পরকীয়া কি সামাজিক নাকি মানসিক রোগ?
পরকীয়া একটি সুন্দর সংসার ও সমাজকে ছারখার করে দিচ্ছে। পরকীয়ার কবলে পড়ে ধ্বংস হচ্ছে সংসার, ধ্বংস হচ্ছে মানবতা, দয়া-মায়া।
ভাঙছে পরিবারের বন্ধন। তাহলে পরকীয়া কি? কেন পরকীয়া আজ সমাজের একটি অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
পরকীয়া বলতে বিবাহিত কোন নারী বা পুরুষের অন্য নারী বা পুরুষের সাথে অবৈধ সম্পর্ককে বুঝায়। এখন অবশ্য অনেকে বিবাহবহির্ভূত নারী-পুরুষের অবৈধ সম্পর্ককেও পরকীয়া বলে ধরে নেয়।প্রেম পবিত্র এমন একটি তুলসী পাতা দিয়ে অবৈধ এসম্পর্ককে বৈধ করে।
অথচ ধর্মে বিবাহ ছাড়া নারী-পুরুষের অবৈধ সম্পর্ককে কোন স্বীকৃতি দেয়নি।সেখানে প্রেম পবিত্র যুক্তিটি কোথায় থেকে আসল?
পরকীয়ার সহজলভ্যতার জন্য অনেকে প্রযুক্তিকে দুষছেন। অনেকের ধারণা মোবাইল ফোন, কথোপকথনের অ্যাপসগুলোই পরকীয়ার জন্য দায়ী।
কিন্তু আমরা যদি বলি, আজ থেকে ২০/৩০ বছর আগে তো কোন অ্যাপস বা মোবাইল ফোন ছিল না,তবে তখন কি কোন পরকীয়া ছিল না? হ্যাঁ,এটা ঠিক যে সংখ্যাটা এখন বেড়েছে।
তাহলে প্রশ্ন যদি করা হয় পরকীয়ার জন্য দায়ী কে বা কী? অামরা তো বলব,ধর্মীয় অনুশাসন না মানা।কারণ কোন ধর্ম এমন সম্পর্ককে স্বীকৃতি দেয় নি।
মানব সমাজকে সভ্য রাখতে সৃষ্টিকর্তা কিন্তু বিয়ের ন্যায় সুন্দর একটি প্রথা চালু রেখেছেন। এ প্রথার বাহিরে যেয়ে যে সুখ খোঁজা তা পরিনামে দুঃখ নিয়ে আসে।এ দুঃখ সংশ্লিষ্টদের সুখের সকল প্রদীপ নিভিয়ে দেয়।
সমসাময়িক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে আমরা জানতে পারি,মুনিয়া-আনভীরের পরকীয়া প্রেমের কাহিনী।
এই ঘটনাটি বিশ্লেষণ করলে দেখবেন অানভীর ও মুনিয়ার সুন্দর জীবনটা ছারখার করে দিয়েছে পরকীয়া নামক প্রেতাত্মা ! অানভীরের অতৃপ্তিটা কোথায় ছিল? নোংরা মানসিক অতৃপ্তি ছিল। এমন নানান পরকীয়া সম্পর্ক ঘাটাঘাটি করলে দেখবেন সবার মাঝে নোংরা একটি মানসিক অতৃপ্তি-ই ছিল।
পরকীয়া সামাজিক ব্যাধি হিসেবে সমাজে স্বীকৃতি পেলেও আমি বলব এটি মানসিক রোগ। অন্যান্য মানসিক রোগীর মতে মানসিক ডাক্তার না দেখালেও সাইক্লোজিস্টের সাথে অবশ্যই কথা বলে পরামর্শ নিতে হবে।
যেকোনো সম্পর্কে বিশ্বাসই অন্যতম ভিত্তি। বিশ্বাস না থাকলে সেই সম্পর্ক বেশিদিন টেকে না। তাই প্রেমের সম্পর্কে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে আগে একটু যাচাই-বাছাই করে নেওয়া ভালো।
কারণ আপনি হয়তো আপনার প্রেমিকাকে অনেক ভালোবাসেন, এদিকে সে আপনাকে গোপনে ধোকা দিয়ে যাচ্ছে।
মানুষ যাকে ভালোবাসে, তাকে সহজে সন্দেহ করতে চায় না। যে কারণে প্রিয় মানুষটি ভেতরে ভেতরে বিশ্বাস ভাঙলেও তা বোঝা সম্ভব হয় না। এদিকে যখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি বিশ্বাসঘাতকতার শিকার, ততদিনে হয়তো অনেকটাই দেরি হয়ে যাবে।
কিছু বিষয়ে শুরু থেকেই যদি খেয়াল করেন, তবে হয়তো বাঁচতে পারেন প্রেমিকার বিশ্বাসঘাতকতার হাত থেকে। জেনে নিন কিছু লক্ষণ সম্পর্কে, যা দেখে বোঝা যাবে আপনার প্রেমিকা আপনার বিশ্বাস ভঙ্গ করতে পারে-
প্রচুর খরচ করায়
নিজের প্রেমিকার জন্য খরচ করার অভ্যাস থাকা খারাপ নয়। বরং বেশিরভাগ প্রেমিকই এটি করতে চাইবেন। কিন্তু আপনার প্রেমিকা যদি আপনাকে জোর করে বেশি খরচ করায় তবে সতর্ক হোন।
সে যদি আপনাকে সত্যি ভালোবাসে তবে আপনার সব বিষয়ে খেয়াল রাখবে। সে আপনাকে দিয়ে অতিরিক্ত খরচ করাতে চাইবে না।
আপনার টাকা-পয়সার বিষয়েও সে যত্নশীল হবে। এদিকটায় খেয়াল করে দেখুন। যদি আপনার প্রেমিকা আপনাকে দিয়ে বেশি বেশি খরচ করাতে চায় তবে সতর্ক হয়ে যান।
দূরে গিয়ে ফোন করে
আপনার পাশে থাকাকালীন কোনো কল এলে আপনার প্রেমিকা কি ফোন নিয়ে দূরে চলে যায়? হতে পারে কিছু ক্ষেত্রে প্রাইভেসির দরকার হতে পারে। সব সময়ই যদি সে এমনটা করে তাহলে সতর্ক হোন। হতে পারে সে এমন কারও সঙ্গে কথা চালিয়ে যাচ্ছে যার কথা আপনি জানতে পারলে সমস্যা হতে পারে। সন্দেহ না করে বরং সরাসরি জিজ্ঞেস করুন। দেখুন সে কোনো সদুত্তর দিতে পারছে কি না।
বানোয়াট কথা বলে
বানোয়াট কথা যত সুন্দর করেই বলুক না কেন, একটা সময় আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি আসলে প্রতারিত হয়েছেন। আপনার প্রেমিকা বানোয়াট বা নিজের মতো করে মিথ্যা বলছে কি না সেদিকে খেয়াল করুন। যদি ধরতে পারেন তবে জিজ্ঞেস করুন কেন সে এমনটা করছে। এভাবে নিয়মিত বলতে থাকলে সতর্ক হয়ে যান। কারণ মিথ্যা থেকেই শুরু হয় অবিশ্বাসের।
খুব একটা সময় দেয় না
মানুষ যাকে ভালোবাসে, তার সঙ্গেই বেশি সময় কাটাতে চায়। কিন্তু আপনার প্রেমিকা যদি আপনাকে খুব একটা সময় দিতে না চায়, দেখা করতে না চায়, কল করলে ব্যস্ততা দেখায় তবে সতর্ক হোন। কারণ সে আপনাকে ভালোবাসলে তার গুরুত্বের তালিকায় শুরুতেই আপনি থাকতেন। এমনটা দেখলে ভবিষ্যতের জন্য তৈরি থাকুন।
আপনাকে ব্যবহার করছে
নিজেকে ব্যবহৃত হতে দেবেন না। তার সব কাজে আপনি পাশে থাকেন অথচ কাজ শেষ হলেই আপনাকে আর গুরুত্ব দিচ্ছে না, এমন যদি হয় তবে সরে আসুন। তিনি আসলে আপনাকে ব্যবহার করে যাচ্ছেন। এমন অবস্থায় সতর্ক হওয়ার বিকল্প নেই।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা