অ্যালার্জি দূর করতে ঘরোয়া পদ্ধতি
একজিমা এক ধরনের চর্মের প্রদাহজনিত রোগ। এটি বিখাউজ, কাউর ঘা ইত্যাদি নামেও পরিচিত। চিকিৎসাশাস্ত্রে এটিকে অ্যাটপিক ডার্মাটাইটিস হিসেবে উল্লেখ করা হয়। একজিমা হলে প্রথমে ত্বক লালচে হয়ে যায়, চুলকায় ও ফুলে ওঠে।
তারপর ছোট ছোট দানা ও ফোসকার মতো বেরোয়। ফোসকা ফেটে গিয়ে রস ঝরতে থাকে। কখনো আবার ছোট গুটিগুলো মিশে ত্বক পুরু ও শক্ত হয়ে যায়। মানুষের দেহে বিভিন্ন ধরনের একজিমা হয়ে থাকে, যেমন—সেবরিক একজিমা, ডিসকয়েড একজিমা, অ্যাটপিক একজিমা, অ্যালারজিক কন্টাক্ট একজিমা।
একজিমা হওয়ার কারণ বা প্রবণতা কিছুটা বংশগত। বাইরের অনেক পদার্থ শরীরের সংস্পর্শে এসে একজিমা সৃষ্টি করতে পারে। শুষ্ক ও রুক্ষ ত্বক একজিমার জন্য দায়ী। কারণ শুষ্ক ও রুক্ষ ত্বক ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারে না। শরীরের বিভিন্ন অংশে একজিমা হতে পারে।
যেমন—কানে, হাতের কুনইতে, চোখের পাতায়, স্তনে ও পায়ে। একজিমা সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বাচ্চাদের বেশি হয়। একজিমা রোগীদের যেসব জিনিস ব্যবহারে রোগ বেড়ে যেতে পারে তা থেকে বিরত থাকতে হবে, যেমন—সাবান, ডিটারজেন্ট পাউডার, রাসায়নিক দ্রব্য, মসলাজাতীয় কোনো কিছু।
এ জন্য একজিমা রোগীদের জন্য সর্বোত্তম উপায় হলো ঘরোয়া কাজে হাতে গ্লাভস ব্যবহার করা, চামচ দিয়ে খাবার খাওয়া এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সাবান, শ্যাম্পু ও লোশন ব্যবহার করা।
ত্বকের সঠিক যত্ন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে কয়েক মাস ঔষধ সেবন করলে একজিমা থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব।
হিমেল হাওয়া বদলে যাচ্ছে ভ্যাপসা গরমে। একটু বেলা হলে আর বেশিক্ষণ রোদে দাঁড়ানো যাচ্ছে না। অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের পূর্বাভাস। আর গরম মনেই ঘাম। তার সঙ্গে উপরি পাওনা ঘামাচি আর বিভিন্ন ত্বকের অ্যালার্জি।
এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার অবশ্য কিছু ঘরোয়া উপায়ও আছে। আমাদের বাড়ির আশপাশেই এমন কিছু গাছ আছে যেগুলো ওষুধের মতোই দ্রুত কাজ করে ত্বকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনে। কী সেগুলো দেখে নিন-
লেবু :
লেবু প্রায় সব বাঙালি বাড়িতেই থাকে। লেবুর অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি গুণ জ্বালাভাব কমায়। ত্বকের যে জায়গায় সমস্যা হচ্ছে সেখানে একটা পাতিলেবুর রস লাগিয়ে দিন।
তুলসী :
গ্রামের দিকে এখনও বাড়ির চারপাশে আগাছার মতোই জন্মে থাকে তুলসী গাছ।
তাছাড়া বাড়িতে বাড়িতে তুলসীর পুজো করারও রীতি রয়েছে। তুলসীতে ইউজেনল নামে এক ধরনের রাসায়নিক আছে। তুলসীর রস বা তুলসী পাতা ফোটানো জল ওই অংশে লাগান।
পুদিনা :
প্রচুর পরিমাণে মেনথল আছে পুদিনাতে। র্যাশের উপর পুদিনার রস লাগালে সেই অংশটা খুব ঠাণ্ডা হয়ে যায় এবং আরাম দেয়।
ফলের খোসা :
ফল খাওয়ার পর খোসা না ফেলে লাগিয়ে নিতে পারেন অ্যালার্জির উপরে। কলা এবং তরমুজের খোসা অ্যালার্জির জন্য বিশেষ উপকারী।
অ্যালোভেরা :
অ্যালোভেরা পাতার মাঝ বরাবর কেটে ভিতরের জেলির মতো অংশটা অ্যালার্জির উপরে ঘষে লাগান। উপকার পাবেন।
তবে যাদের দীর্ঘদিনের একজিমা রয়েছে, তাদেরকে দুই থেকে তিন মাস একটানা ঔষধ সেবন ও ব্যবহার করতে হবে। তানা হলে এ রোগ ভালো হবে না।
ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা