হঠাৎ ডায়াবেটিস বেড়ে গেছে কি না বুঝে নিন ৫ লক্ষণে

রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করেই বেড়ে যেতে পারে। ফলে একাধিক সমস্যা দেখা দেয় শরীরে। যদিও অনেকেই তা অবহেলা করেন, ফলে ডায়াবেটিসের মাত্রাও বেড়ে যায় দ্রুত।

চিকিৎসকদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে রক্তে শর্করা অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় থাকলে বা সঠিক চিকিৎসা করা না হলে অন্যান্য সমস্যা ছাড়াও কিডনি, লিভার ও চোখের যথেষ্ট ক্ষতি করে।

সাধারণত রক্ত পরীক্ষা করার মাধ্যমেই জানা যায় ডায়াবেটিসের পরিমাণ কত। তবে রক্ত পরীক্ষা ছাড়াও বাইরে থেকে বেশ কিছু লক্ষণ কিন্তু রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত দিতে পারে। জেনে নিন কী কী-

১. ডায়াবেটিস বাড়লে বারবার প্রস্রাবের বেগ হতে পারে। এই লক্ষণ দেখলে দ্রুত সতর্ক হতে হবে।

২. গরমকালে এমনিতেই তেষ্টা বেশি থাকে। তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ার পরেও যদি সব সময় গলা শুকিয়ে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি।

৩. বারবার প্রস্রাবের ফলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে শর্করা ও বিভিন্ন খনিজ বেরিয়ে গেলে ক্লান্ত লাগা স্বাভাবিক। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে প্রস্রাবের পরিমাণও বেড়ে যায়।

৪. রক্তে অতিরিক্ত শর্করা থাকলে মুখে ব্যাকটেরিয়াও বেড়ে যায়। ওই ব্যাকটেরিয়াগুলোই দাঁতের ক্ষতি করে। এমনকি মাড়ি থেকে রক্ত পড়াসহ মাড়িতে ঘা পর্যন্ত হতে পারে।

৫. সামান্য কাটাছেঁড়া বা কোনো ক্ষত শুকাতে দেরি হলে বুঝবেন আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি। এসব লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন কিংবা ডায়াবেটিস মেপে দেখুন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভেষজ ঔষধ

ডায়াবেটিস শুধু উন্নত দেশগুলোতেই নয়, এটা ক্রমবর্ধমান ভাবে উন্নয়নশীল দেশ গুলোতেও মহামারী আকার ধারণ করছে। তবে গুরুত্বর ও দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার এই রোগটির জন্য জীবন যাপনের একটি ভালো মান বজায় রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম ছাড়াও বেশ কিছু ধরনের ভেষজ দ্বারা তৈরি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ঔষধ গ্লুকো কেয়ার সেবন করে এ রোগ সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। 

কারণ এই ভেষজ সেবন করে সারাদেশে বেশ অনেক মানুষ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।

দীর্ঘমেয়াদে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এবং আরো গুরুতর ক্ষতি এড়ানোর জন্য দিনের পর দিন একটি স্বাস্থ্যকর মাত্রার মাঝে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা হচ্ছে একটি অন্যতম শর্ত।

তাই উল্লেখিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদানগুলো প্রয়োগের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ করা সম্ভব।

রোগীদের প্রতিক্রিয়া দেখুন  :

 এটা এখন প্রমাণিত হয়েছে রোগীদের এই ভেষজ ঔষধ সেবনের মাধ্যমে। দীর্ঘদিন ধরে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত প্রাকৃতিক ভেষজ গবেষণা করে দেখা গেছে, এসব ভেষজ রক্তে কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়। রক্তের শর্করা স্বাভাবিক করে।

তাই হাকীম মিজানুর রহমানেরদশটি ভেষজ দিয়ে প্রস্তুতকৃত ‘‘গ্লুকো কেয়ার’’ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর।

কারণ এতে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ভেষজগুলো সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়। যার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

কারণ এতে রয়েছে আমবীজ, সয়া প্রোটিন, আমলকী, করলা, জামবীজ, আলফালাফা পাতা, রসুন, মেথি, চিরতা ও কালো জিরাসহ বেশ কিছু প্রাকৃতিক বা ভেষজ উপাদান।

যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখে ধীরে ধীরে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক করে তোলে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি এই ভেষজ ঔষধ সেবনে শুধু ডায়াবেটিসই নয়, ডায়াবেটিসজনিত যে সব সমস্যা তাও দূর হবে।

সেবন বিধি : প্রতিদিন সকালে ও রাতে ২ চা চামচ পরিমাণ পাউডার এক গ্লাস হালকা গরম বা নরমাল পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ভরা পেটে পান করবেন।

করণীয় : সকালে খালি পেটে ৩০ মিনিট এবং রাতে খাবারের পর ১০ মিনিট দ্রুত হাঁটবেন। দৈনিক চার গ্লাস কুসুম কুসুম গরম পানি পান করবেন। ব্লাড প্রেসার থাকলে নিয়মিত চেক করবেন।

বর্জনীয় : তেল-চর্বি জাতীয় খাদ্য এবং কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে। ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে। ফার্স্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য নিষেধ।

পরামর্শ :

১। প্রতিদিন ফল ও সবুজ সবজি খাবেন। যে কোনো ধরনের মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন।

২। সঠিক সময়ে খাবার খান। অতিরিক্ত খাবার খাবেন না।

৩। সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এটি আপনার শরীর থেকে টক্সিন জাতীয় উপাদান বের করতে সাহায্য করে।

৪। সর ছাড়া দুধ ও ডিম খান। তেল খেলে তা খুব অল্প পরিমাণে খাবেন।

৫। ফাইবার জাতীয় খাবার তালিকায় রাখুন।

৬। সম্ভব হলে দিনে দুইবার আপেলের রস খান।

ডায়াবেটিস থেকে রক্ষার জন্য প্রতিদিন উপরোক্ত ঔষধ খেতে হবে আপনাকে। সেই সাথে সামান্য কিছু পরিবর্তন আনতে হবে আপনার জীবনে। বলা চলে, আপনার দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ভেতর।

মনে রাখবেন, এটি জটিল কোনো রোগ না হলেও একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। তাই ‘গ্যারান্টি’ চিকিৎসার আকর্ষণে না ভুলে নিয়মিত চিকিৎসা নিন ও নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলুন।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন