মুখের কালো দাগ দূর করুন মাত্র ২ সপ্তাহে

মুখে দাগ পড়ার সাথে সাথে আমরা সেটা দূর করার চেষ্টা করে থাকি। আর এই দাগ দূর করার জন্য ব্যবহার করি নানা নামী দামী স্পট রিমুভার ক্রিম। আসলেই কি এই ক্রিমগুলো দাগ দূর করতে কার্যকরী? বেশিরভাগ ক্রিমই দাগ দূর করতে ব্যর্থ হয়ে থাকে, বরং ত্বকে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পড়ে থাকে।

তাই ঘরেই তৈরি করে ফেলতে পারেন ত্বকের দাগ দূর করার ক্রিম এবং ফেসপ্যাক। এটি শুধু ত্বকের দাগ দূর করবে না, এর সাথে সাথে ত্বক ময়েশ্চারাইজও করবে।

একে তো কালো দাগ, আবার তা যদি হয় মুখে তো সেটা কারোই কাম্য নয়। বিভিন্ন কারণে মুখে কালো দাগ পড়তে পারে। মুখের একটি ছোট দাগ আপনার সৌন্দর্য নষ্ট করে দিতে পারে। তাই মুখে দাগ পড়ার সাথে সাথে আমরা সেটা দূর করার চেষ্টা করে থাকি। আর এই দাগ দূর করার জন্য ব্যবহার করি নানা নামী দামী স্পট রিমুভার ক্রিম।

আসলেই কি এই ক্রিমগুলো দাগ দূর করতে কার্যকরী? বেশিরভাগ ক্রিমই দাগ দূর করতে ব্যর্থ হয়ে থাকে, বরং ত্বকে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পড়ে থাকে। তাই ঘরেই তৈরি করে ফেলতে পারেন ত্বকের দাগ দূর করার ক্রিম এবং ফেসপ্যাক। এটি শুধু ত্বকের দাগ দূর করবে না, এর সাথে সাথে ত্বক ময়েশ্চারাইজও করবে।

১। লেবুর রস, ভিটামিন ই এবং শিয়া বাটার

আধা কাপ শিয়া বাটার, তিনটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এবং দুই টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। প্রথমে শিয়া বাটার খুব ভালভাবে মিশিয়ে নেবেন, এবার এতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এবং লেবুর রস দিয়ে দিন। এবার এটি এয়ার টাইট গ্লাস কনটিইনারে সংরক্ষণ করুন। এটি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন। শিয়া বাটারের পরিবর্তে আপনি কোকো বাটার ব্যবহার করতে পারেন।

২। লেবুর রস এবং ডিমের সাদা অংশ

৪ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১টি ডিমের সাদা অংশ এবং ৪ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এই ক্রিমটি আলতোভাবে মুখে ম্যাসাজ করে লাগান। তারপর ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। ১৫ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ভাল ফল পেতে সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।

৩। লেবুর রস, আলু, দুধ এবং মধু

আলুর পেস্ট, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস, অল্প পরিমাণের দুধ এবং মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এই ক্রিমটি মুখের কালো দাগের উপর লাগান। কয়েক মিনিট পর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে শুধু আলুর টুকরো কালো দাগের উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন। ৩০ মিনিট আলুর টুকরোটি কালো দাগ থেকে সরিয়ে ফেলুন।

৪। আপেল সাইডার ভিনেগার,কোকো বাটার, এবং বেকিং সোডা

১ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার, ১ টেবিল চামচ কোকো বাটার, ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডা, ২ টেবিল চামচ কর্ড লিভার অয়েল এবং ২ টেবিল চামচ রসুনের তেল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এই ক্রিমটি কাঁচের জারে সংরক্ষণ করুন। দিনে একবার ব্যবহার করুন এই প্যাকটি।

এছাড়া কালো দাগের উপর অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে রাখতে পারেন। মধু এবং হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগাতে পারেন ত্বকের কালো দাগের উপর। এটিও ত্বকের কালো দাগ দূর করে দিবে অল্প কিছুদিনের মধ্যে।

ত্বকের যে সম্যসাগুলো সবচেয়ে মারাত্মক এবং বিরক্তিকর তার মধ্যে মেছতা অন্যতম। মুখে কালো বা বাদামী রঙের যে ছোপ ছোপ দাগ পড়ে তাকে মেছতা বলা হয়। প্রায় সব বয়সী নারীদের ত্বকে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।

মুখের অনাকাক্সিক্ষত দাগ ও এই মেছতা দূর করার জন্য লেজার ট্রিটমেন্টও করানো হয়। অনেকের ত্বকে এইগুলো কাজ করে থাকে, আবার অনেকের ত্বকে এইগুলো কাজ না করে ত্বকের ক্ষতি হয়ে থাকে।  সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত Meladerm Liquid ব্যবহারে মুখ ও ত্বকের মেছতা ও কালো দাগ দূর করা সম্ভব মাত্র দু’ সপ্তাহে।

১. মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
২. কালো দাগ দূর করে।
৩. ত্বকের সমস্যা দূর করে।
৪. শুকনো ভাব চলে যায়।
৫. মেছতার দাগ দূর হয়ে ত্বক লাবণ্যময় ও সুন্দর হয়ে ওঠে।

মেছতার কারণ
১। মেছতার প্রধান এবং মূল কারণ হলো সূর্যের আলো। কোনো প্রতিরক্ষা ছাড়াই অতিরিক্ত সূর্যের আলোতে গেলে এটি হতে পারে।

২। জন্ম নিয়ন্ত্রের পিল খেলে

৩। থাইরয়েড সমস্যা

৪। হরমোনের তারতম্য

৫। বংশগত কারণে

৬। ত্বক নিয়মিত ভালভাবে পরিষ্কার না করলে

৭। অতিরিক্ত চিন্তা, কাজের চাপ, কম ঘুম ইত্যাদি।

এই সকল কারণে সাধারণত মেছতা হয়ে থাকে। এছাড়া আরোও অনেকে কারণে মেছতা হতে পারে।

Meladerm Liquid  ব্যবহার করে অনায়াসেই এই দাগ দূর করা সম্ভব।

Meladerm Liquid সেবনের দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রাথমিক ফলাফল প্রদান করে এবং ব্যক্তির নির্দিষ্ট ত্বক দেহতত্ব এবং অবস্থার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে।

 

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

 

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন