পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে করণীয়
লাইফস্টাইল ডেস্ক :
একটু অসাবধানতার কারণে পিরিয়ডের সময় র্যাশ, চুলকানি, ইনফেকশনের সমস্যায় ভোগেন অনেক নারীই। এ সময় স্বাস্থ্যের কারণে অবশ্যই কিছু হাইজিন মেনে চলা উচিত।
প্রতি ৪ ঘণ্টা অন্তর প্যাড বদল করুন। যদি পিরিয়ড চলাকালীন পুরো সময়টা নাও পারেন, প্রথম দু’দিন অন্তত করুন।
যদি রিইউজেবল প্যাড ব্যবহার করে থাকেন তা হলে এক বার ব্যবহারের পর অবশ্যই ভালো করে পরিষ্কার করে রাখুন। পরের বার অপরিষ্কার প্যাড ব্যবহার করলে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
পিরিয়ডের সময় শরীর সব সময় পরিষ্কার রাখুন। হালকা গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করলে ইনফেকশনের ঝুঁকি এড়াতে পারবেন।
কখনো দুটো প্যাড একসঙ্গে ব্যবহার করবেন না। অতিরিক্ত রক্তপাতেক কারণে অনেকে এক সঙ্গে দুটো প্যাড ব্যবহার করেন। প্রকৃতপক্ষে একটা প্যাড যতটা তরল শোষণ করতে পারে, দুটো প্যাডও ততটাই করবে।
পরিষ্কার ও আরামদায়ক প্যান্টি পরুন। অপরিষ্কার ও অস্বস্তিকর প্যান্টি থেকে ঘষা লেগে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকে।
আপনার পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হচ্ছে না তো?
শুরুতেই বলে নিই, পিরিয়ডে স্বাভাবিকের চাইতে বেশী রক্তক্ষরণ হওয়া একটি গুরুতর শারীরিক সমস্যা এবং অনেক নারীই যেহেতু লজ্জায় এই প্রসঙ্গটি নিয়ে কথা বলেন না, সেহেতু তাঁরা বুঝতেও পারেন না যে আসলে তাঁদের পিরিয়ডে ভারী রক্তক্ষরণ হচ্ছে। বরং আমাদের সমাজে একটি ভীষণ ভুল ধারণা প্রচলিত আছে যে বেশী বেশী রক্তক্ষরণ হওয়া পিরিয়ডে ভালো! পিরিয়ডে ভারী রক্তক্ষরণ হওয়ার পেছনে আছে কিছু কারণ এবং আছে কিছু লক্ষণ। যদি আপনার সাথে মিলে যায় তাহলে জানবেন যে আপনি ভুগছেন কিছু বিশেষ শারীরিক সমস্যায়। জেনে নিন এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রত্যেক নারীই লক্ষণ গুলো একবার নিজের সাথে মিলিয়ে নিন।
কীভাবে বুঝবেন ভারী রক্তক্ষরণ হচ্ছে?
সাধারণত একজন সুস্থ নারীর ২৮ দিন পর পর পিরিয়ড হয়ে থাকে এবং ৪ দিন (২/৩ দিন কম বা বেশী হতে পারে) স্থায়ী হয়। যদিও মনে হয় যে অনেক বেশী রক্তপাত হচ্ছে, কিন্তু সবমিলিয়ে গড় রক্তক্ষরণ ২ থেকে ৪ টেবিল চামচের (৪ থেকে ৮ চা চামচ) বেশী নয়। পিরিয়ড নারী দেহের একটি খুব স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং এই প্রক্রিয়ায় কোনভাবেই কোন নারীর অসুস্থ হয়ে পড়ার কথা নয় কিংবা তাঁর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হবার কথা নয়। কিন্তু যদি হয়, তাহলে নিজের পিরিয়ডের সময়ে নিমোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য করুন। যদি লক্ষণ মিলে যায়, তাহলে বুঝবেন আপনি পিরিয়ডে ভারী রক্তক্ষরণ বা Menorrhagia সমস্যায় ভুগছেন।
Menorrhagia-এর লক্ষণ সমূহ হচ্ছে-
-আপনার পিরিয়ড ৭ দিনের বেশী স্থায়ী হয়। (অনেকের ৭দিন স্থায়ী না হলেও ভারী রক্তক্ষরণ হতে পারে)
-পিরিয়ডের প্রথম ৪/৫ দিন এত বেশী রক্তক্ষরণ হয়ে যে আপনি ক্লান্ত ও অসুস্থ হয়ে পড়েন।
-দিনে ৬/৭ বার আপনাকে স্যানিটারি ন্যাপকিন বদল করতে হয়।
-এর বেশী রক্তক্ষরণ হয় যে আপনি অ্যানিমিয়ায় ভুগতে শুরু করেন। আপনাকে ফ্যাকাশে ও মলিন দেখা যেতে শুরু করে।
-ভারী রক্তক্ষরণের সাথে সাথে তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।
-পিরিয়ডের রক্তের সাথে চাকা চাকা রক্তের দলা দেখা যায়।
-আপনি প্রচণ্ড ক্লান্তি ও অসুস্থ বোধ করেন, আপনার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়।
কী করবেন?
শুরুতেই বলেছিলাম, অনেক নারী বুঝতেও পারেন না যে আসলে তাঁদের পিরিয়ডে ভারী রক্তক্ষরণ হচ্ছে। কারণ প্রথম থেকে এমন রক্তপাতই তাঁরা দেখে এসেছেন। পিরিয়ডে ভারী রক্তক্ষরণ হওয়া মোটেও কোন ভালো ব্যাপার নয় এবং উপরের লক্ষণগুলো মিলে গেলে বুঝবেন আপনি কোন একটি শারীরিক সমস্যা হয়েছে।
ভারী রক্তক্ষরণের নেপথ্যে থাকতে পারে হরমোন ইম্ব্যালান্স সহজ আরও নানান রকমের গুরুতর শারীরিক সমস্যা। বিশেষ করে কিশোরী যাদের মাত্র পিরিয়ড শুরু হয়েছে এবং মধ্য বয়স্কা নারী যাদের মেনপজের সময়ে হয়ে গেছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশী দেখা যায়। তবে হতে পারে যে কোন বয়সেই।
লক্ষণগুলো মিলে গেলে অবশ্যই ঘরোয়া চিকিৎসা বা টোটকা উপায় অবলম্বনের চেষ্টা করবেন না। কিংবা লজ্জায় চুপ করে বসে থাকবেন না। অতি অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : 01742057854, ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : 01762240650
শ্বেতীরোগ, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
ডা.হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস) হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর। ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। মুঠোফোন: চিকিৎসক) 01762240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।
নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়