মৃত্যুর আগে ঘুরে আসুন পৃথিবীর ৯টি দেশে
আমাদের এই পৃথিবীটা আজও অনেক রহস্যে ঘেরা, আর ভরা তীব্র সৌন্দর্যে। এমনই রহস্যে ঘেরা পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে কার না ইচ্ছা করে? ভেবে দেখুন, কবে-কখন-কীভাবে মারা যাবেন আপনি নিজেও জানেন না। তাই মৃত্যুর আগে দেখে নিন এই দারুণ সুন্দর পৃথিবীটা। আসুন, জানা যাক ৯টি দেশের তালিকা যেখানে জীবনে একবার হলেও যাওয়া উচিত।
১. বোরা বোরা :
বিশ্বের যে কয়েকটি স্থান পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকে সেগুলোর মধ্যে বোরা বোরা আইল্যান্ড অন্যতম। গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটাতে এর জুড়ি নেই। বিশেষ করে নবদম্পতিদের আনাগোনো এখানে সবচেয়ে বেশি। পর্যটকদের সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এই দ্বীপে। বোরা বোরা দ্বীপটির অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরে। এর আয়তন ২৩০ কিলোমিটার, যা প্যাপেটার উত্তর-পশ্চিম এবং অন্তরীক্ষ বাঁধবেষ্টিত। এ দ্বীপের মধ্যবর্তী স্থানে একটি মৃত আগ্নেয়গিরি রয়েছে। ‘মাউন্ট পাহিয়া’ এবং ‘মাউন্ট ওটেম্যানু’ দ্বীপটির উচ্চতম স্থান। যেগুলো ভূমি থেকে ৭২৭ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।
এ স্থানটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে মূলত এর বিলাসবহুল রিসোর্টগুলোর জন্য। এখানকার উৎপাদনজাত দ্রব্যগুলো মূলত সমুদ্রকেন্দ্রিক। আরও রয়েছে প্রচুর নারিকেল গাছ। যা অর্থনৈতিকভাবে দ্বীপটিকে সমৃদ্ধ করেছে। এক কথায় বলতে গেলে, বোরা বোরা আইল্যান্ড পুরোপুরি পর্যটননির্ভর। সাম্প্রতিক সময়ে সেখানে অনেক রিসোর্ট তৈরি হয়েছে। কারণ একটাই, দিনে দিনে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়েই চলেছে। এখানকার রিসোর্টগুলোতে অবস্থান খরচ তুলনামূলকভাবে কম। মৌলিকতার দিক দিয়ে থাকার স্থানগুলো ভীষণ আরামদায়ক। ক্যাম্প করেও একসঙ্গে অনেকে দল বেঁধে এখানে থাকেন। তবে অধিকাংশ পর্যটক সমুদ্র তীরবর্তী স্থানগুলোই বেছে নেয়। প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয়টি ফ্লাইট বোরা বোরা বিমানবন্দরে পৌঁছায়। মূলত এ অঞ্চলের জনসাধারণ ফ্রেঞ্চ এবং তাহিশিয়ান ভাষায় কথা বলে। তবে পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে কিছু লোক ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করেছে। এ দ্বীপটিতে আগত অধিকাংশ পর্যটক আমেরিকান, জাপানিজ অথবা ইউরোপিয়ান।
২. ডেনমার্ক :
ডেনমার্ক অনেক সুন্দর একটি দেশ। এটি উন্নত একটি দেশ। তাই জীবনে বেঁচে থাকলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন এই দেশটি থেকে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশনের জরিপ অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ডেনমার্ক। এর পরই আছে পুয়ের্তো রিকো ও কলম্বিয়া। তালিকায় একেবারে নিচে আছে জিম্বাবুয়ে। শেষের ১০টি দেশের তালিকায় আছে রাশিয়া ও ইরাক। তালিকায় বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ১৬তম। এর আগে আছে সুইজারল্যান্ড, কানাডা ও সুইডেন। তাই ঘুরে আসুন বিশ্বেও সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ এই দেশটি।
৩. ইটালি :
প্রসিদ্ধ ইতিহাসে বিখ্যাত এই দেশটি আমরা অনেকেই হয়ত চিনি। কিন্তু সময়ের অভাবে ঘুরে আসা হয়নি এই সুন্দর দেশটি। তাই আর দেরি নয়। আজই পরিকল্পনা করুন ঠিক কবে যাবেন। ইটালিতে রয়েছে সেই বিখ্যাত রোম শহর। ইতিহাস বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ, ভবন আর চত্তর ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে রোমের অলিগলিতে। কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এতো বেশি পুরাকীর্তি সম্ভবত আর কোন শহরে নেই। পুরাকীর্তির কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় দু’হাজার বছরের পুরাতন রোমের কলোসিয়াম। গ্লাডিয়েটর দের যুদ্ধের স্মৃতি নিয়ে এখনো প্রায় অটুট স্ট্রাকচার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই আ্যাম্ফিথিয়েটার। ৫০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন কলোসিয়ামে দর্শকদের মনোরঞ্জনের জন্য প্রায় পাঁচ লক্ষ মানুষ আর দশ লক্ষাধিক প্রাণী জীবন দিয়েছে। অমানবিক সে ইতিহাস আজ লীন, হাজার হাজার পর্যটক প্রতিদিন এই কলোসিয়ামকে রোমানদের ঐতিহাসিক কীর্তি হিসাবেই দেখতে আসে।
৪. স্কটল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশ :
যুক্তরাষ্ট্রের ৯৭ শতাংশই অনেক সুন্ত এবং বেশ উন্নত। স্কটল্যান্ডও দেখার মত একটি জায়গা। স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গে ঢুকতেই অন্যরকম আবেশে যেন সবকিছু ছুঁয়ে যায়। আর দশটা শহরের মতো এর পরিবেশ একরকম নয়। একটা গম্ভীর ভাব সবখানে অনুভূত হবে। এর সাথে এই শহর বেশ নিরিবিলি এ শহরটিতে ঢোকার ব্যাপারটিও একদমই আলাদা। বই ছাড়া তাতে ঢোকার কথা যেন কল্পনাই করা যায় না।
৫. গ্রীসের সান্তোরিনি :
গ্রীস ইতিহাসের একটি বিখ্যাত দেশ। অনেক ইতিহাসের কাহিনীর সাথে গ্রীসের বর্ণনা পাওয়া যায়। গ্রীসের সান্তোরিনি এমনই একটি জায়গা যা নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস হওয়ার নয়। পৃথিবী বিখ্যাত পুরাকাহিনীর দেশ গ্রীস, প্রাচীন কল্পনার স্বপ্নভুমি । স্বতন্ত্র সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ ইউরোপের এই দ্বীপ দেশটি মানুষকে মোহিত করেছে যুগে যুগে। প্রাচীন সভ্যতার সেই স্বর্ণযুগ এখন আর না থাকলেও তার রত্নরাজি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দেশটি জুড়ে। আর আপনি তা সবচাইতে বেশি উপভোগ করতে পারবেন সান্তোরিনি দ্বীপে গিয়ে।
আগ্নেয়গিরি থেকে উৎপত্তি হয়েছে গ্রীসের এই দ্বীপটির। এর আনুষ্ঠানিক নাম আসলে “থেরা” অথবা “থিরা” কিন্তু সাধারণত একে সান্তোরিনি বলেই ডাকা হয়। এর পূর্বে এই দ্বীপটির নাম ছিল ক্যালিস্টে এবং স্ট্রঙ্গাইলে। গ্রীসের মূল ভূখ- থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে অবস্থিত ছোট্ট এই দ্বীপে রয়েছে নতুন-পুরনো ধাঁচের বেশ কিছু গ্রাম। এখানে গিয়ে আপনি যেমন পুরনো আমলের গ্রীসের স্বাদ অনুভব করতে পারবেন, তেমনই আধুনিক সব সুযোগ সুবিধার মাঝে থেকে আপনার ভ্রমণ উপভোগ করতে পারবেন। সাদা রঙের বাড়ি দিয়ে ভরে আছে পুরো শহর। বাড়িগুলোর ছাদ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নীল। এই দুই রঙের মিশেলে মনে হয় সাগর থেকে উঠে এসেছে এই দ্বীপের বাড়ীগুলো। শুধু এই শহরই নয়। পুরো সান্তোরিনিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পর্যটকদের আকর্ষণ করার মতো অনেক কিছুই।
৬. লেবানন :
আপনি মারা যাওয়ার আগে অবশ্যই লেবানন ঘুরে আসবেন। লেবাননে গেলে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন, জীবনের কিছু নতুন অধ্যায় জানতে পারবেন। লেবাননের সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে নিশ্চিত। যদিও লেবানন ধর্ম ও গোষ্ঠীগতভাবে বিভক্ত একটি রাষ্ট্র। এখানে খ্রিস্টান, সুন্নি মুসলমান ও শিয়া মুসলমানেরা একত্রে বাস করেন।
৭. লন্ডন :
লন্ডন অনেক মানুষেরই স্বপ্নের শহর বলা যায়। সেখানে পড়ালেখার জন্য হোক অথবা কাজের জন্য হোক, কিছু একটা করে স্থায়ী ভাবে থেকে যেতে পারলে অনেকেই খুশি হয়। আবার অনেকে শুধু লন্ডন ঘুরে দেখে আসারও ইচ্ছা রাখেন। মহানগরী লন্ডনের আনাচে-কানাচে, উপকণ্ঠে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। রকমারি সংগ্রহশালা, প্রদর্শনী, ঐতিহাসিক ও নান্দনিক ভবন-স্থাপত্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সর্বোপরি কসমোপলিটন সংস্কৃতি উপভোগের বিপুল সুবিধা লন্ডনকে সারা দুনিয়ার ভ্রমণ-রসিকদের কাছে এক অমোঘ আকর্ষণ-স্থলে পরিণত করেছে। লন্ডনের দর্শনীয় স্থানের অনেকগুলো নিজ-গুণে এবং প্রচার-যন্ত্রের বদৌলতে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে অতি-সুপরিচিত। আবার কোন-কোনটি খ্যাতির পাল্লায় ততোটা ভারী না হলেও, ইতিহাস-উপকরণ বা ব্যতিক্রমধর্মীতার বিচারে দর্শনার্থীদের কাছে হয়ে ওঠে অনবদ্য।
৮. গুয়াডেলোপ :
এখানে রয়েছে অনেক দ্বীপপুঞ্জ। এই দ্বীপপুঞ্জটি অনেক রোমান্টিক। কেউ যদি ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে কোথাও ঘুরে আসতে চান তাহলে অবশ্যই গুয়াডেলোপে যাবেন। এখানকার প্রাকৃতিক বাতাস আপনাকে কওে তুলবে অনেক বেশি আবেদনময়ী। ফলে পাশে থাকা প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে গুয়াডেলোপের সৌন্দর্যকে অবলোকন করতে আজই যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
৯. হাওয়াই :
প্রশান্ত মহাসাগরের মাঝখানে অবস্থিত হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে আছে অনেক দ্বীপ। তার মধ্যে প্রধান হলো হাওয়াই যা বিগ আইল্যান্ড নামে পরিচিত। মাউই, ওয়াহু, কাউয়াই ছাড়াও আছে লানাই, মলোকাই, নি-ইহাউ এরকম অনেক ছোট ছোট দ্বীপ। হাওয়াই প্রদেশের রাজধানী হনলুলু একটি আধুনিক শহর, যা ওয়াহু দ্বীপে অবস্থিত। এই প্রাকৃতিক দ্বীপগুলোকে সরাসরি অবলোকন করতে যেতে পারেন এই দ্বীপের উদ্দেশ্যে নির্দ্বিধায় রওয়ানা করতে পারেন।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়