ঘুমের মধ্যে শরীর ঝাঁকি দিয়ে কেঁপে ওঠার কারণ ও প্রতিকার
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস), ঢাকা : একজন সুস্থ মানুষের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের জন্য খুব দরকার। অনেকে বেশ আয়োজন করে ঘুমাতে যাওয়ার পরও দেখা যায় ঘুমের মধ্যে সমস্যা হচ্ছে। গভীর ঘুমে থাকলেও দেখা যায় লাফিয়ে ওঠা বা কেঁপে ওঠার প্রবণতা।
বিশেষজ্ঞরা বলছে, শরীরে তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব নেমে এলে মাস্ল এবং পেশীগুলো আস্তে আস্তে অবশ হতে থাকে। কিন্তু, মস্তিষ্ক শরীরে পেশীর এই অবস্থান ঠাহর করতে না পেরে সেই প্রক্রিয়া আটকানোর চেষ্টা করে, ফলে শারীরে ঝাঁকুনি হয়।
গভীর ঘুমের মধ্যে অনেকেরই এক ঝটকায় ঘুম ভেঙে যায়। এসময় ওই ব্যক্তি কখনও ঘুমের মধ্যে শূন্য থেকে পড়ে যাচ্ছে অথবা সিঁড়ি থেকে পড়ে যাচ্ছে।
অনেক সময় কেউ দেখেন তাকে কেউ ধাক্কা দিচ্ছে। আর ঘুমের মধ্যে এমন দেখেই তা শরীর রিয়্যাক্ট করে। যার কারণে শরীর কেঁপে ওঠে বা পা দিয়ে বিছানায় সজোরে আঘাত করে ঘুম ভেঙে যায়।
ঘুমের এই ব্যাঘাত ঘটার বিষয়টির প্রভাব পড়ে আপনার ব্যক্তিগত জীবনে এবং কর্মক্ষেত্রে। এ সমস্যায় ভোগা ব্যক্তির ৮ ঘণ্টা ঘুম হলেও শরীর থেকে ক্লান্তির ছাপ তাদের কাটে না।
ঘুমের মধ্যে হঠাৎ চমকে ওঠা, পড়ে যাওয়া বা ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠা এ সমস্যাকে চিকিৎসা শাস্ত্রে বলা হয় হিপনিক জার্ক। অনেকে আবার একে বিনাইন মায়োক্লিনিক জার্ক বা স্লিপ সুইচ বলে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো চিকিৎসকরা এ বিষয়ে যা বলছে তা রীতিমতো আপনাকে অবাক করবে। তারা বলছেন, এ সমস্যাটি মোটেও গভীর ঘুমের মধ্যে ঘটে না। এটি ঘটে ঘুমের একেবারে শুরুর দিকে।
ঘুমের প্রথমদিকে তন্দ্রাভাব থাকে। আর মস্তিষ্কও কিছু একটা ভাবতে থাকে। তন্দ্রাজালের এ সময়টাতে মানুষের স্লিপ সুইচ হয়।
কারণ হিসেবে চিকিৎসকরা বলছেন, এ সময় মস্তিষ্ক বিভিন্ন সংকেত আদান প্রদানে ভুল করে থাকে। আর সে কারণেই ঘটে ঘুমের মধ্যে বিপত্তি। ঘুমের মধ্যে ভয় বা ভূতের স্বপ্ন দেখলেও স্লিপ সুইচ হতে পারে আপনার।
ঘুমের মধ্যে এ সমস্যা হলে এটি একটি শারীরিক সমস্যা হিসেবে ধরে নেয়া হয়। চিকিৎসা শাস্ত্রে এ রোগটির নাম প্যারাসামোনিয়া।
যখন কোনো পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির দিনে ৮ ঘণ্টা ঘুম হয় না তখন তার মস্তিষ্ক ক্লান্ত ও অবসাদগ্রস্ত হয়ে ওঠে। অবচেতন মনে তখন নানা ধরনের চিন্তা আর ভয় বাসা বাঁধতে শুরু করে। যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে স্বপ্নের মধ্য দিয়ে, আর তাতেই দেখা দেয় স্লিপ সুইচের সমস্যা।
এ সমস্যা বেশি করে পেয়ে বসে যারা ধুমপায়ী তাদের মধ্যে। অ্যালকোহল বা কফি খাওয়ার প্রবণতাও এ সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে আরও বেশি।
ঘুমের মধ্যে আচমকা ঝাঁকুনিকে ‘হিপনিক জার্কস’বলা হয়।
হিপনিক জার্ক এর প্রতিশব্দ হিপন্যাগোজিক জার্ক, স্লিপ স্টার্ট, স্লিপ টুইচ, মায়োক্লোনিক জার্ক, নাইট স্টার্ট। উচ্চারণ হিপ্-নিক্-জার্ক। বিশেষত্ব স্লিপ মেডিসিন। কারণ অবসাদ, নাকডাকা।
হিপনিক জার্ক (Hypnic jerk) দ্রুত হৃৎস্পন্দন, দ্রুত শ্বাস, ঘাম এবং কখনও কখনও “শক” বা শূন্যে পড়ে যাওয়ার মতো এক অদ্ভুত সংবেদনশীল অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত। এটি কোনো স্বচ্ছ স্বপ্নের অভিজ্ঞতা বা হ্যালুসিনেশনও হতে পারে। অনিয়মিত শিডিউলে ঘুমায় এমন ব্যক্তিদের মধ্যে হিপনিক জার্ক অধিকহারে ঘটতে দেখা যায়। তদুপরি, বিশেষত যখন এটি ঘন ঘন এবং তীব্র হয়, তখন হিপনিক জার্ককে ঘুম-অনিদ্রার কারণ হিসাবে দেখা হয়।
একে হিপন্যাগোজিক জার্ক, স্লিপ স্টার্ট, স্লিপ টুইচ, মায়োক্লোনিক জার্ক, নাইট স্টার্ট নামেও ডাকা হয়। প্রায় ৭০% মানুষ তাদের জীবনে কমপক্ষে একবার এই অভিজ্ঞতা অর্জন করে এবং তাদের অন্তত ১০% প্রতিদিন এটি উপলব্ধি করে। তাদের সমস্যাটি ইতিবাচক বা আনুকুল্যে এবং কোনও স্নায়বিক সমস্যার কারণে এটি হয় না।
প্রতিকার
নিকোটিন বা ক্যাফিন জাতীয় উদ্দীপক গ্রহণ কমিয়ে দেওয়া, ঘুমানোর আগে শারীরিক পরিশ্রম এড়ানো এবং পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ করে হিপনিক জার্ক হ্রাস করা যায়।
কিছু ওষুধ হিপনিক জার্ক হ্রাস করতে বা দূর করতে সহায়তা করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শোবার সময় অল্পপরিমাণ ক্লোনাজেপাম গ্রহণ।
এছাড়াও, কিছু লোক এই হিপনিক জার্কে একটি স্থিরতা তৈরি করতে পারে যার ফলে পূর্ব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হয়ে আরো উদ্বেগ বৃদ্ধি পায়। এই বর্ধিত উদ্বেগ এবং ক্লান্তি হিপনিক জার্কের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। যদিও, কিছু মানুষ একে শারীরিক অসুবিধা ভেবে ভয় পান।
তবে, চিকিৎসকদের মতে এতে ভয় পাওয়ার মতো কিছু নেই। কারণ, অনেক সময়ে নাক ডাকা থেকেও ‘হিপনিক জার্কস’ ঘটে থাকে। স্নায়ুতন্ত্রের উত্তেজনাপ্রবাহ ঠিকমতো ঠাহর করতে না পারায় এক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে শরীরে ঝাঁকুনি হয়।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)
(চিকিৎসক) : 01762240650
মুঠোফোন : 01960288007
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা