কাজী নজরুলের মানবপ্রেম ও অন্যান্য অনুষঙ্গ

মিজানুর রহমান রানা : কবিতা লেখা ও রাজদ্রোহের অভিযোগে কাজী নজরুল ইসলামকে কারাদণ্ড দেয় ব্রিটিশ সরকার। জীবনের বিভিন্ন সময়ে তিনি প্রেসিডেন্সি জেল, আলিপুর সেন্ট্রাল জেল, হুগলি ও বহরমপুরের জেলখানায় কারাভোগ করেছেন। নজরুলের কারাজীবনকাল ছিল তার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। নাটকে কবির কারাজীবনের খুঁটিনাটি ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।

“খণ্ড করিয়া দেখিলে পূর্ণে দেখিব নিয়ত ভুল,
সূর্য কেবলি দগ্ধ করে না, ফোটায় কমল ফুল।”

কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে বিভিন্ন লেখক-গবেষকগণ বিভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা-সমালোচনা করে থাকেন। কেউ কেউ বিচ্ছিন্ন ভাবে তাঁকে খণ্ড করে রূপায়িত করেন। এ প্রসঙ্গে কবি’র উপরোক্ত বাণীখানা বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলে গিয়েছেন, কোনো বিষয়কে খণ্ড করে দেখাটা হবে ‘নিয়ত ভুল’।

কাজী নজরুল ইসলামকে আমরা কবি, দার্শনিক, বিদ্রোহী, প্রেমিক ইত্যাদি বলি তা এক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার বিশ্লেষণ মাত্র। কিন্তু তাঁর রচনাবলী শুধু একটি মাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য’র মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তাঁর মধ্যে বিরাজ করছিল হাজারো চিন্তা, দর্শন। অনেক লেখক শুধু নিজস্ব ব্যক্তিগত প্রয়োজনে এ সম্পর্কে সামান্য কিছু জ্ঞান আহরণ করে তাঁর সাহিত্যকর্ম নিয়ে গবেষণা করেন বলে নজরুল-কে তারা সীমাবদ্ধ ও খণ্ডিত করে ফেলেন। তাঁর রচনাবলী নিয়ে আলোচনা করতে হলে তাঁর রচিত সামগ্রিক বিষয়াবলী নিয়েই আলোচনা এবং এ বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করতে হবে। অন্যথায় উপরোলে­খিত পংক্তিদ্বয়ের সারকথার মতো ‘নিয়ত ভুল’ হতেই থাকবে। কারণ তিনি নিজের ব্যাপারে ছিলেন অত্যন্ত শান্ত, নীরব ব্যাক্তি। নিজের স্বার্থ, প্রচার চাইতেন না বলে তিনি আত্মপ্রচারে আকন্ঠ নিমজ্জিত থাকেননি। তাই তিনি বলে দিয়েছেন-

“সূর্য-উদয় দেখেছিস কেউ-শান্ত প্রভাত বেলা?
উদার নীরব উদয় তাহার-নাই মাতামাতি খেলা;
তত শান্ত সে- যত সে তাহার বিপুল অভ্যুদয়,
তত সে পরম মৌনী- যত তাহার বিপুল অভয়।”

নজরুলকে নিয়ে আলোচনার প্রাথমিক পর্যায়ে মানবতাবাদী হিসেবে আমার কাছে তাঁর মহিমা জাগরুক হয়ে ওঠে। কারণ মসজিদ-কাবার চেয়েও তিনি আল­াহর সৃষ্টি মানুষকে এবং মানুষের প্রতি মমত্ববোধকে আগে স্থান দিয়েছেন।

মানবদরদী নজরুল :
সাধারণ মানুষের প্রতি নজরুলের অন্তর ছিল মমতায় পূর্ণ। তিনি মানুষের সমস্যাকে নিজের মনে করতেন। আর্থিক ভাবে নিজে প্রায় নিঃস্ব হয়েও হাতের কাছে যা থাকত, তিনি তাই দিয়ে দিতেন অভাবী মানুষদের। এ ব্যাপারে ‘দৈনিক আমার দেশ’ ১ সেপ্টেম্বের ২০০৬ ইং মুস্তফা জামান আব্বাসীর লেখা ‘দিতে এলে ফুল’ প্রবন্ধে উক্ত প্রবন্ধের লেখক উল্লেখ করেন, “নজরুল ছিলেন নিজেই অসচ্ছল অথচ পকেটে যখনই টাকা থাকত দু’হাত দিয়ে বিলিয়ে দিতেন অকাতরে। আমার আব্বা তাকে নিরস্ত করতে চাইতেন: বলতেন, এই লোকটি বাহানা করে কয়েকদিন আগেই আপনার কাছ থেকে টাকা নিয়ে গেছেন আবার তাকে টাকা দিচ্ছেন? নজরুল হেসে বলতেন- তার ছলটি আমারও জানা: কিন্তু প্রয়োজনটা মিথ্যা নয়।”

স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নজরুল :
“ঘুমাইয়া ছিল আগ্নেয়গিরি বাংলার যৌবন,
বহু বৎসর মুখ চেপেছিল পাষাণের আবরণ।” (আগ্নেয়গিরি বাঙলার যৌবন)
কবি বলেন, বাংলা ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরির মত ঘুমিয়ে ছিল দীর্ঘদিন ধরে। এই ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি রূপী মানুষদের মুখে চেপে রাখা হয়েছিল পাষাণের মত আবরণ। কিন্তু কে তাদের ঘুম ভাঙাবে, কে জাগিয়ে দেবে তাদের? কে বলবে ডেকে-
“আমি হব সকাল বেলার পাখি
সবার আগে কুসুম বাগে উঠব আমি ডাকি।”

কে হবে সে সকালবেলা রূপী বাংলার স্বাধীনতার আহŸানকারী পাখি, যে সকলের আগে ডাক দিয়ে ঘুমন্ত মানুষদের জাগিয়ে দিবে? সে-ই আমাদের নজরুল। তিনিই জাগিয়ে দিলেন ঘুমন্ত মানুষদের।

তিনি বলেন-
“মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী,
আর হাতে রণত‚র্য।”
হ্যামিলিনের বাঁশিওয়ালা যেমন তাঁর বাঁশির যাদুতে সমস্ত ইঁদুরদের ঘুম ভাঙ্গিয়ে ছিল, তেমনি নজরুল তার একহাতে বাঁশি নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় গান গেয়ে এই দেশের ঘুমন্ত মানুষদের জাগিয়ে দেন স্বাধীনতার মন্ত্রে।
তিনি আরও বলেন,
“আমি সেই দিন হব শান্ত
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দণ-রোল আকাশে ধ্বণিবে না
অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম
রণ-ভূমে রণিবে না…..।”

তাঁর জন্মই হয়েছিল এমন একটা সময়, যখন পৃথিবী জুড়ে চলছিল বিশ্বযুদ্ধের দামামা। ভারতীয় উপমহাদেশের আকাশে বিশাল দূর্যোগের ঘণঘটা। এ উপমহাদেশে ইংরেজদের সাথে আঁতাত করে স্থানীয় আমলা, জমিদার শ্রেণী এদেশের দূর্বল মানুষদের শোষণ, নিপীড়ণ, নির্যাতন করত নানাহ্ ভাবে। কৃষক-শ্রমিক তথা শ্রমজীবী মানুষেদের কোনো অধিকারই ছিল না সে সময়। স্থানীয় জমিদারগণ যেমন পারত তেমনি ভাবে কৃষকদের উপর অত্যাচার, অবিচার করত। ইংরেজরা ছিল তাদের মূল শক্তি। বঙ্গ ভঙ্গের সময় স্বদেশী আন্দোলন ও সশস্ত্র বিপ্লবের সময় বাংলা ছিল উত্তপ্তময় অবস্থা। কাজী নজরুল তাঁর একজন স্কুল শিক্ষক নিবারণ চক্রবর্তীর কাছে সশস্ত্র বিপ্লববাদে দীক্ষা লাভ করে ‘ধূমকেতু’ পত্রিকায় সশস্ত্র বিপ্লবীদের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন। নজরুল পরবর্তীকালে দেশ মাতৃকার টানে সেনাবাহিনীতে ভর্তি হন। সেনাবাহিনীতে তিনি জানতে পারেন মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়া এবং ইউরোপে সংঘটিত প্রথম মহাযুদ্ধের ফলে পৃথিবীর সুদূর প্রসারী পরিবর্তন। পরে প্রথম মহাযুদ্ধের শেষে বাঙালী রেজিমেন্ট ভেঙ্গে দিলে তখন নজরুল কলকাতায় অবস্থান করে সাংবাদিক ও সাহিত্য জীবনের অধ্যায় সূচনা করেন। তিনি হলেন ‘ধূমকেতু’র সারথি এবং সশস্ত্র বিপ্লবের অগ্রপথিক। তিনি ‘লাঙ্গল’ পত্রিকার পরিচালক হয়ে গরীব কৃষক, শ্রমিক, নির্যাতিত, নিষ্পেষিত মানুষের পক্ষে কলম ধরেন।

পৃথিবীর এ যাবত কম সংখ্যক কবি, দার্শনিকই স্বীয় মত প্রকাশ করে নিজেই সে মতের পক্ষের সম্ভাবতা যাচাই করতে রাজপথে এমন আন্দোলনে শরীক হয়েছেন। এক্ষেত্রে নজরুল যা বলতেন- তা বিশ্বাস করতেন এবং কর্মে তারই বহিঃপ্রকাশ করে গেছেন। তিনি ছিলেন নির্মোহ শ্রেণী সংগ্রামী। ব্রিটিশ ভারতীয় সরকার তাঁর রচিত পাঁচটি গ্রন্থ / পত্রিকা নিষিদ্ধ করে এবং সে সাথে কবিকে স্তব্দ করে দেয়ার জন্য গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে। তিনি জেল-জুলুমের শিকার হন। কিন্তু যার হৃদয়ে মা-মাটি ও মানুষের প্রতি মানবতা, স্বদেশের জন্য আগ্নেয়গিরিসম লাভা উদ্গীরণ হচ্ছিল তাকে দমিয়ে রাখার সাহস কার? তিনি তাই ৪০ দিন আমরণ অনশনব্রত পালন করেন। এরপর ঘটে অনেক ঘটনা। তবুও নজরুল হাল ছাড়েননি। তিনি রাস্তায় গান গেয়ে গেয়ে উপমহাদেশের মানুষদের ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল বাংলা তথা ভারতীয় উপমহাদেশ একদিন স্বাধীন হবে। এদেশের মানুষ তাদের মাতৃভূমিতে কোনো দেশী-বিদেশী শাসক চক্রের অধীনতা মানবে না। তারা পরাধীন থাকবে না, স্বাধীন ভাবে বিচরণ করবে।

“বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারির উদ্দেশ্যে তিনি যে কথা বলেছিলেন, তা সত্য হয়ে দাঁড়াল তার জাতি গোত্রের জন্যও। বাঙালী জাতি তাকে ভালবেসেছে প্রাণ-মন উজাড় করে, কেননা তিনিই এ জাতির স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক, স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম পরিকল্পক, বিশের দশকের গোড়ার দিকে তার অর্ধ-সাপ্তাহিক ‘ধূমকেতু’ পত্রিকায় তিনিই সর্বপ্রথম দাবী উত্থাপণ করেছিলেন উপমহাদেশের স্বাধীনতার জন্য।” (তথ্যসূত্র: মুহম্মদ নূরুল হুদা- ‘দৈনিক আমার দেশ’ ২৬ আগষ্ট ২০০৫ইং)।

কাজী নজরুল ইসলাম এর কাব্য আলোচনা, জীবন আলেখ্য, সমসাময়িক ঘটনাবলীর উপর বিচার বিশ্লেষণ করলে আমরা উপরোক্ত কথাগুলোর প্রমান পাই। তাঁর কবিতা, প্রবন্ধে সর্বত্রই এসেছে এদেশের স্বাধীনতার সুস্পষ্ট ইংগিত-
“যেথায় মিথ্যা ভণ্ডামি ভাই করব সেথাই বিদ্রোহ
ধামা-ধরা! জামা- ধরা মরণ-ভীতু চুপ রহো।
আমরা জানি সোজা কথা, পূর্ণ স্বাধীন করব দেশ
এই দুলালুম বিজয়-নিশান, মরতে আছি-মরব শেষ।”

মোল­াতন্ত্র ও ফতোয়াবাজীর বিরুদ্ধে নজরুল :
কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন এক আল­াহ’তে বিশ্বাসী। তিনি কোনো বক ধার্মিক, ফতোয়াবাজ মোল­াজাতীয় চরিত্র ছিলেন না। তিনি যেমন এক আল­াহতে বিশ্বাসী ছিলেন, তেমনি সমাজের মানুষের মাঝে সাম্য, শান্তি ইত্যাদিতে বিশ্বাসী ছিলেন। কারণ যুগে যুগে ইসলামের নামে, আল­াহর নামে গড়ে উঠেছিল কিছু বকধার্মিক মানুষ। যারা আল­াহ-নবী (সা.) এর দোহাই দিয়ে নিজেরদের স্বার্থ হাসিলের জন্য সমাজে নানান অশান্তি সৃষ্টি করতো, ফতোয়া দিতো। অথচ যেখানে মানুষ না খেয়ে দিনাতিপাত করতো সেখানে এই সব বকধার্মিকদের পাওয়া যেতো না। নজরুল লিখেছেন-
“সকল কালের সকল দেশের সকল মানুষ আমি
এক মোহনায় দাঁড়াইয়া শোন এক মিলনের বাঁশি।
একজনে দিলে ব্যথা
সমান হইয়া বাজে সে বেদনা সকলের বুকে হেথা।
একের অসন্মান
নিখিল মানব-জাতির লজ্জা-সকলের অপমান! (কুলি-মজুর: সাম্যবাদী)

তিনি গভীর ভাবে মহান আল­াহকে বিশ্বাস করতেন, কিন্তু আল­াহ’র সৃষ্ট সেরা জীব মানবজাতি- সে যে ধর্মেরই হোক না কেন তাদের প্রতি তাঁর বুকে এক মোহনায় মিলনের বাঁশি বাজতো। তিনি বিশ্বাস করতেন একজনের অসন্মান করলে সমগ্র মানব জাতিরই অপমান হয়। প্রকৃত অর্থে নজরুল সাম্রাজ্যবাদ, মৌলবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি এদেশের লোভী চাটুকারদের বিরুদ্ধে যেমন আন্দোলন করে গেছেন, ঠিক তেমনি ধর্মীয় গোঁড়ামীর বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ করেছেন। তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থেই অসা¤প্রদায়িক চেতনার অধিকারী। সা¤প্রদায়িকতার বিষবাষ্প তাঁকে আঁকড়ে ধরতে পারেনি কোনো ক্রমেই। অসা¤প্রদায়িকতা বলতে তিনি নিজের ধর্মকে বিসর্জন দেননি। বরং নিজের ধর্মের প্রতি অবিচল আস্থা রেখেই অন্য ধর্মের মানুষদের প্রতি সহমর্মিতাবোধ দেখিয়েছেন। তিনি কখনো-ই মানুষকে হিন্দু-মুসলিম, খৃষ্টান-বৌদ্ধরূপে চিন্তা করেননি, তার প্রমান মিলে তাঁর রচিত অসংখ্য গান, কাব্যগ্রন্থ, প্রবন্ধে।

তাইতো তিনি বলেন-
“হিন্দু না ওরা মুসলিম? ওই জিজ্ঞাসে কোন জন
কাণ্ডারী! বল ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর, মার।”
অথবা-
‘গাহি সাম্যের গান –
যেখানে আসিয়া এক হ’য়ে গেছে সব বাধা ব্যবধান!
যেখানে মিশেছে হিন্দু বৌদ্ধ মুসলিম ক্রীশ্চান!
তিনি সকল মানুষকে আল­াহর সেরা জীব হিসেবে দেখতেন। ধর্ম নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি করে মানুষের মাঝে হিংসা-বিভেদ, হানাহানিতে লিপ্ত হওয়া মোটেও প্রশ্রয় দিতেন না। তিনি বলেন,
“গাহি সাম্যের গান….
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান।”

কাজী নজরুল ইসলামের হিন্দু-মুসলমান ফতোয়াবাজ চক্রের বিরুদ্ধে, কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, সাম্রাজ্যবাদ, উপনিবেশবাদ, সামন্তবাদ, পূঁজিবাদ বিরোধী অবস্থানের জন্য তাকে এসব চক্রের বিরুদ্ধে চক্রান্তের শিকার হতে হয়েছে। তিনি কখনো এসবের সাথে আপোষ করেননি। জেল- জুলুমকে উপেক্ষা করেছেন অনায়াসে। জেলাখানার ভেতরে বসেও বন্দিদের বিপ্লবের মহান মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছেন। তাই তখন কারা কর্তৃপক্ষকেও প্রমাদ গুণতে হয়েছে। কারণ নজরুল ছিলেন জ্বলন্ত এক আগুন, যাকে না রাখা যায় ঘরে- না বাইরে। যেখানেই রাখা হোক, সে জ্বলে উঠে।

বাঙালী জাতির জন্য নজরুলের অবদান তাই খাটো এবং খণ্ডিত করে দেখার অবকাশ নেই। নজরুল শেষ জীবনে ছিলেন নির্বাক। ঠিক যেন বৃক্ষের মত- ছায়া, অক্সিজেন, অন্ন দান করেও যেমন বৃক্ষ নির্বাক থাকে ঠিক তেমনি।

প্রকাশিত :  শনিবার,  ২৫  মে ২০২৪

স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?

ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ

শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

যৌন রোগের কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন

Loading

শেয়ার করুন