সোরিয়াসিস এর কারণ ও প্রতিকার কি?

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস), ঢাকা : সোরিয়াসিস ত্বকের একটি জটিল রোগ। এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে জীবন যাত্রার ধরনের পরিবর্তনের মাধ্যমে এই রোগ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আর দীর্ঘমেয়াদীভাবে সঠিক চিকিৎসায় রোগটি ভালো হবারও সুযোগ রয়েছে।

সোরিয়াসিস কি? সোরিয়াসিস হল একটি অস্বস্তিকর অটোইমিউন অবস্থা যা ত্বকে চুলকানি, খসখসে দাগ সৃষ্টি করে যার নাম প্লেক। এটি প্রধানত কনুই, হাঁটু, পিঠের নীচে এবং মাথা/মাথার ত্বকে ঘটে। যদিও কোন প্রতিকার নেই, তবে লক্ষণ ব্যবস্থাপনার জন্য নির্দিষ্ট কিছু চিকিৎসা করা যেতে পারে।

প্রশ্ন : সোরিয়াসিস রোগটি কী এবং এটি হলে কী ঘটে?

উত্তর : সোরিয়াসিস ত্বকের একটি জটিল রোগ, এই ধারণাটি হওয়ার কারণ আছে। এক দশক আগে সোরিয়াসিসের নামই আমরা জানতাম না। কেননা এটি পাশ্চাত্যের রোগ হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে এখন ১০ জনের মধ্যে তিনজনের এই রোগ হয়। তাই এই বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে।

আমাদের দেহে ২১ দিন পরপর নতুন চামড়া গজায়। কিন্তু সোরিয়াসিসের ক্ষেত্রে দেখা যায় সেটা খুব দ্রুত হচ্ছে। মাছের আশের মতো জায়গায় জায়গায় চামড়াগুলো উঠে যাচ্ছে। শরীরের নির্দিষ্ট কিছু জায়গা মাথা,ঘাড়, কনুই, হাঁটুতে এগুলো হচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে একটি মানুষের জন্য এটি বিব্রতকর। সামাজিক ভাবেও এটি বিব্রতকর। আর নতুন রোগ হিসেবে এটা আতঙ্ক তৈরি করে অনেকের মাঝে।

প্রশ্ন : সোরিয়াসিস কাদের বেলায় বেশি হয় ? কেন হয়? সোরিয়াসিসের কারণ কী এবং এর ঝুঁকিগুলো কী?

উত্তর : যদি একে একটি নিয়মের মধ্যে পরিচালিত করা যায় তখন এক সময় ভালো হয়ে যায়। এটি নির্ভর করে দৈনন্দিন জীবন যাত্রার ওপর। মানসকি চাপ বা দুশ্চিন্তায় এই রোগ বাড়ে, ঠাণ্ডায় বাড়ে, বংশগত ভাবে এটি হতে পারে, মদ্যপানের কারণে বাড়তে পারে, ধূমপানের কারণেও বাড়ে।

আমি মনে করি, আমাদের দেশে সোরিয়াসিস এত দ্রুত বাড়ার একটি বড় কারণ হচ্ছে মানসিক চাপ। জীবন যাত্রার ধরনের সমস্যা।

সোরিয়াসিসে কিছু খাবার নিষিদ্ধ থাকে। যেমন লাল মাংস। সাইট্রাস খাবার। কেবল তাই নয় ব্যায়াম করে সোরিয়াসিস অনেক ভালো থাকে। আর যারা ধূমপান করে তাদের ক্ষেত্রে তো কমিয়ে দিলে অনেক তাড়াতাড়ি সোরিয়াসিস নিরাময় হয়।

প্রশ্ন : সোরিয়াসিসের লক্ষণ কী? কীভাবে এ রোগ নির্ণয় করা হয়?

উত্তর : ত্বকের একটি বিষয় হচ্ছে বেশির ভাগ রোগই একই রকম। সাধারণ চোখে আমরা সোরিয়াসিসে যা দেখতে পাই তা হলো মাছের আঁশের মতো রূপালি একটি স্কেল থাকে। একদম গোল, নির্দিষ্ট অংশ জুড়ে থাকে। যেমন কনুই, হাঁটু মাথার স্ক্যাল্প।

এসব জায়গায় থাকলে সঠিক রোগ নির্ণয় করার জন্য ল্যাবে যেতে হয়। বায়োপসি করতে হয়। তাতে সোরিয়াসিস নির্ণয় করা যায়। এই রোগের অনেক ধরন থাকে। এর জন্য শরীরের বিভিন্ন অংশের এক্স-রে করতে হয়। সোরিয়াসিস থেকে অনেক ধরনের সমস্যা হয়। আরথ্রাইটিসও হতে পারে।

প্রশ্ন : সোরিয়াসিসের কারণে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রতঙ্গের সমস্যা হতে পারে। যেমন সোরিয়াটিক আরথ্রাইটিস। আর কী সমস্যা হতে পারে?

উত্তর : সোরিয়াটিক আরথ্রাইটিস হতে পারে। এটি সারা শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে। হয়তো জ্বর হলো তখন সারা শরীরের ছড়িয়ে গিয়ে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা করবে। এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

প্রশ্ন : সোরিয়াসিসকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়?

উত্তর : যদি নিয়মের মধ্যে রাখা হয় তখন অনেক ভালো হয়। যেমন সোরিয়াসিসে শরীরে অস্বস্তিকর কিছু মাস্ক থাকে সেটি যদি নিয়মের মধ্যে রাখি তবে এগুলো একেবারেই চলে যায়। সোরিয়াসিসে শুষ্ক স্কেলিং হয়। অনবরত, দ্রুত শরীর থেকে আঁশের মতো উঠতে থাকে। সেই ক্ষেত্রে Recap Cream ব্যবহার করে উপকার পাওয়া যায়।

এছাড়ও ময়েশ্চারাইজ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি প্রথম থেকে সাধারণ কিছু চিকিৎসা বলি, এর মধ্যে রয়েছে Nimo plus cap।

এছাড়ও এই ক্ষেত্রে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারি। ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ইমুলুয়েন্ট ব্যবহার করবে। যেখানে তেলের ভাগ বেশি এবং পানি কম। এগুলো এখন বাজারে পাওয়া যায়। ভ্যাসলিন ব্যবহার করতে পারে। এটা যখন প্রয়োজন তখনই করতে পারে। এর পর কিছু ওষুধ আছে সেগুলো দিয়ে থাকি। ভিটামিন এ আমাদের সাহায্য করে সোরিয়াসিস কমানোর জন্য। সেজন্য ট্রপিক্যাল ভিটামিন এ ব্যবহার করি। কেবল তাই নয়, যেই ক্ষেত্রে সোরিয়াসিস ক্রনিক হয়ে ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক , সামাজিক জীবনকে ব্যাহত করছে , তখন আমরা পদ্ধতিগত ওষুধ ব্যবহার করি। সেই ক্ষেত্রে ওষুধ হিসেবে এসিট্রিটিনয়েন দেই। তার পর সাইক্লোস্পোরিন ওষুধ দেই। তবে সব ওষুধেরই কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে সেগুলো মাথায় রেখেই ব্যবহার করতে দেওয়া হয়।

প্রশ্ন : সোরিয়াসিস কী ছোঁয়াচে রোগ?

উত্তর : সোরিয়াসিস একদমই ছোঁয়াচে কোনো রোগ নয়। একজনের থেকে আরেকজনের ছড়ানোর কোনো আশঙ্কা নেই।

প্রশ্ন : সোরিয়াসিসের ক্ষেত্রে বাজারে যেসব সাধারণ সাবান পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারে। নাকি বিশেষ কোনো সাবান ব্যবহার করতে হয়?

উত্তর : সাধারণ সাবানগুলো সোরিয়াসের জন্য তেমন ভালো নয়। তবে হার্বস মাশরুম সোপ ব্যবহারে এ রোগ কমে।  এ সাবানে বেশি ময়েশ্চারাইজার থাকে, কম ক্যামিক্যাল থাকে। এর সঙ্গে টার থাকে, যা সোরিয়াসিস কমায়। কোল্ড টারের একধরনের সাবান পাওয়া যায় যেটা আমরা প্রথমে ব্যবহার করতে দেই। তারপর যখন একটু কমে আসে তখন ময়েশ্চারাইজার সমৃদ্ধ সাবান ব্যবহার করতে দেই।

সোরিয়াসিসের প্রকারভেদ
সাধারণত পাঁচ ধরনের সোরিয়াসিস হয়ে থাকে,

১. প্লাক সোরিয়াসিস: প্লাক সোরিয়াসিস হল সবচেয়ে সাধারণ ধরনের সোরিয়াসিস। এবং আমেরিকান একাডেমি অফ ডার্মাটোলজির তথ্য অনুযায়ী বিশ্বের ৮০-৯০ ভাগ মানুষের প্লাক সোরিয়াসিস রয়েছে।

২. গাট্টেট সোরিয়াসিস: গাট্টেট সোরিয়াসিস সাধারণত শৈশবে হয়ে থাকে। এই ধরনের চর্মরোগ বাহু বা পায়ে ছোট গোলাপি বা বেগুনি দাগ সৃষ্টি করে।

৩. পাস্টুলার সোরিয়াসিস: প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে পাস্টুলার সোরিয়াসিস বেশি দেখা যায়। এটিতে আক্রান্ত স্থানে সাদা, পুঁজ-ভরা ফোস্কার সৃষ্টি হয়। এটি সাধারণত হাত বা পায়ে ব্যাপক আকারে হতে পারে।

৪. ইনভার্স সোরিয়াসিস: ইনভার্স সোরিয়াসিস আক্রান্ত স্থানে লাল হয়ে থাকে। এটি বগল বা স্তনের নীচে, কুঁচকিতে বা যৌনাঙ্গের ত্বকের ভাঁজের চারপাশে হয়ে থাকে।

৫. এরিথ্রোডার্মিক সোরিয়াসিস: ন্যাশনাল সোরিয়াসিস ফাউন্ডেশন অনুসারে এরিথ্রোডার্মিক সোরিয়াসিস একটি গুরুতর এবং খুব বিরল ধরনের সোরিয়াসিস। এটিতে আক্রান্ত হলে জীবন হুমকিও হতে পারে।

চিকিৎসা : চিকিৎসার জন্য নিম্নোক্ত চিকিৎসকের সাথে বিস্তারিত কথা বলুন।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply