Azoospermia বা বন্ধাত্ব যেভাবে দূর হয়

আজও আমাদের সমাজে বন্ধ্যাত্ব এবং স্ত্রীরোগ নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করতে অনেকেই চান না। কিন্তু অন্য আর পাঁচটি শারীরিক সমস্যার মতোই এগুলিও একটি সমস্যা।

অথচ চিকিৎসা করলেই এ সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে সচেতনতার অভাবে প্রাথমিক অবস্থায় বেশির ভাগ মহিলাই চিকিৎসা করান না।। ফলে সমস্যা বাড়তে বাড়তে জটিল আকার ধারণ করে।

বন্ধ্যাত্বের কারণ গুলি কি কি?

প্রথমেই বলি বন্ধ্যাত্ব শুধু মহিলাদের শারীরিক সমস্যা নয়। এটা মহিলা পুরুষ উভয়েরই সমস্যা হতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব’র কারণ গুলির মধ্যে একটি প্রধান- হল আধুনিক জীবনযাত্রার প্রভাব। এছাড়াও অন্যান্য বড় কারণ গুলি হল বেশী বয়েসে বিয়ে, প্রথম গর্ভস্থ শিশুকে গর্ভে নষ্ট করে দেওয়া, অ্যাবরসন, টিউবাল ব্লকেজ বিবিধ।

আধুনিক জীবনযাত্রার সঙ্গে খুব বেশী জড়িয়ে যাওয়া যে কোন মানুষেরই শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে। অতিরিক্ত মশল্লা দেওয়া হোটেল রেস্তরার খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে, সঠিক বিশ্রাম না নেওয়া, ভাত-রুটি থেকে সরে গিয়ে পিজা-বার্গার এর ভক্ত হয়ে ওঠা এই সব কিছুই সমস্যার কারণ। তার সঙ্গে “কোল্ড ড্রিঙ্ক”-এর অতিরিক্ত ব্যবহার বন্ধ্যাত্বর অন্যতম কারণ।

এছাড়া অ্যাবরসন করা হলে অনেক সময়ই তা সঠিকভাবে করা হয় না। এরফলে হতে পারে সংক্রমণ এবং এটিও বন্ধ্যাত্বর একটি প্রধান কারণ। এছাড়া বিভিন্ন কারণে তৈরি হয় ‘টিউবাল ব্লকেজ’র ফলেও জন্ম নেয় বন্ধ্যাত্বর সমস্যা।

কী পরিমাণ মহিলা বন্ধাত্বর শিকার?

ভারত-বাংলাদেশের হিসাব ধরলে বলা যেতে পারে ৬ জন মহিলার মধ্যে ১ জন মহিলা বন্ধ্যাত্বর শিকার। গোটা পৃথিবীর হিসাবটাও এরই কাছাকাছি।

বেশি বয়েসে মহিলাদের বিয়ের ক্ষেত্রে আপনি যে সমস্যা মনে করেন?

সমাজ বদল হচ্ছে । আজকের নারীরা সমাজে এগিয়ে যাচ্ছে। তারা পড়াশুনা করে নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। শুধু তারা উপার্জন করছেন তাই নয়- তারা দেশ ও সমাজের প্রগতির অঙ্গ হিসেবে পুরুষদের সঙ্গে সমানভাবে কাজ করে চলেছেন।

কিন্তু অনেক সময় জীবনের অন্যদিকের কাজ-কর্মে সময় দিতে গিয়ে দেরী করে তাদের বিয়ে হচ্ছে। সেখানেই শুরু হতে পারে সমস্যা।

কি কারণে বেশি বয়সে এই সমস্যা হয়?

খুব সহজ করে বলতে গেলে মহিলাদের ৩৫ বছর বয়সের পর এই সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসার জটিল ভাষা না বলেও বলা যায় MAFH,MAH,TSH এই তিনটি হরমোন গর্ভবতী হবার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্ব পূর্ণ কাজ করে।

মহিলাদের ৩৫ বছর হবার পর MAFH হরমোন এর ক্ষরণ বেড়ে যায় ও MAH হরমোন এর ক্ষরণ কমে যায় এর ফলে সমস্যা হয়। এছাড়াও বেশ কিছু কারণ আছে।

অতিরিক্ত ওজন কি সমস্যার কারণ?

অবশ্যই। তবে এটা শুধু মহিলাদের নয় পুরুষদেরও সমস্যার কারণ। অতিরিক্ত ওজন কমাতেই হবে। এটি আজকের দম্পতিদের একটি প্রধান সমস্যা।

পুরুষদের ক্ষেত্রে কি কি সমস্যা হতে পারে?

অনেক পুরুষের সমস্যাও বন্ধ্যাত্বের কারণ। যে সমস্যা গুলি বেশি দেখা যায় সেগুলি হোল “স্পার্ম কাউন্ট” কমে যাওয়া। খুব দ্রুত “স্পার্ম” মরে যাওয়া ইত্যাদি। এছাড়া আছে “মামস” বা বিভিন্ন যৌন সংক্রমণ জাতীয় রোগের শিকার হওয়া। এই গুলিও বন্ধ্য‍াত্বের অন্যতম কারণ।

কারণ গুলি কি কি?

আবারও বলতে হবে আধুনিক জীবনযাত্রা আর খাদ্যাভ্যাসের কথা। ধূমপান, অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যালকোহল সেবন, ঠাণ্ডা পানীয় খাওয়ার ফলে “স্পার্ম কাউন্ট” কমে যায়। এর ফলে তৈরি হয় বন্ধাত্ব। অপর দিকে বাড়তে থাকে ওজন, সেটি বন্ধ্যাত্বের অপর একটি কারণ।

মহিলাদের আর একটি সমস্যা অনিয়মিত ঋতুচক্র। একজন স্ত্রীরোগ বিশেষঞ্জ হিসেবে আপনি সমস্যাটিকে কি ভাবে দেখেন?

এটি কিশোরী থেকে শুরু করে ৪০ বছরের বেশি বয়সের মহিলাদের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়। এর কারণ অনেকটাই খাদ্যাভাস। এছাড়া আছে বাড়তে থাকা ওজন। বাড়িতে রান্না খাবার ছেড়ে বিরিয়ানি, চপ, কাটলেট-এর প্রতি প্রবল ভালবাসা এটির অন্যতম কারণ।

http://picasion.com/
তবে এই সমস্যাকে ফেলে রাখা একদমই উচিত নয় অনেকেই এটাকে নিয়ে অবহেলা করেন। এই সমস্যার দ্রুত সঠিক চিকিৎসা করা উচিত।

এই বন্ধ্যাত্ব সমস্যা থেকে সমাধানের রাস্তা বলুন?

এসব সমস্যা থেকে দুরে থাকতে হলে পুরুষ এবং মহিলা উভয়কেই সুস্থ জীবন শৈলীতে ফিরে আসতে হবে। সময় মত নিয়ম করে খাওয়া, তেল জাতীয় খাদ্য যতটা সম্ভব কম খাওয়া, প্রচুর পরিমাণে সবুজ এবং তাজা শাক- সবজী খাওয়া। বাইরের মুখরোচক খাবার ছেড়ে ঘরে বানান পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।

এছাড়াও নিয়মিত শরীর চর্চা এবং ওজন বাড়তে না দেওয়া। এই গুলি বজায় রাখলে এই ধরণের সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়। তবে এরপরও সমস্যা দেখা দিলে সঠিক চিকিৎসা শুরু করা দরকার।

এই দ্রুততর এবং মানসিক চাপ যুক্ত জীবনে কি এই জীবন শৈলী বজায় রাখা সম্ভব? কাজের চাপ বা মানসিক চাপ কি সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয় না?

সুস্থ থাকতে হলে সঠিক সময় পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে- তা সে যতই কাজের চাপ থাক না কেন। প্রতিদিন শরীর চর্চা করতে হবে। খুব কম করে হলেও ১৫ মিনিট।

ওজন বাড়লে হাজির হবে আরও নানা রকম রোগ। বন্ধ করতে হবে ঠাণ্ডা পানীয় সহযোগে পিজা, বার্গার, চপ, কাটলেটসহ তেল, চর্বি জাতীয় খাবার।

কি ধরনের রোগী আপনার কাছে বেশী আসে?

বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগীরা আসেন। কারো বাচ্চা জন্মানোর পর কোন সমস্যা নিয়ে, কারো বা তার আগের কোন সমস্যা নিয়ে। অনেক গর্ভবতী মা-র সুগার, মৃগী রোগ, উচ্চরক্ত চাপের সমস্যা থাকে তারাও আসেন। এছাড়া স্ত্রীরোগ এবং বন্ধ্যাত্ব সমস্যার রোগীরা তো আছেনই।

ইতোমধ্যেই রোগীরা আসতে শুরু করেছেন কলকাতার চারু চন্দ্র প্লেসের তার চেম্বারে। এছাড়াও তিনি আরও চারটি জায়গায় রোগি দেখেন। মাত্র দশ জন রোগি দেখেন ডাক্তার পি কে সেন ।

তিনি আগেই জানিয়েছিলেন অনেক রোগী আসেন বাংলাদেশ থেকে। মনে হচ্ছিল সেই রকম এক জন কারো সঙ্গে দেখা হলে ভালো হত। কথা শেষ করে বেড়িয়ে এলাম তার ঘর থেকে। বাইরে কয়েকজন বসে আছেন। জানতে চাইলাম কোথা থেকে এসেছেন?

পেয়েও গেলাম একজনকে। শেখ সাহেব ও ফ্যান্সী বিবি। এসেছেন ঢাকা থেকে। প্রশ্ন করলাম কি করে সন্ধান পেলেন এই ডাক্তারের? স্বাভাবিক কারণেই একটু ইতস্তত ভাব। শেখ সাহেব পোশাক ব্যবসায়ী, বয়স ৪১ ফ্যান্সী বিবির বয়স ২৫। জানালেন ঢাকা হাইকোর্টের এক মহিলা উকিলের কাছ থেকে সন্ধান পেয়ে এখানে এসেছেন।  সেই উকিল এই ডাক্তারবাবুর কাছে চিকিৎসা নিয়ে আজ “মা” হয়েছেন।

Azoospermia কী?

আজোস্পারম্মিয়া একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্যগত অবস্থা, যার বীর্য কোন শুক্রাণু নেই। এটি বন্ধ্যাত্ব সঙ্গে যুক্ত করা হয়, কিন্তু অনেক ফর্ম চিকিৎসা চিকিত্সাযোগ্য হয়। মানুষের মধ্যে, azoospermia পুরুষ জনসংখ্যার 1% প্রভাবিত করে এবং পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব অবস্থার 20% পর্যন্ত দেখা যেতে পারে।

তালিকাভুক্ত হিসাবে আজোস্পেরমিয়াটি তিনটি প্রধান ধরনের শ্রেণীভুক্ত করা যায়। তালিকাভুক্ত অনেক শর্তের এছাড়াও azoospermia এর পরিবর্তে oligospermia বিভিন্ন ডিগ্রী হতে পারে।

Pretensular azoospermia অন্যথায় স্বাভাবিক testicles এবং জিন ট্র্যাক্ট অপর্যাপ্ত উদ্দীপনা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। সাধারণত, শুক্রবিন্দু-উদ্দীপক হরমোন (এফএসএইচ) স্তর কম (হাইপোগোনাডোট্রোপিক) সংমিশ্রণে শুক্রাণু উৎপাদনে পরীক্ষার অপর্যাপ্ত উদ্দীপনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। উদাহরণ হাইপোপ্রিটাইটিয়ারিজম (বিভিন্ন কারণের জন্য), হাইপারপ্রোলাইটিসিনিমিয়া, এবং টেসটোসটের দ্বারা বহিরাগত FSH দমন অন্তর্ভুক্ত। কেমোথেরাপি শুক্রাণু উত্পন্ন করতে পারে। প্রিভেনশিয়াল azoospermia azoospermia প্রায় 2% দেখা হয় প্রিটেসিটারিয়াল অজোশার্মিয়া হল একটি ধরনের অ-প্রতিরোধকারী এওোওস্কার্মিয়া।

কিৎসা
প্রাক- এবং post-testicular azoospermia প্রায়শই সংশোধন করা হয়, testicular azoospermia সাধারণত স্থায়ী হয়, যখন। সাবেক azoospermia কারণ বিবেচনা করা প্রয়োজন এবং এটি সরাসরি এই পরিস্থিতি পরিচালনা করতে সম্ভাবনা আপ খোলার। সুতরাং hyperprolactinemia কারণে azoospermia সঙ্গে পুরুষদের hyperprolactinemia বা যাদের শুক্রাণু উত্পাদনের exogenous এন্ড্রোজেন দ্বারা দমন করা হয় অর্রেন খাওয়ার এর অবসান পরে শুক্রাণু উত্পাদন আশা করা হয় পুরুষদের চিকিত্সা পরে শুক্রাণু উত্পাদন পুনরায় শুরু করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে যেখানে testes স্বাভাবিক কিন্তু অস্বাভাবিক, gonadotropin থেরাপি শুক্রাণু উত্পাদন প্রবৃদ্ধি হতে পারে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে একটি বড় অগ্রগতি আইসিএস-এর সাথে আইভিএফ এর প্রবর্তন হয়েছে যা গর্ভাধানের টিস্যু থেকে সরাসরি প্রাপ্ত অপ্রাপ্য শুক্রাণু বা শুক্রাণু দিয়েও সফল গর্ভাধানের অনুমতি দেয়। আইভিএফ-আইসিএসআই দম্পতিদের গর্ভধারণের জন্য অনুমতি দেয়, যেখানে লোকটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ অজস্রাব্ম্মিয়া পর্যন্ত দীর্ঘস্থায়ী হয়, যেহেতু testes থেকে শুক্রাণু উপাদান পুনরুদ্ধার সম্ভব। এইভাবে অ মূষিক Klinefelter এর সিন্ড্রোম সঙ্গে পুরুষদের IVF-ICSI ব্যবহার করে শিশুদের জন্ম দিয়েছে গর্ভাবস্থা এমন পরিস্থিতিতে ঘটেছে যেখানে অজোস্পেরমিয়ায় ক্রিপ্টরচিজম এবং শুক্রাণু সাথে যুক্ত হয় যেখানে testicular শুক্রাণু নিষ্কাশন (টিইএসই) দ্বারা প্রাপ্ত।

Posttenseller azoospermia সঙ্গে পুরুষদের মধ্যে অনেক পন্থা উপলব্ধ। প্রতিরোধকারী azoospermia জন্য IVF- আইসিএসআই বা সার্জারি ব্যবহার করা যেতে পারে এবং চিকিত্সার পছন্দ জন্য বিবেচনা করা প্রয়োজন পৃথক কারণ। ক্ষতিকারক বিমোহিতকরণের জন্য ঔষধ সহায়ক হতে পারে।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

 

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply