যিয়ারিতুস্ শকরী বা মধুমেহ ডায়াবেটিস মেলাইটাস রোগের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

যিয়ারিতুস্ শকরী বা মধুমেহ রোগের কারণ :

(ক) যারা শারীরিক পরিশ্রম করে না কিন্তু মস্তিস্কের পরিশ্রম বেশি করে এ কারণে।

(খ) ভালো ও পুষ্টিকর খাদ্য বেশি খাওয়ার কারণে।

(গ) আমিষ ও মিষ্টি জাতীয় খাদ্য বেশি খাওয়ার কারণে।

(ঘ) মস্তিস্কের পরিশ্রম বেশি করার কারণে। (ঙ) সংক্রামক রোগের কারণে।

যিয়ারিতুস্ শকরী বা মধুমেহ রোগের লক্ষণসমূহ :
(ক) ডায়াবেটিস রোগ সাধারণত ৪০ বছরের পুরান হয়ে ধরা পড়ে।

(খ) অস্বাভাবিক পিপাসা হয়।

(গ) রোগীর ঘন ঘন ও বেশি মাত্রায় প্র¯্রাব হবে।

(ঘ) ওজন কমতে থাকবে।

(ঙ) শরীর জীর্ণ-শীর্ণ হয়ে দিন দিন দুর্বল হতে থাকবে।

(চ) প্রস্রাব হালকা পাকা জামরুলের বর্ণ হবে।

(ছ) শরীরের চামড়া শুস্ক ও খসখসে হয়ে থাকে।

(জ) দেহের স্বাভাবিক তাপ কমে যায়।

(ঝ) হাত-পা ঠান্ডা হয়ে থাকে। (ঞ) মাথা ব্যথা ও জ্বালাপোড়া করবে।

চিকিৎসা বিধি :

(ক) রোগের সঠিক কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা করতে হবে।

(খ) রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করে চিকিৎসা দিতে হবে।

(গ) প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে দিতে হবে।

(ঘ) পরিমাণ মতো খাদ্য খেতে দিতে হবে।

চিকিৎসা : (ক) হাব্বে রিয়াবিতুস-১টি করে দৈনিক দুইবার করে সেব্য।

(খ) হাব্বে জালীনূস ১টি করে দৈনিক দুইবার সেব্য।

(গ) জামবীজ চূর্ণ- ৩ গ্রাম করে দৈনিক দুইবার সেব্য।

(ঘ) নিম পাতা ৪৬ গ্রাম নিয়ে ৬০ মিলি পানিতে জ¦াল দিয়ে সকাল বিকাল সেব্য।

(ঙ) বেলপাতা ১২ গ্রাম নিয়ে অর্ধকুটা করে ৬০ মিলি পানিতে জ্বাল দিয়ে সকালে খালিপেটে সেব্য।

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

মুঠোফোন : ০১৭৪২০৫৭৮৫৪

শ্বেতীরোগ, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভেষজ ঔষধ

ডায়াবেটিস শুধু উন্নত দেশগুলোতেই নয়, এটা ক্রমবর্ধমান ভাবে উন্নয়নশীল দেশ গুলোতেও মহামারী আকার ধারণ করছে। তবে গুরুত্বর ও দীর্ঘস্থায়ী অবস্থার এই রোগটির জন্য জীবন যাপনের একটি ভালো মান বজায় রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম ছাড়াও বেশ কিছু ধরনের ভেষজ দ্বারা তৈরি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ঔষধ গ্লুকো কেয়ার সেবন করে এ রোগ সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। 

কারণ এই ভেষজ সেবন করে সারাদেশে বেশ অনেক মানুষ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন।

দীর্ঘমেয়াদে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এবং আরো গুরুতর ক্ষতি এড়ানোর জন্য দিনের পর দিন একটি স্বাস্থ্যকর মাত্রার মাঝে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা হচ্ছে একটি অন্যতম শর্ত।

তাই উল্লেখিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদানগুলো প্রয়োগের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ করা সম্ভব।

রোগীদের প্রতিক্রিয়া দেখুন  :

 এটা এখন প্রমাণিত হয়েছে রোগীদের এই ভেষজ ঔষধ সেবনের মাধ্যমে। দীর্ঘদিন ধরে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত প্রাকৃতিক ভেষজ গবেষণা করে দেখা গেছে, এসব ভেষজ রক্তে কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়। রক্তের শর্করা স্বাভাবিক করে।

তাই হাকীম মিজানুর রহমানেরদশটি ভেষজ দিয়ে প্রস্তুতকৃত ‘‘গ্লুকো কেয়ার’’ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর।

কারণ এতে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ভেষজগুলো সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়। যার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

কারণ এতে রয়েছে আমবীজ, সয়া প্রোটিন, আমলকী, করলা, জামবীজ, আলফালাফা পাতা, রসুন, মেথি, চিরতা ও কালো জিরাসহ বেশ কিছু প্রাকৃতিক বা ভেষজ উপাদান।

যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখে ধীরে ধীরে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিক করে তোলে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি এই ভেষজ ঔষধ সেবনে শুধু ডায়াবেটিসই নয়, ডায়াবেটিসজনিত যে সব সমস্যা তাও দূর হবে।

সেবন বিধি : প্রতিদিন সকালে ও রাতে ২ চা চামচ পরিমাণ পাউডার এক গ্লাস হালকা গরম বা নরমাল পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ভরা পেটে পান করবেন।

করণীয় : সকালে খালি পেটে ৩০ মিনিট এবং রাতে খাবারের পর ১০ মিনিট দ্রুত হাঁটবেন। দৈনিক চার গ্লাস কুসুম কুসুম গরম পানি পান করবেন। ব্লাড প্রেসার থাকলে নিয়মিত চেক করবেন।

বর্জনীয় : তেল-চর্বি জাতীয় খাদ্য এবং কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে। ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে। ফার্স্টফুড এবং চিনি জাতীয় খাদ্য নিষেধ।

পরামর্শ :

১। প্রতিদিন ফল ও সবুজ সবজি খাবেন। যে কোনো ধরনের মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন।

২। সঠিক সময়ে খাবার খান। অতিরিক্ত খাবার খাবেন না।

৩। সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এটি আপনার শরীর থেকে টক্সিন জাতীয় উপাদান বের করতে সাহায্য করে।

৪। সর ছাড়া দুধ ও ডিম খান। তেল খেলে তা খুব অল্প পরিমাণে খাবেন।

৫। ফাইবার জাতীয় খাবার তালিকায় রাখুন।

৬। সম্ভব হলে দিনে দুইবার আপেলের রস খান।

ডায়াবেটিস থেকে রক্ষার জন্য প্রতিদিন উপরোক্ত ঔষধ খেতে হবে আপনাকে। সেই সাথে সামান্য কিছু পরিবর্তন আনতে হবে আপনার জীবনে। বলা চলে, আপনার দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ভেতর।

মনে রাখবেন, এটি জটিল কোনো রোগ না হলেও একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। তাই ‘গ্যারান্টি’ চিকিৎসার আকর্ষণে না ভুলে নিয়মিত চিকিৎসা নিন ও নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন মেনে চলুন।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান 

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 01762240650 ( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন