জেনে নিন হস্তমৈথনের উপকারিতা এবং অপকারিতা!

লাইফস্টাইল ডেস্ক :

হস্তমৈথুন বা মাস্টারবেশন (Masturbation) কি? ব্যাপারটির সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। উঠতি বয়সের ছেলেদের মাঝে এর প্রবনতা বেশি দেখা গেলেও পুরুষদের মত নারীদের কিংবা মাহিলদের এমনকি কম বয়সী মেয়েদের মাঝেও হস্ত মৈথুন প্রবনতা থাকে।

হস্তমৈথুন প্রসঙ্গে নানান রকমের কু-সংস্কার ও ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকেই মনে করেন হস্তমৈথুন এর কোনো অপকারিতা বা ক্ষতি কিংবা কুফল নেই। আবার কেউ কেউ মনে করেন হস্ত মৈথুন এর উপকারিতা।

তবে মূল বিষয়টি হচ্ছে, হস্তমৈথুন তখনই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো যখন তা করে হবে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায়। তাহলে দৈনিক কতবার হস্তমৈথুন করা যেতে পারে? চিকিৎসা বিজ্ঞানে হস্ত মৈথুন করার নিয়ম বা হস্ত মৈথুন এর বিধান কি? এতে কি পুরুষত্ব নিয়ে বা স্ত্রীর সাথে যৌন জীবনে কোন সমস্যা হয়?

এছাড়াও সকলের একটি প্রশ্ন সব সময় অজানা থাকে। তা হলো হস্তমৈথন এর উপকারিতা কি এবং অপকারিতা কি? আজকে আমরা এসেছি সে প্রশ্নের সঠিক উত্তর নিয়ে। চলুন জেনে নেই হস্তমৈথন এর উপকারিতা কি এবং অপকারিতা সম্পর্কে:

উপকারিতাঃ
১৯৫০-এর দশকের এক গবেষণায় বলা যায়, মার্কিন নাগরিকদের মাঝে ৯২% পুরুষ ও ৬২% নারী তাঁদের জীবনকালে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করেছেন।

২০০৭ সালে যুক্তরাজ্যের মানুষের মাঝে করার একটি জরিপেও কাছাকাছি ফলাফল পাওয়া যায়। জরিপে দেখা যায় ১৬ থেকে ৪৪ বছরের মধ্যে ৯৫% পুরুষ ও ৭১% নারী তাঁদের জীবনের যে-কোনো সময়ে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করেছেন। সাক্ষাৎকারের চার সপ্তাহ আগে হস্তমৈথুন করেছেন এমন পুরুষের হার ৭১% ও নারী ৩৭%।

অপর দিকে ৫৩% পুরুষ ও ১৮% নারী জানিয়েছেন যে, তাঁরা এই সাক্ষাৎকারের ১ সপ্তাহ আগে হস্তমৈথুন করেছেন। ২০০৯ সালে নেদারল্যান্ডও অন্যান্য ইউরোপীয়দেশের সাথে যুক্তরাজ্যেও। হস্তমৈতুনকে বৈজ্ঞানিকভাবে একরকম স্বীকৃতিই দেয়া হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, অল্প ক্ষেত্রে ইহাশারিরিক বা মানসিক কোন ক্ষতিসাধন করে না। তবে মনে রাখতে হবে Excess is everything bad.

হস্তমৈতুন সাধারনত তাৎক্ষনিকভাবে উত্তেজনা প্রশমন করে। অনেক সময় নেগেটিভ কল্পনা বা অশ্লিল ছবি এবং ভিডিও দর্শনের ফলে যৌন উত্তজনা সৃষ্টি হয়। এধরনের উত্তেজনা সামাজিক অপরাধে উৎসাহিত করে। তাই পরিত্রানের উপায় হিসেবে তখনি হৈস্তমৈতুন করা যেতে পারে।

বিশেষভাবে স্বপ্নদোষ পুর্নাঙ্গ রুপ নেয়ার আগে যদি ঘুম ভেঙে যায় এবং উদ্ভট কল্পনার ফলে যদি অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা দেখা দেয় তবে তাৎক্ষনিক হস্তমৈতুন করাই শ্রেয়। নয়তো সাময়িক তলপেটে ব্যাথা সহ শারিরিক বা মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

অপকারিতাঃ
যার উপকারিতা থাকবে তার অপকারিতাও থাকবে। হস্তমৈতুনের ক্ষেত্রে উপকারিতার চাইতে অপকারিতাই বেশি।

প্রথমত এই কাজটি সব ধর্মেই নিষেধ করা হয়েছে। অপচয় করা প্রায় সব ধর্মেই নিষিদ্ধ। ইসলাম ধর্মে অপচয়কারিকে শয়তানের ভাই বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

বীর্য আল্লাহর একটি নিয়ামত, আর হস্তমৈতুনের মাধ্যমে এই নিয়ামতের অপচয়ই হয়ে থাকে। অতিরিক্ত হস্তমৈতুনের ফলে লিঙ্গ বা যোনীপথে ঘা এর সৃষ্টি হতে পারে, এমনকি রক্তক্ষরন ও হতে পারে।

বিশেষ করে মেয়েদের যোনীতে বিভিন্ন বস্তু প্রবেশের কারনে জীবানু সংক্রমন ঘটতে পারে। উভয়ের বেলায় প্রশ্রাবে জালাপোড়া সহ জীবানু সংক্রমনে সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি রোগের সৃষ্টি হতে পারে।

নিয়মিত ও অতিরিক্ত হস্তমৈতুনে যৌনশক্তি কমে যাওয়া ও শারিরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। ইহা অভ্যাসে পরিনত হতে পারে এবং দীর্ঘদিন এই অভ্যাসের ফলে যৌন আকাঙ্খা কমে যেতে পারে।

তাছাড়া বিবাহিত জীবনে যৌন অনীহার সৃষ্টি হতে পারে যা দাম্পত্বেও প্রভাব ফেলবে।

করনীয়ঃ
যথা সম্ভব এই পদ্ধতিটি এড়িয়ে চলাই উত্তম। ধর্মীয় বিষয়গুলিতে মনযোগী হলে এই অভ্যাসটা সহজেই ত্যাগ করা যায়।

অশ্লিল কল্পনা ও অশ্লিল ছবি বা ভিডিও দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে। পুরুষদের বেলায় কোন কারনবশত লিঙ্গ উথিত হলে হাত লাগানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

লিঙ্গউথ্যান বেশিক্ষন স্থায়ী হলে লিঙ্গের আগায় আস্তে করে আঘাত করা যেতে পারে, যাতে হালকা ব্যথা অনুভূত হয়।

মেয়েরা শালীনতা বজায় ও বিপরীত লিঙ্গের সহিত রসালাপ ত্যাগ করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। অবসর সময়ে ধর্মীয় বই পড়ার অভ্যাস করতে হবে।

সর্বোপরি নিজেকে আত্মনিয়ন্ত্রনে রাখতে পারলেই এই অভ্যাস ত্যাগ বা ইহা থেকে বিরত থাকা সম্ভব।

যৌন রোগের লক্ষণ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা

যৌন রোগ আক্রন্ত পুরুষ অথবা নারী যৌন মিলনের সময় তার যৌন সঙ্গীর দেহে এসব রোগ সংক্রমিত করে। এ কারণে এগুলিকে যৌন সংক্রমিত রোগ বলা হয়।অনেক স্থানে বহু সংখ্যক যুবক এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

যৌনাঙ্গের রোগ সম্পর্কে আলোচনা করতে হলে আপনার উপর রোগূর আস্থা থাকতে হবে অর্থাৎ তাদের বিশ্বাস করতে হবে যে এসব রোগের চিকিৎসা আপনি জানেন, তাদের এসব সম্যসা গোপন রাখবেন এবং আপনার সাথে তার অনায়াসে এগুলো আলোচনা করতে পারবেন।

যৌন রোগের লক্ষণ

পুরুয়ের লিঙ্গ থেকে নিঃসরণ
নিঃসরণ হচ্ছে সাদা বা হলুদ (হালকা হলুদ) জাতীয় পদার্থ এবং প্রসাবের সমং সাধারণত ব্যথা হয়।

মনে রাখুন

যৌন রোগী যৌন সঙ্গমের মাধ্যমে সঙ্গীর দেহে রোগ সংক্রমিত করে।
এই সব রোগ যাদের আছে অনেক সময় তারা তা জানে না অথবা এ রোগের প্রতি কোন নজর দেয়না।
একাধিক সঙ্গীর সাথে যৌন সঙ্গম করলে এ সব রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
যৌনাঙ্গ যদি প্রতিদিন, বিশেষ করে প্রত্যেক সঙ্গমের পর পরিষ্কার করা না হয়, তাহলে যোন রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
কনডমের সঠিক ব্যবহার অনেকক্ষেত্রে যৌনরোগ প্রতিরোধ করে।

কীভাবে যৌন রোগ প্রতিরোধ করতে হয়:

এসব রোগ যাতে না হয়, সে জন্য জনসাধারণকে বলুন:
১. যাদের অনেক যৌন সঙ্গী আছে তাদের সাথে সঙ্গম এড়িয়ে চলতে ।
২. সব সময় সাবান ও পানি, বিশেষ করে যৌন সঙ্গমের পর যৌনাঙ্গ ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে।
৩. রোগীর যৌন সঙ্গীর চিকিৎসা নিশ্চিত করতে, যাতে এই রোগ অন্যদের মধ্যে না ছড়ায়।
৪. কনডম ব্যবহার করতে বলুন।
কেউ যদি মনে করে তার যৌন রোগ আছে তাহলে দ্রুতচিকিৎসা করানো উচিত। শুরুতে যৌন রোগের চিকিৎসা করা সহজ, পরে চিকিৎসা করা কঠিন।

যথাযথ ও তাড়াতাড়ি চিকিৎসা না হলে কি ঘটতে পারে

সংক্রমনের চিকিৎসা যদি তাড়াতাড়ি না হয়, তাহলে তা যৌনাঙ্গের বাহির থেকে যৌনাঙ্গের ভিতর প্রবেশ করবে। মহিলাদের বেলায় এটা জরায়ু টিউব ও ডিম্ব কোষ এবং পুরুষের বেলায় অন্ডকোষ আক্রমন করবে। এটা প্রথম দিকে সাংঘাতিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে এবং পরবর্তী সময়ে মহিলা বন্ধ্যা হয়ে যেতে পারে অথবা পুন: পুন: গর্ভ নষ্ট হতে পারে অথবা মৃত বাচ্চা প্রসব করতে পারে।

পুরুষেরা সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে পারে। আক্রান্ত পুরুষ অথবা মহিরার অন্যান্য যৌন সঙ্গীর মধ্যে রোগ ছড়িয়ে পড়বে। গর্ভবতী মহিরার যৌন রোগের চিকিৎসা না হলে, বাচ্চা যৌন রোগ নিয়ে জন্ম গ্রহণ করতে পারে।

যৌন সমস্যার কারণ লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

একজন পরিণত বয়সের নারী বা পুরুষের কাছে যে সমস্যাটি সব সময় প্রকট হয়ে দেখা দেয় তা হলো নানা ধরনের ও নানা আকারের যৌন সমস্যা। যার মধ্যে রয়েছে যৌন দুর্বলতা অর্থাৎ যৌন সঙ্গমে অনীহা, লিঙ্গের উত্থান না হওয়া, অকালে অসময়ে দ্রুত বীর্যপাত, অতিমাত্রায় স্বপ্নদোষ, যৌনসঙ্গমে ভীতি, বন্ধ্যাত্ব ইত্যাদি। এসব কারণে অনেক সময়ই দম্পতিরা মানসিক অশান্তিতে ভোগেন। বিবাহিত, অবিবাহিত এমনকি যৌন ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেনি এমন অনেকেই কিন্তু এই সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

আসলে আমাদের সমাজে অধিকাংশ মানুষেরই এ বিষয়ে সংকোচ বা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, লোকলজ্জার ভয় বেশি থাকায় এবং লোকলজ্জার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে অনেকে বঞ্চিত হন, তেমনি প্রচলিত কুসংস্কারের কারণে সমাজে বাসা বাঁধে এ সমস্যা। যৌন দুর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়েই আক্রান্ত হতে পারেন, তবে যৌন কাজে নারীর ভূমিকা অনেকখানি পরোক্ষ বিধায় পুরুষকেই এই সমস্যা নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হতে দেখা দেয়।

একজন পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কী কী? যেমন : ১. যৌন ইচ্ছা (সেক্সুয়াল ডিজায়ার) জাগ্রত হওয়া, ২. লিঙ্গোত্থান (ইরেকশন) হওয়া, যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়া বা সঠিকভাবে চলাচল করার কারণে হয়, ৩. পুরুষাঙ্গ দিয়ে প্রয়োজন মতো বীর্য নির্গত হওয়া। তবে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা।

এসবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা (ইরেকটাইল ডিজফাংশন)টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। কারণগুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যাবে।

এছাড়াও দ্রুত বীর্যপাত অনেক পুরুষের জন্যে একটি কমন সমস্যা। আমাদের দেশে শতকরা ৮০% লোক এই সমস্যায় ভুগছেন। তার প্রধান কারণ পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা। এছাড়াও যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে বিবাহিত-অবিবাহিত পুরুষের স্বপ্নদোষ সমস্যা। দ্রুত বীর্যপাত রোধ, লিঙ্গ অকেজো, লিঙ্গের অসারতা, স্বপ্নদোষ রোধে ‘নাইট কিং’ (Night King) বেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এই ঔষধটিতে কোনো প্রকার কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ নেই। তাই এই ঔষধ সেবনের মাধ্যমে হারানো যৌবনশক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব। কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ না থাকার কারণে এর কোনো বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। নিশ্চিন্তে এই ঔষধ সেবন করে দীর্ঘক্ষণ যৌন সঙ্গম করা যায়।

Night King সঠিক মাত্রায় ব্যবহারে নারী-পুরুষের যৌন ক্ষমতা পরিমিত মাত্রায় বৃদ্ধিসহ দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে। তাছাড়াও ‘নাইট কিং’ দেহে স্পার্ম (শুক্রানু-ডিম্বানু) বৃদ্ধি করে নারীর বন্ধাত্ম মুক্তি ও পুরুষের পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। এটি দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ রাখে। রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি সাধন করে। এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দেহের কোলেস্টেরেল নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে এবং শরীরের রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক করে। নিয়মিত সেবন করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে দারুণভাবে কাজ করে।

মোটকথা Night King ব্যবহারে : ১. সহবাসকে আনন্দময় করবে। শরীরে অনুভূতি প্রচুর থাকে। ২. লিঙ্গ দীর্ঘক্ষণ শক্ত থাকে। ৩. সহবাসের সময় আপনার মনোবল বাড়িয়ে় তুলবে। ৪. আপনাকে দীর্ঘসময় সহবাসে সহায়তা করবে। ৫. সেনসিটিভিটি ভালো হয়। ৬. কোনোপ্রকার সাইড ইফেক্ট বা বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়া নেই। শরীর ব্যথাও হয় না, মাথা ঠান্ডা থাকে। ৭. সহজে বীর্যপাত হয় না। ৮. সেবনের ৩০ মিনিট পর থেকে কার্যকারিতা শুরু হয় সারারাত সতেজ অনুভূতি থাকে। ৯. একবার সহবাস শেষ হবার পরও পেনিস বা লিঙ্গ শক্ত থাকে। মোট কথা সেক্সুয়াল সমস্যার কার্যকর সমাধানে দ্রুত সাড়া দেয়।

Night King এন্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ডের ক্রিয়াশক্তি বৃদ্ধি এবং হরমোনাল নিঃসরণ স্বাভাবিক করে। দুর্বল ও অক্ষম নার্ভসমূহকে সবল, সতেজ ও কর্মক্ষম করে। যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে অতীব কার্যকরী ও নিরাপদ। এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক পদার্থ নেই বলে কোনো পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। ‘নাইট কিং’ নিয়মিত সেবনে যৌনশক্তি স্থায়ীভাবে বৃদ্ধি ও অতি আনন্দদায়ক করে। মহিলা ও পুরুষের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে এবং শুক্রানু বৃদ্ধি করে। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব দূরীভূত হয়।

ব্যবহার বিধি : সহবাস করার আধধণ্টা আগে এক চা চামচ ঔষধ এক কাপ হালকা ঊষ্ণ দুধ বা এক চামচ মধুমিশ্রিত উষ্ণ পানিতে মেশাবেন। তারপর পান করবেন। নাইট কিং শুধুমাত্র হালকা গরম পানি দিয়েও সেবন করা যায়। তবে মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এর কার্যকারিতা বেশিক্ষণ থাকে। এতে লিঙ্গের শক্তি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং এক রাতে তিন-চারবারও সহবাস করা যাবে। তবে এ সময় শান্ত করতে হবে মন। মনে কোনো ঋনাত্মক ভাবনা বা দুশ্চিন্তা আনলে চলবে না। কারণ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হলো শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা। নিজেকে শারীরিক মিলনের জন্যে মানসিক ও শারীরিকভাবে তৈরি করতে হবে। মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনতে হবে। মনে রাখবেন মানসিক চাপ, উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, মদ, তামাক, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সষ্টি করতে পারে।

যৌনমিলনের সময় অবস্থানে পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন। সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোনো কারণ নেই। ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে, ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে। যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তাহলে অবশ্যই ওই রোগেরও চিকিৎসা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্যে কিছু বাড়তি ওষুধেরও প্রয়োজন হয়। আপনার সমস্যা গোপন না রেখে ডাক্তারের কাছে খোলাখুলিভাবে বলুন, তিনি এর চাইতেও আরো বেশি ভালো সমাধানের পথও বাতলে দিতে পারবেন। এ সমস্যাসমূহ সমাধানের ক্ষেত্রে লক্ষণভেদে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন, যেকোনো প্রকার যৌন সমস্যার সমাধান রয়েছে রোগ ও রোগের লক্ষ্মণ ভেদে সঠিক চিকিৎসায়। তাই রোগ শরীরে পুষে না রেখে চিকিৎসককে খুলে বলুন।

বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।

নারী-পুরুষের যে কোনো ধরনের যৌন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন :

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন :

ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : (চিকিৎসক) 01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply