ডায়াবেটিস সম্পর্কে অজানা তথ্য জেনে নিন
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/02/2.gif)
হাকীম মিজানুর রহমান :
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/01/diabeties.jpg)
শক্তির জন্য দেহে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের প্রয়োজন। ডায়াবেটিস হলে শর্করা ও অন্যান্য খাবার সঠিকভাবে শরীরের কাজে আসে না। ফলে শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে ডায়াবেটিস অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে রেখে সু্স্থ্যভাবে জীবন যাপন করা যায়।
ডায়াবেটিস কি?
ডায়াবেটিস একটি বিপাক জনিত রোগ। আমাদের শরীরে ইনসুলিন নামের হরমোনের সম্পূর্ণ বা আপেক্ষিক ঘাটতির কারনে বিপাকজনিত গোলযোগ সৃষ্টি হয়ে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং এক সময় তা প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে আসে। এই সামগ্রিক অবস্থাকে ডায়াবেটিস বলে।
ডায়াবেটিস ছোঁয়াচে বা সংক্রামক কোন রোগ নয়। আমরা আমাদের রোজকার জীবনে যতগুলো রোগের নাম আজকাল শুনি তার মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। ডায়াবেটিস এখন আর চল্লিশোর্ধ মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ত্রিশোর্ধ বয়সের নারী পুরুষ থেকে শুরু করে গর্ভবতী নারী, কিশোর-কিশোরী এমনকি বাচ্চারা পর্যন্ত ডায়াবেটিসের শিকার হচ্ছে। কারণটা কখনো বংশগত আবার কখনো অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন। ডায়াবেটিস রোগটি নানারকম হতে পারে।
একে মূলত তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে:
১। টাইপ ১ ডায়াবেটিসঃ এটি এক ধরনের ক্রনিক ডায়াবেটিস। এই ধরণের ডায়াবেটিসকে ইনসুলিন নির্ভর ডায়াবেটিসও বলা হয়ে থাকে। প্যানক্রিয়াস থেকে যখন খুব কম পরিমাণ ইনসুলিন উৎপন্ন হয় তখন এই ধরনের ডায়াবেটিস দেখা যায়।
লক্ষণঃ
যদিও সঠিক পরীক্ষা ছাড়া ডায়াবটিসের প্রকার বুঝা যায় না। তবে টাইপ ১ ডায়াবেটিসের কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যায়। তা হলঃ
-প্রচুর পানির পিপাসা পায়।
-ক্ষুধা পাওয়া সত্ত্বেও ওজন কমে যায়।
-তলপেটে ব্যাথা করে।
-বারবার প্রসাবের বেগ আসে।
২। টাইপ ২ ডায়াবেটিসঃ এই শ্রেণীর রোগীর বয়স অধিকাংশ ক্ষেত্রে ত্রিশ বৎসরের উপরে হয়ে থাকে। তবে ত্রিশ বৎসরের নিচে এই ধরনের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এই ধরনের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরী হয় তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ঠ নয় অথবা শরীরে ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা কমে যায়। অনেক সময় এই দুই ধরনের কারণ একই সাথে দেখা দিতে পারে। এই ধরনের রোগীরা ইনসুলিন নির্ভরশীল নন। অনেক ক্ষেত্রে খাদ্যাভাসের পরিবর্তন এবং নিয়িমিত ব্যয়ামের সাহায্যে এদের চিকিৎসা করা সম্ভব।
লক্ষণঃ
-ওজন বেড়ে যায়।
-হার্টের সমস্যা দেখা যায়।
-শরীর খারাপ লাগে সবসময়।
-সারাক্ষণ ক্ষুধা পায়।
-চোখে দেখতে অসুবিধা হয়।
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2021/04/Night-King-Sex-Update.gif)
৩। জেস্টেশনাল ডায়াবেটিসঃ গর্ভধারণের সময় যে ডায়াবেটিস হয় তাকেই জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস বলে। এসময় শরীর আগের মত রক্তকে ব্যবহার করতে পারে না। ফলে এই সময় ব্লাড সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেড়ে যায়। বিপদ এড়ানোর জন্য গর্ভকালীন অবস্থায় ডায়াবেটিসের প্রয়োজনে ইনসুলিনের মাধ্যমে বিশেষভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। এই ধরনের রোগীদের প্রসব হাসপাতালে করা প্রয়োজন।
লক্ষণঃ
-পানি পিপাসা অনেক বেড়ে যায়।
-দেখতে কিছুটা সমস্যা হয়।
-অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যায়।
-ব্লাডার, স্কিন, এবং ভ্যাজাইনাতে ইনফেকশন হতে পারে।
ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসা
ডায়াবেটিস (Diabetes) শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ Diabainein থেকে ।
সর্বপ্রথম ১৪২৫ সালে Thomas Willis ডায়াবেটিস মেলিচীস সম্পর্কে মেডিক্যাল বইতে লেখেন। ১৭৭৬ সালে Mathew Dobson মূত্র এবং রক্তে সুগার খুজে পান। সুত্রঃ +++ (D)#3 = Diet, Drug and Discipline এই তিনটি শব্দ মনে রাখলেই আপনি প্রাথমিক পর্যায়ের ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা পেতে পারেন – তার পর ও সারা পৃথিবীতে ৩০ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বা আগামিতে প্রতি ৩/১ পরিবারে একজন রোগী থাকবেন । সে জন্য সকলের ভাল অভিজ্ঞতা থাকা অবশ্যই দরকার। জেনে নিন কোন ঔষধ ব্যবহারে সহজেই এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
বর্তমানে অনেকেই ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসার ব্যাপারে বেশ আগ্রহী থাকেন। রোগীদের এ আগ্রহের কারণেই সারাবিশ্বেই এ রোগের প্রাকৃতিক চিকিৎসার নানা ঔষধ ব্যাপকভাবে বিক্রি হচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায় আমি আপনাদের কিছু প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি ঔষধের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি যেগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে এবং যেগুলোর কার্যকারিতা গবেষণাগারেও প্রমাণিত হয়েছে এবং বিভিন্ন জার্নালেও তা প্রকাশিত হয়েছে।
ডায়াবেটিস কিউর :
গ্লুকো কেয়ার :
দেহে বাড়তি ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত কার্বহাইড্রেডযুক্ত খাদ্যাভাসের কারণে রক্তে সুগারের মাত্রা অত্যাধিক বেড়ে যায়। ফলে ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগের সৃষ্টি হয়। গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে রক্তে সুগারের মাত্রা, কলেস্টরেল ও ট্রাইগ্লিসারিড এর মাত্রাও ক্রমশ নিয়ন্ত্রণে ফিরে আসবে। গ্লুকো কেয়ার-এ রয়েছে উৎকৃষ্টমানের আইসোলেটেড সয়া প্রোটিনের অংশ আইসোফ্লোভিন ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধে অব্যর্থ প্রমানিত এরূপ কয়েকটি দেশীয় পুষ্টি উপাদান।
গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে একশ’ভাগ নিরাপদ পুষ্টি খাদ্যরূপে প্রমাণিত হয়েছে।
সেবন বিধি : এক চা চামচ চূর্ণ কুসুম কুসুম গরম পানির সাথে সেব্য দিনে ২বার।
চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এন্টিডায়াবেটিস এই গাছটির পাতার দ্বারা তৈরি ওষধগুলো সেবনে ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ সহনীয় মাত্রায় আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। এ ঔষধ প্রতিদিন খালিপেটে সেবনে শুধু সুগার এবং কলস্টেরল নিয়ন্ত্রণই করে না, তরতাজা রাখে কিডনি, লিভার এবং নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাডপ্রেশার। এছাড়া সুগার স্বাভাবিকমাত্রার তুলনায় আরো কমিয়ে হাইপোগ্লামিয়ার বিপদ থেকেও রক্ষা করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।
যাদের ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেশার এবং কলস্টেরল সমস্যা আছে, তাদের প্রতিদিন সকালে খালিপেটে গ্লুকো কেয়ার সেবন করতে
হবে।
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
(শতভাগ বিশ্বস্ত ও প্রতারণামুক্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
যোগাযোগ করুন : (সকাল ১০টা থেকে রাত ০৮ টা (নামাজের সময় ব্যতীত)
+88 01762240650
শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, ডায়াবেটিস,অশ্ব (গেজ, পাইলস, ফিস্টুলা),ব্লকেজ, শ্বেতপ্রদর, রক্তপ্রদর, আলসার, টিউমার, বাত-ব্যথা, দাউদ-একজিমা ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা দেয়া হয়।
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/01/hakim-mizanur-rahman.jpg)
![](https://chandpurreport.com/wp-content/uploads/2024/02/3.gif)