পায়ের ব্যথাও হতে পারে ক্যানসারের লক্ষণ

বিভিন্ন কারণে পায়ে ব্যথা হতে পারে যে কোনো সময়। বিশেষ করে শীতে এমনিতেই পায়ের ব্যথা বা জয়েন্টের ব্যথা বাড়ে। সাধারণত দীর্ঘক্ষণ হাঁটলে, দাঁড়িয়ে থাকলে কিংবা আঘাতের কারণে পায়ে ব্যথা হতে পারে।

তবে পায়ের হাড়ে যদি ব্যথা হয় তাহলে সাধারণ ভেবে অগ্রাহ্য করলেই বিপদে পড়বেন। কারণ সাধারণ পায়ের ব্যথাও কিন্তু হাড়ের ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হাড়ের ক্যানসারের কোনো লক্ষণই দ্রুত প্রকাশ পায় না। আবার এর চিকিৎসাও খুব কঠিন। হাড়ের ক্যানসার তখনই ঘটে যখন একটি টিউমার বা টিস্যু হাড়ের মধ্যে অস্বাভাবিকভাবে গঠন শুরু করে।

একে হাড়ের সারকোমাও বলা হয়। ক্যানসারের টিউমার খুবই বিপজ্জনক ও এগুলো খুব দ্রুত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।

হাড়ের ক্যানসারের সূত্রপাত ঘটে কীভাবে?

এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মত, হাড়ের ক্যানসার শরীরের যে কোনো হাড়েই শুরু হতে পারে। তবে এটি সাধারণত পেলভিক হাড়, পা বা বাহুর লম্বা হাড় যেমন- শিন, ফিমার বা উপরের বাহুতে শুরু হয়।

হাড় থেকে শুরু হওয়া ক্যানসার খুবই বিরল ও মারাত্মক বটে। হাড়ের ক্যানসার শরীরের যে কোনো হাড়ে শুরু হয়ে অন্য হাড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

হাড়ের ক্যানসারের বিভিন্ন ধরন

প্রাথমিক হাড়ের ক্যানসার সব হাড়ের ক্যানসারের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর। এগুলো সরাসরি হাড় বা পার্শ্ববর্তী টিস্যুতে গঠন করে।

মাধ্যমিক হাড়ের ক্যানসার শরীরের অন্য অংশ থেকে হাড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে বা মেটাস্ট্যাসাইজ করতে পারে। এই ক্যানসার প্রাথমিক হাড়ের ক্যানসারের চেয়ে বেশি সাধারণ।

অস্টিওসারকোমা

অস্টিওসারকোমা বা অস্টিওজেনিক সারকোমা সাধারণত শিশু ও যুবকদের প্রভাবিত করে। তবে এটি প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেও ঘটতে পারে। হাড়ের ক্যানসার বাহু ও পায়ের লম্বা হাড়ের উপরের অংশে শুরু হয়।

অস্টিওসারকোমা নিতম্ব, কাঁধ বা শরীরের অন্যান্য অংশেও শুরু হতে পারে। এটি হার্ড টিস্যুকে প্রভাবিত করে যা আপনার হাড়ের বাইরের স্তর।

অস্টিওসারকোমা হলো প্রাথমিক হাড়ের ক্যানসারের সবচেয়ে সাধারণ ধরন। যা হাড়ের ৩টির মধ্যে ২টি ক্যানসারের ক্ষেত্রে দায়ী।

উইং সারকোমা

প্রাথমিক হাড়ের ক্যানসারের দ্বিতীয় সবচেয়ে সাধারণ ধরন হলো উইং সারকোমা। এক্ষেত্রে হাড়ের চারপাশের নরম টিস্যুতে বা সরাসরি হাড়ের মধ্যে শুরু হয়। শিশু ও অল্প বয়সীদেরকে প্রভাবিত করে এটি।

চন্দ্র সারকোনো

৩০ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে ঘটে এটি। এক্ষেত্রে উরু ও কাঁধের হাড় থেকে শুরু হয়। এটি সাবকন্ড্রাল টিস্যুতে তৈরি হয়, যা হাড়ের মধ্যে শক্ত সংযোগকারী টিস্যু। এই টিউমারগুলো সাধারণত ধীরে ধীরে বড় হয়। হাড়ের ক্যানসারের মধ্যে এটি সবচেয়ে নিম্ন পর্যায়ের।

একক মায়োলোমা

মাল্টিপল মাইলোমা (এমএম) হলো সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ক্যানসার, যা হাড়কে প্রভাবিত করে। যাই হোক, এটি প্রাথমিক হাড়ের ক্যানসার হিসেবে বিবেচিত হয় না, কারণ এটি প্লাজমা কোষে শুরু হয়। এটি ঘটে যখন ক্যানসারযুক্ত টিস্যুগুলো অস্থি মজ্জাতে বেড়ে যায় ও অন্যান্য হাড়েও টিউমার সৃষ্টি করে।

হাড়ের ক্যানসারের উপসর্গ কী?

১. হাড়ের যেখানে ক্যানসার আছে সেখানে প্রচণ্ড ব্যথা ও ফোলাভাব
২. শরীরের লম্বা হাড়ে ব্যথা
৩. ক্লান্তি
৪. তীব্র হাড়ের ব্যথা
৫. হাড় সহজেই ভেঙে যাওয়া
৬. ওজন কমে যাওয়া ও
৭. জ্বর।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

ডা.হাকীম মিজানুর রহমান 
(ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন
স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন: 
চিকিৎসক) 
01762240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।

নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply