চিকন হওয়ার ১০ টি সহজ ও স্বাস্থ্যকর উপায়

ভুলভাল নিয়মে চিকন হতে গেলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হয়ে থাকে। তাই সঠিক নিয়মে ওজন কমিয়ে চিকন হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। আজকে আমরা এমন ১০টি চিকন হওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করবো যা আপনাকে আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করবে। চলুন জেনে নেই…
সহজে চিকন হওয়ার উপায় গুলো কি কি?
চিকন স্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে জেনে নিতে হবে আপনার মোটা হওয়ার কারণগুলো কি কি? সাধারণত আমাদের স্বাস্থ্য মোটা এবং চিকন হওয়া নির্ভর করে আমাদের খাদ্যাভ্যাস, লাইফস্টাইল এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশের উপর। মোটা হয়ে যাওয়ার অনেক ধরনের কারণ থাকতে পারে। যেমনঃ সঠিক খাদ্যাভ্যাস না মেনে চলা, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের ঘাটতি, কোন রোগ অথবা ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ইত্যাদি।
এসব সমস্যার কারণে দেখা যায় অনেক চেষ্টার পরও অনেকেই চিকন হতে পারেন না। অথবা একবার ওজন কমিয়ে চিকন হয়ে কিছুদিন পর আবার আগের ওজনেই ফিরে যাচ্ছেন। আপনি যদি চিকন হতে সঠিক এবং স্বাস্থ্যকর উপায়ে গুলো মেনে চলেন তবে পুনরায় আবার আগের ওজনের ফিরে যাওয়ার সুযোগ কম থাকবে। তাহলে চিকন হওয়ার জন্য আপনাকে যা যা মেনে চলতে হবেঃ
১. আপনার BMR জেনে নিন
চিকন হতে অবশ্যই আপনাকে আপনার BMR( Basal metabolism ratio) জেনে নিতে হবে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে বিএমআই আমাদের ওজন, উচ্চতা, দৈনিক কাজের হিসাব পরিমাপ করে বলে দেয় আমাদের শরীরের ক্যালরি চাহিদা কত। গুগলে বিএমআর ক্যালকুলেটর পেয়ে যাবেন যেখান থেকে BMR হিসাব করে নিতে পারবেন। চিকন হওয়ার জন্য আপনাকে আপনার দেহের চাহিদার তুলনায় ১৫% কম ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। এবং ধীরে ধীরে ক্যালোরি গ্রহণের পরিমাণ এর চাইতেও কমিয়ে আনতে হবে। একবারে বেশি পরিমাণে ক্যালোরি কমিয়ে ফেলতে যাবেন না এতে আপনার ফ্যাটলস না হয়ে মাংসপেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
২. সঠিক সময়ে ব্রেকফাস্ট করুন
অনেকেই সকাল বেলার ব্রেকফাস্ট করা বাদ দিয়ে দেন চিকন হওয়ার আশায়। কিন্তু এটা যে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকারক তা হয়তো আপনি সাথে সাথে বুঝবেন না। এতে সাময়িক ভাবে আপনার শরীর থেকে কিছুটা ওজন ঝরলেও তা পুনরায় আবার ফিরে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারণ সকাল বেলার খাবারটা আমাদের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। আপনার মেটাবলিজম ঠিক থাকলে খাবার দ্রুত হজম হবে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করবে। তাই সকাল আটটা থেকে নটার মাঝে আপনার ব্রেকফাস্ট শেষ করুন।
৩. ওয়েট লস ডায়েট প্ল্যান তৈরি করুন
চিকন হওয়ার জন্য অনেক ধরনের ওয়েট লস ডায়েট প্ল্যান রয়েছে। আপনার শরীরের গঠন অনুযায়ী কি ধরনের ডায়েট আপনি ফলো করতে পারেন তা অবশ্যই একজন ডায়েটিশিয়ান এর কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে নিবেন। এছাড়া ঘরে বসেও আপনি নিজেও বের করে ফেলতে পারেন কোন ডায়েট প্ল্যানটি আপনার জন্য সঠিক হবে। আপনার বিএমআর অনুযায়ী ক্যালরি হিসাব করে নিয়ে আপনার ডায়েট প্ল্যান পছন্দ করে নিতে পারবেন। এখানে কিছু প্রচলিত ডায়েট প্ল্যানের তালিকা দিচ্ছিঃ
· কিটো ডায়েট
· লো-কার্ব
· ক্রাশ ডায়েট
· জিএম ডায়েট
· ইন্টারমিডিয়েট ফাস্টিং
বর্তমানে এই ডায়েট প্ল্যান গুলো চিকন হওয়ার জন্য খুব জনপ্রিয়।
৪. চিকন হতে ব্যায়াম করুন
বলা হয়ে থাকে চিকন এবং আকর্ষণীয় শারীরিক গঠন পেতে ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই। ব্যায়ামের সময় আমাদের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং আমাদের শরীরে জমে থাকা ক্ষতিকর ফ্যাট নির্গত হয়ে যায়। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ব্যায়াম করার ফলে কম সময়ে চিকন এবং আকর্ষনীয় শারীরিক গঠন তৈরি করা যায়। ব্যায়াম করার আদর্শ সময় হচ্ছে সকাল এবং বিকেলে। সারা দিনে অন্তত ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। চিকন হওয়ার জন্য কিছু কার্যকরী ব্যায়াম হচ্ছে হাটা, দৌড়ানো, জগিং, সাঁতার কাটা, সাইকেলিং, ওয়েট লিফ্টিং ইত্যাদি। এছাড়া ঘরে বসেই আপনি আরো কিছু ব্যায়াম করতে পারেন যেমনঃ
· যোগব্যায়াম
· কার্ডিও
· এ্যারোবিক্স
· রেজিসটেন্স
· জুম্বা
৫. খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেটের চেয়ে প্রোটিন বেশি রাখুন
কার্বোহাইড্রেট আমাদের ওজন বৃদ্ধি করে মোটা করে ফেলে। তাই যতটা সম্ভব খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কম রাখুন এবং প্রোটিনের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি রাখুন। যেমন ভাত, আলু, রুটি এগুলোর পরিবর্তে মাছ, ডিম, মুরগির মাংস এসব খাবার গ্রহণ করুন। রেডমিট অর্থাৎ গরু এবং খাসির মাংস যতটা পারবেন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন। গরু এবং খাসির মাংসের চেয়ে মুরগির মাংসে চর্বির পরিমাণ কম থাকে। প্রোটিনযুক্ত খাবার আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দিয়ে থাকে। অপরদিকে কার্বোহাইড্রেট আমাদের মাংসপেশি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাই চিকন হওয়ার হতে চাইলে কার্বোহাইড্রেট পরিহার করাই ভালো।
৬. ফাস্টফুড এবং কোমল পানীয় পরিহার করুন
আপনার মোটা হওয়ার অন্যতম কারণ কিন্তু ফাস্টফুড এবং কোমলপানীয়। এসব খাবার খেতে ভালো লাগলেও এগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। আর চিকন হতে চাইলে এসব খাবার অবশ্যই পরিহার করতে হবে। ফাস্টফুড তৈরিতে ফ্যাট জাতীয় উপকরন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এবং কোমল পানীয়তে থাকে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড। এসব খাবার দীর্ঘদিন খেলে ওবিসিটি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং আরো অনেক রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৭. পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন
আমি বলবো, পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা আপনার চিকন হওয়ার জন্য একটি জাদুকরি উপায়। দৈনিক ৮-১২ গ্লাস পানি পান করলে আপনার শরীর থেকে ক্ষতিকর ফ্যাট এবং রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়ে যায়। এতে আমাদের শরীর হাইড্রেট থাকে এবং চর্বি জমা না হয়ে দ্রবীভূত হয়ে যায়। পানি আমাদের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। প্রত্যেক বেলা খাবারের আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিলে খাবারের চাহিদাও কমে আসে।
৮. রাতের খাবার ঘুমানোর দুই ঘন্টা আগে শেষ করুন
চিকন হওয়ার ক্ষেত্রে রাতের খাবারটা সঠিক সময়ে শেষ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ রাতের খাবার শেষ করার পরপরই আমরা ঘুমোতে চলে যাই। এর ফলে সেই খাবারের পুরোটাই আমাদের শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়ে থাকে। তাই রাতে ঘুমানোর অন্তত ২ ঘণ্টা আগে খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত। এতে ঘুমানোর আগে সেই খাবারের ক্যালরি আমরা কাজের মাধ্যমে খরচ করে ফেলতে পারি।
৯. পর্যাপ্ত ঘুম
চিকন হওয়ার জন্য সঠিক সময়ে মেনে ঘুমানো প্রয়োজন। ঘুমের সময় আমাদের শারীরিক ঘাটতিগুলো পূরণ হয়ে যায় এবং ঘুম থেকে আমরা সারাদিন কাজ করার শক্তি পেয়ে থাকি। দৈনিক সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। রাত দশটা থেকে এগারটার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন। দিনের বেলা না ঘুমানোই ভালো। বিশেষ করে দুপুরের খাবার শেষ করে ঘুমাতে যাবেন না, এতে খাবারটি আমাদের শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা থাকে।
১০. নিজেকে চিন্তামুক্ত রাখুন
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা চিকন হওয়ার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তাই যতটা পারবেন নিজেকে চিন্তা মুক্ত রাখার চেষ্টা করবেন। বেশি মাত্রায় চিন্তার কারণে আমাদের পরিপাক ক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়ে খাদ্য হজমে সমস্যা দেখা দিতে পারে। ফলে খাবার গুলো শক্তিতে রূপান্তরিত না হয়ে আমাদের শরীরে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। চিকন হতে চাইলে এই ব্যপারগুলো অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।
পরিশেষ
মনে রাখবেন চিকন হওয়ার জন্য আপনাকে সময় নিয়ে এবং ধৈর্য ধরে চেষ্টা করে যেতে হবে। দ্রুত চিকন হওয়ার চেষ্টা না করে স্বাস্থ্যকর উপায়গুলো মেনে চলবেন। আপনি যেহেতু একদিনে মোটা হননি, তাই একদিনেই চিকন হওয়াটাও সম্ভব নয়।
এই ছিলো চিকন হওয়ার উপায় নিয়ে আজকের আর্টিকেল। আশা করি আজকের উপায়গুলো আপনাদের কাজে আসবে। তাই ধৈর্য ধরে চেষ্টা করুন এবং কমেন্টবক্সে আমাদের জানান আপনার প্রতিক্রিয়া।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
