শীতে পা ফাটা দূর করার ৩ দারুণ উপায়
শীতে ঠোঁট ফাটার মতোই পায়ের গোড়ালি ফাটার ভোগান্তি কম নয়। আর ফাটা পায়ের তলা বা গোড়ালি নিয়ে হাঁটা চলা করাটাও বেশ কষ্টকর। ফাটা গোড়ালি নিয়ে রাস্তাঘাটে হাঁটা চলা করতে গিয়ে ত্বকের ফাটা অংশে ধুলা লেগে পরিস্থিতি আরও মারাত্মক হয়ে ওঠে।
বাজারে ফাটা পায়ের তলা বা গোড়ালির সমস্যা থেকে মুক্তি দিয়ে নানা রকমের ক্রিম পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলোতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের জন্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার একটা আশঙ্কা থেকেই যায়।
কয়েকটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ঘরোয়া পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে পায়ের ফাটা গোড়ালির সমস্যা থেকে সহজেই রেহাই পাওয়া যেতে পারে। আসুন সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
গ্লিসারিন ও গোলাপ জলের ফুট মাস্ক-
ফাটা গোড়ালি সমস্যায় প্রাথমিক পর্যায়ে এই ফুট মাস্ক ব্যবহার করে দ্রত উপকার পাওয়া যেতে পারে।
উপকরণ
ফুট মাস্কের জন্য আপনার লাগবে লবণ, লেবুর রস, গ্লিসারিন, গোলাপ জল ও সামান্য উষ্ণ গরম পানি।
পদ্ধতি
একটি বড় পাত্রে ২ লিটার সামান্য উষ্ণ গরম পানি নিয়ে তাতে ১ চা চামচ লবণ, ১ টি গোটা লেবুর রস, ১ কাপ গোলাপ জল দিয়ে এতে অন্তত ১০-১৫ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। এর পর খসখসে কিছু একটা দিয়ে যেমন, পেডিকিউরের পিউমিস স্টোন দিয়ে পায়ের গোড়ালি ভাল করে ঘষে শক্ত, মোটা ও মরা চামড়া তুলে পা ধুয়ে ফেলুন।
এর পর ১ চা চামচ লেবুর রস, ১ চা চামচ গ্লিসারিন ও ১ চা চামচ গোলাপ জল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে পায়ে লাগান। এভাবে সারা রাত রেখে দিন। সকালে উঠে সামান্য উষ্ণ গরম পানি দিয়ে পা ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ বার ব্যাবহারে সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই পা ফাটা একেবারে সেরে যাবে।
নারকেল ও কলার ফুট মাস্ক-
পা ফাটার সমস্যা মারাত্মক পর্যায়ে চলে গেলে এই ফুট মাস্কটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। সমস্যার সমাধান হবে খুব দ্রুত।
উপকরণ
টুকরা করে কাটা কলা, লম্বা করে কাটা ৩-৪ টুকরা নারকেল।
পদ্ধতি
একটি কলা টুকরা করে নিয়ে এর সঙ্গে টাটকা ৩-৪ টুকরা নারকেল একসঙ্গে ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন বা ভাল করে বেটে নিন। এর পর এই মিশ্রণটি পায়ের ফাটা জায়গায় ভাল করে লাগিয়ে নিন। প্যাক শুকিয়ে গেলে সামান্য উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি হাতের কাছে তাজা নারকেল না-ও পান তবে একটি কলা চটকে নিয়ে তাতে ২-৩ চা চামচ নারকেল তেল দিয়ে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করেও লাগাতে পারেন। উপকার পাবেন।
চাল বাটা ও তেল-
পা ফাটার সমস্যার সমাধানে সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি হচ্ছে প্রাকৃতিক স্ক্রাবার ব্যবহার। ঘরোয়াভাবে তৈরি এই স্ক্রাবটি প্রতিদিন ব্যবহার করে খুব দ্রুত পা ফাটার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
উপকরণ
২-৩ চা চামচ চাল, অলিভ অয়েল, সাদা ভিনেগার ও মধু।
পদ্ধতি
প্রথমে চাল একটু ভিজিয়ে রেখে ভাল করে বেটে নিন। খুব মিহি করে বাটবেন না। এর পর এর সঙ্গে ৩ চামচ ভিনেগার আর ২ চামচ মধু দিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন।
এবার একটি বড় পাত্রে সামান্য উষ্ণ গরম পানিতে ১০-১৫ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। এর পর ভেজা পায়ে ঘন পেস্টটি ভাল করে মালিশ করুন। মালিশ করার পর ১০ মিনিট রেখে দিন। এর পর সামান্য উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ভাল করে পা মুছে নিন। এর পর সামান্য অলিভ অয়েল গরম করে নিয়ে পায়ে মালিশ করুন। সপ্তাহে ২-৩ বার এই প্যাক ব্যবহার করলে পা ফাটায় দ্রুত ভাল ফল পাবেন।
আমাদের পা, হাত ঠোঁট ইত্যাদি ফাটে বেশিরভাগ শীতকালে। তবে এমন অনেক মানুষ আছেন যাদের ১২ ম্যাশ এই সমস্যা। তাই আজকে তাদের সবার উদ্দেশে জানাবো যে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়, হাত ফাটা দূর করার উপায়, হাত পা ফাটা দূর করার উপায়।
পা ফাটার কারণ কি ?
১. ডায়াবেটিস বা থাইরয়েডে সমস্যায়
২. জলের স্বল্পতা বা অভাব
৩. নিয়মিত ময়েশ্চারাইজিং না করা
৪. দীর্ঘ সময় কোন শক্ত স্থানে দাঁড়িয়ে থাকলে পা ফেটে যেতে পারে
৫. অনেক গরম জল দিয়ে স্নান করা
৬. ঠান্ডা আবহাওয়া
৭. বয়স বৃদ্ধির কারণে
৮. কারো পা প্রাকৃতিক ভাবে শুষ্ক হয় তবে ফেটে যেতে পারে ইত্যাদি।
মোমবাতির মোম
মোমবাতির মোমের সঙ্গে সরিষার তেল মিশিয়ে তা ফাটা স্থানে লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। এতে পা ফাটা সেরে যাবে।
গ্লিসারিন ও গোলাপজল
গোলাপজলের সঙ্গে কিছুটা গ্লিসারিন মিশান। এই মিশ্রণ পায়ের গোড়ালিতে লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। এতে পা ফাটা ও ব্যথা কমবে।
নারকেল তেল
পা ফাটা রোধ করার সবচেয়ে সহজ এবং সস্তা উপায় হল নারকেল তেল। নারকেল তেল পা ময়েশ্চারাইজ করে ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস দূর করে থাকে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে কুসুম গরম পানিতে পা ভিজিয়ে নিন। তারপর পা ঘষে নিন। তারপর পা মুছে নারকেল তেল লাগিয়ে নিন।এভাবে সারা রাত থাকুন। পরের দিন সকালে পা ধুয়ে ফেলুন। এটি নিয়মিত করুন যত দিন পর্যন্ত না পা ফাটা সম্পূর্ণ ভাল হচ্ছে। আপনি চাইলে অলিভ অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন।
তিলের তেল
পা ফাটা সমস্যা সমাধানে তিলের তেল দারুণ কার্যকর। পায়ে তিলের তেল মাখলে পা ফাটা দূর হয়।
ভ্যাসলিন ও লেবুর রস
ভ্যাসলিনের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে তা ফাটা স্থানে মালিশ করুন। এতে ওই মিশ্রণ সেখানে শোষণ হয় বলে পা ফাটা দ্রুত সেরে যায়।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়