জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের কারণ লক্ষ্মণ ও প্রতিকার
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/02/2.gif)
জরায়ু বা বাচ্চাদানির সবচেয়ে নিচের অংশ হলো জরায়ু মুখ যা প্রসবের পথ বা যোনিতে গিয়ে মিশেছে। জরায়ুর বিভিন্ন অংশের মধ্যে এই অংশে ক্যন্সার এর আশংকা সবচেয়ে বেশি। অতিরিক্ত সাদাস্রাব, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব, অতিরিক্ত অথবা অনিয়মিত রক্তস্রাব, সহবাসের পর রক্তপাত, মাসিক পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবার পর পুনরায় রক্তপাত, কোমড়-তলপেট বা উড়ুতে ব্যথা ইত্যাদি উপসর্গগুলো জরায়ু মুখ ক্যান্সার এর লক্ষণ।
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/01/diabeties.jpg)
অল্পবয়সেই যারা যৌনাচারে অভ্যস্ত হয়ে থাকে তাদের এই ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী। একাধিক পুরুষ সঙ্গী থাকা, বা পুরুষ সঙ্গীটির একাধিক নারী সঙ্গী থাকা কিংবা ঘন ঘন বাচ্চা নেয়া ইত্যাদি কারনেও জরায়ূ মুখ ক্যান্সার হতে পারে। বাল্য বিবাহ হওয়া মেয়েদের এই রোগ হবার সম্ভাবনা বেশী।
একদিন বা একমাসে হঠাৎ করে এই ক্যান্সার হয়না স্বাভাবিক কোষ থেকে জরায়ু মুখের ক্যান্সার হতে প্রায় ১০-১৫ বছর সময় লাগে। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে চিকিৎসার দ্বারা শতকরা ১০০ ভাগ রোগীই ভালো হয়ে যেতে পারে।
রোগের শুরুতে উপসর্গ গুলো অল্পমাত্রায় থাকে দেখে একে কেউ গুরুত্ব দিতে চান না। এজন্য রোগীদের পক্ষে অনেক সময়ই প্রাথমিক পর্যায়ে আসা সম্ভব হয়না। দেরীতে আসলে রোগটি ছড়িয়ে পরে তখন জীবন বাঁচাতে বড় ধরনের অপারেশন এবং রেডিওথেরাপীর (Radiotherapy) প্রয়োজন হয় কিন্ত তাতেও পূর্ণ নিরাময় সম্ভব হয়না।
নিয়মিত পরীক্ষা করানোর মাধ্যমে জরায়ু-মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব। এই রোগ থেকে মুক্ত থাকতে যে সকল মহিলার বয়স ৩০ এর বেশী (বাল্য বিবাহ হলে ২৫ এর বেশী) তাদের প্রতি তিন বছর পর পর স্ত্রী রোগ চিকিৎসক বা স্বাস্থ্য কর্মী দ্বারা জরায়ু মুখ পরীক্ষা করানো উচিত।
ভায়া -VIA (Visual Inspection of Cervix with Acetic acid), প্যাপ স্মেয়ার (PAP smear) ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে রোগের প্রাথমিক পর্যায়েই রোগটি সনাক্ত করা সম্ভব।
জরায়ুমুখ ক্যান্সার – কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকার
যদিও জরায়ুমুখ ক্যান্সার নারীদের রোগ, কিন্তু রোগটি আসে সাধারণত পুরুষের মাধ্যমে। এতে মৃত্যুহারও বেশি। অথচ একটু সচেতন হলে এড়ানো যায় এই ক্যান্সার। রোগটি সম্পর্কে অজ্ঞতা জরায়ুমুখ ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। আক্রান্ত হওয়ার পর মৃত্যুমুখে পতিত হওয়ার কারণও অজ্ঞতা।
লজ্জায় অনেকে রোগটি লুকিয়ে রাখেন, বাসা বাঁধতে থাকে ক্যান্সার। চিকিৎসাসম্পর্কিত ধারণা ও চিকিৎসাসংক্রান্ত সুযোগ-সুবিধার অভাবেও এমনটি হয়। অথচ সচেতন হলেই জরায়ুমুখ ক্যান্সার থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং প্রতিরোধও করা যায়।
জরায়ু ক্যান্সারের শিকার :
পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০ বছরের কম বয়সীদের এ রোগ ততটা দেখা যায় না। আক্রান্তদের অধিকাংশের বয়স সাধারণত ৩৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে হয়ে থাকে। অনেক সময় ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী নারী এই রোগে আক্রান্ত হয়। তবে সংখ্যার বিচারে তা তুলনামূলকভাবে কম।
জরায়ু ক্যানসারের কারণ :
জরায়ু ক্যান্সারের অন্যতম কারণ হিসেবে ‘হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) [human papilloma virus (HPV)] ‘ বা ‘ এইচপি ভাইরাস’-কে দায়ি করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গেছে, এই ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশের প্রায় ২ থেকে ২০ বছর আগেই একজন নারী এই ভাইরাস বা এই জাতীয় দ্বারা আক্রান্ত হন।
অপরিচ্ছন্নতা বা ঋতুচক্রের সময় ব্যবহৃত দুষিত কাপড়, যৌন-সংযোগের কারণে এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রায় ১০০ ধরনের এইচপি ভাইরাস সনাক্ত হয়েছে। অবশ্য এর বেশিরভাগই জরায়ু ক্যান্সারের জন্য অতোটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে এইচপিভি-১৬, এইচপিভি ১৮, এইচপিভি-৬, এইচপিভি-১১ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
স্বাভাবিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত নারীদের জরায়ু প্রায়ই এইচপি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। এতে কোনো উপসর্গ থাকে না বা শারীরিক পরীক্ষায় কোনো চিহ্ন বা ক্ষত পাওয়া যায় না। এর জন্য কোনো চিকিৎসারও প্রয়োজন নেই। শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাবলে ১৮-২৪ মাসের মধ্যে জরায়ু প্রায় সব এইচপি ভাইরাস থেকে মুক্ত হয়ে যায়। তবে জরায়ুতে এইচপি ভাইরাস দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে, জরায়ুমুখের স্বাভাবিক কোষের বৈশিষ্ট্যগত পরিবর্তন ঘটতে থাকেএবং একসময় তা ক্যান্সারে রূপ নেয়।
জরায়ুমুখ ক্যান্সারের উপসর্গ ও তার পরিণতি :
জরায়ুমুখের কোষ, ক্যানসার কোষে পরিণত হলে, তা দ্রুত বাড়তে থাকে এবং এক সময় পিণ্ডে পরিণত হয়। এই পিণ্ড ফেটে গিয়ে জরায়ুমুখে ক্ষত সৃষ্টি করে এবং রক্তক্ষরণ হয়। এই ক্ষত ব্যক্টেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়ে রোগটিকে আরও জটিল করে তোলে। এর ফলে শরীরে জ্বর, বেদনা, মাথা ব্যথা, দুর্বলতা ইত্যাদি ,উপসর্গ দেখা দেয়। এক সময় ক্যান্সার কোষগুলো পুরো যৌনাঙ্গকে ধ্বংস করে দেয় এবং যৌনাঙ্গ-সংলগ্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। একসময় এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সাধ্যের বাইরে চলে যায় এবং রোগিণীর মৃত্য ঘটে।
জরায়ু ক্যান্সার শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া :
পেপস স্মেয়ার টেস্টপেপস স্মেয়ার টেস্ট বা প্যাপ স্মিয়ার টেস্টের দ্বারা এ জাতীয় ক্যান্সার সহজে শনাক্ত করা যায়। এটি একটি ব্যথামুক্ত ও সাশ্রয়ী পরীক্ষা পদ্ধতি। এই পরীক্ষায় প্রথমকে জরায়ুমুখ থেকে রস সংগ্রহ করা হয়। এরপর অণুবীক্ষণযন্ত্র দিয়ে তা পরীক্ষা করে ক্যান্সার, ক্যান্সার হওয়ার পূর্বাবস্থা ও জরায়ুমুখের অন্যান্য রোগ যেমন প্রদাহ (ইনফ্লামেশন) শনাক্ত করা যায়।
সাধারণত বিবাহিত নারীদের ২১ বছরের পর থেকে এ পরীক্ষা শুরু করা যেতে পারে এবং দুই বছর অন্তর একবার করে পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেয়া হয়। ৩০ থেকে ৬৪ বছর বয়সের ভিতরে, এই পরীক্ষার ফলাফল তিনবার ‘স্বাভাবিক’ আসলে― তারপর থেকে প্রতি তিন বছর পর পর এই পরীক্ষা করা উচিত। তবে চিকিৎসকের পরামর্শে এই পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন হতে পারে।
অন্যান্য ক্যান্সারের তুলনায় জরায়ুমুখ ক্যান্সার হতে একটু বেশি সময় নেয়। জরায়ুমুখের স্বাভাবিক কোষগুলো ক্যান্সার কোষে রূপান্তর হতে ১০ থেকে ২০ বছরও সময় নেয়। ক্যান্সার কোষে রূপান্তর হওয়ার পর অবশ্য রোগটি দ্রুত বাড়তে থাকে। কখনো কখনো এটি পিণ্ডের আকার ধারণ করে, কখনো কখনো এক ধরনের ঘা তৈরি করে। এ সময় ওই স্থান থেকে রক্তক্ষরণও হয়।
জরায়ুমুখ ক্যান্সারের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে :-
মাসিকের পাশাপাশি মাসিকের রাস্তায় অনিয়মিত রক্তক্ষরণ। অনেকে এটাকেও মাসিক মনে করে ভুল করেন।
যাদের মাসিক ইতিমধ্যে বয়সের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে, তাদের ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ হওয়ার পরও মাসিকের রাস্তা দিয়ে রক্ত যাওয়া।
তলপেটে ব্যথা হতে পারে।
সহবাসের পর রক্তক্ষরণ।
জরায়ুমুখে স্পর্শ মাত্রই সেখান থেকে রক্তক্ষরণ হতে থাকে।
কোনো ধরনের ইনফেকশনের কারণে মাসিকের রাস্তা দিয়ে সাদা ও ঘন অথবা বাদামি রঙের দুর্গন্ধযুক্ত তরল স্রাব নিঃসরণ।
জরায়ুমুখ ক্যান্সারের খুব দুর্ভাগ্যজনক দিক হলো :-
রোগটি ক্যান্সারে রূপান্তর হওয়ার আগে সাধারণত কোনো লক্ষণই প্রকাশিত হয় না। তাই রোগীও সহজে বুঝতে পারে না।
সাধারণত রোগী যখন ডাক্তারের কাছে আসে তত দিনে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ে বা রোগটি বিস্তৃত হয়।
ক্যান্সারে রূপান্তর হওয়ার পর তা খুব দ্রুত জরায়ুর চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। তখন অস্ত্রোপচার ও রেডিওথেরাপি ছাড়া কোনো চিকিৎসা থাকে না।
মাত্র একবার যৌন মিলনেই যেকোনো নারী এই রোগের ভাইরাস, হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভি দিয়ে আক্রান্ত হতে পারে।
অন্যান্য যৌনবাহিত রোগের মতো জরায়ুমুখ ক্যান্সার কনডম ব্যবহারেও পুরোপুরি প্রতিরোধযোগ্য নয়। কারণ এ ভাইরাস সংক্রমণ যৌনাঙ্গ স্পর্শেও হতে পারে।
প্রতি পাঁচজন নারীর মধ্যে চারজনই কোনো না কোনোভাবে জরায়ুমুখ ক্যান্সারের জীবাণু এইচপিভি দিয়ে আক্রান্তের ঝুঁকিতে থাকে।
তবে জরায়ুমুখ ক্যান্সারের কয়েকটি দিক আবার রোগটি সহজেই নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য কাজে আসে।
প্রাথমিক পর্যায়ে খুব ধীরগতিতে সৃষ্টি হয়, তাই নিয়মিত পরীক্ষা করালে অল্প খরচেই শনাক্ত ও চিকিৎসা করা যায়।
জরায়ুমুখ খুব সহজে ও অল্প সময়েই দেশের প্রায় সব সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পরীক্ষা করা যায়। সাধারণ চিকিৎসকরাও এ পরীক্ষা করতে পারেন।
বেশির ভাগ এইচপিভি রোগ তৈরি করার আগেই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাধ্যমে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
জরায়ুমুখ ক্যান্সারের কারণ :-
হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভি দিয়ে ৯৯ শতাংশ জরায়ুমুখ ক্যান্সার হয়। এই ভাইরাসটি আবার যোনিপথ, যৌনাঙ্গ, পুরুষাঙ্গ, স্ক্রোটাম, মুখ ও গলার ক্যান্সারের জন্যও অন্যতম দায়ী।
সাধারণত পুরুষ এই ভাইরাসের বাহক। যৌন মিলনের সময় ভাইরাসটি নারীর শরীরে সংক্রমিত হয়। তবে যৌন মিলন ছাড়াও জননাঙ্গের স্পর্শেই ভাইরাসটি ছড়াতে পারে। এমনকি পুরুষ-পুরুষ, নারী-নারী যৌন সংস্পর্শও ভাইরাসটি ছড়ানোর মাধ্যম।
যাঁরা ধূমপান, তামাক ও তামাকজাত পণ্য সেবন করেন, যেমন পানের জর্দা, সাদাপাতা, গুল ইত্যাদি; যাঁরা দীর্ঘদিন জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি সেবন করেন, যাঁরা অপুষ্টিতে আক্রান্ত, যাঁরা ঘন ঘন সন্তান ধারণ করেন, যাঁদের জরায়ুতে অন্য কোনো ইনফেকশন আছে বা যাঁরা এইচআইভি বা এইডস আক্রান্ত, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এমন রোগে যাঁরা আক্রান্ত তাঁদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
এ পর্যন্ত ১১০-র মতো এইচপিভি ভাইরাসের ধরন শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৭০ শতাংশই জরায়ুমুখ ক্যান্সারে পড়ে না। সাধারণত এইচপিভি ১৬ ও এইচপিভি ১৮ দুটি ভাইরাস জরায়ুমুখ ক্যান্সারের জন্য বেশি দায়ী। এ ছাড়া এইচপিভি ৩১, এইচপিভি ৩৩ ও এইচপিভি ৪৫ থেকেও কিছু জরায়ুমুখ ক্যান্সার হয়।
জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ :-
জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচেয়ে কার্যকর ব্যবস্থা টিকা। দ্বিতীয় কার্যকর ব্যবস্থা যথাসময়ে ভায়া বা প্যাপস্মিয়ার পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্তকরণ বা স্ক্রিনিং।
নারী ও পুরুষ উভয়েই টিকা গ্রহণ করতে পারে।
টিকা নিলে শরীরে এইচপিভির বিরুদ্ধে কার্যকর অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, যা ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়ে তাকে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম।
জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধের টিকা সারভারিক্স দেশে পাওয়া যায়। নিকটস্থ গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই টিকা গ্রহণ করা যেতে পারে। এই টিকা সূর্যের হাসি চিহ্নিত ক্লিনিক, মেরিস্টোপস্ ক্লিনিক, বড় হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও পাওয়া যায়।
এই টিকাটি ৯ বছর বয়স থেকে নারীকে দিতে হয়। এটির তিনটি ডোজ, প্রথম নেওয়ার এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ এবং ছয় মাস পর তৃতীয় ডোজ। এই টিকা হাতের মাংসপেশিতে দিতে হয়।
সাধারণত ৯ থেকে ১৫ বছর বয়সের মধ্যে টিকা গ্রহণ করা ভালো। এ বয়সে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হওয়ার হার অন্য বয়সের চেয়ে বেশি থাকে।
যৌন সক্রিয় নারীদের নিয়মিত ভায়া বা প্যাপস্মিয়ার টেস্ট করাতে হবে।
অল্প বয়সে বিয়ে ও বেশি সন্তান গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তামাক ও তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং অপুষ্টিজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
ইমো/হোয়াটস অ্যাপ\মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/01/hakim-mizanur-rahman.jpg)
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/02/3.gif)