হেপাটাইটিস কেন হয়, ৫ ধরনের মধ্যে কোনটি বেশি মারাত্মক?
হেপাটাইটিস লিভারের একটি প্রদাহ। যা হেপাটাইটিসের বিভিন্ন ভাইরাসের মাধ্যমে ঘটে। দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে হেপাটাইটিসের বিভিন্ন ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে। যা প্রাথমিক অবস্থায় শরীরে কোনো উপসর্গ প্রকাশ না করলে ধীরে ধীরে মারাত্মক হয়ে ওঠে।
হেপাটাইটিস লিভারের কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কময়ে দিতে শুরু করে। প্রতিবছর লিভারের এই রোগে বিশ্বব্যাপী এক কোটি ৩০ লাখেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তবে এই রোগ ছোঁয়াচে নয়।
বিশ্বে কোটি কোটি মানুষ হেপাটাইটিসে ভুগছেন। হেপাটাইটিস ভাইরাস সংক্রমণের ফলে লিভার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
এর থেকে লিভার সিরোসিস এমনকি ক্যানসারের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী ভাইরাল হেপাটাইটিসকে নির্মূল করার জন্য সব দেশকে একত্রে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে প্রতিবছর মোট ১০ কোটিরও বেশি মানুষ হেপাটাইটিস রোগে আক্রান্ত হন। ছোট-বড় সবারই এই রোগের ঝুঁকি আছে। তবে বড়দের শরীরে এ রোগ জটিল আকার ধারণ করতে পারে। যাদের মধ্যে ৭০ শতাংশেরও বেশি ক্ষেত্রে জন্ডিস হতে পারে।
হেপাটাইটিসের ৫টি ধরন আছে। এ, বি, সি, ডি ও ই। এর মধ্যে টাইপ বি ও সি মারাত্মক রূপ নেয়। যা লিভার এক সময় সিরোসিস ও ক্যানসারের আকার ধারণ করে। প্রাথমিক অবস্থায় তা এর চিকিৎসা করা না হলে সমস্যা আরও কগুরুতর হয়ে ওঠে। ফলে লিভার সম্পূর্ণরূপে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।
কোন হেপাটাইটিস বেশি মারাত্মক?
হেপাটাইটিস এ
হেপাটাইটিস এ ছড়ানোর মাধ্যম হলো পানি ও খাবার। এই রোগ প্রাথমিকভাবে একজনের মুখের লাল থেকে অন্যজনের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। এছাড়া দূষিত পানি, দুধ, স্টোর করা ও অপরিচ্ছন্ন খাবার খেলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
আবার হেপাটাইটিস এ ভাইরাস আছে, এমন কোনো জিনিস ব্যবহারেও হেপাটাইটি এ সংক্রমণ হতে পারে। যেমন- সংক্রমিত শিশুর ডায়াপার বদলানোর পরে ভালোভাবে হাত না ধুলে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
এছাড়াও যদি আপনি কোনো সংক্রমিত ব্যক্তির সঙ্গে রেস্তোরাঁয় গিয়ে খাবার বা পানীয় ভাগ করে খান তাহলেও এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। এমনকি দরজার হাতল বা পৃষ্ঠে যদি এই জীবাণু থাকে তাহলেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
এ রোগে আক্রান্ত হলে সংক্রমিত ব্যক্তির শরীরে তাৎক্ষণিক কোনো উপসর্গ দেখা দেয় না। সংক্রমিত হওয়ার অন্তত ২-৬ সপ্তাহ পর শরীরে দেখা দিতে পারে কয়েকটি লক্ষণ-
> জ্বর
> বমি ও বমি ভাব
> ধূসর-রঙের মল
> ক্লান্তি
> পেটে যন্ত্রণা
> জয়েন্টে ব্যথা
> খিদে না লাগা
> জন্ডিস
সবার শরীরেই যে একই রকম লক্ষণগুলো দেখা দেবে তা কিন্তু নয়। প্রতিটি লক্ষণ না দেখা দিলেও আপনি হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হতে পরেন। এ ধরনের উপসর্গ ৬ মাস ধরেও থাকতে পারে।
হেপাটাইটিস বি
সারা বিশ্বে ২০০ কোটির বেশি মানুষ হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে আক্রান্ত ও ৪০ কোটির বেশি মানুষ এই রোগের জীবাণু অজান্তেই বহন করে চলেছেন।
ভাইরাস শরীরের রক্ত, ঘাম, লালা, বীর্যসহ বিভিন্ন দেহনিঃসৃত তরলের মাধ্যমে ছড়ায়। সাধারণত রক্তে অবস্থিত ভাইরাস ও এর বিরুদ্ধে অবস্থিত অ্যান্টিবডি থেকে এ রোগ নির্ণয় করা হয়।
অন্যান্য হেপাটাইটিসের ধরন থেকে বি বেশ বিপজ্জনক। এটি সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী লিভার রোগ যা লিভার সিরোসিস ও ক্যানসারের রূপ নেয়। যদি কোনো গর্ভবতী নারী এতে আক্রান্ত হন; তবে তার গর্ভস্থ শিশুও এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
ভাইরাস শরীরে প্রবেশের পরে, দেড় থেকে ৬ মাসের মধ্যে শরীরে বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পেতে থাকে। তবে ৬ মাস পর থেকে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে বেশ কিছু সাধারণ লক্ষণসমূহ দেখা দিতে পারে, যেমন-
১. জন্ডিস (ত্বক ও চোখের হলুদ হওয়া)
২. গাঢ় রঙের প্রস্রাব, হালকা রঙের মল
৩. ক্লান্তি
৪. পেটে ব্যথা
৫. ক্ষুধামন্দা
৬. বমি বমি ভাব
৭. ডায়রিয়া
৮. জ্বর
হেপাটাইটিস বি সাধারণত নীরব ঘাতক। ১০-২০ বছরের মধ্যে শরীরে সাধারণ কিছু লক্ষণ দেখা দিলেও এরই মধ্যে লিভারে ধ্বংসযজ্ঞ চালায় ভাইরাস।
লিভার সিরোসিস ঝুঁকি সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যায় হেপাটাইটিস ভাইরাসের কারণে। এরপর যেসব লক্ষণ দেখা দেয়-
১. পেটের গহ্বরে তরল জমে যাওয়া ও ফোলাভাব
২. পেটের উপর স্টার-আকৃতির শিরা দেখা যায়
৪. জন্ডিস
৫. চুলকানি
৬. সহজ ক্ষত ও রক্তপাত।
হেপাটাইটিস বি নির্ণয়ের পর নিয়মিত চিকিৎসাধীন থাকতে হবে। চিকিৎসকের দেওয়া পরামর্শ মেনে চলতে হবে। না হলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভারের মারাত্মক হয়ে যেতে পারে।
হেপাটাইটিস সি
হেপাটাইটিস সি বেশ জটিল ভাইরাস। এটি হেপাটাইটিস এ ও বি এর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক। রক্ত দেওয়া-নেওয়া, শিরায় ইনজেকশনের মাধ্যমে বিভিন্ন ওষুধ প্রয়োগের সময় যদি জীবাণুযুক্ত চিকিৎসা সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়, সেখান থেকে হেপাটাইটিস সি এর সংক্রমণ ঘটে।
বিজ্ঞাপন
সারাবিশ্বে আনুমানিক ১৩০-১৭০ মিলিয়ন লোক হেপাটাইটিস সি রোগে আক্রান্ত। হেপাটাইটিস সিতে আক্রান্ত ব্যক্তির তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না। তবে দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণের ফলে লিভারের ক্ষত ও বেশ কয়েক বছর পর সিরোসিস সৃষ্টি করে।
আবার অনেক সময় সিরোসিস আক্রান্ত ব্যক্তির লিভার অকার্যকর, যকৃতের ক্যানসার, বা খাদ্যনালি ও পাকস্থলীর শিরা ফুলে যেতে পারে। যার ফলে রক্তক্ষরণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া ত্বকে চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।
(ডিইউএমএস, বিএসএস)
সরকারি রেজিস্টার্ড.নং-৩৫৪৬/এ
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
হোয়াটস অ্যাপ নাম্বার : 01762240650
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা