কি কারণে কোনো কোনো নারী দাম্পত্য জীবনে ভয় পায়?

নারীদের যৌ/ন উত্তেজনা উঠার ক্ষেত্রে সমস্যা

এই সমাজে অনেকেই মনে করেন নারীর আবার যৌন সমস্যা কী? ঘরে বাইরে সবখানেই বিষয়টিকে অগ্রাহ্য বা অবহেলা করা হয়ে থাকে। ফলে রোগ বাড়তেই থাকে। এক সময় তা প্রকট আকার ধারণ করে। তাই জেনে রাখুন। হয়তো কাজে লাগতেও পারে।

নারীদের যৌ/ন উত্তেজনা উঠার ক্ষেত্রে সমস্যা বা ফিমেল সে/ক্সুয়াল এ্যারাওজাল ডিসঅর্ডার হচ্ছে নারীদের সঙ্গী (অপর একজন নারী বা পুরুষ) দের সাথে দৈহিক মিলন যো/নিতে কোনো উত্তেজনা না আসা বা কোনো পুলক লাভ না করা।

এর কারণ হিসেবে অনেক কিছু থাকতে পারে যেমন রক্ষণশীল মন-মানসিকতা, যৌ/নতাকে ঘৃণা করা, সঙ্গীর শরীর পছন্দ না হওয়া কিংবা জীবনের অন্য কোনো বিষণ্ণতা বা হতাশা থেকেও যৌন উত্তেজনা না উঠতে পারে। তাছাড়া কোনো মানসিক রোগ থেকে থাকলেও নারীদের যৌন উত্তেজনা উঠতে সমস্যা হতে পারে।

কারণসমূহ : সুনির্দিষ্টভাবে নারীদের এই সমস্যাটা বলা না গেলেও নিম্নলিখিত কারণগুলো মৌলিক 

মানসিক সমস্যা:

কোনো কোনো নারী তার ব্যক্তিত্ব খারাপ এরকম হীনমন্যতায় ভুগতে পারেন, হতে পারে সেই নারীটি সমাজ দ্বারা অনেক ঘৃণিত, তার কোনো বন্ধু-বান্ধবী নেই, সে কখনো কারো ভালোবাসা-আদর ভালোমত পায়নি কিংবা অল্প বয়সে কোনো ব্যক্তি দ্বারা যৌ/নপীড়নের শিকার হয়েছে, এরূপ হলে নারীটির মনে যৌনতার প্রতি এক প্রকারের অনীহা বা ঘৃণা জন্মাতে পারে।

সঙ্গীর শরীর পছন্দ না হওয়াঃ কোনো কোনো ক্ষেত্রে এটা হতে পারে যে একজন নারী তার প্রেমিক বা স্বামীকে ভালবাসলেও তার শরীর পছন্দ করেননা।

রক্ষণশীল সমাজের ভয়ঃ একটি রক্ষণশীল পুরুষতান্ত্রিক বা ধর্মবাদী সমাজে বাস করে একজন নারীর মনে যৌ/নতার প্রতি ভয় আসতে পারে।

যো/নিতে সমস্যা:

নারীর যো/নিতে কোনো সমস্যা থেকে থাকলে এবং ওটি চিকিৎসা করানো না হয়ে থাকলে যৌন উত্তেজনায় সমস্যা হতে পারে।

একটা বয়সের পর নারীদের বেশ কিছু সমস্যা দেখা দেয়। যার বেশির ভাগ যৌন রোগ হয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশের অনেক নারী আছেন যারা এই সম্পর্কে সচেতন নয়। এমন কি অনেকে জানেন না যে আসলে তার যৌ/ন রোগ হয়েছে। আপনি যদি কিছু কিছু লক্ষণ দেখে বুঝতে পারেন, যে আপনার যৌন রোগ হয়েছে কিনা। নারীদের সাধারণ যৌন রোগ লক্ষণ ও সমস্যাগুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

*ঋতু স্রাব সমস্যা, সাদা স্রাব, তলপেট ও কোমরে ব্যথা
ঋতু স্রাব সমস্যাকে নিম্নের কয়েক ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে

* একবারে মাসিক না হওয়া

* অনিয়মিত মাসিক হওয়া

* অতিরিক্ত রক্তস্রাব হওয়া

যেসব নারী মাসিক নিয়মিত হয় বুঝতে হবে তাদের ডিমগুলো সময়মতো ফুটে থাকে। আমাদের দেশে শতকরা ৩০ থেকে ৪০ জন নারীর নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে মাসিক আরম্ভ হয় না। আবার অনেকের মাঝে মাঝে অথবা কখনো কখনো একটু আধটু রক্তস্রাবের মতো হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে প্রচুর স্রাব হয়ে থাকে।

এসব নারী ও তাদের মা, খালা এবং অন্যান্য নারী আত্মীয় অত্যন্ত দুশ্চিন্তায় থাকেন। চিকিৎসকেরা মনে করেন এর প্রধান কারণ হলো অসচেতনতা, অজ্ঞতা।

মাসিকের স্থায়িত্বকাল এবং পরিমাণ প্রকৃতপক্ষে কতো তা জানা নেই বলেই এই চিন্তা আরো বেশি হয়। Physiology কারণ ছাড়া অন্যান্য কারণেও প্রচুর পরিমাণ রক্তস্রাব এবং দীর্ঘস্থায়ী স্রাব হতে পারে।

দীর্ঘস্থায়ী স্রাবের আরো কারণ হলো এর জরায়ুর মুখে মাংস বেড়ে যাওয়া, যোনিপথে প্রদাহ, ডিম্বের থলিতে টিউমার। এছাড়া যদি রক্তের মধ্যে কোনো রোগ থাকে যেমন হেমোফাইলিয়া, পারপুরা তাতেও বেশি স্রাব হতে পারে।

শতকরা ৪০ থেকে ৫০ জনের কোনো প্রকার চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না, কেবল উপদেশের মাধ্যমেই আরোগ্য লাভ করে থাকে। অন্যান্য ক্ষেত্রে উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে এর উপশম করা সম্ভব। কারণ যাই হোক না কেনো মেয়েদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

মাসিকের সময় তলপেট ব্যথা:
শতকরা প্রায় ৭০ থেকে ৮০ জন নারী মাসিক আরম্ভ হওয়ার আগে অথবা মাসিক চলাকালে তলপেট, কোমরে অথবা উরুতে ব্যথা অনুভব করে থাকে। এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে যাদের মাসিক আরম্ভ হওয়ার দু-তিন দিন আগে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে তারা সাধারণত অ্যান্ডোমেট্রিওসিস, পেলভিক অ্যাডিহিসন, জরায়ুতে যক্ষ্মার জন্য হতে পারে। এই ধরনের যুবতীদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ এবং চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন।

হরমোনের তারতম্যের কারণে তলপেট ভারী অনুভব করা, শরীর ম্যাজ ম্যাজ করা, খাদ্যে অরুচি হওয়া, মাথাব্যথা করা, খিটখিটে মেজাজ, শরীর ব্যথা, এমনকি হাত পা ফুলে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে। এ জন্য কোনো প্রকার চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। কেবল চিকিৎসকের পরামর্শ এবং উপদেশ গ্রহণের মাধ্যমেই যুবতীরা উপশম থাকতে পারে।

সাদা স্রাব:
সাদা স্রাব যুবতীদের একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এ জন্য মেয়েদের কোনো প্রকার দুশ্চিন্তার কারণ নেই, কোনো প্রকার কারণ ছাড়াই সাদা স্রাব হতে পারে এবং তবে মাসিক আরম্ভ হওয়ার দুচার দিন আগে এর পরিমাণ একটু বেশি হতে পারে। পুষ্টিহীনতা, যৌনাঙ্গে প্রদাহ, বেশি যৌন উত্তেজনা, হস্তমৈথুন, যৌন কার্যে অভ্যস্ত ইত্যাদির কারণে বেশি সাদা স্রাব হতে পারে।

এমনকি জরায়ুর মুখে মাংসপিণ্ড অথবা ঘা হলে সাদা স্রাবের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। কেবল নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণের মাধ্যমে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সুফল লাভ করা যায়।

নারীদের তলপেট ব্যথা:
বেশি সংখ্যক মেয়ে তলপেট ও কোমর ব্যথার কথা বলে থাকে। প্রকৃতপক্ষে এটা মানসিক অনুভূতি। তবে প্রচণ্ড ও অস্বাভাবিক ব্যথা হলে অবশ্যই এর কারণ নির্ণয় করে উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে। যেসব কারণে মারাত্মক ব্যথা হতে পারে তা হলো

Appendicitis (অ্যাপেন্ডিসাইসাটিস)
Ovarian Cyst (ডিমের ভেতর পানি জমে যাওয়া)
হঠাৎ প্রস্রাব বন্ধ হয়ে রক্ত জমে যাওয়া
মাসিকের রাস্তা বন্ধ হয়ে রক্ত জমে যাওয়া
ডিম্বনালী অথবা ডিম্বথলির ভেতরে গর্ভ লাভ করা
Cyst যদি হঠাৎ ফেটে যায় অথবা পেঁচিয়ে যায়
জরায়ুর ভেতর টিউমার হওয়া
যোনিপথে হারপিচ নামক এক প্রকার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়া।

এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে দ্রুত পরামর্শ নিতে হবে। না হলে জীবনের জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

আমাদের দেশে নারী স্বাস্থ্য সমস্যা:
আমাদের দেশে নারীদের সংখ্যা প্রায় এক-চতুর্থাংশ। যেহেতু মানসিক এবং শারীরিক পরিবর্তন ১২ থেকে ২০ বছরের মধ্যেই বেশি হয়ে থাকে তাই তাদের ক্ষেত্রে প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষার প্রতি যথেষ্ট সচেতন হওয়া একান্ত প্রয়োজন। আমার মতে যুবতী মেয়েদের জন্য প্রজনন স্বাস্থ্য এবং শিক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে একটা পৃথক মন্ত্রণালয় অথবা দফতর তৈরির মাধ্যমে যুবতী মেয়েদেরকে সেবা প্রদান করা উচিত।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

ডা.হাকীম মিজানুর রহমান 
(ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন
স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন: 
চিকিৎসক) 
01762240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।

নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply