গোপনে যেনা করলে তিনটি বিপদ আসবেই, কেউ বাঁচাতে পারবেনা আপনাকে
ইসলাম ডেস্ক : প্রশ্নঃ আমি যেনা করতে চাই।আমি আর নিজেকে সামলাতে পারছি না। দশ বছর যাবৎ ধৈর্য ধরে আছি। আলহামদুলিল্লাহ আমি নামাজ পড়ি। রোজা রাখি।কিন্তু যখনি আমি কোন মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দেই বিয়ে ভেঙ্গে যায়। আমি যেনা করতে চাই। আমি যেনা করতে চাই। আমি দোয়া করি কিন্তু দোয়া কবুল হয়না। আমি কি করবো আমি আর পারছিনা।
উত্তর :আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াতেই যেনার শাস্তি বেত্রেঘাত ও পাথর নিক্ষেপ হত্যা নির্ধারণ করেছেন।এবং গুনাহর সাথে বেশকিছু বিধান আরোপ করেছে। যেমন : যেনাকারী তওবা না করা পর্যন্ত তাকে বিয়ে করতে দেওয়া হবে না। এ গুনাহর কারণে আখিরাতে যন্ত্রণাদায়ক কঠিন শাস্তি হুমকি দিয়েছেন।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) সে শাস্তির কিছু বর্ণনা উল্লেখ করা হয়েছে → আল্লাহ তায়ালা জাহান্নামের একটি চুল্লীতে ব্যভিচারী নর নারীকে উলঙ্গ অবস্হায় একত্র করবেন। সেখানে জাহান্নামের আগুনে তাদেরকে পুরানো হবে।তাদের বিকট শব্দ শুনা যাবে। অতএব যে ব্যক্তি যেনা করতে চায় আমাদের কাছে তার জন্য অনুমতি নেই। আমাদের কাছে যেনার বৈধ মর্মে কোন ফতোয়া নেই।
আগেই বলেছি আপনার সাথে স্পষ্টবাদী হব। আপনি যেমন আমাদের কাছে স্পষ্টবাদী হয়েছেন।ধরুন আপনি যে কঠিন ও কষ্টকর পরিস্থিতির মধ্যে আছেন আল্লাহ তায়ালা না করুন →আপনার বোন বা মা যদি সে অবস্থার পড়ে এবং আপনি যা করতে চাচ্ছেন তারাও তা করতে চায় তখন তাদের এই চাওয়ার ব্যাপারে আপনার মতামত কি হবে..?
আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর জানি। সুতরাং উত্তর দেওয়া প্রয়োজন নেই। আমরা শুধু এ ব্যাপারে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাচ্ছি – আপনি যা করতে চাচ্ছেন সেটা কত বড় জঘন্য। যেনা কারীদের নিয়ে জাহান্নামের ভয়াবহ কত শাস্তির হাদিসি তো শুনালাম।
পবিত্র কোরআনের একটি বক্তব্য আপনাকে শুনাতে চাই। আর সেটি হচ্ছে সূরা মোহাম্মদের ১২ নং আয়াত। আল্লাহ তায়ালা যেনাকারীদের দৃষ্টান্ত দিতে গিয়ে বলেন,তারা খায় ও আনন্দ উপভোগ করে যেমন আনন্দ উপভোগ করে চতুষ্পদ জানোয়ার। অর্থ্যাৎ মানুষ এবং জানোয়ারের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে কিন্তু যেনাকারি ও জানোয়ারের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
কেননা যেনাকারীর লজ্জা থাকে না। যৌন পিপাসা মেটানোর নেশায় সে সাধারণ মানবিক লজ্জা হারিয়ে ফেলে। বৈধ অবৈধ মধ্যে আর কোন পার্থক্য থাকে না। এ বিষয়ে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন → যে ব্যক্তি যেনার লিপ্ত হয় তাকে অবশ্যই অবশ্যই দুনিয়াতে ভয়ংকর তিনটি শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। তো সে তিনটি শাস্তি কি তা আমরা এখনই জেনে নিবো।
১= সে ব্যক্তি মহামারী রোগে আক্রান্ত হবে। যেমন তার ডায়রিয়া হবে অথবা কলেরা হবে এবং ঐ রোগ থেকে সে আরোগ্য লাভ করতে পারবেনা। যার চুড়ান্ত পরিণতি হচ্ছে ঐ রোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হবে। এবং সে মৃত্যুর সময় কঠিন কষ্ট ও যন্ত্রণা পাবে।
২= যে ব্যক্তি যেনা করবে তার শরীরে আল্লাহ তায়ালা এমন একটি রোগ দিয়ে দিবেন যা তার বংশের মধ্যে কারো নেই। এমন একটি রোগ তাকে ধীরে ধীরে আক্রান্ত করে ফেলবে। যে রোগের চিকিৎসা কোন ডাক্তার দিতে পারবেনা।
৩= যে ব্যক্তি যেনা করবে তার দারিদ্র দেখা দিবে।। অভাব দেখা দিবে কঠিন অর্থনৈতিক সঙ্কটে পড়বে। হাদিসের শেষাংশে বলা হয়েছে জীবন শেষ পর্যারে তার এমন পরিণতি হবে যে তাকে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ভিক্ষার জন্য খুজতে হবে। যেনাকারীর সর্বশেষ শাস্তি হচ্ছে অতি দারিদ্র্যতা।
তো ভাই সর্বশেষ আপনার উদ্দেশ্যে একটি কথাই বলতে চাই। আপনি মোটেই ধৈর্য হারাবেন না বরং আপনার ভুল এবং ত্রটিগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন।
আল্লাহ তায়ালা ওয়াদা দিয়েছেন। তিন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহ তায়ালা দ্রুততার সাথে কবুল করে নেন এবং তাদের মাকসুদ পুরন করেন।
১= মজলুমের দোয়া
২= পিতা মাতার দোয়া তার সন্তানের জন্য
৩= কোন অবিবাহিত যুবক যখন অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতার জন্য আল্লাহ তায়ালা কাছে দোয়া করেন।আল্লাহ তায়ালা তার অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা দান করেন এবং বিবাহ উপযুক্ত করে দেন।
তো ভাই আপনার জন্য আমার দোয়া রইলো। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে যেন তার রহমতে চাদর ধারা ডেকে নন।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম ডা. মিজানুর রহমান
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
চিকিৎসকের মুঠোফোন :
01762240650
( ইমো, হোয়াটস অ্যাপ)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : মেহ-প্রমেহ ও প্রস্রাবে ক্ষয় রোগের প্রতিকার
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা