতে পারে কিন্তু যৌন জীবন দুর্বল হয়ে পড়ে। যাদের যৌন জীবন যৌবনের যত প্রথমে শুরু হয় তারা তত বেশি দিন যৌন জীবনে সক্রিয় থাকেন। অবশ্য এর জন্য দেহ এবং মনের যত্ম নিতে হবে, পরিত্যাগ করতে হবে অসুস্থ এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা।

উপরের সবকয়টি পদ্ধতি আপনার সঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারনা নারী এ ট্রিকস্ গুলো অনুমান বা জানতে পারলে পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারনাটি সম্পুর্ন ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে সে লাভবান হওয়া।

মানুষের জীবনের অনেক ঘটনাই ঘটে। কারণ ‍যুবকটি যখন বিয়ে করে তখন সে দু’চার বছর ধরে স্ত্রীর সাথে অনায়াসেই সহবাস চালিয়ে যেতে পারে। কিন্তু পরবর্তীতে মানসিক, দৈনিক ও পরিবেশগত কারণে শরীরে Body Fluid বা ধাতুরস ধীরে ধীরে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকলে তখন এটা ধরে রাখা  আর সম্ভব হয় না।

নাইট কিং ব্যবহারে যৌন সমস্যার সমাধান করে। যেমন অল্পক্ষণেই বীর্যপাত হয়ে যাওয়া, বেশিক্ষণ সহবাস করতে না পারা, সন্তান না হওয়া, প্রস্রাবের আগে পরে বীর্যপাত, সামান্য চাপেই বীর্যপাত, অসময়ে বীর্যপাত, পেনিসে ব্যথা-বেদনা ইত্যাদি সমস্যার জন্য একশত ভাগ কার্যকরী ও পরীক্ষিত।

যাদের লিঙ্গ সহবাসের সময় নরম হয়ে যায়, বেশিক্ষণ সহবাস করতে পারেন না, নাইট কিং তাদের জন্য আদর্শ। সারাদেশে হাজার হাজার মানুষ এটি ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছে। এটি ভেষজ মেডিসিন।এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক ব্যবহার হয়নি বলে এটি ব্যবহারে কোনোপ্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

নাইট কিং ও নাইট কিং গোল্ড সেবনে দেহে সিমেন সংখ্যা বাড়ে। ফলে হারানো যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায় ঠিক যেনো যৌবনকালের মতোই।

হাকীম মো. মিজানুর রহমান সবসময় অর্ডার ও রোগীর বিষয়টি  সার্বক্ষণিক নজর রাখেন। অত্যন্ত সুনাম ও বিশ্বস্ততার সাথে সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসযোগে ডেলিভারী করে থাকি। হাকীম মিজানুর রহমানের তত্ত্বাবধানে ঔষধ ডেলিভারী প্রদান করা হয় বলে প্রতারিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।তিনি দীর্ঘ ছয় বছর যাবত দেশের ও বিদেশের এ সমস্ত রোগীদেরকে সরাসরি ব্যবস্থাপত্র ও ঔষধ ডেলিভারী প্রদান করেন।

আপনার প্রয়োজন হলে সরাসরি তাঁর সাথে আপনার সমস্যার কথা বলে পরিপূর্ণ কোর্স গ্রহণ করতে পারেন।

কুরিয়ার সার্ভিসে পেতে হলে কুরিয়ার সার্ভিস ফি-১৫০/- টাকা অগ্রিম প্রদান করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।

ঔষধ নিতে হলে আপনাকে কুরিয়ার সার্ভিস খরচ ১৫০/- টাকা বিকাশ করে কনফার্ম করলে সুন্দরবন পরিবহনে কন্ডিশনে আপনার জেলায় ঔষধ পাঠিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা হবে।

ঔষধের মূল্য কুরিয়ার সার্ভিস থেকে পরিশোধ করে সেখান থেকে ঔষধ নিতে পারবেন। ভেতরে বিস্তারিত সব ব্যবহার বিধি লিখে দেয়া হবে।

ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন :

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

 

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন