স্ট্রোক কেন হয়? জেনে নিন প্রতিরোধের উপায়

ব্রেন স্ট্রোক? প্যারালাইসিস? ভয় পাবেন না। শুধু সুস্থ করে নয়, এখন রোগীকে সচল করেও বাড়ি ফেরাচ্ছেন চিকিৎসকরা। আধুনিক এই চিকিৎসা পদ্ধতি শুরু হয়েছে কলকাতায়। সাধারণভাবে ব্রেন স্ট্রোক হলে চিকিৎসার জন্য খরচ হয় লাখ লাখ টাকা। এরপর অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় শরীরের কোনো অংশে প্যারালাইসিস হয় যায়। কোনো মতে প্রাণে বাঁচিয়ে রোগীকে বাড়িতে পাঠান চিকিৎসকরা। কিন্তু সেই দিন এখন শেষ। এখন এসে গিয়েছে স্ট্রোক রিহ্যাব পদ্ধতি।

স্ট্রোকের চিকিৎসার পর প্যারালাইসিস থেকে রোগীকে মুক্তি দিতে চিকিৎসা করা হয়। এর জন্য হাসপাতালেই থাকে জিমখানা। প্যারালাইসিস আক্রান্ত রোগীর ফিজিওথেরাপি যেমন চলে, তেমনই তার আত্মবিশ্বাস ফেরাতে নানা পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।

তবে এক একেক ক্ষেত্রে একেক রকম পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। আর এতে খরচও খুব বেশি হবে না জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

স্ট্রোক কেন হয়? জেনে নিন প্রতিরোধের উপায়
স্ট্রোক হলো ব্রেন বা মস্তিষ্কের রোগ। জনসচেতনতা যথাযথভাবে না থাকার কারণে দেশের বেশিরভাগ মানুষ স্ট্রোককে হার্টের রোগ মনে করেন। যার কারণে আক্রান্ত ব্যক্তির সেবা পেতেও দেরি হয়।

এ বিষয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হাসপাতালের ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, রোগীর স্বজনরা স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীকে নিয়ে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে নিয়ে যান, অথবা হার্টের কোনো হসপিটালে চলে যান। স্ট্রোককে হার্টের রোগ মনে করে অন্য কার্ডিওলজিস্ট অথবা হার্ট হসপিটালে চলে যান যার কারণে সেবা পেতে বিলম্ব হয়।

স্ট্রোক কেন হয়?

অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, স্ট্রোক একটি মস্তিষ্কের রোগ এবং এটা হলো আমাদের মস্তিষ্কের রক্তনালীগুলোর জটিলতার কারণে এই রোগ হয়। রক্তনালীতে কখনো রক্ত জমাট বেঁধে স্ট্রোক হয় এবং ব্রেইনের একটা অংশের সক্ষমতা নষ্ট করে দেওয়ার পরে আমাদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। রক্তনালীর কোনো অংশ কোনো কারণে ছিঁড়ে রক্তক্ষরণের কারণে ব্রেইনের একটি অংশ কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এক্ষেত্রে স্ট্রোক একটি মারাত্মক রোগ।

স্ট্রোক কীভাবে বুঝবেন?

এ ব্যাপারে অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, আমরা সহজ ভাষায় বলি বি ফাস্ট। বি ফাস্ট এটা মনে রাখলে আপনারা সহজে আইডেন্টিফাই করতে পারবেন। বি মানে ব্যালেন্স। ব্যালেন্স মানে ভারসাম্য। যখন হঠাৎ করে ভারসাম্যহীন হবেন অথবা ই মানে আই। অথবা হঠাৎ করে ব্লাইন্ডনেস হয় কেউ। এফ মানে ফেইস। ফেইসের একটি অংশ যদি এ্যাসিমেট্রি হয় অথবা একটা অংশ দুর্বল হয়। এ মানে আর্ম। আর্ম অথবা হাত যদি কখনো দুর্বল হয়ে যায় অথবা পা যদি দুর্বল হয়ে যায়। হঠাৎ করে হয় তখন আমরা বলি স্ট্রোক হয়েছে। এস মানে স্পিচ। হঠাৎ করে যদি কারোর কথা বলা বন্ধ হয়ে যায় অথবা স্লারিং অব স্পিচ অথবা জড়তা হয় কথায় হঠাৎ করে তখন সেটাকে আমরা বলি যে স্ট্রোক হয়েছে। টি মানে টাইম। টাইম ইজ ভেরি মাচ ইমপর্টেন্ট। আমরা ৯৯৯ এ ফোন করি বা বাইরে ৯৯৯ এ ফোন করলে এম্বুলেন্স চলে আসে। টাইম ভেরি মাচ ইমপর্টেন্ট বিকজ কারণ আমরা অতি তাড়াতাড়ি ডক্টরের কাছে যেতে হবে অথবা হসপিটালে যেতে হবে।

স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে প্রাথমিক করণীয়

অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, স্ট্রোক হলে এক মিনিটে বা বাইশ লক্ষ নিউরন মারা যায়, এজন্য আমরা বলি এভরি সেকেন্ড ইজ ভেরি মাচ ইমপোর্টেন্ট ফর পেশেন্ট ( স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর প্রতিটি সেকেন্ডই গুরুত্বপূর্ণ)। এজন্য রোগীদেরকে অবশ্যই প্রতিটা সেকেন্ড যেহেতু আমাদের কাছে মূল্যবান। আমরা এজন্য কোন সময় ব্যয় না করে যখনি আমরা মনে করবো স্ট্রোক হয়েছে তখনি হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

হসপিটালে যাওয়ার ব্যবস্থা করবো। এছাড়াও অনেক সময় সিভিয়ার ভমিটিং নিয়ে আসে, সিভিয়ার হ্যাডএইক নিয়ে আসে এক্ষেত্রেও আমরা যদি সাডেন অকারেন্স হয় আমরা স্ট্রোক মনে করি আমরা হসপিটালে যাবো। এই ক্লিনিক্যাল ফিচারগুলি আমরা যদি পাই তখন আমরা বলি যে স্ট্রোক হয়েছে।

অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, এই স্ট্রোক থেকে আমরা সাধারণত আরো দুইটা জিনিস বুঝি সেটা হলো- স্ট্রোক ইজ আ প্রিভেন্টেবল ডিজিজ এন্ড স্ট্রোক ইজ আ ট্রিটাবল ডিজিজ। স্ট্রোক প্রতিরোধযোগ্য একটি রোগ এবং স্ট্রোকের চিকিৎসা আছে। যথাসময়ে স্ট্রোকের চিকিৎসা করলে রোগী ভালো হয়। তাহলে স্ট্রোক যেহেতু প্রতিরোধ করা যায়, প্রিভেন্টেবল করা যায় তাহলে আমাদেরকে ওই জিনিসগুলি লক্ষ্য রাখতে হবে যে স্ট্রোক কী কী করলে আমরা প্রিভেন্ট করতে পারি।

বাংলাদেশে স্ট্রোক প্রবণতা কেমন?

অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, একবার স্ট্রোকের ২০১৭ সালে আমরা একটা সমীক্ষা করেছি, ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরোসাইন্স এবং আমাদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যৌথ উদ্যোগে। সেই সমীক্ষায় দেখা গেছে যে আমাদের স্ট্রোকের প্রিভ্যালেন্স (প্রাদুর্ভাব) বাংলাদেশে অনেক বেশি। আমাদের ১ হাজার জনের মধ্যে প্রায় ১২ জন স্ট্রোকের আক্রান্ত হন।

স্ট্রোক পরবর্তী জীবনের বিভীষিকা

অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, স্ট্রোক পঙ্গুত্বের এক নাম্বার কারণ। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পঙ্গুত্বের এক নাম্বার কারণ স্ট্রোক। বাংলাদেশেও আমরা সমীক্ষায় দেখেছি পঙ্গুত্বের এক নাম্বার কারণ হলো স্ট্রোক। আমাদের স্ট্রোক হলো সেকেন্ড কজ অব ডেথ। মৃত্যুর যতগুলি কারণ আছে স্ট্রোক হলো দ্বিতীয় স্থানে আছে। এজন্য স্ট্রোককে আমাদের ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করতে হবে।

তিনি বলেন, স্ট্রোক নিয়ে আমাদেরকে জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি বাড়াতে হবে। স্ট্রোক নিয়ে আমাদের ভালো বিল করতে হবে এবং স্ট্রোকে দেখা গেছে যে, প্রতি ৪ জনে ১ জনের স্ট্রোক হয়। এজন্য আমাদেরকে পদ্ধতিগতভাবে যে জিনিসগুলি আছে সেগুলি মানতে হবে।

অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী আরও বলেন, আমাদের দেশের জন্য উদ্বেগের বিষয় হলো যে, আমাদের দেশে স্ট্রোকের ১০ শতাংশ শিশুদের হচ্ছে।

আমরা জানি স্ট্রোক সাধারণত বয়স্ক লোকদের হয়, পুরুষ লোকদের বেশি হয়, ৪০ বছরের উর্দ্ধে বেশি হয়। কিন্তু, বাংলাদেশে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাচ্চাদের স্ট্রোকের পরিমাণ বেশি। ১০ শতাংশ বেশি। ১০ শতাংশের মতো হয় স্ট্রোক।

তিনি বলেন, ২০১৭ সালে আমরা দেখছি বাংলাদেশে ১৭ লক্ষ লোক আছে স্ট্রোকের।

প্রতিরোধের উপায়

এ ব্যাপারে অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, আমাদের স্ট্রোকের ট্রিটমেন্ট, স্ট্রোকের প্রিভেনশনের ব্যাপারে যদি কিছু বলতে চাই সেটা হলো, স্ট্রোকের প্রিভেন্ট কীভাবে করবো, প্রতিরোধ কীভাবে করবো। মেইন হলো লাইফস্টাইল মোডিফিকেশন।

এজন্য স্বনামধন্য এ চিকিৎসকের পরামর্শ হলো- সকাল বেলায় ব্যায়াম করতে হবে। হাঁটাহাঁটি করতে হবে, আমাদের ডায়াবেটিস থাকলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, ব্লাডপ্রেশার থাকলে ব্লাডপ্রেশার কন্ট্রোলে রাখতে হবে, ডিসথাইমিয়া থাকলে ডিসথাইমিয়া কন্ট্রোলে রাখতে হবে, ওবেসিটি থাকলে ওবেসিটিটা আমাদের কমাতে হবে। আমাদের প্রচুর শাকসবজি খেতে হবে, আমাদের স্মোকিং এর অভ্যাস থাকলে ১০০% বন্ধ করতে হবে। এলকোহল, কোনো এডিকশন থাকলে, সাবসট্যান্স এবিউজ থাকলে ওগুলি বন্ধ করতে হবে।

শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে, ফ্রেশ ফ্রুটস খেতে হবে, আমাদেরকে পরিমিতভাবে আহার করতে হবে।

আমাদেরকে এংজাইটি, টেনশন, স্ট্রেস এগুলি কমাতে হবে। যদি আমরা এই জিনিসগুলি কমাতে পারি, আমাদের সমীক্ষায় এই জিনিসগুলি উঠে আসছে বাংলাদেশে স্ট্রোক ডায়াবেটিসের কারণে বেশি হচ্ছে, হাইপারটেনশনের কারণে বেশি হচ্ছে।

অধ্যাপক ডা. এম. এস. জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, আমরা ফল, ফ্রুটস কম খাচ্ছি সেইজন্য আমাদের স্ট্রোক বেশি হচ্ছে। আমাদের দেশের জরিপে যেগুলি আছে এই জিনিসগুলি যদি আমরা মেনে চলি তাহলে আমাদের স্ট্রোককে আমরা প্রতিরোধ করতে পারি। এভাবে আমাদের সামনের দিনগুলিতে এগিয়ে যেতে হবে।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply