মতলব উত্তরে ১২৭ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ম-নীতির বালাই নাই

স্টাফ রিপোর্টার : চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের পশ্চিম ইসলামাবাদ ১২৭ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা কার্যক্রম চলাকালীন সময়ে বিদ্যালয়ের বারান্দায় একটি চক্ষু শিবিরের ক্যাম্পিং খোলে মানুষের স্বাস্থ্য সেবার কার্যক্রম চালিয়ে সরজমিন রির্পোটে জানা যায়।

স্বাস্থ্য সেবার কার্যক্রম চলবে থাকবে এটাই নীয়ম, কিন্তু স্কুলের কার্যক্রম চলাকালীন সময়ে চক্ষু শিবির খোলে স্বাস্থ্য সেবা মুলক কার্যক্রম চালু থাকবে, এটা আবার কেমন নীয়ম। স্কুলে একই সময়ে দুটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম কিভাবে এক সাথে চলে। এ সময় শিক্ষার্থীরা ফলো করবে কি?

ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধে শক্তিশালী ঔষধ

তাদের মনোভাব থাকবে কোথায়। যে যা-ই করুকনা কেন, প্রথমে রাষ্ট্রের নীশম নীতি মানতে হবে। নীয়ম নীতি নামানলে আর এ ভাবে অনিয়ম ভাবে স্কুল চলতে থাকলে শিক্ষা ব্যবস্থা ব্যাহত হবে। এ ব্যাপারে স্কুলের ভার প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা শিখা রানী বলেন লেখা পড়ার সমস্যা হবেনা, এবং কি তিনি স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মামুনুর রশীদকে ও এ ব্যাপারে জানায়নি।

এ দিকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম সরকার ও সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন বলেন স্কুলের ভার প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা শিখা রানী এ ব্যাপারে আমাদের জানাননি, অভিযোগ থাকলে ব্যবস্থা নিবো।

শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

২২ জানুয়ারী রোজ সোমবার সকাল সারে দশটা অথবা এগারটায় সরজমিনে এ ঘটনা – সংবাদ কর্মীদের চোখে পরে। সাংবাদিকদের দেখে চক্ষু শিবিরের কর্মরত লোকজন তাদের জিনিস পত্র রেখে দূরে সরে যায়।

স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?

এ দিকে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মামুনুর রশীদ, সদস্য ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার খলিলুর রহমান বলেন ভার প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা শিখা রানী ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের কোন রকম তোয়াক্কাই করেন না। তারা বলেন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের সাথে যে কোন ব্যাপারে কোন আলোচনাই তিনি করেননা। তাহলে ম্যানেজিং কমিটির প্রয়োজন কি? এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের দৃশ্য আকর্ষন করছেন।

Loading

শেয়ার করুন