পুরুষ না মহিলা! কারা বেশি নীল ছবি উপভোগ করে, জানেন?

পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত কমবেশী সকল যুবক, যুবতী। তবে কেউ ঘনঘন দেখে কেউ আবার কখনও সখনও। কিন্তু অনেকেই মনে করেন মেয়েদের থেকে বেশি ছেলেরা উপভোগ করে নীলছবি। যদিও আদপে এটা সত্য কিনা তাই নিয়ে সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গবেষনা হয়েছিল। সেখানে যা ফলাফল এসেছে তাতে কিন্তু অতীতে সমস্ত তথ্য ভুল প্রমাণিত হয়, কারণ সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ছেলেদের থেকে বেশি মেয়েরাই পর্ন ছবি দেখতে ভালবাসে।

সমীক্ষায় প্রকাশ ১০০ জন মহিলার মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ জানিয়েছেন যে তাঁরা নীল ছবি দেখতে পছন্দ করেন না। কিন্তু বাকি ৯০ শতাংশ মহিলা নিয়মিত পর্ন দেখেন, তবে সেটা লুকিয়ে দেখতেই বেশি পছন্দ করেন। আর এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতীয় মহিলারা।

কিন্তু অন্যদিকে, পুরুষদের ক্ষেত্রে ঠিক বিপরীত প্রবণতা দেখা গিয়েছে। বয়সন্ধিকালে পর্নোগ্রাফি দেখতে পছন্দ হলেও একটা সময়ের পর তাঁদের বিষয়টি একঘেয়ে লাগে। মাত্র ৩০ শতাংশ পুরুষ নিয়মিত পর্ণ বা এই ধরনের উত্তেজক ছবি দেখতে পছন্দ করেন। আসলে ২৫ বছরের পর পুরুষরা নীলছবি দেখার বদলে শারীরিক মিলন করতে বেশী আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ভিজ্ঞতা এবং গবেষণা দুইই বলছে সাধারণত পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের যৌন চাহিদা অনেক বেশি হয়। তবে মহিলাদের মধ্যে যেকোনও বিষয়ে চেপে রাখার এক অসামান্য ক্ষমতা থাকার কারণে অনেক পুরুষ সঙ্গীই বিষয়টি আঁচ করতে পারেন না। কিন্তু গবেষণা বলছে একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর যে কোনও মহিলার যৌন চাহিদা একেবারে সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছায়। তখন তাঁদের পক্ষে বিষয়টি চেপে রাখাও বেশ দুষ্কর হয়ে দাঁড়ায়।

সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ২৭ থেকে ৪৫ বছরের মহিলাদের মধ্যে যৌন তাড়না সবথেকে বেশি থাকে। এই বয়সেই মহিলারা তাদের পুরুষসঙ্গীর সঙ্গে আরও বেশি করে ঘনত্ব বাড়াতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তাঁদের যৌন আবেদনও এই বয়সেই সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছায়। অন্যদিকে ছেলেরা ৩০-এর পর থেকেই তাঁদের যৌন ক্ষমতা একটু একটু করে হারাতে থাকেন।

সমীক্ষা বলছে, একজন পুরুষের যৌন জীবন অনেক তাড়াতাড়ি শুরু হয়, আর একজন নারীর যৌন জীবন শুরু হতে হতেই অনেকটা সময় লেগে যায়। ভারতে যা সমাজ ব্যবস্থা সেক্ষেত্রে এই কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই পুরুষের চাহিদাও ফুরিয়ে যায় দ্রুত। কিন্তু নারীর চাহিদা অনেকদিন পর্যন্ত থাকে। একটা সময়ের পর সে পাগল হয়ে যৌন চাহিদা পুরণের তাগিদে। তখনই দুয়ারে এসে দাঁড়ায় পরকীয়ার মতো সমস্যা। কারণ একটা সময়ের পরে তাঁদের কামুক প্রকৃতি তাঁদের একাধিক পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলনের আকঙ্খা বাড়িয়ে তোলে।

মানুষের জীবনের অনেক ঘটনাই ঘটে। কারণ ‍যুবকটি যখন বিয়ে করে তখন সে দু’চার বছর ধরে স্ত্রীর সাথে অনায়াসেই সহবাস চালিয়ে যেতে পারে। কিন্তু পরবর্তীতে মানসিক, দৈনিক ও পরিবেশগত কারণে শরীরে Body Fluid বা ধাতুরস ধীরে ধীরে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকলে তখন এটা ধরে রাখা আর সম্ভব হয় না।

নাইট কিং ব্যবহারে যৌন সমস্যার সমাধান করে। যেমন অল্পক্ষণেই বীর্যপাত হয়ে যাওয়া, বেশিক্ষণ সহবাস করতে না পারা, সন্তান না হওয়া, প্রস্রাবের আগে পরে বীর্যপাত, সামান্য চাপেই বীর্যপাত, অসময়ে বীর্যপাত, পেনিসে ব্যথা-বেদনা ইত্যাদি সমস্যার জন্য একশত ভাগ কার্যকরী ও পরীক্ষিত।

যাদের লিঙ্গ সহবাসের সময় নরম হয়ে যায়, বেশিক্ষণ সহবাস করতে পারেন না, নাইট কিং তাদের জন্য আদর্শ। সারাদেশে হাজার হাজার মানুষ এটি ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছে। এটি ভেষজ মেডিসিন।এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক ব্যবহার হয়নি বলে এটি ব্যবহারে কোনোপ্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

নাইট কিং ও নাইট কিং গোল্ড সেবনে দেহে সিমেন সংখ্যা বাড়ে। ফলে হারানো যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায় ঠিক যেনো যৌবনকালের মতোই।

হাকীম মো. মিজানুর রহমান সবসময় অর্ডার ও রোগীর বিষয়টি সার্বক্ষণিক নজর রাখেন। অত্যন্ত সুনাম ও বিশ্বস্ততার সাথে সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসযোগে ডেলিভারী করে থাকি। হাকীম মিজানুর রহমানের তত্ত্বাবধানে ঔষধ ডেলিভারী প্রদান করা হয় বলে প্রতারিত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।তিনি দীর্ঘ ছয় বছর যাবত দেশের ও বিদেশের এ সমস্ত রোগীদেরকে সরাসরি ব্যবস্থাপত্র ও ঔষধ ডেলিভারী প্রদান করেন।

আপনার প্রয়োজন হলে সরাসরি তাঁর সাথে আপনার সমস্যার কথা বলে পরিপূর্ণ কোর্স গ্রহণ করতে পারেন।

পরিপূর্ণ কোর্স এক মাসের জন্য ২১৫০/- টাকা।

এবং ২ মাসের জন্য ২৫০০/- টাকা।

তিন মাসের পরিপূর্ণ কোর্স ৩৫০০/- টাকা।

আর শুধুমাত্র নাইট কিং মূল্য ১০৫০/- টাকা।

নাইট কিং গোল্ড মূল্য ১৩৫০/- টাকা।

 

Price-Night king Powder-1050/-,

Night king gold Powder -1350/-,

Night king capsule-550,

Night king Tablet-550/-,

Night king Penis oil-750/-

কুরিয়ার সার্ভিসে পেতে হলে কুরিয়ার সার্ভিস ফি-১৫০/- টাকা অগ্রিম প্রদান করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।

ঔষধ নিতে হলে আপনাকে কুরিয়ার সার্ভিস খরচ ১৫০/- টাকা বিকাশ করে কনফার্ম করলে সুন্দরবন পরিবহনে কন্ডিশনে আপনার জেলায় ঔষধ পাঠিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা হবে।

ঔষধের মূল্য কুরিয়ার সার্ভিস থেকে পরিশোধ করে সেখান থেকে ঔষধ নিতে পারবেন। ভেতরে বিস্তারিত সব ব্যবহার বিধি লিখে দেয়া হবে।

এছাড়াও সরাসরি আমাদের অফিস থেকে ঔষধ গ্রহণ করতে পারেন।

অফিসের ঠিকানা : হাকীম মিজানুর রহমান, ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, গাউছিয়া টাওয়ার (৩য় তলা), রামপুরবাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
(শতভাগ বিশ্বস্ত ও প্রতারণামুক্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান)

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

যোগাযোগ করুন : (সকাল ১০টা থেকে রাত ০৮ টা (নামাজের সময় ব্যতীত)

+88 01762240650, +88 01834880825

+88 01777988889 (Imo-whatsApp)

Loading

শেয়ার করুন