মায়া চৌধুরীর দুটি বাড়িতে ভাংচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ : কাজী মিজানকে প্রধান আসামী করে ৪২ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৬
গোলাম নবী খোকনঃ সাবেক মন্ত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম এর মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুরের দুটি বাড়ি গত শনিবার ১৫ নভেম্বর রাতে দূর্বৃত্তরা লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেয়। আগুন নিভাতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল ছুটে আসে থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী।
তার পর ঐ খানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এ ঘটনায় মোহনপুর মায়া চৌধুরী পরিবারের আত্ত্বীয় মরহুম মাখন মিয়ার ছেলে শিপন বাদী হয়ে মোহনপুর পর্যটনের স্বত্বাধিকারী, মোহনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও দৈনিক সারাবেলা পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক কাজী মিজানকে প্রধান আসামী করে ৪২ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। এছাড়া আরও অজ্ঞাত নামা ৭০/৮০ জনকে আসামী করা হয়।
এ মামলায় ৬জন আসামী গ্রেপ্তার করে কোর্টে প্রেরন করা হলে ঐ আসামীরা জামিমে মুক্ত হন।
এ ঘটনা ব্যাপারে কাজী মিজানকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, এ ঘটনা আমি বা আমার লোকজন করে নাই, আমার শারীরিক ভালোনা, আমি দীর্ঘ একমাস যাবৎ ঢাকায় অবস্থান করছি। পরে যেনেছি আমাকে ১ নম্বর আসামী ও আমার ভাই মতিন কে ৩ নম্বর আসামী করা হয়। তিনি আরও বলেন, আমি মায়া ভাই এর ক্ষতি করি নাই বরংচে মায়া ভাইয়ের আত্মীয় স্বজনরা আমার ব্যাপক ক্ষতি করেছে, আমার পর্যটনের মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায় এবঃ ভাংচুর করে। কাজী মিজান বলেন, তার পর্যটন ভাংচুর এর দায়ে ২৭/২৮ জন আসামী করে কোর্টে মামলা দায়ের করেন। মামলা বর্তমানে পিবিআইতে আছে। ঐ মামলায় তের কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি দেখিয়ে চাঁদপুর আদালতে ২৭ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। সকল আসামির চার্জসিট বেড়িয়েছে বলে জানান কাজী মিজান। তিনি বিভিন্ন উদরিতি দিয়ে আরও বলেন এখন তো আর আওয়ামীলীগ নাই, মেঘনা নদীতে ৫ ই আগষ্টের পরে কারা বালি উত্তোলন করে এগুলি জানতে চায় জনগন।
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?
ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ
শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
যৌন রোগের কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন
শ্বেতীর সাদা দাগ দূর করার উপায় কি?