মুখে সাদা ছোপ হওয়ার কারণ ভিটামিনের ঘাটতি নাকি চর্মরোগ?

শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। এ সময় ত্বকে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ছোট-বড় সবার ত্বকেই সাদা ছোপ হওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। যা দেখে অনেকেই ছুলি বলে ভুল করেন।

তবে চর্মরোগ চিকিৎসকদের মতে, বিভিন্ন কারণে ত্বকে এ ধরনের সাদা দাগ দেখা দিতে পারে। যেমন মাইকোসিস, ডার্মাটাইটিসের কারণেও ত্বকে সাদা ছোট পড়তে দেখা যায়।

আবার শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি থাকলেও এ ধরনের লক্ষণ ত্বকে ফুটে ওঠে। জেনে নিন কোন কোন ভিটামিনের অভাবে ত্বকে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে-

ভিটামিন বি ২

এই ভিটামিনে থাকে রাইবোফ্ল্যাভিন নামক একটি যৌগ। যা ত্বক, চুল ও নখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতেও ভিটামিন বি ২ এর যথেষ্ট ভূমিকা আছে।

ত্বকে সাদা ছোপ, শুষ্কতা, লালচে ভাবের মতো সমস্যা দেখা দিলে ভিটামিনের বি ২ এর অভাব হচ্ছে কি না সেদিকে সচেতন থাকুন।

ভিটামিন বি ৩

নায়াসিন বা ভিটামিন বি ৩ ত্বকের প্রদাহ দূর করতে ভূমিকা রাখে। এই ভিটামিনের অভাবে সারা শরীরে সাদা দাগ, র্যাশ বা লালচে দাগও দেখা দিতে পারে। এমনকি স্নায়ুতন্ত্র ও হজমের সমস্যার মূলেও আছে ভিটামিন বি ৩।

ভিটামিন বি ৬

ভিটামিন বি ৬ বা পাইরিডক্সাইন শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এই ভিটামিনের ঘাটতে হলেও ত্বকে সাদা ছোপ পড়তে পারে।

ভিটামিন বি ১২

ত্বকের সামগ্রিক স্বাস্থ্য রক্ষায় কোবালামাইন বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন বি ১২ বা কোবালামাইন রক্তে লোহিতকণিকা তৈরিতেও এর যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।

ভিটামিন সি

ত্বক ও চুলের জন্য ভিটামিন সি কতটা গুরুত্বপূর্ণ এ কথা সবাই জানেন। শুধু তাই নয়, শরীরে প্রতিরোধশক্তি গড়ে তুলতেও ভিটামিন সি’র ভূমিকা আছে।

এছাড়া ত্বকে নতুন কোষ সৃষ্টিকারী প্রোটিন কোলাজেন তৈরিতেও অবদান রাখে এই ভিটামিন।

তবে আবার কারোও কারো মুখে শ্বেতীও হতে পারে মেলানিনের অভাবে। তাই বিস্তারিত জেনে নিন শ্বেতী রোগ সম্পর্কে।

শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

দেশ বিদেশে হাজার হাজার মানুষ এ রোগে ভুগছে। এ রোগে আক্রান্ত হয়ে কেউ কেউ এক বছর থেকে দশ-পনেরো বছর পর্যন্ত বয়ে চলছেন অসুখটি। কিন্তু অনেক সময় অনেক চিকিৎসা করেও সঠিক চিকিৎসার অভাবে এবং এ বিষয়ে সঠিক জ্ঞান ও প্রয়োগের অভাবে রোগ থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছেন না।

এই নিবন্ধে আমরা চেষ্টা করেছি সেই সঠিক তথ্যাদি আপনাদের সামনে তুলে ধরতে, যাতে আপনারা বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।

 শ্বেতী রোগ আক্রান্তদের মনের কষ্ট বুঝতে পেরে তাদের সহযোগিতায় আমাদের এ ছোট্ট নিবেদন। এই প্রবন্ধের শেষের দিকে আরো কিছু রোগের কারণ ও প্রতিকারের বর্ণনা দেয়া হয়েছে। এসকল রোগ থেকে আরোগ্য লাভের নানা পন্থা সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে। আপনারা এ রোগ থেকে মুক্ত হন এবং অপরকে এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্যের জন্য সংবাদটি শেয়ার করুন-এটাই আমাদের কামনা। 

বাংলাদেশের মতোই সারাবিশ্বে শ্বেতী – বড় অদ্ভুত একটি রোগ, তবে ভয়াবহ নয় মোটেও! শুধুমাত্র রোগটি সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে শ্বেতী রোগীকে দেখলে ভয়ে আঁতকে ওঠেন অনেকেই। অনেকেই ভ্রূ কুঞ্চিত করেন ভাবনায়, ছোঁয়াচে নয়তো! একবারও কি ভেবে দেখেছেন, আপনার এই অভিব্যক্তি দেখে শ্বেতী রোগীর মনে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া হয়? কেউ হয়তো অপমানিতবোধ করেন, কেউ বা পান কষ্ট!

যেহেতু শ্বেতী রোগের চিকিৎসা ধাপে ধাপে করতে হয় তাই এটি অনেক সময়সাপেক্ষ। ৬ মাস থেকে ১৮ মাস এমনকি এক দুই বছর ধরে ধৈর্য ধরে ধীরে ধীরে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শমতে চিকিৎসা চালাতে পারলে এ রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।

এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে দেহের লোমশ অংশের চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই সফল হয় কিন্তু যেসব অংশে লোম থাকে না, যেমন আঙুল, ঠোঁট ইত্যাদির চিকিৎসায় দীর্ঘসময় লেগে যেতে পারে।

শ্বেতী রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাধারণত কোনো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়া শুধু রোগের লক্ষণ দেখেই এই রোগ নির্ণয় করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

আমার চিকিৎসায় ২০১৪ সাল থেকে সারাদেশে অনেক রোগী শ্বেতী থেকে মুক্তি পেয়েছেন। তাই যোগাযোগ করুন। আমি চেষ্টা করবো আপনার রোগ মুক্তির জন্য যতটুকু প্রয়োজন চেষ্টা করবো।

প্রয়োজনে রোগীর বয়স, রোগের সময়কাল, রোগের স্থান এবং ব্যাপ্তিভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি বাছাই করা হয়। সেক্ষেত্রে এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায়  Recap ক্রিম, Vitiligo Natural, Vitiligo Natural Harbs, Vitiligo Remover সহ চিকিৎসকের নির্দেশনামতে আরো কিছু ঔষধ কয়েক মাস এমনকি প্রয়োজনে কয়েক বছর ধরে নিয়মিতভাবে সেবন করতে হয়। এ চিকিৎসায় ধীরে ধীরে শ্বেতী থেকে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব এবং সারাদেশে প্রায় এক হাজারেরও বেশি রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন।

এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আপনি নিজে সরাসরি গিয়ে ঔষধ গ্রহণ করতে পারলে তা হবে পারফেক্ট। তবে যদি কোনো কারণে তা সম্ভব না হয় তবে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায় এ চিকিৎসা গ্রহণ করলে শরীরে মেলানিন উৎপন্য হতে শুরু করে এবং আক্রান্ত স্থান ক্রমে কমে শরীরের অন্যান্য স্থানের মতোই সুন্দর হয়ে উঠে এবং শ্বেতী রোগের পরিসমাপ্তি ঘটে। সেই সাথে ভবিষ্যতে আবার যাতে শ্বেতী আক্রান্ত না হতে হয় সেজন্য ডাক্তারের নির্দেশমতো চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। ফলে পরবর্তীতে এ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা আর থাকে না।

 যাদের শ্বেতী রোগ আছে তারা এ চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন৷ এটা একটা ভাল মানের চিকিৎসা সেবা।

কারো কারো শ্বেতীরোগ চিকিৎসায় ভালো হতে একটু সময় লাগে। কারো কারো এক বছর বা দেড়-দুই বছরও সময় লাগে। কারো কারো কম সময়ে ভাল হয়। তবে শ্বেতীরোগের পরিমানের উপর সময় কম বা বেশী লাগে। তাই নিরাশ না হয়ে চিকিৎসা সেবা নিলে ভাল ফল পাবেন।

 প্রাথমিক পর্যায় হলে সম্প্রতি আবিষ্কৃত Recap নামের ঔষধ ব্যবহারে এর সফল চিকিৎসা আছে।  সেই সাথে Vitiligo Natural ব্যবহার করতে হবে। এটি শ্বেতী রোগের মহৌষধ।

এছাড়াও আরো কিছু ঔষধ রয়েছে, যা পরবর্তীতে অবস্থা ভেদে প্রদান করা হয়।

রোগের বয়স দীর্ঘ বা ক্রনিক হলে দীর্ঘদিন ওষুধ সেবন করতে হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসক ও রোগী দু’জনকে ধৈর্যের পরিচয় দিতে হয়। কারণ শ্বেতী একটি জটিল রোগ।

এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে ধৈয্যের পরিচয় দিতে হয়। যাদের এ রোগটি শুরুর সাথে সাথেই চিকিৎসা শুরু করা যায় অর্থাৎ ঔষধ প্রয়োগ করা যায় এবং নিম্নে বর্ণিত খাবার বিধি-নিষেধের বিষয়ে সচেতন হওয়া যায়। তাদের এ রোগ সহজেই নির্মূল হয়।

আর এ রোগটি দু’তিন বছর যারা লালন পালন করছেন। খাবার দাবার বিধি-নিষেধমতো গ্রহণ করছেন না, ঔষধ প্রয়োগ করছেন না তাদের সুস্থ হতে তিন, চার বা ছয়মাস এমনকি দু’এক বছর সময় লাগতে পারে। তবে ঔষধ প্রয়োগের বিষয়ে ধৈর্য হারাবেন না। ঔষধ ব্যবহার করতে হবে এবং খাবার-দাবারের বিষয়ে নিম্নে বর্ণিত বিধি নিষেধগুলো মেনে চলতে দ্রুত এ রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।

করণীয় :

কোষ্ঠকাঠিন্য দোষ থাকলে দূর করতে হবে।

দুধ, ছানা, মাখন, স্নেহজাতীয়, ফলের রস ও অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্য বেশি বেশি খাবেন।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ভালো।

চিকিৎসা :

ছোট আকৃতির শ্বেতী মলম বা ওষুধে সেরে যেতে পারে। Recap Cream লাগানো বা Vitiligo Natural ওষুধ সেবনের পাশাপাশি ডাক্তার নির্দেশিত অন্যান্য ঔষধ প্রতিনিয়ত মালিশ করতে হবে শ্বেতী-আক্রান্ত স্থানে। বড় আকারের শ্বেতী হলে Recape মলম আর Vitiligo Natural ও Vitiligo Remover ওষুধে কাজ হতে প্রায় তিন থেকে ৬ মাস এমনকি দেড় থেকে ২ বছরও লাগতে পারে।

লক্ষ্য করুন :

– যত অল্প বয়সে শ্বেতীর চিকিৎসা করা যায় তত ভালো।
– শরীরের যেকোনো জায়গায় সাদা দাগ দেখা দিলে দ্রুত চিকিত্‍সকের সাথে যোগাযোগ করুন।
– ডায়াবেটিস, হাইপার থাইরয়েড – এসব যাদের আছে তাদের শ্বেতী হবার প্রবণতা বেশি থাকে।

তাই চিকিৎসা নিতে হলে এই নাম্বারে ০১৭৬২২৪০৬৫০  ইমো-হোয়াটস অ্যাপ আছে। আপনার শ্বেতীর সাদা স্থানের কয়েকটি ছবি দিয়ে যোগাযোগ করুন।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন