মা ও শিশুর সুস্থতায় গর্ভাবস্থায় যে ৭টি খাবার অবশ্যই খাবেন

ডা. মিজানুর রহমান : গর্ভবতী মায়েরা গর্ভকালীন সময়গুলোতে একটু বেশি খাদ্য গ্রহণের চাহিদা অনুভব করে থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা থাকেন খাদ্য বিমুখ। বড়ই বিস্ময়কর সময় এই গর্ভাবস্থা ।

কিন্তু এসময় মায়েরা কী কী খেতে পছন্দ করে, কেনই বা পছন্দ করে আর কোনগুলো তাদের শরীরের জন্য ভালো সেটা কিন্তু কোনো বিস্ময়কর ব্যাপার নয়। তাই গর্ভাবস্থার খাদ্য নির্বাচনে একটু ভাবুন।

গর্ভাবস্থার ৭টি উপকারী খাবার

দুগ্ধজাত খাদ্য

গর্ভবতী মায়েদের খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম থাকা জরুরী। দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য থেকে প্রচুর ক্যালসিয়াম পাওয়া সম্ভব। এছাড়া, দুগ্ধজাত খাবারে উপস্থিত ভিটামিন ডি, ভিটামিন এ এবং প্রোটিন নবজাতকের শারীরিক বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

ডিম খেতে হবে!

গর্ভাবস্থা আর ডিম; এই দুইটি জিনিসের অবস্থান বিপরীতমুখী। মর্নিং সিকনেস, সবসময় বমি ভাব ইত্যাদির কারণে এসময় ডিম এড়িয়ে যেতে চান অনেকেই। গর্ভাবস্থায় এটি DHA নামক Omega-3 ফ্যাটি এসিড সরবরাহ করে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। গর্ভাবস্থায় অনাগত শিশুর মস্তিষ্ক ও চোখের গঠনে ডিম যথেষ্ট অবদান রাখে।

গাজর

গর্ভাবস্থায় মায়েদের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন এ থাকা জরুরী। এটি নবজাতকের ত্বক, চোখ, দাঁত এবং হাড়ের সঠিক গঠনে সাহায্য করে। গাজরে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি গর্ভকালীন কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে আপনাকে রক্ষা করে।

পপকর্ন

অবাক করা হলেও সত্যি যে, পপকর্ন গর্ভবতী মায়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় অবদান রাখে। পপকর্নে প্রচুর লবণ ও মাখন থাকে। এতে উপস্থিত খাদ্য আঁশ, ভিটামিন ই, সেলেনিয়াম এবং কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান অনাগত শিশুর কোষ প্রাচীর গঠনে সহায়তা করে।

আম

পটাশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি-তে ভরপুর আম গর্ভাবস্থায় মায়ের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও রক্তচাপ ঠিক রাখে। এছাড়াও এসময় মায়েদের পরিপাকতন্ত্র স্বাভাবিক রাখতে এবং মর্নিং সিকনেস কমাতে আম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

পালং শাক

পালং শাকে গর্ভবতী মায়েদের জন্য উপকারী মোটামুটি সব ধরনের পুষ্টিগুণ বিদ্যমান; ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, খাদ্য আঁশ, আয়রন, ফলিক এসিড এবং উচ্চ মাত্রার অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান ইত্যাদি শিশুকে পরবর্তীতে বিভিন্ন মারাত্মক রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। পালং শাকে উপস্থিত আয়রন গর্ভবতী মাকে অ্যানিমিয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।

বাদাম

গর্ভাবস্থায় কিছুক্ষন পর পর ভাজা পোড়া খাওয়ার প্রবণতা থাকে। ক্ষতিকর ভাজা পোড়া না খেয়ে গর্ভবতী মায়েরা বাদাম খেতে পারেন। বাদামে উপস্থিত মিনারেল, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, কপার, সেলেনিয়াম এবং জিংক গর্ভবতী মা এবং অনাগত শিশুর মিনারেলের মাত্রা ঠিক রাখে, সেই সাথে Omega-3 এর ফ্যাট শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করে।

ঔষধ পেতে নিম্নে বর্ণিত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সরাসরি অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় ঔষধ গ্রহণ করতে পারবেন।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

 

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম ডা. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

চিকিৎসকের মুঠোফোন : 

01762240650

( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply