নারী ও পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন
বন্ধ্যাত্ব নিয়ে আমাদের সমাজে বেশ কিছু ভুল ধারণা আছে। প্রাচীন কালে এসব ধারণা অনেক বেশি থাকলেও বর্তমানে অনেকটাই দূর হয়েছে। কিছু নিয়ম ও অভ্যাস পরিবর্তন করলে বন্ধ্যাত্ব থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যায়।
বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও সমাধান নিয়ে কথা বলেছেন হাকীম মিজানুর রহমান।
বন্ধ্যাত্ব আজকাল একটি জটিল সমস্যায় পরিণত হচ্ছে। এটি ধীরে ধীরে বাড়ছে। এর পেছনের কারণগুলো কী?
বন্ধ্যাত্ব স্বামী স্ত্রী দুজনের কারণে হতে পারে। দেরি করে বিয়ে করা। দেরি করে সন্তান নেওয়া। আগে যেমন বয়স বেশি হওয়ার আগেই দম্পত্তিরা বাচ্চা নিত এখন সেটা হচ্ছে না। ৩২ থেকে ৩৫ বছর হয়ে যায়। বাচ্চা নিতে অনেক দেরি হচ্ছে। এ কারণে হতে পারে বন্ধ্যাত্ব।
ছেলেদের বেলায় হোক বা মেয়েদের বেলায় হোক। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে যে তার শুক্রকীটের পরিমাণ কমে যায়, শুক্রকীটের গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। সেটিও আমাদের মাথায় রাখতে হবে। আর কিছুটা রয়েছে হরমোনাল কারণ। শরীর থেকে যে হরমোন আসছে সেটা পর্যাপ্ত পরিমাণ কাজ করছে না। অথবা তার টেস্টিস যথাযথ জায়গায় নাই। হয়তো সেটি পেটের ভেতর রয়ে গেছে। অনেক মেয়েদের জরায়ু টিউমার হতে পারে। বর্তমান পেক্ষাপটে অনেকে নারীর একাধিক পুরুষের সাথে সহবাস কারার করণে জরায়ুতে ইনফেকশন হতে পারে। সারাদিন যারা বাইরে দাঁড়িয়ে কাজ করে এদের বেলায় ভেরিকোসিল বেশি হয়। এই ভেরিকোসিলও শুক্রাণুর গুণাগুণ নষ্ট করে দেয়। ফলে বর্তমানে সময় বন্ধ্যাত্ব বেড়ে যাচ্ছে।
বন্ধ্যাত্ব দূর করতে কি কি করণীয়?
আমাদের জীবন যাপনের ধরন এখন পরিবর্তন হয়ে গেছে, কাজের পরিবেশ পরিবর্তন হয়ে গেছে, আমরা অনেক বেশি ইলেকট্রনিক জিনিস ব্যবহার করি। এটি শুক্রকীটের গুণাগুণ নষ্ট করে। একজন ছেলে সারাদিন বাইরে কাজ করে। এই গরম পরিবেশও কিন্তু শুক্রাণুর গুণাগুণকে নষ্ট করে দেয়। মাদক, মদ্যপান, ধূমপান এসব কারণেও এর গুণগত মান কমে। আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছেয়ে গেছে মাদকে। এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
এছাড়া আমাদের খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। ফাস্টফুড জাতীয় খাবার কম খেতে হবে। যে সকল খাদ্য আমাদের শরীরে ভিটামিন বৃদ্ধি করে সেসকল খাদ্য খেতে হবে। যে সকল মহিলা ও পুরুষদের ওজন বেড়ে যাচ্ছে তাদের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কমিয়ে আনতে হবে। বিয়েটা সময় মতো করা ভাল এবং বিয়ের পর দু’এক বছরের মধ্যে বাচ্চা নিতে পারলে ভাল হয়।
এছাড়া জরায়ুতে যদি কোন সমস্যা দেখা যায়। তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। বিয়ের এক দুই বছর স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে থাকার পরেও যাদের সন্তান হচ্ছে না। তাদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পড়াশুনার জন্য স্বামী স্ত্রী অনেক সময় এক সঙ্গে থাকতে পারে না। এরকম দীর্ঘসময় ধরে একসঙ্গে না থাকার কারণে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
কী কারণে বন্ধ্যাত্ব হচ্ছে এটি বোঝার উপায় কী? আর নারী না কি পুরুষটির এই সমস্যা হচ্ছে—সেটি আপনারা কীভাবে নির্ণয় করেন?
নারী-পুরুষ কার সমস্যা আছে। এটা নির্মাণ করা জন্য আমরা প্রথম নারী ও পুরুষের ইতিহাস শুনি এবং অ্যানালাইসিস করি দেখি কার সমস্যা। মহিলাদের যদি মাসিক নিয়মিত হয়। সেক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্বের শঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। আর যদি মাসিক তিন চার মাস পর হচ্ছে। মাসিকে ব্যাথা থাকছে। মহিলা যদি ওজন বেশি হয়। তখন আমরা কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে বলি।
অনেক সময় শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। এতে আমরা সাধারণত ইউরোলজিস্টের সাহায্য নিয়ে থাকি। আর নারীদের ক্ষেত্রে একটি ট্রান্সভ্যাজাইলাল আলাট্রাসোনোগ্রাফি করি। এরপর তার মাসে মাসে ওভুলেশন (ডিম নিঃসরণ) হচ্ছে কি না সেটা নিশ্চিত হই।
পাশাপাশি তার কিছু হরমোনাল পরীক্ষা করা হয়। হরমোন টেস্ট করলে আমরা বুঝতে পারি ডিম নিঃসরণ হচ্ছে কি না। ডিম আসার পথে কোনো বাধা আছে কি না এর জন্য টিউব টেস্ট করি। এটি করে আমরা বুঝতে পারি যে কোথায় সমস্যা হচ্ছে। যখন সমস্যা জানব তখন চিকিৎসা দেওয়া সহজ হবে।
সঠিক রোগ নির্ণয়টা কোথায় পাওয়া যাবে। আদৌ সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছে কি না সেটি আসলে কীভাবে বোঝা যাবে?
আগে স্বামী-স্ত্রী আগে পরীক্ষা করে নিতে হবে। যদি ৩৫ বছরের নিচে মেয়েদের বয়স হলে আমরা বলতে পারি, সে এক বছর অপেক্ষা করতে পারে। তবে ৩৫ বছরে যদি কারো বিয়ে হয়, তার যদি ছয় মাসের মধ্যে গর্ভধারণ না হয়, তাকে সব পরীক্ষা করে কারণ নির্ণয় করে তার চিকিৎসা দেওয়া উচিত।
কোন কোন ক্ষেত্রে কী কী চিকিৎসা দেবেন সেটি নির্ভর করে কিসের ওপর?
পুরুষের বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা আসলে খুবই কম। যদি শুক্রাণুর পরিমাণ কম থাকে আমরা কিছু অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ভিটামিন দেই। তাদের জীবন যাপনের ধরন পরিবর্তনের পরামর্শ দেই। ধূমপান করলে বলি এটি করবেন না। কম্পিউটারে কতক্ষণ কাজ করে বা বাইরে কতক্ষণ কাজ করে এর ওপর আমরা কিছু পরামর্শ দেই। তাকে বলা হয় ঢিলা পোশাকে থাকবেন। বিকেল বেলা বা রাতে একটু খোলা বাতাসে এক ঘণ্টা হলেও হাঁটবেন।
গরম পানি বেশি ব্যবহার করা ভালো না। এতে শুক্রাণুর ক্ষতি হয়। এ ধরনের পরামর্শ দেই। আর নারীর জন্য আমাকে আগে বের করতে হবে, যে তার ডিম নিঃসরণে কোনো সমস্যা আছে কি না। পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিজ তরুণীদের ক্ষেত্রে প্রায়ই দেখা যায়। এখানে মেয়েদের অস্বাভাবিক ওজন হয়।
অনেক সময় শরীরের লোমগুলো বেড়ে যায়। এদের ঋতুস্রাবও মাসে মাসে হয় না। এদের ক্ষেত্রে আমরা হরমোন পরীক্ষা করলে এই বিষয়ে আরো নিশ্চিত হতে পারি। এদের বেলায় ওভুলেশন ইনডিউসিং ড্রাগ দিতে হয়। আর টিউব যদি ব্লক থাকে তখন একটি চিকিৎসা হলো টেস্ট টিউব বেবি।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়