হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট : কারণ ও চিকিৎসা
হাঁপানি একটি শ্বাসকষ্টজনিত বক্ষব্যাধি। উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগের মতো এটিকে নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে হয়। তাই ভুক্তভোগী রোগীদের প্রত্যাশা করে সেই দিন কবে আসবে, যেদিন ওষুধের মাধ্যমে হাঁপানির যন্ত্রণা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। সেই আশা পূরণ করার জন্য বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আবিষ্কৃৃত হয়েছে ওষুধ অ্যাজমা কিউর।
এ কথা এখন প্রমাণিত সত্য যে, হাঁপানি রোগের ভিত্তি হলো শ্বাসনালীতে প্রদাহ। এই প্রদাহ সৃষ্টিতে লিউকোট্রাইন নামে একটি পদার্থ রয়েছে, যার ভূমিকা ব্যাপক। লিউকোট্রাইনের কার্যকলাপের ফলেই শ্বাসনালীতে বাধা, সংবেদনশীলতা এবং প্রদাহজনিত রস তৈরি হয়। নতুন ও পুরনো হাঁপানি এই লিউকোট্রাইনবিরোধী হিসেবে অবস্থান নিতে পারে। যদিও আগে এ ধরনের ওষুধ আবিষ্কৃত হয়েছে তবুও অ্যাজমা কিউর লিউকোট্রাইনবিরোধী শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করতে সক্ষম। অনেকে ইনহেলার ব্যবহার পছন্দ করেন না। অথচ এই ওষুধটি মুখে সেবনযোগ্য। যদিও অ্যাজমা কিউর প্রধান কাজ হাঁপানি প্রতিরোধ; তবুও দেখা যায় হাঁপানি চিকিৎসায়ও এটি বেশ ভালো কাজ করে।
একটি লিউকোট্রাইনবিরোধী ওষুধের কার্যকারিতা হলো প্রাথমিক এবং শেষপর্যায়ের অর্থাৎ উভয় স্তরেই প্রদাহকে সামনাসামনি করা। তাই দেখা গেছে, অ্যাজমা কিউর একসাথে মুখে সেবন করার পর কার্যকরভাবে শ্বাসনালীর প্রাথমিক এবং শেষপর্যায়ের শ্বাসনালীর সরু হয়ে যাওয়াকে কার্যকরভাবে বাধা দিয়েছে। রোগীর শ্বাসনালী সরু হয়ে থাকে অ্যালার্জি-জাতীয় পদার্থ নাক দিয়ে প্রবেশ করার ফলে। জেফিরলুকাস্টের দক্ষতা বোঝা গেছে এফইভির (১ সেকেন্ডে) ব্যাপক বৃদ্ধি হিসাব করে।
হাঁপানি রোগীদের বেলায় দেখা গেছে যে, কোনো অ্যালার্জি যেমন সালফার-ডাই-অক্সাইডের প্রভাবে শ্বাসনালীতে ব্যাপক সংবেদনশীলতা দেখা দেয়। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যাজমা কিউর বড়িতেই সালফার-ডাই-অক্সাইডের শক্তিকে অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে।
এখন বাতাসে সালফার-ডাই-অক্সাইডের ব্যাপক আধিক্য। ঔষধ সেবনের পর শ্বাসনালীর সংবেদনশীলতাকে ব্যাপকভাবে কমিয়ে দেয়া সম্ভব হয়েছে। অনেক হাঁপানি রোগী আছে, যারা একটু ঠাণ্ডার সংস্পর্শে এলেই তাদের শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। এমনকি ঠাণ্ডা বাতাসেও তাদের শ্বাসকষ্ট বাড়ে। কারণ ঠাণ্ডাতে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায়। সেসব ক্ষেত্রে দেখা যায় অ্যাজমা কিউর আগে খেয়ে নিলে ঠাণ্ডার পরশেও শ্বাসকষ্ট দেখা যায় না।
বেশির ভাগ হাঁপানি রোগীই একটু ব্যায়াম করলেই শ্বাসকষ্টের আক্রমণের শিকারে পরিণত হয়, যাকে বলা হয় ব্যায়ামজনিত বা পরিশ্রমজনিত হাঁপানি। যদিও এই ব্যায়ামজনিত হাঁপানির কারণ জানা যায়নি; তবুও ধারণা করা হয় যে, শ্বাসনালীর ঝিল্লির দ্রুত ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া অথবা দ্রুত শুকিয়ে যাওয়া। যার ফলে মাস্ট সেলগুলোর কর্মতৎপরতা বেড়ে যায়।
এই ব্যায়ামজনিত হাঁপানিতে কোনো ভূমিকা রাখে কি না এ ব্যাপারে গবেষণা হয়েছে। আটজন হাঁপানি রোগীকে একটি অ্যাজমা কিউর বড়ি খাওয়ানো হয়েছিল ব্যায়ামের ২ ঘণ্টা আগে। প্রত্যেক রোগী ৬ মিনিট ব্যায়াম করেছিল বিদ্যুৎচালিত ট্রেডমিলে এবং স্বাভাবিক কক্ষ তাপমাত্রায়। ব্যায়ামের ৩০ মিনিট পর দেখা গেছে, তাদের লাঙ্গ ফ্যাংশন টেস্ট ঠিকই রয়েছে এবং হাঁপানির আক্রমণ দেখা যায়নি।
হাঁপানি চিকিৎসায় অ্যাজমা কিউর কার্যকর এবং প্রচলিত ওষুধ। এ ওষুধটিকে হাঁপানি প্রতিরোধের জন্য আমরা লিখে থাকি। একটি ট্রায়ালে দেখা যায়, ২৮৭ জন রোগীর ওপর অ্যাজমা কিউর ঔষধ ব্যবহার করা হয়েছে। এরা প্রত্যেকেই মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের হাঁপানি রোগী ছিল। ২৮৭ জনের মধ্যে কোনো কোনো রোগীকে অ্যাজমা কিউর দৈনিক দুইবার করে দেয়া হয়েছে এবং বাকি রোগীদের দুই পাফ করে দৈনিক চারবার দেয়া হয়েছে। রোগীদের মধ্যে তাদেরই সুস্থ বলা হয়েছে যাদের দিনের বেলার শ্বাসকষ্ট, রাতে ঘুম ভাঙা ৫০ শতাংশ কমেছে শ্বাসনালী প্রসারক ওষুধের মাত্রা না বাড়িয়েই। এসব ব্যাপার চিন্তা করে দেখা গেছে ঔষধের মধ্যে কার্যকারিতার দিক দিয়ে খুব একটা পার্থক্য নেই।
পরিশেষে বলা যায়, অ্যাজমা কিউর সব ধরনের হাঁপানিতেই কার্যকর। তবে অনেক দিন ধরে সেবন করলে এর কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা যায়। এই ওষুধটির লিউকোট্রাইনবিরোধী শক্তির জন্য হাঁপানি চিকিৎসার পাশাপাশি অ্যালার্জিজনিত নাকের প্রদাহ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, এসএলই ও রিউআটয়েড আর্থ্রাইটিস রোগেও এটা ব্যবহার করা যায়। যেহেতু অনেক রোগী ইনহেলারকে একটা ঝামেলা মনে করেন, তাদের সুবিধার জন্য এই ওষুধটি দৈনিক দ্ইুবার করে সেবন করলে হাঁপানি প্রতিরোধের সাথে সাথে হাঁপানির কষ্ট থেকেও মুক্তি লাভ করা যায়। মুখে খাবার থিওফাইলিন এবং স্টেরয়েড ইনহেলার ব্যবহার করে একটি ট্রায়ালে দেখা গেছে যে, মুখে ওষুধ খাবার রোগীর সংখ্যা ৮০ শতাংশ অথচ ইনহেলার গ্রহণকারীর সংখ্যা ৫৭ শতাংশ।
সেসব কথা পর্যালোচনা করলে আজকাল হাঁপানির চিকিৎসায় আমরা অ্যাজমা কিউরকেই অগ্রাধিকার দিয়ে থাকি। তবে এই ওষুধটি যাতে অনেকদিন যাবত সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01742-057854
(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)
ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : (চিকিৎসক) 01762-240650
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা