শ্বেতী রোগের কারণ ও প্রতিকার
শ্বেতী বা ধবল রোদের সর্বাধুনিক সাফল্যজনক চিকিৎসা এখন বাংলাদেশে। আপনার আশেপাশে অনেকেই হয়তো এ রোগে ভুগছেন, চিকিৎসকরা হয়তো বলে দিয়েছেন, এ রোগটি ভালো হয় না। কিন্তু এ ধারণা ভুল বলে প্রমাণিত। হাকীম মিজানুর রহমান আবিষ্কৃত নব ফরমূলার এ ভেষজ চিকিৎসায় সারাদেশে এ পর্যন্ত ১২,৩৭৭ জন রোগী শ্বেতীমুক্ত হয়েছে।
কিছু রোগ মানুষের জীবননাশ করে না- তবে জীবনকে ধ্বংস করে। শ্বেতী রোগের সাদা ছোবল যথেষ্ট। যদিও এ রোগ ছোঁয়াচে নয়- তারপর ও এর রোগের ব্যাপারে সবাই ভীত।
* শ্বেতী রোগের কারণ
১. বংশগত।
২. ‘অটো ইমিউনিটটি : শরীরে তৈরি হয় রং থেরী করার কোষ ধ্বংসকারী পদার্থ।
৩. সেগমেন্টাল ভিটিলিগো : এখানে শ্বেতী ছড়ায় যে কোন নার্ভের চলাচলের পথ বরাবর এলাকা জুড়ে।
৪. কেমিক্যাল/ কন্টার্ক্ট লিউকোডার্মা : কিছু কিছু মেকিক্যাল যেমন : মনোইথাইলিন বেনজিন, হাইড্রোকুইস ইত্যাদির কারনে শ্বেতী রোগ হয়।
৫. জন্মগত : পি ব্যাল ডিজম নামক এক ধরনের শ্বেতী জন্মগতভাবে দেখা যায়।
* শ্বেতী রোগের লক্ষণ
শরীরের যে কোন স্থানে, বিশেষ অংশে সূর্যের আলোর সংস্পর্শে প্রায়ই আসে, যেমন-মুখ, হাত, পা ইত্যাদি অংশে সাধা দুধের মতো রংবিহীন এলাকা দেখা দেয়। রোদের আলোতে গেলে শ্বেতী এলাকা কোন কোন ক্ষেত্রে লাল হয়ে যেতে পারে। এমনকি শ্বেতী এলাকাতে চুলও সাদা হয়ে যায়।
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি :
ভেষজ চিকিৎসায় শ্বেতী রোগ একশতভাগ মুক্ত হয়। তবে এ চিকিৎসা হতে হবে ধাপে ধাপে ধৈর্য সহকারে। কারণ একদিন বা এক মাসেই এ রোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সহজ নয়। এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র পথ হচ্ছে ইউনানী ভেষজ চিকিৎসা। ইউনানী ও ভেষজ চিকিৎসায় এ পর্যন্ত পার্শ্বে উল্লেখিত শিশুটি ছাড়াও কয়েক হাজার শ্বেতী রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় অবস্থান করছেন।
যেহেতু শ্বেতী রোগের চিকিৎসা ধাপে ধাপে করতে হয় তাই এটি অনেক সময়সাপেক্ষ। ৬ মাস থেকে ১৮ মাস এমনকি এক দুই বছর ধরে ধৈর্য ধরে ধীরে ধীরে চিকিৎসা চালিয়ে গেলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শমতে চিকিৎসা চালাতে পারলে এ রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।
এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে দেহের লোমশ অংশের চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই সফল হয় কিন্তু যেসব অংশে লোম থাকে না, যেমন আঙুল, ঠোঁট ইত্যাদির চিকিৎসায় দীর্ঘসময় লেগে যেতে পারে।
শ্বেতী রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাধারণত কোনো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়া শুধু রোগের লক্ষণ দেখেই এই রোগ নির্ণয় করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার করা হয়।
প্রয়োজনে রোগীর বয়স, রোগের সময়কাল, রোগের স্থান এবং ব্যাপ্তিভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি বাছাই করা হয়। সেক্ষেত্রে এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায় Recap ক্রিম, Vitiligo Natural, Vitiligo Natural Harbs, Vitiligo Remover সহ চিকিৎসকের নির্দেশনামতে আরো কিছু ঔষধ কয়েক মাস এমনকি প্রয়োজনে কয়েক বছর ধরে নিয়মিতভাবে সেবন করতে হয়। এ চিকিৎসায় ধীরে ধীরে শ্বেতী থেকে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব এবং সারাদেশে প্রায় এক হাজারেরও বেশি রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন।
এ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আপনি নিজে সরাসরি গিয়ে ঔষধ গ্রহণ করতে পারলে তা হবে পারফেক্ট। তবে যদি কোনো কারণে তা সম্ভব না হয় তবে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।
প্রবন্ধের শুরুতে হাকীম মিজানুর রহমান-এর সাথে যোগাযোগের নাম্বার দেয়া আছে। তাঁর সাথে যোগাযোগ করে ঔষধ গ্রহণ করতে পারেন।
এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায় এ চিকিৎসা গ্রহণ করলে শরীরে মেলানিন উৎপন্য হতে শুরু করে এবং আক্রান্ত স্থান ক্রমে কমে শরীরের অন্যান্য স্থানের মতোই সুন্দর হয়ে উঠে এবং শ্বেতী রোগের পরিসমাপ্তি ঘটে। সেই সাথে ভবিষ্যতে আবার যাতে শ্বেতী আক্রান্ত না হতে হয় সেজন্য ডাক্তারের নির্দেশমতো চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। ফলে পরবর্তীতে এ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা আর থাকে না। যাদের শ্বেতী রোগ আছে তারা এ চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন৷ এটা একটা ভাল মানের চিকিৎসা সেবা।
কারো কারো শ্বেতীরোগ চিকিৎসায় ভালো হতে একটু সময় লাগে। কারো কারো এক বছর বা দেড়-দুই বছরও সময় লাগে। কারো কারো কম সময়ে ভাল হয়। তবে শ্বেতীরোগের পরিমানের উপর সময় কম বা বেশী লাগে। তাই নিরাশ না হয়ে চিকিৎসা সেবা নিলে ভাল ফল পাবেন।
ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।
রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : 01742057854 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : 01762240650
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।