ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ৪ প্রাকৃতিক উপায়

বর্তমানে অনেকেই ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসার ব্যাপারে বেশ আগ্রহী থাকেন। রোগীদের এ আগ্রহের কারণেই সারাবিশ্বেই এ রোগের প্রাকৃতিক চিকিৎসার নানা ঔষধ ব্যাপকভাবে বিক্রি হচ্ছে।

এরই ধারাবাহিকতায় আমি আপনাদের কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি যেগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে এবং যেগুলোর কার্যকারিতা গবেষণাগারেও প্রমাণিত হয়েছে এবং বিভিন্ন জার্নালেও তা প্রকাশিত হয়েছে।

গ্লুকো কেয়ার : বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে প্রস্তুতকৃত একটি সুষম পুষ্টি খাদ্য। যাতে রয়েছে দৈনন্দিন খাদ্য তালিকার আদর্শ স্ট্যান্ডার্ড

 অনুযায়ী পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক প্রোটিন, অতি কম পরিমাণে কার্বহাইড্রেড, নিত্য প্রয়োজনীয় সাত প্রকার মিনারেলস, নয় প্রকার ভিটামিন ও ফাইবার-এ সমৃদ্ধ। পরিবর্তিত খাদ্য হিসেবে নিয়মিত সেবনে দেহের বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিশ্চিত ও নিরাপদভাবে কার্যকরী।

তদুপরি দেহের বাড়তি চর্বি/কোলস্টেরল এবং রক্তে বাড়তি সুগারের মাত্রা দ্রুত কমিয়ে স্বাভাবিক করে। করোনারী শিরার ব্লকেজ ও হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস, মাইগ্রেন, টিউমার/ক্যানসারসহ অন্যান্য রোগের ঝুঁকি অধিকাংশ ক্ষেত্রে কমিয়ে দেয়।

গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম গাইনুরা প্রোকাম্বেন্স। এটা চীন এবং সুইজারল্যান্ডে স্থানীয়ভাবে ডান্ডালিউয়েন নামেও বেশ পরিচিত। আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ বিশ্ব জয় করে এই এন্টিডায়াবেটিস গাছ দ্বারা তৈরি ঔষধ ডায়াবেটিস কিউর গ্লুকো কেয়ার  এখন পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশে।

চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এন্টিডায়াবেটিস এই গাছটির পাতার দ্বারা তৈরি  গ্লুকো কেয়ার  সেবনে ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ সহনীয় মাত্রায় আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

গ্লুকো কেয়ার  প্রতিদিন খালিপেটে সেবনে শুধু সুগার এবং কলস্টেরল নিয়ন্ত্রণই করে না, তরতাজা রাখে কিডনি, লিভার এবং নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাডপ্রেশার। এছাড়া সুগার স্বাভাবিকমাত্রার তুলনায় আরো কমিয়ে হাইপোগ্লামিয়ার বিপদ থেকেও রক্ষা করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে এই গাছের পাতা।

যাদের ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেশার এবং কলস্টেরল সমস্যা আছে, তাদের প্রতিদিন সকালে খালিপেটে গ্লুকো কেয়ার  সেবন করতে হবে।

গ্লুকো কেয়ার 

দেহে বাড়তি ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত কার্বহাইড্রেডযুক্ত খাদ্যাভাসের কারণে রক্তে সুগারের মাত্রা অত্যাধিক বেড়ে যায়। ফলে ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগের সৃষ্টি হয়। গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে রক্তে সুগারের মাত্রা, কলেস্টরেল ও ট্রাইগ্লিসারিড এর মাত্রাও ক্রমশ নিয়ন্ত্রণে ফিরে আসবে।  গ্লুকো কেয়ার-এ রয়েছে উৎকৃষ্টমানের আইসোলেটেড সয়া প্রোটিনের অংশ আইসোফ্লোভিন ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধে অব্যর্থ প্রমানিত এরূপ কয়েকটি দেশীয় পুষ্টি উপাদান।

গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে একশ’ভাগ নিরাপদ পুষ্টি খাদ্যরূপে প্রমাণিত হয়েছে।

সেবন বিধি : এক চা চামচ চূর্ণ কুসুম কুসুম গরম পানির সাথে সেব্য দিনে ২বার।

ঔষধটির মূল্য : ৩৫০ টাকা

চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এন্টিডায়াবেটিস এই গাছটির পাতার দ্বারা তৈরি ওষধগুলো  সেবনে ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ সহনীয় মাত্রায় আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

এ ঔষধ প্রতিদিন খালিপেটে সেবনে শুধু সুগার এবং কলস্টেরল নিয়ন্ত্রণই করে না, তরতাজা রাখে কিডনি, লিভার এবং নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাডপ্রেশার। এছাড়া সুগার স্বাভাবিকমাত্রার তুলনায় আরো কমিয়ে হাইপোগ্লামিয়ার বিপদ থেকেও রক্ষা করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।

যাদের ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেশার এবং কলস্টেরল সমস্যা আছে, তাদের প্রতিদিন সকালে খালিপেটে গ্লুকো কেয়ার সেবন করতে হবে।

বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

ইমো/হোয়াটস অ্যাপ\মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply