১০ মিনিটেই মাথাব্যথা দূর করার ১৫ উপায়
মাথাব্যাথার সমস্যা রয়েছে অনেকরই৷ অনেকের আবার মাইগ্রেনের সমস্যা৷ এইপ্রকারের ব্যথা হঠাৎ করেই শুরু হয় এবং তীব্র হয়ে ওঠে৷ কখনও মাথার একপাশে আবার কখনো দুপাশেই প্রচন্ড চাপ অনুভব হয়৷
মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে যে মাথাব্যথা হয় তার কোন উপশম নেই৷ তবে ব্যথা শুরু হলে তা উপশম করার জন্য বেশ কিছু উপায় অবলম্বন করলে খুব সহজেই ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
আদা : মাথা ব্যথা উপশমে আদা অত্যন্ত কার্যকরী৷ আদা’য় রয়েছে প্রোস্টাগ্লাডিন সিনথেথিস্ যা ব্যথানাশক ওষুধে ব্যবহার করা হয়৷ তাই মাথাব্যথা শুরু হলে আদা চিবোলে উপকার পেতে পারেন৷ এছাড়াও এককাপ জলে সামান্য আদা ফুটিয়ে মধু দিয়ে সেই জল খেতে পারেন৷ এতে অনেক তাড়াতাড়ি ব্যথা থেকে উপশম পাবেন৷
পিপারমিন্ট অয়েল : বাজারে পিপারমিন্ট অয়েল কিনতে পাওয়া যায়৷ যারা মাথা ব্যথা সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন তারা এই তেল কপালে মাখলে উপকার পাবেন৷ এছাড়া বাড়িতে বসেও পিপারমেন্ট অয়েল তৈরি করতে পারেন৷ কিছু তাজা পুদিনা পাতা ভাল করে ধুয়ে শুকিয়ে নিয়ে একটি পরিষ্কার পাত্রে সামান্য পিষে নিন৷
এরপর এককাপ অলিভ অয়েল বা আমন্ড অয়েলের মধ্যে দিয়ে ২৪ ঘন্টা রেখে দিন৷ এরপর পুগিনা পাতা ছেঁকে আলা করে নিন৷ এভাবে ওই একই তেলে আরও দুই থেকে তিনবার একই পদ্ধতি পালন করুন৷ পিপারমেন্ট ওয়েল তৈরি হয়ে যাবে৷ এই তেল মাথায় ম্যাসাজ করলে খুব দ্রুত উপকার পাবেন৷
কাঠবাদাম : বেশিরভাগ মানুষে মাথা যন্ত্রণা কমাতে ব্যথানাশক ওষুধ ব্যবহার করেন৷ এই ধরনের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক বেশি ক্ষতিকর৷ তাই ওষুধ না খেয়ে বামাদ খাওয়া অভ্যেস করুন৷ অনেক সময়ে মানসিক অবসাদ থেকেও মাথাব্যথা হতে পারে৷ তাই ব্যথা কমাতে কাঠবাদামও খেতে পারেন৷ কাঠবাদামে রয়েছে স্যালিসিন যা ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে৷
ঔষধ :
এছাড়া Tab Torry 60 or 120 Mg সাথে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ (যেমন-Maxpro) খাবেন।
যাদের হার্টের বা কিডনীর সমস্যা রয়েছে, তারা ডাক্তারের নির্দেশনা ছাড়া ঔষধ খাবেন না।
মাথা ব্যথা দূর করবে ৫ উপায়
প্রতিদিনের যে সমস্যাটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে তার নাম মাথা ব্যথা। ছোট বড় প্রায় সকলেই নানা কারণে বিভিন্ন সময়ে মাথা ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে পড়েন। অনেকেই আবার ভুগে থাকেন মাইগ্রেনের সমস্যায়। এই ধরনের ব্যথা খুব হঠাৎই শুরু হয়ে যায় এবং ৩/৪ দিন পর্যন্ত টানা ব্যথা চলতে থাকে।
ব্যথা দূর করার জন্য অনেকেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন, অনেকে আবার ব্যথানাশক ঔষধ খেয়ে থাকেন। কিন্তু আপনি জানেনে কি? খুব সহজে কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে এই মাথাব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক সেই উপায়গুলো কি কি।
আদা ও আদা চা
মাথা ব্যথা উপশমে আদার জুড়ি নেই। কারণ আদায় রয়েছে ‘প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সিনথেসিস’ যা অ্যাসপিরিন অ ব্যথানাশক ঔষধে ব্যবহার করা হয়। তাই মাথা ব্যথা শুরু হলে সামান্য আদা ছিলে নিয়ে চিবনো শুরু করুন। এতে মাথা ব্যথা দ্রুত উপশম হবে। এর পাশাপাশি এক কাপ পানি ফুটিয়ে এতে আদা সামান্য ছেঁচে নিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে সামান্য মধু দিয়ে পান করতে পারেন আদা চা। এতেও মাথা ব্যথা দ্রুত দূর হবে।
আইসব্যাগ
বাজারে নানা আকারের অনেক আইসব্যাগ কিনতে পাওয়া ইয়া। একটি আইসব্যাগে বরফ ভরে নিয়ে তা মাথার ওপরে অর্থাৎ ঠিক মাথার তালুতে খানিকক্ষণ ধরে রাখুন। দেখবেন মাথা ব্যথা উপশম হচ্ছে। তবে জাদের হুটহাট ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার প্রবণতা আছে তারা এই পদ্ধতি পালন করবেন না।
মিষ্টিকুমড়োর বিচি খান
মিষ্টি কুমড়োর বিচি ভেজে খেলে মাথা ব্যথার সমস্যা থেকে দুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কারণ মিষ্টি কুমড়োর বিচিতে হয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট যা মাথা ব্যথা উপশমে কাজ করে থাকে।
কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস রাখুন
অনেক সময় আবহাওয়া, ধুলোবালির কারণে মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যায়, আবার অনেক সময় মানসিক চাপের কারণেও মাথা ব্যথা শুরু হয়। এই সকল ধরনের ব্যথা কমানোর জন্য একমুঠো বা দুইমুঠো কাঠবাদাম চিবিয়ে খান। কাঠবাদামে রয়েছে ‘স্যালিসিন’ যা ম্যথা ব্যথা উপশমে কাজ করে রবং দ্রুত ব্যথা নিরাময় করে।
মনোযোগ দিয়ে গান শুনুন
মন ভালো করার পাশাপাশি মাথা ব্যথা উপশমে সব চাইতে ভালো কাজ হচ্ছে গান শোনা। ‘জার্নাল অফ পেইন’ গবেষণাপত্রে প্রকাশ হয় গান শোনা প্রায় ১৭% ব্যথা কমিয়ে দিতে সহায়তা করে। কারণ গান মনোযোগ দিয়ে শোনার সময় আমাদের লক্ষ্য মাথা ব্যথা থেকে সরে যায় যা আমাদের মাথা ব্যথার কথা অনেক সময় ভুলিয়ে দেয়। এতে করেই সেরে উঠে মাথা ব্যথা।
অফিসের ঠিকানা : হাকীম মিজানুর রহমান, ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, গাউছিয়া টাওয়ার (৩য় তলা), রামপুরবাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
(শতভাগ বিশ্বস্ত ও প্রতারণামুক্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান)
Dr. Mizanur Rahman (DUMS)
Ibn Sina Health care, Hazigonj, Chandpur.
Mobile. 01762240650
শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, ডায়াবেটিস,অশ্ব (গেজ, পাইলস, ফিস্টুলা), ব্লকেজ, শ্বেতপ্রদর, রক্তপ্রদর , আলসার, টিউমার ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা দেয়া হয়।