সৌন্দর্য ধরে রাখতে বাদ দিন এই ৭টি অভ্যাস
নিজেকে সুন্দর দেখতে কে না চায়! প্রত্যেক নারীই এমনভাবে থাকার চেষ্টা করেন যেন তাকে সবার চোখে দেখতে সুন্দর লাগে। সৌন্দর্যের প্রশংসা শুনলে খুশি হন না এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
কিন্তু আমাদেরই প্রতিদিনের কিছু বদ অভ্যাসের কারণে সৌন্দর্য কমতে থাকে। আপনি হয়তো জানেনও না কিন্তু আপনার সেই কাজগুলোই সৌন্দর্য নষ্টের জন্য দায়ী।
জেনে নিন এমন সাতটি অভ্যাস সম্পর্কে-
ব্রণ খোঁচাখুঁচি: ব্রণ হলো মেয়েদের ত্বকের সবচেয়ে পরিচিত সমস্যা। এটি হলে সৌন্দর্য কিছুটা কমে যাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একে দূর করার জন্য সারাক্ষণ খোঁচাখুঁচি শুরু করলে ব্রণের দাগ স্থায়ীভাবে বসে যাবে। তাই ব্রণ দেখলেই খোঁচাখুঁচির অভ্যাসটা বাদ দিন।
বারবার চুলের রং পাল্টানো: চুলের রং নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে ভালোবাসেন? এই মেরুণ তো এই পার্পেল? এমনটা করলে আপনার চুলের সৌন্দর্যের বারোটা বাজতে আর দেরি নেই। এতে চুলের স্বাস্থ্য দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়, উজ্জ্বলতা হারায় ও দেখা দেয় চুল পড়ার সমস্যা। তাই এই অভ্যাস থাকলে তা বাদ দিন।
বারবার আইব্রো প্লাক: আইব্রো চেছে সৌন্দর্য বাড়ানোর অভ্যাস থাকে বেশিরভাগ মেয়েরই। এটি যদি নিয়ম মেনে মাসে একবার করেন তাহলে সমস্যা নেই। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা কয়েকদিন পরপরই আইব্রো প্লাক করে থাকেন। এর ফলে ভ্রুর নিচের চামড়া ঝুলে গিয়ে সৌন্দর্য নষ্ট হয়। তাই এই অভ্যাসও বাদ দিন।
দেরি করে ও অতিরিক্ত ঘুম: প্রকৃতির নিয়মটাই এমন যে রাতের সময়টা হলো বিশ্রামের। তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া এবং তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার উপকারিতা অনেক। কিন্তু নানা কাজের ব্যস্ততায় ঘুমাতে যেতে দেরি করেন বেশিরভাগ মেয়েই। আবার সকালে অনেকটা সময় বিছানায় কাটান। এমন অভ্যাসও আপনার সৌন্দর্য নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট।
যখন তখন জাঙ্ক ফুড: শরীর ভেতর থেকে ভালো রাখতে পুষ্টিকর খাবারের বিকল্প নেই। কিন্তু জাঙ্ক ফুডে পুষ্টি উপাদান নেই বললেই চলে। তাই এ ধরনের খাবার আমাদের শরীরের জন্য মোটেই উপকারী নয়। এটি আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে, ওজনও বাড়িয়ে দেয় দ্রুত। তাই যখন তখন জাঙ্ক ফুড খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাদ দিন।
মুখ অপরিষ্কার রাখা: সাজুগুজু করে খুব বেড়িয়ে এলেন কিন্তু এসে আর মেকআপ করতে মন চাইলো না! এমন অলসতাই আপনার সৌন্দর্য নষ্টের কারণ। মুখ অপরিষ্কার রাখলে বাড়তে পারে ব্রণসহ নানা ত্বকের সমস্যা। তাই নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করুন।
অতিরিক্তি চা-কফি: হাসির রয়েছে আলাদা সৌন্দর্য। কিন্তু প্রতিদিন অতিরিক্ত চা বা কফি খেলে আপনার দাঁত দ্রুতই হলদেটে হয়ে যাবে। তখন দাঁতের সৌন্দর্যের পাশাপাশি নষ্ট হবে হাসির সৌন্দর্যও। তাই চা-কফি খান পরিমিত।
আপনার বয়সের সৌন্দর্য ধরে রাখতে যেসব খাবার খাবেন
স্বাভাবিক ভাবেই সময়ের সাথে সাথে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়বে। আয়নার সামনে দাঁড়াতে ইচ্ছে হয় না ,ত্বকে বলিরেখা কিংবা মাথায় পাকা চুলের দেখা যায়। আমাদের ত্বকে আর চুলেই বয়সের ছাপ সবচেয়ে আগে পড়ে। তবে এমনকিছু খাবার আর পানীয় আছে যেগুলোনিয়মিত খেলে চেহারায় দীর্ঘদিন পর্যন্ত বয়সের ধরে রাখা যেতে পারে। চলুন সেগুলি সম্বন্ধে জেনে নেওয়া যাক-
পঁয়ত্রিশ পেরোলেই হাড় দুর্বল হতে থাকে। বাত বা অস্টিওপরেসিসের মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাতে চেহারায় ‘বুড়োটে’ ছাপ পড়ে যায়। ক্যালসিয়াম দ্দ্বারা এই সমস্যা ঠেকানো যেতে পারে। আর টক দইয়ের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। তাই হাড় সুস্থ রাখতে প্রতিদিন পাতে রাখুন ১ বাটি টক দই।
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে তার ডিটক্সিফিকেশন অত্যন্ত জরুরি। ব্রকোলিতে রয়েছে এমন অনেক উপাদান যা শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের করে দিয়ে কোষকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন পাতে রাখুন ব্রকোলি।
চেহারার তারুণ্য ধরে রাখতে বাদামের ব্যবহার কোনো কথা হবে না। বাদাম, বিশেষ করে আখরোটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা ত্বককে মসৃণ করে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করে তোলে। আখরোটে কোলেস্টেরলের মাত্রা একেবারে সামান্যই থাকে।
অলিভ অয়েল ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং একই সঙ্গে যে কোনো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। তাছাড়া ১ চামচ অলিভ অয়েল নিয়ে প্রতিদিন অন্তত দু’বার করে ত্বকে মালিশ করুন।
টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপেন। এই লাইকোপেন এমন একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা বিভিন্ন চর্মরোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। এটি ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। যার ফলে ত্বক থাকে উজ্জ্বল।
হলুদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আর অ্যান্টি ইনফ্লামমেটরি উপাদান যা আমাদের হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এরই সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের শুষ্কতা দূর করে উজ্জ্বল, দীপ্তিময় করে তোলে ।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা