দীর্ঘদিন গ্যাস্টিকের ঔষধ খেলে কি হয়?

এসিডিটি বা অম্বল হলেই আমাদের প্রধান হাতিয়ার গ্যাসের ওষুধ বা অ্যান্টাসিড খেয়ে ফেলি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা ডাক্তারের পরামর্শে খাই না। অথবা বলতে পারেন প্রয়োজন মনে করি না। অতিরিক্ত কোনো কিছুই খাওয়া ঠিক নয়।

সবসময় ডাক্তারের পরামর্শে খাওয়া উচিত। চিকিৎসকরা বলছেন দীর্ঘমেয়াদি অ্যান্টাসিড খেলে হতে পারে,
*রক্তের স্বল্পতা

*হাড় ক্ষয় থেকে শুরু করে কোনো কোনো ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

এক গবেষণায় জানা গেছে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কেবল মানসিক স্বস্তির জন্য অনেকে ওষুধ খান। ওষুধের দোকানের গ্যাসট্রিকের ওষুধ সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বিক্রি হয়। এর বেশির ভাগই বিনা কারণে মানুষ কিনছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি গ্যাস্টিকের কোনো উপসর্গ না থাকে থাকলে কোনো ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। যদি উপসর্গ থাকে তাহলে পরীক্ষা করে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। ব্যথার ওষুধ খেলেই গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেতে হবে এই ধারণা সবার ক্ষেত্রে সঠিক নয়।

যার পাকস্থলি ভালো আছে বা আলসার নেই তারা স্বল্পমেয়াদে খেতে পারেন। সেটা হতে পারে এক বা দুই সপ্তাহ।

বদহজম হলে কী করবেন?

অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার কারণে অনেক সময় বদহজম হয়। আবার ভ্যাপসা গরমেও হজমে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

উৎসব-পার্বণে বেশি ভারি ও তেল-মসলাযুক্ত খাবার খেলে শুরু হতে পারে পেটব্যথা, পেট ফাঁপা, ঢেকুর ওঠা, পায়ুপথে বাতাস নির্গমন বা ডায়রিয়ার মতো সমস্যা। এগুলোর বেশিরভাগই হজমে গণ্ডগোলের কারণে হয়ে থাকে।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক ডা. মিজানুর রহমান।

বদহজম, অ্যাসিডিটি, পেটে অতিরিক্ত গ্যাস, ঢেকুর ও বাতাস নির্গমনের মতো বিরক্তিকর সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কিছু পরামর্শ মেনে চলতে পারেন-

* খাওয়ার সময় তাড়াহুড়া করবেন না। সময় নিয়ে, ধীরে-সুস্থে ভালো করে চিবিয়ে খাওয়া শেষ করবেন। তাড়াহুড়া করে খেতে গিয়ে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না। তা ছাড়া পেটে খানিকটা বাতাসও ঢুকে যায়।

* খাওয়ার সময় ও মাঝখানে বেশি পানি পান করলে পাকস্থলীর অ্যাসিড দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ভালো করে খাবার ভাঙতে পারে না। তাই খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। খাওয়ার সময় বেশি পানি নয়। খাওয়া শেষে আবার একটু সময় পর পানি পান করবেন।

* একেকজনের একেক ধরনের খাবার হজম করতে সমস্যা হয়। যাদের ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স (Lactose Inltolerance) আছে, তারা দুধ ও দুধের তৈরি খাবার খেতে পারেন না। অনেকের মিষ্টিজাতীয় দ্রব্যে (যেমন : ফলের রস বা জুস, চকলেট ইত্যাদি) সমস্যা হয়। কারও সমস্যা হয় রুটি, যব বা ডালজাতীয় খাবারে। কার কোনটাতে সমস্যা, সেটা তিনিই ভালো ধরতে পারবেন। তাই বদহজমের রোগীর দুধ নিষেধ বা মিষ্টি নিষেধ-এ জাতীয় কথা ঢালাওভাবে বলা যায় না।

* ধূমপান, চুইংগাম চিবোনো ও স্ট্র দিয়ে জুসজাতীয় কিছু খেলে পেটে গ্যাস হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। তাই এ ধরনের অভ্যাস বর্জন করুন।

* পেটে গ্যাস সমস্যা তৈরি করতে পারে কৃত্রিম চিনি, অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবারও। তাই এগুলো খেতে হবে হিসাব করে।

* কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পেট ফাঁপে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য এড়াতে আঁশযুক্ত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply