শ্বেতী রোগ থেকে মুক্ত হওয়ার উপায় জেনে নিন

শ্বেতী রোগ একসময় ‘সাদা কুষ্ঠ’ নামে পরিচিত ছিল। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের ব্যাপক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, কুষ্ঠ রোগের সাথে শ্বেতীর কোনো সম্পর্ক নেই। এটি সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যযুক্ত এবং নিরাময়যোগ্য একটি রোগ। কিন্তু তা সত্ত্বেও এই রোগে আক্রান্ত লোকজন মারাত্মক মানসিক-সামাজিক সমস্যায় ভোগে। এমনকি পারিবারিক সম্প্রীতি বিনষ্ট ও দাম্পত্য জীবনে ব্যাঘাত সৃষ্টির ঘটনাও ঘটতে দেখা যায়

বর্তমানে আমরা এই রোগের চিকিৎসায় ভালো দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি।

শ্বেতী রোগের সংজ্ঞা :
একজন মানুষের জন্মের পর কোনো জ্ঞাত কারণ ছাড়াই তার শরীরের বিভিন্ন স্থানের চামড়া সাদা হয়ে যাওয়াকেই শ্বেতী রোগ বলা হয়। শ্বেতী রোগের সাথে লিউকোডামার পার্থক্য রয়েছে। কারণ লিউকোডার্মার চিকিৎসা পর্যায়ে এটি শতকরা একশ ভাগ নিরাময়যোগ্য। এখানে উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, কারো শরীরের কোনো অংশ পুড়ে গেলে ঘা শুকানোর এক পর্যায়ে স্থানটি সাদা হয়ে যায়। এটাকে বলা হয় লিউকোডার্মা যা খুব সহজে নিরাময়যোগ্য। এই রোগের কারণ জানা থাকায় সহজেই এর চিকিৎসা করা যায়।

শ্বেতী রোগের কারণ :
শ্বেতী রোগের প্রকৃত কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হয়ে থাকে যে, একাধিক কারণে এই রোগের সৃষ্টি হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে বংশগত প্রবণতাও এ রোগের সৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে বলে ধারণা করা হয়।

বিভিন্ন ধরনের শ্বেতী :
১. ফোকাল শ্বেতী : এ ধরনের শ্বেতী রোগের ক্ষেত্রে সাধারণত শরীরের এক বা দুটি স্থানের চামড়া সাদা হয়ে যায়। মোট শ্বেতী রোগীর মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ এ ধরনের রোগী পাওয়া যায়। এ ধরনের রোগীর ২৫ শতাংশের ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, রোগটি আপনাআপনিই সেরে যায়। এ ধরনের শ্বেতীর চিকিৎসার ফল খুবই ভালো। আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতিতে এ ধরনের রোগীর ৮০ শতাংশের ক্ষেত্রেই ইতিবাচক ফল পাওয়া যায় এবং ৬০ ভাগ রোগীই সম্পূর্ণ নিরাময় লাভ করে।

এমনকি আমাদের দেশীয় একাধিক চিকিৎসা পদ্ধতি সমন্বয়ের মাধ্যমে এই সংখ্যা ৮০ ভাগ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে। সম্পূর্ণ নিরাময়ের জন্য কয়েক মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

২. সেগমেন্টাল শ্বেতী : সাধারণত : এ ধরনের শ্বেতী শরীরের একটি অংশে দেখা যায়। আমাদের দেশে মোট শ্বেতী রোগীর মধ্যে ৩ শতাংশ এই শ্রেণীর রোগী পাওয়া যায়। প্রকৃতিগতভাবে এটি স্থিতিশীল কিন্তু আপনাআপনিই সেরে যাওয়ার কোনো প্রবণতা এ ধরনের শ্বেতী রোগের মধ্যে দেখা যায় না।

আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতিতে এ ধরনের রোগীর ৬৫ শতাংশের মধ্যে ইতিবাচক ফল পাওয়া যায় এবং রোগ নিরাময়ের হার ৪০ ভাগ। আমাদের দেশীয় বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি সমন্বয়ের মাধ্যমে এ ধরনের শ্বেতী রোগের নিরাময়ের হার ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। রোগ নিরাময়ে কয়েক মাস থেকে কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

৩. এক্রোফেসিয়াল শ্বেতী : এ ধরনের শ্বেতী রোগীর হাত-পায়ের উপরে নিচে দু’দিকে, আঙ্গুলের ডগা, কব্জি, কনুই, অ্যাংকেল, হাঁটু, ঠোঁট, চোখের চার পাশে, মুখ ও যৌনাঙ্গে সাদা দাগের সৃষ্টি হয়।

মোট শ্বেতী রোগীর মধ্যে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত এ ধরনের রোগী দেখা যায়। স্বাভাবিকভাবে এটি স্থিতিশীল ধরনের হলেও অনেক সময় অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে এটা শরীরের ব্যাপক অংশে ছড়িয়ে পড়ে। আমাদের চিকিৎসায় এ ধরনের রোগীর প্রতি ওষুধ প্রয়োগের পর কাক্সিক্ষত ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায় খুবই ধীরে। এই হার ৫০ শতাংশ এবং রোগ নিরাময়ের হার মাত্র ৩০ শতাংশ। তবে বিরাজমান বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি সমন্বিতভাবে প্রয়োগের মাধ্যমে নিরাময়ের হার ৪০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে। এই শ্রেণীর শ্বেতী নিরাময়ে কয়েক বছর চিকিৎসা লেগে যেতে পারে। অবে অনেক ক্ষেত্রে শরীরের অল্প কিছু স্থানে এটি স্থিতিশীল অবস্থায় থাকে বিধায় এ ধরনের রোগীর চিকিৎসা করা যায়।

৪. ভালগারিস শ্বেতী : এ ধরনের শ্বেতীতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, বুক, পেট, পিঠ, ঘাড়, মাথা ইত্যাদি স্থানে ব্যাপকভাবে রোগ ছড়িয়ে পড়ে এবং এটা অস্থিতিশীল প্রকৃতির। চিকিৎসায়রোগের উন্নতি ঘটতে পারে। শ্বেতী রোগে আক্রান্ত মোট রোগীর ৬০ শতাংশই এ ধরনের রোগী। আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতিতে এ ধরনের রোগীর ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রেই ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায় এবং রোগ নিরাময়ের হার ৫০ শতাংশ। তবে আমাদের বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির সমন্বয়ে নিরাময়ের হার ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে। রোগ নিরাময়ে কয়েক বছর সময় লাগে।

৫. ইউনিভার্সালিজ শ্বেতী : এ ধরনের শ্বেতীতে আক্রান্তদের সাড়া শরীর (মাথা থেকে পা পর্যন্ত) এমনকি শরীরের লোম পর্যন্ত সাদা হয়ে যায়। তবে এ ধরনের রোগীর সংখ্যা খুবই কম। যা মোট শ্বেতী রোগীর ২ শতাংশের বেশি হবে না। এটা স্থিতিশীল প্রকৃতির হলেও কখনো কখনো রোগীর মুখমণ্ডল, অঙ্গ-প্রতঙ্গ, কনুই ও হাঁটুতে রোগের কিছুটা ভালো হওয়ার আভাস দেখা যায়। এ ধরনের রোগীরা থাইরয়েড গ্রন্থির রোগ, ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য অটোইমিউন রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

আধুনিক চিকিৎসা :
এ কথা অবশ্যই স্মরণ রাখতে হবে যে, এ রোগের চিকিৎসা কোনো একক প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি সর্বজনীনভাবে নয়। চিকিৎসায় সাফল্য লাভের জন্য একাধিকক্রমে এক বা একাধিক পদ্ধতির প্রয়োগ প্রয়োজন হয়ে পড়ে। সেদিক থেকে বলতে গেলে আমাদের চিকিৎসা পদ্ধতি ও নীতিমালা, ফোকাল, সেগমেন্টাল এক্রোফেসিয়ার ও ভালগারিস শ্বেতী রোগে আক্রান্তদের প্রাথমিক চিকিৎসায় একটি ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এটি একটা নিরাপদ, সহজ, ব্যয় সাশ্রয়ী ও ব্যবহার অনুকূল পদ্ধতি যাতে ৮০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রেই ইতিবাচক ফল দেখা যায় এবং রোগ নিরাময়ের হার মোটামুটি ৭০ শতাংশ।

যেহেতু শ্বেতী রোগের চিকিৎসা ধাপে ধাপে করতে হয় তাই এটি অনেক সময়সাপেক্ষ। ৬ মাস থেকে ১৮ মাস এমনকি এক দুই বছর ধরে ধৈর্য ধরে ধীরে ধীরে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শমতে চিকিৎসা চালাতে পারলে এ রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।

এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে দেহের লোমশ অংশের চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই সফল হয় কিন্তু যেসব অংশে লোম থাকে না, যেমন আঙুল, ঠোঁট ইত্যাদির চিকিৎসায় দীর্ঘসময় লেগে যেতে পারে।

শ্বেতী রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাধারণত কোনো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়া শুধু রোগের লক্ষণ দেখেই এই রোগ নির্ণয় করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

প্রয়োজনে রোগীর বয়স, রোগের সময়কাল, রোগের স্থান এবং ব্যাপ্তিভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি বাছাই করা হয়। সেক্ষেত্রে এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায় Recap ক্রিম, Vitiligo Natural, Vitiligo Natural Harbs, Vitiligo Remover সহ চিকিৎসকের নির্দেশনামতে আরো কিছু ঔষধ কয়েক মাস এমনকি প্রয়োজনে কয়েক বছর ধরে নিয়মিতভাবে সেবন করতে হয়। এ চিকিৎসায় ধীরে ধীরে শ্বেতী থেকে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব এবং সারাদেশে প্রায় এক হাজারেরও বেশি রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন।

এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আপনি নিজে সরাসরি গিয়ে ঔষধ গ্রহণ করতে পারলে তা হবে পারফেক্ট।

তবে যদি কোনো কারণে তা সম্ভব না হয় তবে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

প্রবন্ধের শেষে হাকীম মিজানুর রহমান-এর সাথে যোগাযোগের নাম্বার দেয়া আছে। তাঁর সাথে যোগাযোগ করে ঔষধ গ্রহণ করতে পারেন।

এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায় এ চিকিৎসা গ্রহণ করলে শরীরে মেলানিন উৎপন্য হতে শুরু করে এবং আক্রান্ত স্থান ক্রমে কমে শরীরের অন্যান্য স্থানের মতোই সুন্দর হয়ে উঠে এবং শ্বেতী রোগের পরিসমাপ্তি ঘটে। সেই সাথে ভবিষ্যতে আবার যাতে শ্বেতী আক্রান্ত না হতে হয় সেজন্য ডাক্তারের নির্দেশমতো চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। ফলে পরবর্তীতে এ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা আর থাকে না। যাদের শ্বেতী রোগ আছে তারা এ চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন৷ এটা একটা ভাল মানের চিকিৎসা সেবা।

কারো কারো শ্বেতীরোগ চিকিৎসায় ভালো হতে একটু সময় লাগে। কারো কারো এক বছর বা দেড়-দুই বছরও সময় লাগে। কারো কারো কম সময়ে ভাল হয়। তবে শ্বেতীরোগের পরিমানের উপর সময় কম বা বেশী লাগে। তাই নিরাশ না হয়ে চিকিৎসা সেবা নিলে ভাল ফল পাবেন।

প্রাথমিক পর্যায় হলে সম্প্রতি আবিষ্কৃত Recap নামের ঔষধ ব্যবহারে এর সফল চিকিৎসা আছে।  সেই সাথে Vitiligo Natural ব্যবহার করতে হবে। এটি শ্বেতী রোগের মহৌষধ। এছাড়াও আরো কিছু ঔষধ রয়েছে, যা পরবর্তীতে অবস্থা ভেদে প্রদান করা হয়।

রোগের বয়স দীর্ঘ বা ক্রনিক হলে দীর্ঘদিন ওষুধ সেবন করতে হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসক ও রোগী দু’জনকে ধৈর্যের পরিচয় দিতে হয়। কারণ শ্বেতী একটি জটিল রোগ। এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে ধৈয্যের পরিচয় দিতে হয়। যাদের এ রোগটি শুরুর সাথে সাথেই চিকিৎসা শুরু করা যায় অর্থাৎ ঔষধ প্রয়োগ করা যায় এবং নিম্নে বর্ণিত খাবার বিধি-নিষেধের বিষয়ে সচেতন হওয়া যায়। তাদের এ রোগ সহজেই নির্মূল হয়।

আর এ রোগটি দু’তিন বছর যারা লালন পালন করছেন। খাবার দাবার বিধি-নিষেধমতো গ্রহণ করছেন না, ঔষধ প্রয়োগ করছেন না তাদের সুস্থ হতে তিন, চার বা ছয়মাস এমনকি দু’এক বছর সময় লাগতে পারে। তবে ঔষধ প্রয়োগের বিষয়ে ধৈর্য হারাবেন না। ঔষধ ব্যবহার করতে হবে এবং খাবার-দাবারের বিষয়ে নিম্নে বর্ণিত বিধি নিষেধগুলো মেনে চলতে দ্রুত এ রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।

করণীয় :

কোষ্ঠকাঠিন্য দোষ থাকলে দূর করতে হবে।

দুধ, ছানা, মাখন, স্নেহজাতীয়, ফলের রস ও অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্য বেশি বেশি খাবেন।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ভালো।

চিকিৎসা :

ছোট আকৃতির শ্বেতী মলম বা ওষুধে সেরে যেতে পারে। Recap মলম লাগানো বা Vitiligo Natural ওষুধ সেবনের পাশাপাশি ডাক্তার নির্দেশিত অন্যান্য ঔষধ প্রতিনিয়ত মালিশ করতে হবে শ্বেতী-আক্রান্ত স্থানে। বড় আকারের শ্বেতী হলে Recape মলম আর Vitiligo Natural ও Vitiligo Remover ওষুধে কাজ হতে প্রায় ৬ মাস এমনকি দেড় থেকে ২ বছরও লাগতে পারে।

লক্ষ্য করুন :

– যত অল্প বয়সে শ্বেতীর চিকিৎসা করা যায় তত ভালো।
– শরীরের যেকোনো জায়গায় সাদা দাগ দেখা দিলে দ্রুত চিকিত্‍সকের সাথে যোগাযোগ করুন।
– ডায়াবেটিস, হাইপার থাইরয়েড – এসব যাদের আছে তাদের শ্বেতী হবার প্রবণতা বেশি থাকে।

সুতরাং এ রোগ হবার সাথে সাথেই চিকিৎসা করা উত্তম।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক)

01762-240650

ইমো/হোয়াটস অ্যাপ

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply