বিছানায় যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয় নয়নতারাকে!
বিনোদন ডেস্ক : মালয়ালম চলচ্চিত্র জগতের একের পর এক যৌন হেনস্তার ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকে মুখ খুলতে শুরু করেছেন দক্ষিণী সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির তারকারাও। বিশেষ করে অভিনেত্রীরা জানাচ্ছেন, কাজের সুযোগ পেতে নির্মাতা-প্রযোজকদের আপত্তিকর কত প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে তাদের।
শুধু যে দ্বিতীয় সারির কোনো তারকাদের সঙ্গেই এসব ঘটছে, এমনও কিন্তু নয়। প্রথম সারির অনেক অভিনেত্রীও জানিয়েছেন, তাদেরকেও যৌন হেনস্তা করা হয়েছে ক্যারিয়ারের শুরুতে।
দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার নয়নতারার সঙ্গেও এমন ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি অভিনেত্রীর পুরোনো একটি সাক্ষাৎকারের সেই ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে তিনি জানিয়েছেন, কাজের জন্য সরাসরি বিছানায় যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
নয়নতারা বলেন, ‘আমাকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র দেয়ার পরিবর্তে বিছানায় যাওয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়। তবে সাহস করে মুখের ওপর সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিই। কারণ, আমি জানি, নিজের যোগ্যতায় দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির প্রথম সারির অভিনেত্রী হয়ে উঠেছি।’
মালায়ালাম সিনেমা ‘মানসিনাক্কারে’ দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন নয়নতারা। বর্তমানে দক্ষিণী সিনেমার প্রথম সারির অভিনেত্রী তিনি।
সবশেষ শাহরুখ খানের বিপরীতে ‘জওয়ান’ সিনেমায় কাজ করেছেন এই অভিনেত্রী। এটি পরিচালনা করছেন অ্যাটলি কুমার। সিনেমাটির মাধ্যমে ক্যারিয়ারের গ্রাফটা বেশ ওপরের দিকেই নিয়ে গেছেন এই অভিনেত্রী।
ব্যক্তিজীবনে নয়নতারা পরিচালক বিগনেশ শিবানকে বিয়ে করেন ২০২২ সালে। ক্যারিয়ারের পাশাপাশি দাম্পত্য জীবনে যমজ সন্তান নিয়ে বেশ সুখেই আছেন এই দম্পতি।
শ্যালিকাকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
নিউজ ডেস্ক :
নাটোরের লালপুরে শ্যালিকাকে (১৪) অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে জাহেদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি জাহেদুল ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। জাহেদুল ইসলাম লালপুর উপজেলার আব্দুলপুর পূর্বপাড়া গ্রামের মজিদ প্রামানিকের ছেলে ও ভুক্তভোগী বড় বোনের স্বামী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান।
মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে পিপি জানান, ২০২১ সালের ১৫ মার্চ বাড়িতে কেউ না থাকার ভুক্তভোগী কিশোরীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যান জাহেদুল ইসলাম।
পরে পরিবারের সদস্যরা বাড়িতে এসে মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পর জানতে পারেন জাহেদুল ইসলাম ও তাঁর শ্যালিকা কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় এক আত্মীয়র বাড়িতে অবস্থান করছে। সেখানে শ্যালিকাকে আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণ করে জাহেদুল ইসলাম।
ঘটনার পরের দিন ভুক্তভোগীর বাবা কুষ্টিয়া মিরপুর গিয়ে মেয়েকে উদ্ধার করে লালপুর থানায় নিয়ে যান। এ ঘটনায় জাহেদুল ইসলামকে অভিযুক্ত করে লালপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগীর বাবা। পরে পুলিশ জাহেদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। আদালতের বিচারক মামলাটি সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ শেষে জাহেদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন। রায়ে জরিমানার অর্থ ভুক্তভোগী পাবেন বলে উল্লেখ করা হয়।
সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?
ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ
শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
যৌন রোগের কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন
শ্বেতীর সাদা দাগ দূর করার উপায়