রূপচর্চার ক্ষেত্রে তিলের তেল-এর কার্যকারিতা অপরিসীম‚ জানেন কি?

খাদ্য হিসেবে তিল বেশ জনপ্রিয় | নাড়ু‚ লাড্ডু ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয় তিল | এছাড়াও তিলের তেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যেও খুব উপকারী | কিন্তু জানেন কী তিলের তেল ব্যবহার করা হয় রূপচর্চার ক্ষেত্রেও | আসুন দেখে নিন তিলের তেল কে কেন নিয়মিত আপনার রূপচর্চায় ব্যবহার করা উচিত :

# সানস্ক্রিনের কাজ করে : কেমিক্যাল দেওয়া সান স্ক্রিন যদি ব্যবহার করতে না চান তাহলে তিলের তেল আপনার জন্য আদর্শ | এতে ভিটামিন ই আছে যা অ্যান্টি অক্সিডেন্টের কাজ করে | ফলে এটা খুব ভালো সানস্ক্রিন | তাই বাইরে বেরোনোর আগে তিলের তেল লাগালে ত্বক পুড়ে যাবে না | এছাড়াও ধোঁয়া‚ ধুলো এবং বিভিন্ন ক্ষতিকারক পদার্থের হাত থেকেও বাঁচায় |

# ত্বককে আর্দ্রতা জোগায় : এতে ফ্যাটি অ্যাসিড আছে যা ত্বককে আর্দ্রতা যোগায় | নিয়মিত তিলের তেল ময়শ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করলে ত্বক নরম আর দাগহীন হবে | যাদের ড্রাই স্কিন তারা চান করার সময় জলে কয়েক ফোঁটা তিলের তেল মিশিয়ে নিলে শুষ্ক ত্বকের সমস্যার হাত থেকে বাঁচবেন |

# ত্বকের বয়স ধরে রাখে : ত্বকের বয়েস ধরে রাখতে নিয়মিত ডায়েটে তিলের তেল রাখুন | আগেই বলেছি এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আর ভিটামিন ই আছে যা ত্বকের বয়স বাড়তে দেয় না |

# রক্ত চলাচল দ্রুত করে : স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য ভালো ব্লাড সার্কুলেশন খুব দরকার | তাই রোজ তিলের তেল মেখে ম্যাসাজ করুন এতে রক্ত চলাচল দ্রুত হবে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বেরিয়ে যাবে |

# বিভিন্ন স্কিন প্রবলেমের সমস্যা দূর করে : এর অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল প্রপার্টি ছোট খাটো ক্ষত ও স্কিন ডিজিজ দ্রুত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে | যাদের একজিমার সমস্যা আছে তাদের জন্য তিলের তেল খুব উপকারী |

# চুলের জন্যেও খুব উপকারী : শুধু ত্বক নয় চুলের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতেও তিলের তেল খুব উপকারী | নিয়মিত ব্যবহারে চুল মজবুত ও উজ্জ্বল হয় | এছাড়াও খুসকি ‚ ড্রাই স্কাল্প‚ হেয়ার লস এর সমস্যা থাকলে সেটাও মিটবে |

# চুলে পাক ধরতে দেয় না : আজকাল দূষণ ও জাঙ্ক ফুড খাবার ফলে কম বয়সেই চুলে পেকে যায় | কিন্তু তিলের তেল এটা হতে দেয় না | এক কাপ নারকেল তেলে ২ চা চামচ তিলের তেল মিশিয়ে সপ্তাহে অন্তত তিনদিন চুলে লাগান | দুই মাসের মধ্যেই পার্থক্য দেখতে পাবেন |

# দাঁত সাদা করে : তিলের তেল তিতকুটে ও আঠালো হয়‚ কিন্তু বিশ্বাস করুন শেষ অবধি আপনি নিরাশ হবে না | দাঁত সাদা করা ছাড়াও তিল এবং তিল তেল দাঁতে জমে থাকা প্লাক বের করে দিতে সাহায্য করে | এছাড়াও মুখের দুর্গন্ধ মেটাতেও সাহায্য করে |

# ত্বক উজ্জ্বল করে : নিয়মিত তিলের তেল দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করলে ত্বক উজ্জ্বল হবে | নিমেষের মধ্যে উজ্জ্বল ত্বক পেতে তিলের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করার পর চাল গুঁড়ো বা বেসন দিয়ে ত্বক স্ক্রাব করুন |

ক্যান্সার ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে তিলের তেল

তিল তেলের একদিকে যেমন রয়েছে ওষধি গুণ, তেমনই পুষ্টি উপাদানেও ভরপুর। সুস্বাস্থ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড, ফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ডায়েটারি ফাইবার ও ভিটামিনে সমৃদ্ধ তিল তেলের গুণাগুণগুলি চলুন জেনে নেওয়া যাক-

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ

রচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে তিল তেল। নিয়ন্ত্রণে রাখে সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক। সেইসঙ্গে বডি মাস ইনডেক্স (বিএমআই) কমায়।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ

তিল তেলে যে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকে তা রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া কমায়। হৃদস্পন্দন নিয়মিত রাখতে সাহায্য করে। ধমনীর মধ্যে দিয়ে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। তিল তেলে ৩৫-৫০ শতাংশ লিনোলেয়িক অ্যাসিড থাকে, যা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ

প্রস্টেট, অন্ত্রাশয়, ফুসফুস, কোলন ও স্তন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

যন্ত্রণায় উপশম

তিল তেলের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, অ্যান্টিপাইরেটিক ও অ্যানালজেসিক উপাদান যন্ত্রণার উপশম ঘটাতে সাহায্য করে।

সর্দি-কাশি সারাতে

তিল তেলের অ্যান্টি ভাইরাল গুণাগুণ আছে। যা ভাইরাস আক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। সর্দি-কাশি ও সাইনাসের চিকিত্সায় দারুণ উপকার দেয়। বন্ধ নাকে তিল তেল লাগালে আরাম পাওয়া যায়।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন