বারবার হেঁচকি ওঠা কঠিন কোনো রোগের ইঙ্গিত নয় তো?

হেঁচকি ওঠার সমস্যা খুবই সাধারণ। তবে একটানা হেঁচকি ওঠা বেশ যন্ত্রণাদায়কও বটে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি হলো একটি প্রতিবর্ত ক্রিয়া। সাধারণ কারণে এমনকি শরীরের অনেক রোগেরও সংকেত দেয় হেঁচকি।

এর পেছনে নানা কারণ থাকতে পারে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক কী কী কারণে হেঁচকি ওঠে ও এটি কোন কোন সমস্যার ইঙ্গিত দেয়-

হেঁচকি কেন ওঠে?

শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো মধ্যচ্ছদা পেশী। মধ্যচ্ছদা দেহের ভেতরের একটি পর্দা, যা বক্ষ গহ্বর থেকে উদর গহ্বরকে পৃথক করে রেখেছে। এই পর্দা ঐচ্ছিক ও অনৈচ্ছিক মাংসপেশী দিয়ে তৈরি।

এর উপরের দুটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হৃৎপিণ্ড ও ফুসফুস, নিচের দিকে থাকা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো লিভার, পাকস্থলী ও প্লীহা। এই অঙ্গগুলোর মধ্যে কোনোটিতে যদি সমস্যা দেখা যায় তাহলে তা ডায়াফ্রাম বা মধ্যচ্ছদা পেশীকে বিরক্ত করে। এর ফলে হেঁচকি ওঠে।

কী কী কারণে হেঁচকি ওঠে?

পাকস্থলীতে হাওয়ার পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে

অনেক সময় অনেকক্ষণ না খাওয়ার জন্য পাকস্থলীতে হাওয়ার পরিমাণ বেশি হয়ে যায়। পাকস্থলী যদি হাওয়ায় বেশি ফুলে যায়, তাহলে পাকস্থলীর উপর অংশ ডায়াফ্রামকে বিরক্ত করে। এর ফলে হেঁচকি ওঠে।

বেশি মসলাদার ও ঝাল খাবার খেলে

বেশি মসলাদার ও ঝাল খাবার খেলেও ডায়াফ্রামকে একইভাবে বিরক্ত করতে পারে। এর ফলে হেঁচকি ওঠে । ধরুন কেউ হঠাৎ করে যদি অনেকগুলো কাঁচা মরিচ খেয়ে ফেলেন তাহলেও হেঁচকি উঠতে পারে। অতিরিক্ত মসলাদার খাবারেও একই সমস্যা হতে পারে।

পেপটিক আলসার বা গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে

আলসারের সমস্যার কারণেও হেঁচকি উঠতে পারে। আবার কারো ক্ষেত্রে লিভার বড় হলে জন্ডিস বা হেপাটাইটিসের মতো সমস্যা হলে হেঁচকি উঠতে পারে। আবার প্লীহা বড় হয়ে গেলেও হেঁচকি উঠতে পারে।

প্লীহা বড় হয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড’সহ বেশ কিছু ব্যাধি। হেমাটোলজিকেল ব্যাধিতেও প্লীহা বড় হতে পারে।

ঠাৎ প্লীহা বড় হয়ে গেলে তা ডায়াফ্রামকে বিরক্ত করে। ফলে হেঁচকি উঠতে পারে। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু হলেও হঠাৎ করে প্লীহা বড় হয়। তার ফলে হেঁচকি উঠতে পারে।

ফুসফুসে পানি জমলে

কোনো কারণে ফুসফুসে পানি জমলে তা ডায়াফ্রামকে বিরক্ত করে। ফলে হেঁচকি ওঠে লাগাতার। আবার কারও যদি পেরিকার্ডিয়ামে পানি জমে বা পেরি কার্ডাইটিস হয় তাহলে তা হেঁচকির কারণ হতে পারে।

ডেঙ্গুর মতো অসুখে পেরি কার্ডাইটিস হয়। আবার অনেক ভাইরাল ইনফেকশন থেকে পেরি কার্ডাইটিস হতে পারে।

হার্টের সমস্যায়

অনেক সময় হার্টের বিভিন্ন সমস্যাতেও হেঁচকি উঠতে দেখা যায় । যেমন কোনো সময় হার্ট রেট বেড়ে গেলে হেঁচকি ওঠে। জানলে অবাক হবেন, হার্ট অ্যাটাকের একমাত্র লক্ষণ হিসেবে দেখা যায় হেঁচকি।

বিশেষত হার্টের নিচের দিকে দেওয়াল যা সরাসরি ডায়াফ্রামের সংস্পর্শে আসে সেখানে যদি কোনো অ্যাটাক হয় তাহলে তার লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে হেঁচকি।

অনেক সময় দেখা যায়, হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হিসেবে বুকে ব্যথা হলো না কিন্তু হেঁচকি উঠলো। সাবধান থাকতে হবে। এগুলো মূলত স্থানীয় কারণ। এছাড়া কোনো কারণে যদি ভেগাস নার্ভস্টিম্যুলেটেড হয়ে যায় তাহলেও এই সমস্যা হতে পারে।

গলায় কোনো ইরিটেশন হলে অনেক সময় হেঁচকি উঠতে পারে। এছাড়া এই নার্ভ তৈরি হয় মস্তিষ্কে যে অংশ থেকে (মেডালা) সেখানে কোনো রকম স্ট্রোক, হ্যামারেজ বা চোট হলেও হেঁচকি উঠতে পারে।

সেই হেঁচকি ভয়াবহ হতে পারে। মেডালায় কোনো সমস্যা থেকে মৃত্যুও হতে পারে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টও হতে পারে।

অনেক সময় জন্মগত কারণেও কারো বারবার হেঁচকি উঠতে পারে। অনেক সময় কিডনির অসুখেও, বিশেষত ক্রিয়েটিনিন বেড়ে গেলে হেঁচকি উঠতে পারে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক। 

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

 (সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

ibn sina diabeties

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

ibn sina piles

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

night king2

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

vitiligo

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

NIGHT KING 4

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

meladerm

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

Hakim

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading