পুরুষত্ব নষ্ট হয়ে যেতে পারে ৮ কারণে
চিকিৎসাশাস্ত্র ও বিভিন্ন গবেষণা অনুসারে স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে বদভ্যাসগুলোর একটা তালিকা নিচে দেয়া হল।
১.বসে বসে সময় কাটানো: গবেষণা বলে, যারা নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করেন তাদের যৌনস্বাস্থ্য ভালো থাকে। আর যারা আজীবনই কুঁড়েমি করেছেন কিংবা আগে পরিশ্রমি ছিলেন এখন অলস সময় পার করছেন তাদের মধ্যে যৌন অক্ষমতা দেখা দেয়ার আশঙ্কা বেশি।
ধূমপান ছাড়ার পর এদের মধ্যে ৭৫ শতাংশেরই যৌনক্ষমতা বেড়েছে, পুরুষাঙ্গ হয়েছে দৃঢ়।২. ধূমপান: বিটিশ জার্নাল অফ ইউরোলজি’তে প্রকাশিত ৮ সপ্তাহে ধূমপান ছাড়ার এক গবেষণায় বলা হয়, অংশগ্রহণকারীদের ২০ শতাংশ স্বীকার করেছেন যে তারা পুরুষাঙ্গ দৃঢ় হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন।
৩.দাঁতের অপরিচ্ছন্নতা: শুনতে আজব মনে হলেও গবেষণা মতে, যার পুরুষাঙ্গ ভালোভাবে দৃঢ় না হওয়ার সমস্যা আছে, তার মাড়ির সমস্যা থাকার আশঙ্কা সাধারণের তুলনায় সাতগুন বেশি। এর কারণ হল মুখের ব্যাকটেরিয়া সারা শরীরে প্রবাহিত হয় এবং তা পুরুষাঙ্গের ধমনির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
৪.অপর্যাপ্ত ঘুম: শরীরের ঘুমের চাহিদা পূরণ না হলে ‘টেস্টোস্টেরন’য়ের মাত্রা কমে যায়। ফলে অবসাদ হয়। যা থেকে পেশি ও হাড়ের ঘনত্বও কমে যেতে পারে। দুইটি প্রভাবই পুরুষাঙ্গের জন্য ক্ষতিকর।
৫.অপর্যাপ্ত সঙ্গম: সঙ্গমের পরিমাণ দম্পতিভেদে বিভিন্ন। তবে ‘আমেরিকান জার্নাল অফ মেডিসিন’য়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে একবার সঙ্গমে লিপ্ত না হলে পুরুষাঙ্গ ভালোভাবে দৃঢ় না হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। সপ্তাহে তিনবার সঙ্গম হল আদর্শ।
৬.তরমুজ: ‘সিট্রুলাইন-আর্জিনাইন’ নামক উপাদানের ভালো উৎস তরমুজ। এর কাজই হল শরীরের যৌনক্ষমতার উন্নতিসাধন। উপাদানটি শরীরে নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা বাড়ায় এবং পুরুষাঙ্গ দৃঢ় না হওয়ার সমস্যা সারাতে সক্ষম। তাই প্রতিদিন তরমুজ খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে পারলে ভালো।
৭.ট্রান্স ফ্যাট: শরীর প্রচুর ট্রান্স ফ্যাট গ্রহণ করলে শুক্রাণুর মান খারাপ হতে থাকে। তাই শুক্রাণুর সুস্বাস্থ্য ধর রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং ট্রান্স ফ্যাট খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে।
৮.অতিরিক্ত টেলিভিশন দেখা: ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিন’য়ে প্রকাশিত হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথ’য়ের করা একটি গবেষণায় দেখা দেখা গেছে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার বেশি সময় টেলিভিশন দেখা পুরুষের শুক্রাণুর মাত্রা ৪৪ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে।
যৌন সমস্যার কারণ লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
একজন পরিণত বয়সের নারী বা পুরুষের কাছে যে সমস্যাটি সব সময় প্রকট হয়ে দেখা দেয় তা হলো নানা ধরনের ও নানা আকারের যৌন সমস্যা। যার মধ্যে রয়েছে যৌন দুর্বলতা অর্থাৎ যৌন সঙ্গমে অনীহা, লিঙ্গের উত্থান না হওয়া, অকালে অসময়ে দ্রুত বীর্যপাত, অতিমাত্রায় স্বপ্নদোষ, যৌনসঙ্গমে ভীতি, বন্ধ্যাত্ব ইত্যাদি। এসব কারণে অনেক সময়ই দম্পতিরা মানসিক অশান্তিতে ভোগেন। বিবাহিত, অবিবাহিত এমনকি যৌন ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেনি এমন অনেকেই কিন্তু এই সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
আসলে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষেরই এ বিষয়ে সংকোচ বা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, লোকলজ্জার ভয় বেশি থাকায় এবং লোকলজ্জার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে অনেকে বঞ্চিত হন, তেমনি প্রচলিত কুসংস্কারের কারণে সমাজে বাসা বাঁধে এ সমস্যা। যৌন দুর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়েই আক্রান্ত হতে পারেন, তবে যৌন কাজে নারীর ভূমিকা অনেকখানি পরোক্ষ বিধায় পুরুষকেই এই সমস্যা নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হতে দেখা দেয়।
একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কী কী? যেমন : ১. যৌন ইচ্ছা (সেক্সুয়াল ডিজায়ার) জাগ্রত হওয়া, ২. লিঙ্গোত্থান (ইরেকশন) হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়া বা সঠিকভাবে চলাচল করার কারণে হয়, ৩. পুরুষাঙ্গ দিয়ে প্রয়োজন মতো বীর্য নির্গত হওয়া। তবে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।
এসবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা (ইরেকটাইল ডিজফাংশন)টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। কারণগুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যাবে।
Night King সঠিক মাত্রায় ব্যবহারে নারী-পুরুষের যৌন ক্ষমতা পরিমিত মাত্রায় বৃদ্ধিসহ দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে। তাছাড়াও ‘নাইট কিং’ দেহে স্পার্ম (শুক্রানু-ডিম্বানু) বৃদ্ধি করে নারীর বন্ধাত্ম মুক্তি ও পুরুষের পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। এটি দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ রাখে। রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি সাধন করে। এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দেহের কোলেস্টেরেল নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে এবং শরীরের রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক করে। নিয়মিত সেবন করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে দারুণভাবে কাজ করে।এছাড়াও দ্রুত বীর্যপাত অনেক পুরুষের জন্যে একটি কমন সমস্যা। আমাদের দেশে শতকরা ৮০% লোক এই সমস্যায় ভুগছেন। তার প্রধান কারণ পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা। এছাড়াও যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে বিবাহিত-অবিবাহিত পুরুষের স্বপ্নদোষ সমস্যা। দ্রুত বীর্যপাত রোধ, লিঙ্গ অকেজো, লিঙ্গের অসারতা, স্বপ্নদোষ রোধে ‘নাইট কিং’ (Night King) বেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এই ঔষধটিতে কোনো প্রকার কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ নেই। তাই এই ঔষধ সেবনের মাধ্যমে হারানো যৌবনশক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব। কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ না থাকার কারণে এর কোনো বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। নিশ্চিন্তে এই ঔষধ সেবন করে দীর্ঘক্ষণ যৌন সঙ্গম করা যায়।
মোটকথা Night King ব্যবহারে : ১. সহবাসকে আনন্দময় করবে। শরীরে অনুভূতি প্রচুর থাকে। ২. লিঙ্গ দীর্ঘক্ষণ শক্ত থাকে। ৩. সহবাসের সময় আপনার মনোবল বাড়িয়ে় তুলবে। ৪. আপনাকে দীর্ঘসময় সহবাসে সহায়তা করবে। ৫. সেনসিটিভিটি ভালো হয়। ৬. কোনোপ্রকার সাইড ইফেক্ট বা বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়া নেই। শরীর ব্যথাও হয় না, মাথা ঠান্ডা থাকে। ৭. সহজে বীর্যপাত হয় না। ৮. সেবনের ৩০ মিনিট পর থেকে কার্যকারিতা শুরু হয় সারারাত সতেজ অনুভূতি থাকে। ৯. একবার সহবাস শেষ হবার পরও পেনিস বা লিঙ্গ শক্ত থাকে। মোট কথা সেক্সুয়াল সমস্যার কার্যকর সমাধানে দ্রুত সাড়া দেয়।
Night King এন্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ডের ক্রিয়াশক্তি বৃদ্ধি এবং হরমোনাল নিঃসরণ স্বাভাবিক করে। দুর্বল ও অক্ষম নার্ভসমূহকে সবল, সতেজ ও কর্মক্ষম করে। যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে অতীব কার্যকরী ও নিরাপদ। এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক পদার্থ নেই বলে কোনো পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। ‘নাইট কিং’ নিয়মিত সেবনে যৌনশক্তি স্থায়ীভাবে বৃদ্ধি ও অতি আনন্দদায়ক করে। মহিলা ও পুরুষের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে এবং শুক্রানু বৃদ্ধি করে। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব দূরীভূত হয়।
ব্যবহার বিধি : সহবাস করার আধধণ্টা আগে এক চা চামচ ঔষধ এক কাপ হালকা ঊষ্ণ দুধ বা এক চামচ মধুমিশ্রিত উষ্ণ পানিতে মেশাবেন। তারপর পান করবেন। নাইট কিং শুধুমাত্র হালকা গরম পানি দিয়েও সেবন করা যায়। তবে মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এর কার্যকারিতা বেশিক্ষণ থাকে। এতে লিঙ্গের শক্তি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং এক রাতে তিন-চারবারও সহবাস করা যাবে। তবে এ সময় শান্ত করতে হবে মন। মনে কোনো ঋনাত্মক ভাবনা বা দুশ্চিন্তা আনলে চলবে না। কারণ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হলো শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা। নিজেকে শারীরিক মিলনের জন্যে মানসিক ও শারীরিকভাবে তৈরি করতে হবে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনতে হবে। মনে রাখবেন মানসিক চাপ, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, মদ, তামাক, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সষ্টি করতে পারে।
যৌনমিলনের সময় অবস্থানে পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন। সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোনো কারণ নেই। ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে, ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে। যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তাহলে অবশ্যই ওই রোগেরও চিকিৎসা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্যে কিছু বাড়তি ওষুধেরও প্রয়োজন হয়। আপনার সমস্যা গোপন না রেখে ডাক্তারের কাছে খোলাখুলিভাবে বলুন, তিনি এর চাইতেও আরো বেশি ভালো সমাধানের পথও বাতলে দিতে পারবেন। এ সমস্যাসমূহ সমাধানের ক্ষেত্রে লক্ষণভেদে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন, যেকোনো প্রকার যৌন সমস্যার সমাধান রয়েছে রোগ ও রোগের লক্ষ্মণ ভেদে সঠিক চিকিৎসায়। তাই রোগ শরীরে পুষে না রেখে চিকিৎসককে খুলে বলুন।
বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সারাদেশে অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার যোগে অর্ডার অনুযায়ী ঔষধ পাঠানো হয়। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন।
Hakim Mizanur Rahman (DUMS)
Ibn Sina Health care
Mobile. 01762240650