ভোটারের স্বাক্ষর জালিয়াতি : কচুয়ায় স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী গোলাম হোসেনের বিরুদ্ধে জিডি

বিশেষ প্রতিনিধি 
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী, এনবিআর’র সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ¦ মো. গোলাম হোসেনের বিরুদ্ধে ভোটার স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে কচুয়া থানায় ইয়াকুব আলী নামে এক ভোটার বাদী হয়ে সাধারণ ডায়েরী করেছেন। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) কচুয়া থানায় উপস্থিত হয়ে অফিসার ইনচার্জ বরাবর এ অভিযোগ দেন তিনি। যার সাধারণ ডায়েরী নম্বর-৪৭৫, তারিখ-০৯/১২/২০২৩।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আলহাজ¦ মোঃ গোলাম হোসেন নামক জনৈক ব্যক্তি তার দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের সাথে জমা দেওয়া ১% ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষরের যে তালিকা জমা দিয়েছেন সে তালিকায় ইয়াকুব আলীর অজ্ঞাতে আমার নাম ও স্বাক্ষর ব্যবহার করেছেন। গত ২ ডিসেম্বর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইবনে আল জায়েদ হোসেন ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আবু বকর সিদ্দিক আমাদের বাড়িতে তদন্তে আসলে ইয়াকুব সে বিষয়ে জানতে পারে। এসময় তদন্ত কমিটির নিকট স্বাক্ষর না দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন তিনি। পরে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের লোকজনও তার বাড়িতে বিষয়টি জানতে আসে।

ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ

এরপর গত ৭ ডিসেম্বর জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য জোবায়ের, ৭নং ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার সাহাদাত হোসেন, কচুয়া পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল খায়ের রুমি, চান্দিয়াপাড়া গ্রামের ফখরুল আলম পলাশ, আমুজান দর্জিবাড়ির লিটন দর্জিসহ ৮/১০ জন লোক ইয়াকুবের বাড়িতে গিয়ে স্বাক্ষর করেছে মর্মে একটি এফিডেফিট এর কাগজ দিয়ে এতে স্বাক্ষর করার জন্যে বলে।

শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

উক্ত কাগজে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার করলে ইয়াকুবকে ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেওয়া হয়। তাদের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ইয়াকুবকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে লাশ গুম করার হুমকি-ধমকি প্রদান করে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। এ বিষয়ে কচুয়া থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

Loading

শেয়ার করুন