১০টি কারণে স্তনের আকার-আয়তন বদলে যেতে পারে
মেয়েদের স্তনের আকার ও আয়তন বয়সের সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই পরিবর্তিত হয়। এর মধ্যে কিছু কারণ থাকে প্রাকৃতিক আর কিছু অভ্যাসজনিত।
মেয়েদের শরীর নানা পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে যায় এবং এক একটি পর্যায়ে স্তনের আকার-আয়তন একেক রকম থাকে। কিন্তু মেয়েদের লাইফস্টাইলের জন্যেও স্তনের আকারে বদল আসতে পারে—
১) পিরিয়ডের দু’টি পর্যায় থাকে— ফলিকিউলার এবং লিউটিয়াল। একটি পিরিয়ড শেষ হওয়ার ঠিক পরের পাঁচ-সাতদিন, মেয়েদের শরীরে ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা অনেক কমে যায়। মাসের এই সময়টায় স্তনের ওজন সবচেয়ে কম থাকে।
২) লিউটিয়াল পর্যায়ে অর্থাৎ পিরিয়ড হওয়ার ঠিক আগে আগে, স্তনে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের মাত্রাও বাড়ে। ফলস্বরূপ এই সময়ে স্তন অনেকটা বেশি ভারী লাগে।
৩) গর্ভধারণের সময়ে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন দেখা যায় স্তনে। স্তন্যদানের জন্য এই সময় প্রকৃতি শরীরকে তৈরি করে। এই সময়ে স্তনের আকার-আয়তন তো বাড়েই। দুগ্ধগ্রন্থি সক্রিয় হওয়ায় স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি ভারী হয়ে যায় স্তন।
৪) যৌনতার সময়েও স্তন স্ফীত হয়। যৌন উত্তেজনার ফলে রক্তচাপ এবং হার্ট রেট দুই’ই বাড়ে। এর ফলে স্তন স্ফীত হয় এবং স্তনের শিরাগুলিও আরও বেশি স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
৫) মেনোপজের পরে শরীরে ইস্ট্রোজেনের পরিমাণ অনেক কমে যায়। তাই এই সময়ে স্তনের কাপ সাইজ কমে যাওয়ার কথা। কিন্তু আদতে তা হয় না। দেখা গিয়েছে, বরং হরমোনের মাত্রার পরিবর্তনের ফলে শরীরের মাঝামাঝি অংশে অতিরিক্ত ফ্যাট জমতে থাকে এবং ফলে স্তনও ভারী হয়।
৬) গর্ভনিরোধক পিলে ইস্ট্রোজেন থাকে। যাঁরা নিয়মিত এই পিল খেতে থাকেন, তাঁদের স্তনের আকার-আয়তন দু’টিই অনেকটা বেড়ে যায়।
৭) বেশ কিছু এক্সারসাইজ রয়েছে যা নিয়মিত করলে স্তনের কাপ সাইজ বেড়ে যায়। তবে তা ছাড়া সাধারণ ফ্রি-হ্যান্ডে খুব একটা পরিবর্তন হয় না স্তনের আকারের।
৮) কিছু কিছু ডিপ্রেশনের ওষুধ রয়েছে যা দীর্ঘদিন ধরে খেলে স্তন ফুলে যায় এবং অনেক সময়ে ব্যথাও হতে পারে। কারও কারও স্তনবৃন্ত থেকে দুধের মতো ক্ষরণও হয়। এই সময় স্বাভাবিকভাবেই স্তনের আয়তন বাড়ে। তবে ওষুধ বন্ধ করে দিলে স্তনের আয়তন আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়।
৯) যৌনতার সময়ে খুব বেশি স্তনমর্দনেও স্তনের আয়তন বেড়ে যায় এবং অনেক সময়ে এই কারণে অল্পবয়সী মহিলাদের মধ্যেও ব্রেস্ট স্যাগিংয়ের সমস্যা দেখা যায়।
১০) যে কোনও ব্রেস্ট ইমপ্লান্ট সার্জারির মাধ্যমে স্তনের আকার বাড়ানো যায়। আবার কিছু আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে মাসাজের মাধ্যমেও বাড়ানো যায় স্তনের আকার-আয়তন, তবে তা সময়সাপেক্ষ।
অনেক মেয়েই তার বড় ব্রেস্ট নিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়েন। সাধারণত ৩৪/৩৬ মেয়েদের স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্ট সাইজ। যদি ব্রেস্টের মাপ ৩৮ ও হয়, তাতেও সমস্যা নেই। যদি আপনি স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্টের মাপ এর চেয়ে ছোট করতে চান, তবে তা দেখতে বেমানান লাগবে।
এ পদ্বতিটি শুধুমাত্র তাদের জন্য যাদের ব্রেস্ট খুবই বড় অথবা অস্বাভাবিক। তাই নিম্নে প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট ছোট করার কয়েকটি উপায় আলোচনা করা হলোঃ
১. ওজন নিয়ন্ত্রণঃ মেয়েদের ব্রেস্ট টিস্যুর ৯০% হলো ফ্যাট। তাই শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমিয়ে প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট ছোট করা যায়। তবে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমানোর জন্য শুধুমাত্র ব্রেস্টকেই টার্গেট করা যাবে না। তাই ব্রেস্ট ছোট করার ক্ষেত্রে আপনাকে পুরো শরীরের প্রতি নজর দিতে হবে, যা আপনার ব্রেস্ট ছোট করতে সাহায্য করবে। তাই ফিগার ম্যানটেইন করুন।
ফ্যাট কমানোর ঔষধের নাম D-Fat. এটি সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত হার্বস মেডিসিন। যা নিয়মিত খেলে আপনার স্তন সঠিক অবস্থানে চলে আসবে। ঔষধটি পেতে হলে নিম্নোক্ত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।
২. অস্বাস্থ্যকর খাবার বর্জনঃ অস্বাস্থ্যকর খাবার, বিশেষ করে ফাস্টফুড খাবার বর্জন করতে হবে। এছাড়া চিনিজাতীয় খাবারও বর্জন করতে হবে। বিভিন্ন সফট ড্রিংক্স, জুস, আইসক্রিম, চিপস, তেলে ভাজা খাবার একদম খাবেন না।
৩. পুষ্টিঃ স্বাস্থ্যকর খাবার, বিশেষ করে শাক-সবজী বেশী করে খাবেন। দুই ঘন্টা পর পর লো ক্যালোরীর খাবার খান। এতে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরী ঝরে যাবে এবং আপনার শরীরের ওজনও কমে যাবে। এক্ষেত্রে ‘Kellogg’s Special K’ ট্রাই করে দেখতে পারেন। তবে সফট ড্রিংক্স এবং জুস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, কারণ এতে থাকা অতিরিক্ত চিনি আপনার ব্রেস্ট কমানোর বদলে বৃদ্বি করতে সাহায্য করবে।
৪. ব্যায়ামঃ শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমানোর জন্য ব্যায়ামের বিকল্প নেই। নিয়মিত ব্যায়াম করলে এবং নিয়মিত ডায়েট করলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যাবে। ব্যায়াম করলে আপনার শরীরের পেশীগুলো নতুন করে সুসংগঠিত হবে, ফলে আপনার ব্রেস্ট ছোট হবে। তবে এধরণের ব্যায়াম পরিমিত করবেন।
৫. এ্যারোবিক্সঃ সপ্তাহে অন্তত ৫-৬ দিন, অর্থাত্ প্রতিদিন আধঘন্টা করে যদি এ্যারোবিক্স করেন, তাহলে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যাবে। তাই ব্রেস্ট ছোট করতে চাইলে এ্যারোবিক্স ট্রাই করতে পারেন।
৬. ডায়েটঃ ব্রেস্ট ছোট করার ক্ষেত্রে ডায়েট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা অবহেলা করা উচিত নয়। ডায়েট করতে হলে বিভিন্ন ফল, শাক-সবজী, রুটি খেতে পারেন। তবে বাটার, আইসক্রিম, চিপস, বার্গার এবং বিভিন্ন তেলে ভাজা খাবার বর্জন করতে হবে।
৭. রিডাকশন ম্যামোপ্লাস্টি সার্জারীঃ যদি উপরোক্ত উপায়ে কাজ না হয় তবে রিডাকশন ম্যামোপ্লাস্টি সার্জারী করতে পারেন, তবে এটি ব্যয়বহুল। রিডাকশন ম্যামোপ্লাস্টি সার্জারী হচ্ছে অস্বাভাবিক বড় স্তনকে ছোট করে দেহের সাথে মানানসই আকার দেয়া। তবে এধরণের সার্জারী তাদেরই করা উচিত যাদের ব্রেস্ট অস্বাভাবিক। তবে এধরণের সার্জারী করার আগে অবশ্যই এ বিষয়ে কোন অভিজ্ঞ ডাক্তার বা সার্জনের সাথে পরামর্শ করে নেয়া উচিত।
এছাড়া জামা-কাপড় এবং জুয়েলারীর মাধ্যমেও আপনার বড় ব্রেস্টকে ছোট দেখাতে পারেন, যদি আপনি ব্রেস্ট ছোট করার ঝামেলা করতে না চান। এ পদ্বতিটি তাদের জন্য যারা নিজেদের ব্রেস্ট ছোট দেখাতে পছন্দ করেন। উপায়গুলো নিম্নে দেয়া হলোঃ
১. মিনিমাইজিং ব্রা ব্যবহারঃ যাদের ব্রেস্ট বড়, তারা মিনিমাইজিং ব্রা ব্যবহার করতে পারেন। এর বিভিন্ন ডিজাইন রয়েছে। আপনার ব্রেস্টের মাপ অনুযায়ী ব্রা কিনুন। এ ধরণের ব্রা পরলে আপনার ব্রেস্টকে অন্তত ২ সাইজ কম দেখাবে। এছাড়া মিনিমাইজিং ব্রা পরতে আরামদায়ক এবং ব্রেস্টের সাইজ কম দেখানোর অন্যতম উপায়।
২. অন্যান্য ব্রা এর মাধ্যমে ব্রেস্ট ছোট দেখানোঃ মিনিমাইজিং ব্রা ছাড়াও অন্যান্য ব্রা এর মাধ্যমেও বড় ব্রেস্টকে ছোট দেখানো যায়। সেক্ষেত্রে পাতলা ধরণের দুটি ব্রা একত্রে পরিধান করুন। এক্ষেত্রে কাপড় বা পাতলা ফোম জাতীয় সঠিক কাপ সাইজের ব্রা পরতে পারেন। এতে আপনার ব্রেস্ট টানটান থাকবে এবং আপনার ব্রেস্ট ছোট দেখাবে। এছাড়া স্পোর্টস ব্রা পরতে পারেন। এতেও ব্রেস্ট ছোট দেখাবে। ভুলেও টাইট ব্রা অথবা ব্লাউজ পরবেন না।
৩. জামা-কাপড় এবং জুয়েলারীর মাধ্যমে ব্রেস্ট ছোট দেখানোঃ জামা-কাপড়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লম্বা এবং ঢিলেঢালা জামা পরতে পারেন। এছাড়া গাঢ় রংয়ের জামা পরতে পারেন। এতে ব্রেস্টের প্রকৃত মাপ বোঝা যায় না। ব্রেস্টের অধিকাংশ দেখা যায় এমন জামা পরবেন না। এছাড়া বড় গলার ডিজাইন করা এবং শর্ট জামাও পরবেন না। শর্ট জামা পরলে ব্রেস্ট বড় দেখায়। আর জুয়েলারীর ক্ষেত্রে এমন কোন জুয়েলারী পরবেন না যা ব্রেস্টের মাঝখানে এসে ঝুলে থাকে। চাইলে গলায় থাকবে এমন ছোটখাট কোন জুয়েলারী পরুন।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়