দুশ্চিন্তা, ডিপ্রেশন ও কঠিন বিপদ থেকে মুক্তির ৭ উপায়!
দুশ্চিন্তা ও ডিপ্রেশন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি অঙ্গ। যত নবী রাসুল পৃথিবীতে এসেছেন এবং আল্লাহর প্রিয়বান্দা গত হয়েছেন তাদের প্রত্যেকের জীবনে কম বেশি দুশ্চিন্তা এসেছে তারা তাদের সেই কঠিন সময় গুলোতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে সাহায্য প্রার্থনা এবং আশ্রয় প্রার্থনা করার মাধ্যমে নিজেদের কে এতটাই নিরাপদে রেখেছেন এতটাই ভাল রেখেছেন এতটাই স্বাভাবিক রেখেছেন যে কোন বিপদ মুসিবত কোন পেরেশানি কোন ডিপ্রেশন তাদেরকে ভেঙে ফেলতে পারেনি।
বরং বিপদেও তারা হেসেছেন এবং স্থির থেকেছেন মানসিকভাবে। আজ আমরা সেরকম কয়েকটি আমলের কথা বলব যে আমলগুলো মাধ্যমে আমাদের বিপদ আপদ ও মুসিবত আল্লাহ রাব্বুল আলামীন দুর করবেন লাঘব করবেন এবং বিপদাপদেও আমাদের আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানসিকভাবে প্রশান্ত এবং স্থির রাখবেন।
আর সে আমলগুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম এবং প্রধান যে আমল টির কথা বলব তা হল যিকরুল্লাহ বা আল্লাহর জিকির। আল্লাহর যিকির আর এর চাইতে কার্যকর কোন ঔষধ আর নেই ডিপ্রেশন দূর করার জন্য। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেনঃ আলাহ বিজিকরিল্লাহি তত মাইন্নাহিল কুলুব অর্থাৎ আল্লাহ তাআলার জিকির এর মাধ্যমে মানুষের অন্তর সমূহ প্রশান্ত করে। অতএব আল্লাহ তাআলার স্মরণ অন্তরে রাখা।
মুখে আল্লাহ তায়ালার কথা বলা। তার সঙ্গে একান্তে কথা বলা এর মাধ্যমে ডিপ্রেশন দূর করা যায় সবচেয়ে সহজে। আল্লাহর জিকির বা যিকরুল্লাহ একটা বিশেষ পদ্ধতি হলো কোরআনে কারিমের তেলাওয়াত। কোরআনে কারিমের তেলাওয়াত যদি আপনি করেন অর্থ সহকারে বুঝে দেখবেন মানসিকভাবে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন অলৌকিকভাবে বিস্ময়কর ভাবে আপনার মধ্যে প্রশান্তি সৃষ্টি করে দিবেন।
যিকরুল্লাহ বা আল্লাহ জিকিরের আরেকটা বিশেষ পদ্ধতি হলো সকাল এবং সন্ধ্যায় প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম অনেকগুলো দোয়া আল্লাহর কাছে নিবেদন করতেন সেগুলো যদি আমরা নিয়মিত করতে পারি তাহলে সে ক্ষেত্রে যিকরুল্লাহ এর মাধ্যমে দুশ্চিন্তা ও ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার উপায় আমরা খুঁজে পাবো ইনশাআল্লাহ।
দ্বিতীয় যে আমলটির মাধ্যমে দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে মুক্তি পেতে পারি তা হলঃ প্রিয় নবী (সাঃ) এর সারা জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল এবং স্পেশাল জিকির। যে জিকির তিনি আল্লাহ তা’আলার কাছে নিবেদন করতেন। তার কঠিন সময় যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যেত ঠিক সেই সময়। আর সেই জিকিরটি হলঃ ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হুল আযিমুল হালীম, লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু রাব্বুল আরশিল আযিম, লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু রাব্বুস সামা- ওয়া-তি অরাব্বুল আরশিল করিম।’
অর্থঃ ‘আল্লাহ ছাড়া কোন মা‘বুদ নেই; যিনি সুমহান, সহিষ্ণু। আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই; যিনি সুবৃহৎ আরশের প্রতিপালক। আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই; যিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী ও সম্মানিত আরশের অধিপতি।’ এই জিকিরের মাধ্যমে আল্লাহর একত্তবাদের স্বীকৃতি এবং আল্লাহর মহত্ব বর্ননা করার মাধ্যমে আমরা দুশ্চিন্তা ও ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করতে পারবো ইনশাল্লাহ।
তৃতীয়ত যে আমলটার মাধ্যমে আমাদের বিপদ আপদ এবং কঠিনতম সময়ে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করতে পারি দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি লাভ করতে পারি সে দোয়াটি প্রিয় নবী (সাঃ) সারাজীবন নিয়মিত পাঠ করতেন। আনাস (রাঃ) তাঁর দশ বছরের সেবক ছিলেন। তিনি বলেছেন, আমি নবী করিম (সাঃ) কে দেখেছি এই দোয়াটি তিনি নিয়মিত পাঠ করতেন এবং দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন ।
সেই দোয়াটি হলঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আঊযু বিকা মিনাল হাম্মি অল হাযান অল আজযি অল কাসাল অল জুবনি অল জুবনি অল বুখলি অ-দলায়িদ দাইনি অ গালাবাতির রিজাল। অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি দুশ্চিন্তা, পেরেশানী, অপারগতা, অলসতা, কৃপণতা, কাপুরুষতা, ঋণের বোঝা এবং মানুষের আধিপত্য থেকে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি।( সহীহ বুখারী: ২৮৯৩ )
চতুর্থত যে আমলের মাধ্যমে দুশ্চিন্তা পেরেশানি এবং জীবনের কঠিন সময়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের স্পেশাল সাহায্য পেতে পারি তা হলো সালাত। সালাত হলো আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের সবথেকে সহজ মাধ্যম। প্রিয় নবী (সাঃ) বলেছেন সহীহ মুসলিম শরীফে বর্নিত হয়েছেঃ বান্দা যখন সিজদায় চলে যায় তখন আল্লাহর সবচাইতে কাছে চলে যায়। এজন্য নবী (সাঃ) এর সারা জীবনের অভ্যাস ছিল (সুনান আবু দাউদঃ১৩১৯) এ বর্নিত রয়েছে প্রিয় নবী (সাঃ) জীবনে যখনই কোন সমস্যা দেখা দিত তখনই তিনি সালাত আদায় করতেন।
এজন্য দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির জন্য সালাত একটি অতুলনীয় আমল এর সঙ্গে অন্য কোনটির কোন তুলনা চলে না। আমাদের যখনই কোন বিপদ দেখা দিবে কোন পেরেশানিতে আমরা ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হব তখনই ওযু করে আমরা দুই রাকাত সালাতে দাঁড়িয়ে যাবো। দীর্ঘ কিরাত, দীর্ঘ রুকুতে, দীর্ঘ সেজদায় ধীরস্থিরতার সাথে দুই রাকাত সালাত আদায় করে আল্লাহর কাছে হাত তুলে চোখের পানি ছেড়ে দিব।
সালাতের মধ্যে দুশ্চিন্তা এবং বিপদাপদ থেকে মুক্তি লাভের জন্য যে সালাতটি সবথেকে বেশি কার্জকর তা হলো তাহাজ্জুদের সালাত। ভোররাতে যখন সবাই ঘুমিয়ে থাকবে তখন উঠে ওযু করে দুই রাকাত সালাতে দাঁড়িয়ে যাবেন এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরস্থিরভাবে আল্লাহর কাছে সালাত নিবেদন করবেন। সালাত শেষে যখন আপনি হাত তুলে চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর সাথে কথা বলবেন আপনি নির্ভার অনুভব করবেন দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি লাভ করবেন। ইনশাল্লাহ। অতএব দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির জন্য এই সালাতকে আমাদের সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত।
পঞ্চম যে আমলটা কথা বলবো সেটা হল ইস্তেগফার। এটা এমন একটি বিষয় (সুনান আবু দাউদঃ ১৫১৮) এবং নবী করিম (সাঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি ইস্তেগফার নিজের জন্য অবধারিত করে নেয় অপরিহার্য করে নেয় বেশি বেশি ইস্তেগফার করে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সমস্ত দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে মুক্তির পথ সহজ করে দেন এবং বের করে দেন। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ পাক বলেনঃ (সূরা আনফালঃ ৩৩) যে মানুষেরা সর্বদা ইস্তেগফারের মধ্যে রত থাকে আল্লাহর আযাব তাদের প্রতি আসে না। এজন্য আমরা সর্বদা সবসয় ইস্তেগফারের সাথে থাকবো তাহলে আমরা যেকোন দুশ্চিন্তা ও কঠিন বিপদ থেকে মুক্তি পাবো ইনশাল্লাহ।
ছয় নাম্বার যে আমলটা সেটা হল প্রিয় নবী (সাঃ) এর প্রতি দুরুদ পাঠ করা। বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বান্দার অন্তরকে প্রশান্ত করে থাকেন স্থির করে থাকেন এবং এর মাধ্যমে দুশ্চিন্তা এবং কঠিন বিপদ থেকে মুক্তি দান করেন।
সাত নম্বর এবং সর্বশেষ যে আমলটি কথা বলব সেটা হচ্ছে সদকা। দান সদকা আমাদের সাধ্যমত আমরা করব এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা আমাদের বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করবেন।
পরিশেষে একটা কথা বলবো প্রিয় পাঠক বিপদ আপদ এবং মুসিবত আল্লাহ তাআলা বান্দাকে দিয়ে থাকেন বান্দার কল্যাণে যার বিনিময়ে আল্লাহ তালা জান্নাত দান করবেন। দুনিয়াতে যদি আমি সারা জীবন দুঃখ কষ্ট মুসিবতে থাকি আর এর বিপরীতে যদি অনন্তকালের জন্য জান্নাত আমার হয়ে যায় তাহলে কিন্তু এটি আমাদের জন্য লাভ জনক বিনিয়োগ হল এটি আমাদের জন্য লস বা ক্ষতিকর কিছু নয়।
এজন্য দুশ্চিন্তা বা পেরেশানি কোন কারনে দূর না হয় নিশ্চিত ভাবে মনে রাখবেন একজন ঈমানদার এর মাধ্যমে আল্লাহতায়ালা আপনাকে একটি মহা কল্যাণের পথে নিয়ে যাচ্ছেন। আর আমরা জানি আল্লাহ তায়ালা এর আগে অনেক নবী-রাসূলকে বিভিন্ন রকম বিপদ আপদ দিয়ে পরীক্ষা করেছেন এবং পরিশেষে তাদের মহা কল্যাণ দান করেছেন। কাজেই যেকোনো রকম বিপদ আপদে হতাশাগ্রস্ত না হয়ে আমাদের ধৈর্য ধারণ করা একমাত্র শ্রেষ্ঠ উপায়।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়