মহিলাদের হস্তমৈথুন নিয়ে বিস্ময়কর ১৭টি তথ্য জেনে নিন

হস্তমৈথুন শব্দ পড়েই নাক সিঁটকান কিম্বা লজ্জায় মুখ লাল হয়ে যায় ৷ এরকম হওয়ার অবশ্য কিছু নেই ৷ ন্যাশানাল সার্ভে অফ সেক্সসুয়াল হেলথ অ্যান্ড বিহেভিয়ারের রিসার্চ অনুযায়ি প্রতিটা মানুষ জীবনে কখনও না কখনও হস্তমৈথুন করেছেন ৷

২৫ থেকে ২৯ বছরের ৭.৯ শতাংশ মহিলা সপ্তাহে একাধিকবার হস্তমৈথুন করেন৷

হস্তমৈথুনের একাধিক সুপ্রভাব রয়েছে জীবনে ৷ মহিলাদের মেনস্ট্রুয়েশনের সময় ক্র্যাম্প থেকে কোমরের যন্ত্রনা অনেকটা কম করে যদি হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত হন মহিলা ৷

মহিলাদের সার্ভিকাল সংক্রমন নিয়ন্ত্রেণে রাখতে সাহায্য করে হস্তমৈথুন ৷ যেহেতু হস্তমৈথুনের সময় মহিলা যৌনাঙ্গ খুলে যায় ফলে বিভিন্ন ফ্লুইড চলাচল অনেক স্বচ্ছন্দ হয় ৷ যা শরীরের ওই অংশে জমা হওয়া অশুদ্ধ জিনিস বাইরে বার করে দিতে পারে

 হস্তমৈথুন দারুণ স্ট্রেসবাস্টার৷ যেহেতু এই সময়ে মহিলাদের শরীরে খুশি উৎপাদনকারী হরমোন এন্ডোরফিন, ডোপামিন, সেরোটোনিন, অক্সিটোসিন প্রচুর পরিমাণে বার হয় ৷ আর তাই মেজাজ যায় শুধরে ৷

হস্তমৈথুন মানুষের আত্মবিশ্বাস বারিয়ে তোলে৷ যার জন্য যৌনমিলনের সময়েও আত্মবিশ্বাস পান মহিলারা ৷ যার ফলে সেক্স লাইফও মসৃণ হয় ৷

মেনোপজ মহিলাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ৷ এই সময়ে মহিলা যৌনাঙ্গে কিছু পরিবর্তন হয় ফলে যৌন মিলন বেশ কষ্টকর হতে পারে ৷ তবে যদি হস্তমৈথুন হয় তাহলে রক্ত সঞ্চালন সঠিক থাকে, সঠিক থাকে যৌনাঙ্গে ফ্লুইডের পরিমাণও৷

মেনোপজ মহিলাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ৷ এই সময়ে মহিলা যৌনাঙ্গে কিছু পরিবর্তন হয় ফলে যৌন মিলন বেশ কষ্টকর হতে পারে ৷ তবে যদি হস্তমৈথুন হয় তাহলে রক্ত সঞ্চালন সঠিক থাকে, সঠিক থাকে যৌনাঙ্গে ফ্লুইডের পরিমাণও৷

ঘুম ভালো হয় ৷ হস্মৈথুনে মানসিক তৃপ্তি পাওয়া যায় পাশাপাশি শারীরিকভাবে বিভিন্ন ক্রিয়াকলাপের জেরে ক্লান্তি আসে ফলে অনিদ্রাকে পার্মানেনটলি বাই বাই করে দেওয়া যায় ৷

রক্ত সঞ্চালন দ্রুত হয়, হার্ট রেট ভালো থাকে ৷ পাশাপাশ ইউটেরাস পেলভিক ফ্লোর থেকে ওপরে উঠে যায় ৷ এর ফলে কোমরের পেশি শক্তিশালী হয় ৷ শক্তিশালী হয় কোমর ৷

তবে অত্যধিক কিছুরই ভালো নয় ৷ তাই নিয়ম করে যদি হস্তমৈথুন করা হয় তাহলে মন শরীর দুটিই ঝরঝরে থাকে এবং সৌন্দর্য ধরে রাখতে সাহায্য করে ৷

হস্তমৈথুন সম্পর্কিত এমন ১৭টি বিষয়, যা হয়তো আপনি জানেন না

হস্তমৈথুন মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। নারী-পুরুষ উভয়েই হস্তমৈথুন করে। আসুন দেখে নেওয়া যাক, হস্তমৈথুন সম্পর্কিত এমন ১৭টি বিষয়, যা হয়তো আপনি জানেন না। সন্ধান দিচ্ছেন ব্রিটিশ সেক্সোলজিস্ট জ্যাসন সেঞ্জ।

হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের গবেষণা অনুযায়ী, ৫০ বছর বয়সের পর নিয়মিত হস্তমৈথুন করলে প্রস্টেট ক্যান্সারের আশঙ্কা কমে।

 অল্প বয়সে হস্তমৈথুন করলে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ভুক্তভোগী মাত্রই জানে, স্বপ্নদোষ একটি বিব্রতকর পরিস্থিতি।

সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত হস্তমৈথুন করলে অনিদ্রা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

হস্তমৈথুনের সময়ে পেনিস শক্ত বা ধারালো বস্তুর সঙ্গে ঘষা উচিত নয়। এর ফলে রক্তপাত যেমন হতে পারে, তেমনই পেনিসের পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ধ্বজভঙ্গ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

ন্যাশনাল সার্ভে অফ সেক্সুয়াল হেলফ অ্যান্ড বিহেভিয়ার বলছে, ১৭ বছর বয়সে পা দেওয়ার আগেই ৮০ শতাংশ ছেলে হস্তমৈথুনের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে ফেলে। মেয়েদের ক্ষেত্রে এই হার ৫৮ শতাংশ। ১৮ বছর পেরিয়ে এই হার হয় পুরুষদের ক্ষেত্রে ৯২ শতাংশ ও মেয়েদের ক্ষেত্রে ৬২ শতাংশ।

ইংল্যান্ডে মহারানি ভিক্টোরিয়ার আমলে হস্তমৈথুনকে রোগ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। পরে অবশ্য প্রমাণিত হয়, এটি আসলে একটি জৈবিক প্রবৃত্তি, রোগ নয়।

বিভিন্ন সমীক্ষার দাবি, ৭০ শতাংশ পুরুষ আছে, যারা বিয়ের পরও নিয়মিত হস্তমৈথুন করে।

কিনসি ইন্সটিটিউটের সমীক্ষা অনুযায়ী, ৩৮ শতাংশ মানুষ হস্তমৈথুনের আগে পর্নোগ্রাফি দেখে।

২৮ মে আন্তর্জাতিক হস্তমৈথুন দিবস পালিত হয়। আগে ৭ মে পালিত হত। আর মে মাস হল আন্তর্জাতিক হস্তমৈথুন মাস!

হস্তমৈথুনের সময় ৫৩ শতাংশ মেয়ে সেক্স টয় ব্যবহার করে।

প্ল্যানড পেরেন্টহুড জানাচ্ছে, মেয়েরা নিয়মিত হস্তমৈথুন করলে মাসিকের সময় যন্ত্রণার অনুভূতি তুলনামূলক কম হয়।

হস্তমৈথুনের সপক্ষে সওয়াল করায় ১৯৯৪ সালে আমেরিকার সার্জেন জেনারেল ডা. জয়সেলিন এলডার্সের চাকরি গিয়েছিল। কারণ, তিনি বলেছিলেন, আমেরিকার সব স্কুলে বাচ্চাদের হস্তমৈথুন করা শেখাতে হবে।

৪৬ শতাংশ মহিলা হস্তমৈথুন শুরুর তিন মিনিটে অর্গাজমে পৌঁছে যায়।

৯০ শতাংশ পুরুষ হস্তমৈথুনের সময় নিজের গার্লফ্রেন্ড বা বউয়ের কথা না ভেবে অন্য মেয়ের কথা চিন্তা করে। সেই মেয়ে রাস্তার কোনও অপরিচিত মেয়ে যেমন হতে পারে, তেমনই পাড়ার বউদি, বন্ধুর গার্লফ্রেন্ড হতে পারে।

মেয়েরা হস্তমৈথুনের সময় গাজর, কলা, ডিলডো ইত্যাদি ব্যবহার করতে পছন্দ করে।

বেশি হস্তমৈথুন করলে ধ্বজভঙ্গ হয় না কিংবা শুক্রাণুর গুণমান হ্রাস পায় না।

প্রতি বছর সারা পৃথিবীতে ৭০ লক্ষ ফ্লেশলাইট বিক্রি হয়। প্রসঙ্গত, ফ্লেশলাইট হল কৃত্রিম যোনি।

 

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

ডা.হাকীম মিজানুর রহমান 
(ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন
স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন: 
চিকিৎসক) 
01762240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।

নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply